শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্স খেয়ে ফেলছে সোনা চোরাকারবারিরা

প্রবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে দেশে এনে পাচার করছে চোরাকারবারিরা। একই সঙ্গে বিদেশে শ্রমিকদের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ বিকাশ-নগদের মাধ্যমে দেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠানো হচ্ছে। শ্রমিকরাও হুন্ডি ব্যবসা ও সোনা চোরাচালানে জড়িত বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার শুল্ক আমদানি করা সোনার চেয়ে কম হওয়ার সুযোগ নিচ্ছে পাচারকারিরা। ফলে আন্তর্জাতিক চোরাকারবারিরা বৈধ উপায়ে সোনার বার বাংলাদেশে এনে আবার পাচার করছে। প্রতি বছর ১৮ থেকে ২০ টন সোনার চাহিদা থাকলেও প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার সোনার বার এবং অলংকার লাগেজ নিয়মে বাংলাদেশে আসে। কিন্তু অভিবাসীদের পাঠানোর কথা ছিল টাকা। টাকা না এসে সোনা আসায় দেশে ডলার সংকট গভীর হয়েছে বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, ব্যাগেজ রুলস-২০১৬-এর আওতায় সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে দেশে ফেরার সময় একজন ১১৬ গ্রাম ওজনের দুটি সোনার বার নিয়ে আসতে পারে। এই সুযোগে চোরাকারবারিরা কিছু অর্থ দিয়ে প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীদের হাতে তুলে দেয় সোনার বার। শ্রমিকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা অর্থ দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনের বিকাশ ও নগদ অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেয়। এতে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বাড়ছে না। জানা গেছে, যারা নিয়মিত বাহক হিসেবে সোনার বার আনার কাজ করছে তাদের যাতায়াতে বিমানের টিকিট, থাকা-খাওয়ার খরচও বহন করে চোরাকারবারিরা। এভাবে বছরের পর বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থেকে সোনার বার বাংলাদেশে এসে বৈধ হয়ে আবার পাচার হয়ে যাচ্ছে।

প্রবাসী শ্রমিক ও সোনার বার বাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক শ্রমিক ছয় মাস আগে থেকে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেয়। তারা দেশে ফেরার সময় দুটি সোনার বার নিয়ে আসে। বিমানবন্দরে শুল্ক পরিশোধ করার পরও দুটি বারের জন্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বাড়তি পায় শ্রমিকরা। বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানো শ্রমিকদের মতামত বিদেশে বিকাশ-নগদের সাইনবোর্ড টানিয়ে টাকা পাঠানো বন্ধ করা ও সোনার বার নেওয়ার বিধান বাতিল করলে রেমিট্যান্স বাড়বে। যতদিন সোনার বার নেওয়ার বিধান চালু থাকবে ততদিন রেমিট্যান্স বাড়বে না।

সৌদি আরবের দাম্মাম প্রবাসী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছ থেকে রিয়াল নিয়ে সোনার বার কিনছে। আরও দেশে আত্মীয়স্বজনের বিকাশ অথবা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমি নিজেও ভুক্তভোগী। যতদিন সোনা চোরাকারবার বন্ধ হবে না ততদনি ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় বাড়বে না বলেও জানান তিনি।

সিঙ্গাপুর প্রবাসী শামীম মোল্লা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সোনা চোরাকারবারিরা শ্রমিকদের বাসা, রুমে গিয়ে ডলার সংগ্রহ করছে। প্রবাসীদের বাড়িতে গিয়ে অথবা বিকাশ-নগদে টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছে। সেই ডলার দিয়ে তারা সোনার বার কিনে বাংলাদেশে নিয়ে যাচ্ছে।

নিয়মিত দুবাই থেকে সোনার বার এনে বিক্রি করেন এমন একজন এ প্রতিবেদককে বলেন, বিদেশ থেকে আনা প্রতিটি সোনার বারের জন্য সরকার ২০ হাজার টাকা রাজস্ব পায়। শ্রমিকরা এই সুযোগে সোনার বার নিয়ে আসার কারণে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয় বিমান চলাচল। এতে সোনা চোরাকারবারিদের যাতায়াতও বন্ধ হয়ে যায়। হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমে রেমিট্যান্স বেড়ে যায়। ২০২০ সালের জুলাই মাসে প্রবাসীরা ২৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। বিভিন্ন দেশে কভিড-১৯ লকডাউন থাকা সত্ত্বেও অভিবাসী শ্রমিকরা ২০১৯-২০ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এ সময়ে তারা ১ হাজার ৮২০ কোটি ডলার প্রেরণ করেছেন।

রেমিট্যান্সের এই উত্থান দেখে ২০২০ সালের আগস্টে এক অনুষ্ঠানে আত্মতৃপ্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তখন তিনি বলেছিলেন, দেশে গত দুই মাসের রেমিট্যান্স প্রবাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও আমাদের আত্মতৃপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

জ্যেষ্ঠ এই অর্থনীতিবিদের পূর্বাভাসের অনেকটাই মিল রয়েছে এখন। বিমান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স। সোনা চোরাকারবারি ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে সোনার বার কিনে পাচার করছে এবং দেশে অভিবাসীর আতীয়স্বজনের বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করে দিচ্ছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসী শ্রমিক ও ভ্রমণকারীরা ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৯৯ হাজার ৭৯১ কেজি সোনা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। শুধু ২০২২ সালেই ৪৪ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকার ৫২ হাজার ১৯৫ কেজি সোনা আনা হয়েছে। সোনা থেকে সরকার ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকা শুল্ক পেয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানিয়েছেন, একজন প্রতিবার বাংলাদেশে আসার সময় কতবার সোনার বার নিয়ে আসতে পারবে তার কোনো বিধিনিষেধ না থাকায় চোরাকারবারিরা একই ব্যক্তিকে বারবার ব্যবহার করে সোনা নিয়ে আসছে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের (সিআইআইডি) কর্মকর্তারা বলেছেন, ব্যাগেজ রুলের আওতায় আনা সোনার কর ব্যবসার জন্য আমদানি করা সোনার চেয়ে কম। এ কারণেই চোরাকারবারিরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করছে। ২৩৪ গ্রাম সোনা নিয়ে আসা ব্যক্তিরা শুল্ক বাবদ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করে, কিন্তু একই পরিমাণ সোনা কেউ আমদানি করলে কর দিতে হয় ৭০ হাজার টাকা।

একজন কতবার সোনা নিয়ে বাংলাদেশে আসতে পারে তার একটি সীমা নির্ধারণ করতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর কয়েক বছর ধরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে চিঠি দিলেও তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না।

ঢাকা কাস্টমস হাউসের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, প্রবাসী শ্রমিকদের বছরে দুবার এবং পর্যটকদের বছরে একবার দুটি সোনার বার আনার অনুমতি দেওয়ার বিধান করার পাশাপাশি এটি তাদের ট্যাক্স ফাইলে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটি না করায় চোরাকারবারিরা বৈধভাবে সোনা এনে পাচার করছে। ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার পরিবর্তে সোনা আসায় রিজার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পুলিশ এবং কাস্টমস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কিছু মানুষ কেবল দুবাই এবং ওমানে ভ্রমণ করে চোরাকারবারিদের বাহকের ভূমিকা পালন করছে। সোনার বার ছাড়াও, তারা মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য পণ্যও নিয়ে আসে। তারা বিমানের টিকিট এবং বার আনার বিনিময়ে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত পায়। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ২০১৯-২০২২ সালে দেশে আসা সোনার প্রায় ৯১ শতাংশ বার। এর প্রায় ৭৪ শতাংশ সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে, ২০ শতাংশ সৌদি আরব থেকে এবং বাকি সব বাহরাইন, ওমান এবং সিঙ্গাপুর থেকে এসেছে। তবে বৈধ-অবৈধভাবে দেশে যে পরিমাণ সোনা আসে তার একটা বড় অংশ পাচার হয়ে যায়। প্রতিবেশী দেশগুলোতে সোনা আমদানি কঠোর হওয়ার কারণে চোরাচালানিরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার
ভাইফোঁটা দিতে না পেরে মন খারাপ ঋতুপর্ণার

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার
করিমগঞ্জে বাবাকে খুনে অভিযুক্ত ছেলে গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান
আফগানদের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্র অন্য দেশকেও উৎসাহিত করুক: তালেবান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?
গাজায় ‌‘সফল’ ট্রাম্প, ইউক্রেনে ব্যর্থ কেন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার
কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাসড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
মহাসড়কে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর