শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মে, ২০২৩ আপডেট:

নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

♦ মাসের ব্যবধানে ৪৩ ভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে ♦ দাম বাড়লেও লাভ কমেছে খুচরা ব্যবসায়ীদের ♦ কোরবানির আগেই মসলার বাজারে আগুন ♦ খাওয়া কমাচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষ ♦ ছোট হয়ে গেছে বিস্কুটের প্যাকেট ♦ বেড়েছে পানির দামও
শামীম আহমেদ, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

পাইকারি বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। তবু বাড়ছে সব নিত্যপণ্যের দাম। বর্তমানে চালের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম বাড়েনি। বাজারে প্যাকেটজাত চিনি উধাও। গরম মসলার উত্তাপ দিন দিন বাড়ছে। এরই মধ্যে আরেক দফা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম। ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি। এর থেকে পরিত্রাণের আপাতত কোনো উপায় কেউ বলতে পারছে না। এ ব্যাপারে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দ্রব্যমূল্যের কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের আর্থিক সংকট ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। জীবনযাত্রার মান রক্ষা করা কঠিন হয়ে গেছে। অনেকে খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে এখন ভোগ্যপণ্যের দাম কমতির দিকে। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মুদ্রানীতি ও আর্থিক নীতি ঠিকভাবে কাজ করছে না। বাজার মনিটরিংয়ের ঘাটতিও রয়েছে।

 

সরেজমিনে রাজধানীর কয়েকটি বাজার পরিদর্শন, বাসিন্দা ও দোকানদারদের সঙ্গে আলাপ, বিভিন্ন অনলাইন শপে পণ্যের মূল্য যাচাই ও ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মাসের ব্যবধানে অন্তত ৪৩ ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গত বছরের ব্যবধানে বেড়েছে প্রায় ৭৪ ভাগ পণ্যের দাম। মে মাসের শুরুতে দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনির দাম ৫-১০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন বড় ব্যবসায়ীরা। বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে প্যাকেটজাত চিনি। আগের মজুদকৃত ১১২ টাকা কেজির প্যাকেট চিনি খুলে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি করছেন অনেক দোকানি। মাছ, মাংস, ডিম, মসলা, ফল, গুঁড়া দুধ, ভোজ্য তেল, বেকারিপণ্য, ডায়াপার, নুডলস, সাবানসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম বেড়েছে। বোতলজাত ৫০০ মিলি পানির দামও ১৫ টাকা থেকে বেড়ে ২০ টাকা হয়ে গেছে। ২০৫ মিলি সফট ড্রিংসের দাম ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা হয়েছে। ছোট হয়ে গেছে বিস্কুট ও পাউরুটির প্যাকেট। বাজারভেদে পণ্যের দামেও বড় পার্থক্য দেখা গেছে। খিলক্ষেত, মিরপুর, বাড্ডার বিভিন্ন স্থানে ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি হতে দেখা গেছে। অন্যদিকে বিভিন্ন সুপারশপ ও অনলাইন শপে হাড়সহ গরুর মাংস ৭৯০-৮৪০ টাকায় ও হাড় ছাড়া ১১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দুই মাস আগে বাজারভেদে প্রতি কেজি হরিণা চিংড়ি বিক্রি হয়েছে ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। গতকাল খিলক্ষেত বাজারে সকালে ৭৫০ টাকায় ও দুপুরে ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। অনলাইন শপ চালডাল ডট কমে বিক্রি হয়েছে ৯৫৬ টাকায়। পিঁয়াজ মাসের ব্যবধানে ৩০-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৮০-১২০ টাকা মূল্যের দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৮০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ২২০-২৪০ টাকায় ও চিকন চাল আগের মতো ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সুপার শপে চামড়া ছাড়ানো ১ কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০ টাকায়। মাসের ব্যবধানে খুচরা বাজারে আলুর দাম কেজিতে ১০ টাকা, জিরায় ১০০ টাকা, ফার্মের মুরগির ডিম ডজনে ১০ টাকা বেড়েছে। এক মাসে মাছের দাম তেমন না বাড়লেও মূল্য চড়া। মাছ-মাংসের দাম বাড়ায় চাহিদা বেড়েছে মুরগির গিলা-কলিজার। গতকাল বাজারগুলোয় গিয়ে অনেক মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তকে গিলা-কলিজা কিনতে দেখা গেছে। এ ব্যাপারে বাড্ডার মুরগি বিক্রেতা মোজাম্মেল বলেন, আগে গিলা-কলিজা-পা তেমন বিক্রি হতো না। হোটেলগুলোয় দিতাম। এখন জমা হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যায়।

এদিকে বাজারে এ অস্থিরতার মধ্যেই ফের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন এ দাম নির্ধারণ করে শিগগিরই কার্যকরের ঘোষণা দিলেও গতকালই ঢাকার বিভিন্ন দোকানে নতুন দাম কার্যকর করে ফেলেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সন্ধ্যায় প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯৯ টাকায় ও ২ লিটারের বোতল ৩৯৮ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ভোজ্য তেল আমদানিতে সরকারের দেওয়া ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ এপ্রিল শেষ হয়ে যাওয়ায় এ দাম বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

খিলক্ষেতের খুচরা ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, সব চালের দামটা গত দুই মাসে বাড়েনি। অন্য সবকিছুর দামই বেড়েছে। এমনটি লকডাউনের আগে ১৫০ গ্রাম ওজনের যে সাবানের দাম ছিল ৪০ টাকা, এখন ৮৫ টাকা। গত ১৫ দিনের মধ্যে অধিকাংশ বিস্কুটের কার্টনে (২৪ প্যাকেট) ২৫-৩০ টাকা দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে খুচরা দাম বাড়েনি। ১০ টাকার বিস্কুটের প্যাকেটের ওজন ৬ গ্রামের মতো কমে গেছে। আমাদের এখন বেশি টাকা বিনিয়োগ করতে হচ্ছে, কিন্তু লাভ কমে গেছে। মাছ-মাংস নয়, দামের কারণে সবজি খেয়েও বাঁচতে কষ্ট হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের। গতকাল নতুনবাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ ১০০-১২০, করলা ৮০, ঢেঁড়স ৬০-৭০, পটোল ৫০-৮০, শজনে ১৪০, পেঁপে ৭০-৮০, বেগুন ৬০-৮০, বরবটি ৮০, কাঁকরোল ৮০, চিচিঙ্গা ৬০, শসা ৬০, গাজর ৮০, ঝিঙা ৮০, কচু ১২০, কচুর লতি ৮০, টম্যাটো ৪০, মিষ্টিকুমড়া কেজি ৩০-৩৫ টাকা কেজি এবং লাউ পিস ৬০, চালকুমড়া ৫০-৬০, ৩০০ গ্রাম ওজনের ফুলকপি ৪০, পাতাকপি ৬০, লেবু ৩০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে দেশের ভোগ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে লাগামহীন ‘ঘোড়দৌড়’ চলছে চিনি ও তেলের বাজারে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এ পণ্যগুলোর দাম বেড়েছে মণপ্রতি ৫০০ টাকা। আর ঈদুল আজহার দুই মাস বাকি থাকলেও এক মাসের ব্যবধানে মসলার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ২৩০ টাকা পর্যন্ত। চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। কিন্তু ঈদের ছুটির পর এখনো পুরোদমে চালু হয়নি খাতুনগঞ্জ। পণ্য পরিবহনের কাজে নিয়োজিত গাড়ির চালক, হেলপার, শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে কাজে যোগদান করেনি। তাই সরবরাহ চেন বিঘ্নিত হচ্ছে। এজন্য ভোগ্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি। সরবরাহ চেন স্বাভাবিক হলে বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।

খাতুনগঞ্জের অন্যতম আড়তদার সোলায়মান বাদশা বলেন, ‘এখন ভোগ্যপণ্যের বাজার অস্থিরের জন্য যৌক্তিক কারণ লাগে না। মজুদদার সিন্ডিকেটের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু। পান থেকে চুন খসলেই মজুদদাররা হুহু করে বাড়িয়ে দেয় পণ্যের দাম। এতে সাধারণ ব্যবসায়ীর কিছুই করার থাকে না।’

জানা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট এবং আমদানিকারকরা প্রত্যাশিত এলসি খুলতে না পারার কারণে অস্থিরতা চলছে দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারে। এ অস্থিরতার কারণেই কয়েক মাস ধরে হুহু করে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে রমজানের ছুটির পর প্রথম দিন থেকেই বাড়তে থাকে ভোগ্যপণ্যের দাম। গত ১০ দিনের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম মণপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ৪৫০ টাকা মণ। ৪ হাজার ৬৫০ টাকা মণের পাম অয়েল বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৯৫০ টাকা। ৪ হাজার ১০০ টাকা মণের চিনি বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৬০০ টাকা। ঈদুল আজহার প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও এরই মধ্যে বাড়ছে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম। গত এক মাসের ব্যবধানে দেশের অন্যতম ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৩০ টাকা পর্যন্ত। এক মাস আগে ধনে কেজি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গতকাল খাতুনগঞ্জে বিক্রি হয়েছে ১৯০ টাকা কেজি। এক মাস আগের ১১২ টাকা কেজি দরের হলুদ ১১৯ টাকায়, ৩৮০ টাকা কেজি দরের ভারতীয় শুকনা মরিচ ৩৯০ টাকায়, ৩৫০ টাকা কেজি দরের দেশি শুকনা মরিচ ৮২০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকা কেজি দরের এলাচ ১ হাজার ৪৮০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকার লবঙ্গ ১ হাজার ৩৫০ টাকায়, ৫৮০ টাকার গোলমরিচ ৬৩০ টাকায়, ৩১০ টাকা দরের দারচিনি ৩২০ টাকায়, ৩০ টাকা দরের পিঁয়াজ ৫৫ টাকায়, ১৪০ টাকার চীনা আদা ৩৭০ টাকায়, ১২০ টাকার রসুন ১৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে ছোলা, মটর ডাল, মসুর ডালের দাম কমেছে।

খাতুনগঞ্জের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে খাতুনগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকটি মজুদদার চক্র। তাদের হাতের ইশারায় উত্থান-পতন হয় ভোগ্যপণ্যের বাজার। বাজার নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে চলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে ডলার সংকট পরিস্থিতি। এ চক্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ ব্যাংক সেক্টরের সম্পৃক্ত। তারা চাইলেই এলসি করতে পারছেন, যা সাধারণ ব্যবসায়ীরা পারছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা