শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ মে, ২০২৩ আপডেট:

নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

♦ মাসের ব্যবধানে ৪৩ ভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে ♦ দাম বাড়লেও লাভ কমেছে খুচরা ব্যবসায়ীদের ♦ কোরবানির আগেই মসলার বাজারে আগুন ♦ খাওয়া কমাচ্ছেন স্বল্প আয়ের মানুষ ♦ ছোট হয়ে গেছে বিস্কুটের প্যাকেট ♦ বেড়েছে পানির দামও
শামীম আহমেদ, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
নিত্যপণ্যে পকেট ফাঁকা

পাইকারি বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। তবু বাড়ছে সব নিত্যপণ্যের দাম। বর্তমানে চালের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হলেও এমন কোনো পণ্য নেই যার দাম বাড়েনি। বাজারে প্যাকেটজাত চিনি উধাও। গরম মসলার উত্তাপ দিন দিন বাড়ছে। এরই মধ্যে আরেক দফা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম। ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি। এর থেকে পরিত্রাণের আপাতত কোনো উপায় কেউ বলতে পারছে না। এ ব্যাপারে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দ্রব্যমূল্যের কারণে স্বল্প আয়ের মানুষের আর্থিক সংকট ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। জীবনযাত্রার মান রক্ষা করা কঠিন হয়ে গেছে। অনেকে খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে এখন ভোগ্যপণ্যের দাম কমতির দিকে। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মুদ্রানীতি ও আর্থিক নীতি ঠিকভাবে কাজ করছে না। বাজার মনিটরিংয়ের ঘাটতিও রয়েছে।

 

সরেজমিনে রাজধানীর কয়েকটি বাজার পরিদর্শন, বাসিন্দা ও দোকানদারদের সঙ্গে আলাপ, বিভিন্ন অনলাইন শপে পণ্যের মূল্য যাচাই ও ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, মাসের ব্যবধানে অন্তত ৪৩ ভাগ নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গত বছরের ব্যবধানে বেড়েছে প্রায় ৭৪ ভাগ পণ্যের দাম। মে মাসের শুরুতে দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনির দাম ৫-১০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন বড় ব্যবসায়ীরা। বাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে প্যাকেটজাত চিনি। আগের মজুদকৃত ১১২ টাকা কেজির প্যাকেট চিনি খুলে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি করছেন অনেক দোকানি। মাছ, মাংস, ডিম, মসলা, ফল, গুঁড়া দুধ, ভোজ্য তেল, বেকারিপণ্য, ডায়াপার, নুডলস, সাবানসহ অধিকাংশ পণ্যের দাম বেড়েছে। বোতলজাত ৫০০ মিলি পানির দামও ১৫ টাকা থেকে বেড়ে ২০ টাকা হয়ে গেছে। ২০৫ মিলি সফট ড্রিংসের দাম ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা হয়েছে। ছোট হয়ে গেছে বিস্কুট ও পাউরুটির প্যাকেট। বাজারভেদে পণ্যের দামেও বড় পার্থক্য দেখা গেছে। খিলক্ষেত, মিরপুর, বাড্ডার বিভিন্ন স্থানে ৭৩০ থেকে ৭৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি হতে দেখা গেছে। অন্যদিকে বিভিন্ন সুপারশপ ও অনলাইন শপে হাড়সহ গরুর মাংস ৭৯০-৮৪০ টাকায় ও হাড় ছাড়া ১১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দুই মাস আগে বাজারভেদে প্রতি কেজি হরিণা চিংড়ি বিক্রি হয়েছে ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। গতকাল খিলক্ষেত বাজারে সকালে ৭৫০ টাকায় ও দুপুরে ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। অনলাইন শপ চালডাল ডট কমে বিক্রি হয়েছে ৯৫৬ টাকায়। পিঁয়াজ মাসের ব্যবধানে ৩০-৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৮০-১২০ টাকা মূল্যের দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৮০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ২২০-২৪০ টাকায় ও চিকন চাল আগের মতো ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সুপার শপে চামড়া ছাড়ানো ১ কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০ টাকায়। মাসের ব্যবধানে খুচরা বাজারে আলুর দাম কেজিতে ১০ টাকা, জিরায় ১০০ টাকা, ফার্মের মুরগির ডিম ডজনে ১০ টাকা বেড়েছে। এক মাসে মাছের দাম তেমন না বাড়লেও মূল্য চড়া। মাছ-মাংসের দাম বাড়ায় চাহিদা বেড়েছে মুরগির গিলা-কলিজার। গতকাল বাজারগুলোয় গিয়ে অনেক মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তকে গিলা-কলিজা কিনতে দেখা গেছে। এ ব্যাপারে বাড্ডার মুরগি বিক্রেতা মোজাম্মেল বলেন, আগে গিলা-কলিজা-পা তেমন বিক্রি হতো না। হোটেলগুলোয় দিতাম। এখন জমা হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যায়।

এদিকে বাজারে এ অস্থিরতার মধ্যেই ফের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন নতুন এ দাম নির্ধারণ করে শিগগিরই কার্যকরের ঘোষণা দিলেও গতকালই ঢাকার বিভিন্ন দোকানে নতুন দাম কার্যকর করে ফেলেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল সন্ধ্যায় প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৯৯ টাকায় ও ২ লিটারের বোতল ৩৯৮ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ভোজ্য তেল আমদানিতে সরকারের দেওয়া ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ এপ্রিল শেষ হয়ে যাওয়ায় এ দাম বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

খিলক্ষেতের খুচরা ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বলেন, সব চালের দামটা গত দুই মাসে বাড়েনি। অন্য সবকিছুর দামই বেড়েছে। এমনটি লকডাউনের আগে ১৫০ গ্রাম ওজনের যে সাবানের দাম ছিল ৪০ টাকা, এখন ৮৫ টাকা। গত ১৫ দিনের মধ্যে অধিকাংশ বিস্কুটের কার্টনে (২৪ প্যাকেট) ২৫-৩০ টাকা দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে খুচরা দাম বাড়েনি। ১০ টাকার বিস্কুটের প্যাকেটের ওজন ৬ গ্রামের মতো কমে গেছে। আমাদের এখন বেশি টাকা বিনিয়োগ করতে হচ্ছে, কিন্তু লাভ কমে গেছে। মাছ-মাংস নয়, দামের কারণে সবজি খেয়েও বাঁচতে কষ্ট হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষের। গতকাল নতুনবাজার ঘুরে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ ১০০-১২০, করলা ৮০, ঢেঁড়স ৬০-৭০, পটোল ৫০-৮০, শজনে ১৪০, পেঁপে ৭০-৮০, বেগুন ৬০-৮০, বরবটি ৮০, কাঁকরোল ৮০, চিচিঙ্গা ৬০, শসা ৬০, গাজর ৮০, ঝিঙা ৮০, কচু ১২০, কচুর লতি ৮০, টম্যাটো ৪০, মিষ্টিকুমড়া কেজি ৩০-৩৫ টাকা কেজি এবং লাউ পিস ৬০, চালকুমড়া ৫০-৬০, ৩০০ গ্রাম ওজনের ফুলকপি ৪০, পাতাকপি ৬০, লেবু ৩০ টাকা হালি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে দেশের ভোগ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে লাগামহীন ‘ঘোড়দৌড়’ চলছে চিনি ও তেলের বাজারে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে এ পণ্যগুলোর দাম বেড়েছে মণপ্রতি ৫০০ টাকা। আর ঈদুল আজহার দুই মাস বাকি থাকলেও এক মাসের ব্যবধানে মসলার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ২৩০ টাকা পর্যন্ত। চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, বাজারে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। কিন্তু ঈদের ছুটির পর এখনো পুরোদমে চালু হয়নি খাতুনগঞ্জ। পণ্য পরিবহনের কাজে নিয়োজিত গাড়ির চালক, হেলপার, শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে কাজে যোগদান করেনি। তাই সরবরাহ চেন বিঘ্নিত হচ্ছে। এজন্য ভোগ্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি। সরবরাহ চেন স্বাভাবিক হলে বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।

খাতুনগঞ্জের অন্যতম আড়তদার সোলায়মান বাদশা বলেন, ‘এখন ভোগ্যপণ্যের বাজার অস্থিরের জন্য যৌক্তিক কারণ লাগে না। মজুদদার সিন্ডিকেটের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু। পান থেকে চুন খসলেই মজুদদাররা হুহু করে বাড়িয়ে দেয় পণ্যের দাম। এতে সাধারণ ব্যবসায়ীর কিছুই করার থাকে না।’

জানা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট এবং আমদানিকারকরা প্রত্যাশিত এলসি খুলতে না পারার কারণে অস্থিরতা চলছে দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারে। এ অস্থিরতার কারণেই কয়েক মাস ধরে হুহু করে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার। দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে রমজানের ছুটির পর প্রথম দিন থেকেই বাড়তে থাকে ভোগ্যপণ্যের দাম। গত ১০ দিনের ব্যবধানে সয়াবিন তেলের দাম মণপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ৪৫০ টাকা মণ। ৪ হাজার ৬৫০ টাকা মণের পাম অয়েল বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৯৫০ টাকা। ৪ হাজার ১০০ টাকা মণের চিনি বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ৬০০ টাকা। ঈদুল আজহার প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও এরই মধ্যে বাড়ছে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম। গত এক মাসের ব্যবধানে দেশের অন্যতম ভোগ্যপণ্যের বাজার খাতুনগঞ্জে মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৩০ টাকা পর্যন্ত। এক মাস আগে ধনে কেজি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গতকাল খাতুনগঞ্জে বিক্রি হয়েছে ১৯০ টাকা কেজি। এক মাস আগের ১১২ টাকা কেজি দরের হলুদ ১১৯ টাকায়, ৩৮০ টাকা কেজি দরের ভারতীয় শুকনা মরিচ ৩৯০ টাকায়, ৩৫০ টাকা কেজি দরের দেশি শুকনা মরিচ ৮২০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকা কেজি দরের এলাচ ১ হাজার ৪৮০ টাকায়, ১ হাজার ২৮০ টাকার লবঙ্গ ১ হাজার ৩৫০ টাকায়, ৫৮০ টাকার গোলমরিচ ৬৩০ টাকায়, ৩১০ টাকা দরের দারচিনি ৩২০ টাকায়, ৩০ টাকা দরের পিঁয়াজ ৫৫ টাকায়, ১৪০ টাকার চীনা আদা ৩৭০ টাকায়, ১২০ টাকার রসুন ১৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে ছোলা, মটর ডাল, মসুর ডালের দাম কমেছে।

খাতুনগঞ্জের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে খাতুনগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকটি মজুদদার চক্র। তাদের হাতের ইশারায় উত্থান-পতন হয় ভোগ্যপণ্যের বাজার। বাজার নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে চলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে ডলার সংকট পরিস্থিতি। এ চক্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ ব্যাংক সেক্টরের সম্পৃক্ত। তারা চাইলেই এলসি করতে পারছেন, যা সাধারণ ব্যবসায়ীরা পারছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

এই মাত্র | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা