শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মে, ২০২৩ আপডেট:

নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

♦ মাসের ব্যবধানে ৪৩ ভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে ♦ দাম বাড়লেও লাভ কমেছে খুচরা ব্যবসায়ীদের ♦ কোরবানির আগেই মসলার বাজারে আগুন ♦ খাওয়া কমাচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষ ♦ ছোট হয়ে গেছে বিস্কুটের প্যাকেট ♦ বেড়েছে পানির দামও
শামীম আহমেদ, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

পাইকারি বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। তবু বাড়ছে সব নিত্যপণ্যের দাম। বর্তমানে চালের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম বাড়েনি। বাজারে প্যাকেটজাত চিনি উধাও। গরম মসলার উত্তাপ দিন দিন বাড়ছে। এরই মধ্যে আরেক দফা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম। ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি। এর থেকে পরিত্রাণের আপাতত কোনো উপায় কেউ বলতে পারছে না। এ ব্যাপারে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দ্রব্যমূল্যের কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের আর্থিক সংকট ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। জীবনযাত্রার মান রক্ষা করা কঠিন হয়ে গেছে। অনেকে খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে এখন ভোগ্যপণ্যের দাম কমতির দিকে। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মুদ্রানীতি ও আর্থিক নীতি ঠিকভাবে কাজ করছে না। বাজার মনিটরিংয়ের ঘাটতিও রয়েছে।

 

সরেজমিনে রাজধানীর কয়েকটি বাজার পরিদর্শন, বাসিন্দা ও দোকানদারদের সঙ্গে আলাপ, বিভিন্ন অনলাইন শপে পণ্যের মূল্য যাচাই ও ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মাসের ব্যবধানে অন্তত ৪৩ ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গত বছরের ব্যবধানে বেড়েছে প্রায় ৭৪ ভাগ পণ্যের দাম। মে মাসের শুরুতে দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনির দাম ৫-১০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন বড় ব্যবসায়ীরা। বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে প্যাকেটজাত চিনি। আগের মজুদকৃত ১১২ টাকা কেজির প্যাকেট চিনি খুলে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি করছেন অনেক দোকানি। মাছ, মাংস, ডিম, মসলা, ফল, গুঁড়া দুধ, ভোজ্য তেল, বেকারিপণ্য, ডায়াপার, নুডলস, সাবানসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম বেড়েছে। বোতলজাত ৫০০ মিলি পানির দামও ১৫ টাকা থেকে বেড়ে ২০ টাকা হয়ে গেছে। ২০৫ মিলি সফট ড্রিংসের দাম ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা হয়েছে। ছোট হয়ে গেছে বিস্কুট ও পাউরুটির প্যাকেট। বাজারভেদে পণ্যের দামেও বড় পার্থক্য দেখা গেছে। খিলক্ষেত, মিরপুর, বাড্ডার বিভিন্ন স্থানে ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি হতে দেখা গেছে। অন্যদিকে বিভিন্ন সুপারশপ ও অনলাইন শপে হাড়সহ গরুর মাংস ৭৯০-৮৪০ টাকায় ও হাড় ছাড়া ১১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দুই মাস আগে বাজারভেদে প্রতি কেজি হরিণা চিংড়ি বিক্রি হয়েছে ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। গতকাল খিলক্ষেত বাজারে সকালে ৭৫০ টাকায় ও দুপুরে ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। অনলাইন শপ চালডাল ডট কমে বিক্রি হয়েছে ৯৫৬ টাকায়। পিঁয়াজ মাসের ব্যবধানে ৩০-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৮০-১২০ টাকা মূল্যের দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৮০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ২২০-২৪০ টাকায় ও চিকন চাল আগের মতো ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সুপার শপে চামড়া ছাড়ানো ১ কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০ টাকায়। মাসের ব্যবধানে খুচরা বাজারে আলুর দাম কেজিতে ১০ টাকা, জিরায় ১০০ টাকা, ফার্মের মুরগির ডিম ডজনে ১০ টাকা বেড়েছে। এক মাসে মাছের দাম তেমন না বাড়লেও মূল্য চড়া। মাছ-মাংসের দাম বাড়ায় চাহিদা বেড়েছে মুরগির গিলা-কলিজার। গতকাল বাজারগুলোয় গিয়ে অনেক মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তকে গিলা-কলিজা কিনতে দেখা গেছে। এ ব্যাপারে বাড্ডার মুরগি বিক্রেতা মোজাম্মেল বলেন, আগে গিলা-কলিজা-পা তেমন বিক্রি হতো না। হোটেলগুলোয় দিতাম। এখন জমা হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যায়।

এদিকে বাজারে এ অস্থিরতার মধ্যেই ফের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন এ দাম নির্ধারণ করে শিগগিরই কার্যকরের ঘোষণা দিলেও গতকালই ঢাকার বিভিন্ন দোকানে নতুন দাম কার্যকর করে ফেলেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সন্ধ্যায় প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯৯ টাকায় ও ২ লিটারের বোতল ৩৯৮ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ভোজ্য তেল আমদানিতে সরকারের দেওয়া ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ এপ্রিল শেষ হয়ে যাওয়ায় এ দাম বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

খিলক্ষেতের খুচরা ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, সব চালের দামটা গত দুই মাসে বাড়েনি। অন্য সবকিছুর দামই বেড়েছে। এমনটি লকডাউনের আগে ১৫০ গ্রাম ওজনের যে সাবানের দাম ছিল ৪০ টাকা, এখন ৮৫ টাকা। গত ১৫ দিনের মধ্যে অধিকাংশ বিস্কুটের কার্টনে (২৪ প্যাকেট) ২৫-৩০ টাকা দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে খুচরা দাম বাড়েনি। ১০ টাকার বিস্কুটের প্যাকেটের ওজন ৬ গ্রামের মতো কমে গেছে। আমাদের এখন বেশি টাকা বিনিয়োগ করতে হচ্ছে, কিন্তু লাভ কমে গেছে। মাছ-মাংস নয়, দামের কারণে সবজি খেয়েও বাঁচতে কষ্ট হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের। গতকাল নতুনবাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ ১০০-১২০, করলা ৮০, ঢেঁড়স ৬০-৭০, পটোল ৫০-৮০, শজনে ১৪০, পেঁপে ৭০-৮০, বেগুন ৬০-৮০, বরবটি ৮০, কাঁকরোল ৮০, চিচিঙ্গা ৬০, শসা ৬০, গাজর ৮০, ঝিঙা ৮০, কচু ১২০, কচুর লতি ৮০, টম্যাটো ৪০, মিষ্টিকুমড়া কেজি ৩০-৩৫ টাকা কেজি এবং লাউ পিস ৬০, চালকুমড়া ৫০-৬০, ৩০০ গ্রাম ওজনের ফুলকপি ৪০, পাতাকপি ৬০, লেবু ৩০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে দেশের ভোগ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে লাগামহীন ‘ঘোড়দৌড়’ চলছে চিনি ও তেলের বাজারে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এ পণ্যগুলোর দাম বেড়েছে মণপ্রতি ৫০০ টাকা। আর ঈদুল আজহার দুই মাস বাকি থাকলেও এক মাসের ব্যবধানে মসলার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ২৩০ টাকা পর্যন্ত। চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। কিন্তু ঈদের ছুটির পর এখনো পুরোদমে চালু হয়নি খাতুনগঞ্জ। পণ্য পরিবহনের কাজে নিয়োজিত গাড়ির চালক, হেলপার, শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে কাজে যোগদান করেনি। তাই সরবরাহ চেন বিঘ্নিত হচ্ছে। এজন্য ভোগ্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি। সরবরাহ চেন স্বাভাবিক হলে বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।

খাতুনগঞ্জের অন্যতম আড়তদার সোলায়মান বাদশা বলেন, ‘এখন ভোগ্যপণ্যের বাজার অস্থিরের জন্য যৌক্তিক কারণ লাগে না। মজুদদার সিন্ডিকেটের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু। পান থেকে চুন খসলেই মজুদদাররা হুহু করে বাড়িয়ে দেয় পণ্যের দাম। এতে সাধারণ ব্যবসায়ীর কিছুই করার থাকে না।’

জানা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট এবং আমদানিকারকরা প্রত্যাশিত এলসি খুলতে না পারার কারণে অস্থিরতা চলছে দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারে। এ অস্থিরতার কারণেই কয়েক মাস ধরে হুহু করে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে রমজানের ছুটির পর প্রথম দিন থেকেই বাড়তে থাকে ভোগ্যপণ্যের দাম। গত ১০ দিনের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম মণপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ৪৫০ টাকা মণ। ৪ হাজার ৬৫০ টাকা মণের পাম অয়েল বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৯৫০ টাকা। ৪ হাজার ১০০ টাকা মণের চিনি বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৬০০ টাকা। ঈদুল আজহার প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও এরই মধ্যে বাড়ছে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম। গত এক মাসের ব্যবধানে দেশের অন্যতম ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৩০ টাকা পর্যন্ত। এক মাস আগে ধনে কেজি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গতকাল খাতুনগঞ্জে বিক্রি হয়েছে ১৯০ টাকা কেজি। এক মাস আগের ১১২ টাকা কেজি দরের হলুদ ১১৯ টাকায়, ৩৮০ টাকা কেজি দরের ভারতীয় শুকনা মরিচ ৩৯০ টাকায়, ৩৫০ টাকা কেজি দরের দেশি শুকনা মরিচ ৮২০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকা কেজি দরের এলাচ ১ হাজার ৪৮০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকার লবঙ্গ ১ হাজার ৩৫০ টাকায়, ৫৮০ টাকার গোলমরিচ ৬৩০ টাকায়, ৩১০ টাকা দরের দারচিনি ৩২০ টাকায়, ৩০ টাকা দরের পিঁয়াজ ৫৫ টাকায়, ১৪০ টাকার চীনা আদা ৩৭০ টাকায়, ১২০ টাকার রসুন ১৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে ছোলা, মটর ডাল, মসুর ডালের দাম কমেছে।

খাতুনগঞ্জের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে খাতুনগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকটি মজুদদার চক্র। তাদের হাতের ইশারায় উত্থান-পতন হয় ভোগ্যপণ্যের বাজার। বাজার নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে চলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে ডলার সংকট পরিস্থিতি। এ চক্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ ব্যাংক সেক্টরের সম্পৃক্ত। তারা চাইলেই এলসি করতে পারছেন, যা সাধারণ ব্যবসায়ীরা পারছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে