শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

চার সিটিতে সতর্ক আওয়ামী লীগ

♦ শঙ্কায় বরিশাল ♦ বিশেষ দৃষ্টি সিলেটে ♦ কিছুটা নির্ভার খুলনা-রাজশাহী
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
চার সিটিতে সতর্ক আওয়ামী লীগ

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকার পরাজয়ের পর আসন্ন চার সিটি নির্বাচন নিয়ে সতর্ক আওয়ামী লীগ। ‘ভুল’ থেকে শিক্ষা নিয়ে নির্বাচনী ফসল ঘরে তুলতে চান ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও আওয়ামী লীগবিরোধী ভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে বরিশাল সিটিতে। নতুন প্রার্থী দেওয়ার কারণে কঠোর দৃষ্টি রয়েছে সিলেটে। দলের ভিতর ঐক্য থাকা এবং শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকায় নির্ভার রয়েছে খুলনা ও রাজশাহী সিটিতে। খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন ১২ জুন এবং রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশনে হবে ২১ জুন। গাজীপুর থেকে শিক্ষা নিয়ে এই চার সিটিতে জয় পেতে চায় আওয়ামী লীগ। গাজীপুরে দলীয় প্রার্থী হেরে গেলেও বর্তমান সরকারের অধীনে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট’ সম্ভব এমন তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নৌকার ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত গাজীপুরের মতো জায়গায় এবং আজমত উল্লার মতো পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগের জন্য সুখকর নয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ের অভাব, মাঠপর্যায়ের নেতাদের বেইমানি, আওয়ামী লীগবিরোধী ভোট বেশি পড়ায় পাঁচ সিটি ভোটের শুরুতেই হোঁচট খেল ক্ষমতাসীন দলটি। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গাজীপুর সিটি নিয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু ফলাফল এমন হবে ভাবতে পারিনি। গাজীপুর আমাদের জন্য বড় শিক্ষা। এখন যে চারটি সিটিতে ভোট রয়েছে, গাজীপুরের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করব ইনশাআল্লাহ।’

জানা গেছে, দুই সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের অবস্থান সংহত এবং দলটি অনেকটা নির্ভার। এ দুটি হলো- রাজশাহী ও খুলনা। রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি এর আগেও মেয়র ছিলেন। তার নেতৃত্বে রাজশাহীর ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। তিনি এখন রাজশাহীর অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতো, যদি বিএনপির কোনো প্রার্থী নির্বাচনে দাঁড়াতেন। কিন্তু বিএনপির এখানে প্রার্থী না হওয়ায় অন্য যারা প্রার্থী হয়েছেন, তারা অত্যন্ত দুর্বল। ধারণা করা হচ্ছে, এখানে সহজ জয় পাবেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটন।

তবে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, রাজশাহীতে শক্তিশালী প্রার্থী না থাকলেও দলের ভিতরে খুব যে ঐক্য আছে সেটাও বলার সুযোগ নেই। রাজশাহী সিটিতে দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। ডাবলু সরকারের সঙ্গে খায়রুজ্জামান লিটনের দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। সিটি নির্বাচন সামনে রেখেও সেটা মিটিয়ে ফেলা সম্ভব হয়নি। বরং পাশ কাটিয়ে চলার অভিযোগ রয়েছে। ডাবলুর ভগ্নিপতি জেলা পরিষদের প্রশাসক মীর ইকবাল, ভাগ্নে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইসতিয়াক আহমেদ লিমন, ভাই জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জেড সরকার, আরেক ভাই শ্রমিক নেতা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বদিউজ্জামান খায়েরকে ডাকা হয় না প্রচার-প্রচারণায়। অবশ্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি মহানগরের রাজনীতিতে নেই, কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে আছি। এ ছাড়া আমি প্রার্থী। মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিসহ অনেকেই ডাবলু সরকারকে একাধিকবার ডেকেছেন। কীভাবে ডাকলে তিনি আসবেন আমার জানা নেই। তবে বিশ্বাস করি, তার অভিমান থাকতেই পারে, দিন শেষে নৌকার পক্ষেই সে মাঠে থাকবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক কখনো নৌকার বিপক্ষে যেতে পারে না।’ অন্যদিকে সিটি করপোরেশনের এলাকা বর্ধিত করার একটা পরিকল্পনা রয়েছে। সিটি বর্ধিত করা হলে রাজশাহী-৩ আসনে মধ্যে যাবে। এ আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন চান না তার এলাকা সিটি করপোরেশনের মধ্যে পড়–ক। আবার ওই আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন চান মেয়রের মেয়ে ডা. আনিকা ফারিহা জামান অর্ণা। এ নিয়ে আয়েনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব চলছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে রাজশাহী-১ আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে নগরীর একটি মার্কেটের সামনে দোকান বসানো নিয়েও মেয়রের দ্বন্দ্ব রয়েছে। তারা বাইরে থেকে ভোটের মাঠে বিরোধিতা না করলে লিটনের পাস সহজ হবে। রাজশাহী মহানগর ও জেলার একাধিক নেতা জানান, যারাই বিরোধিতা করুক না কেন নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত। চার সিটির মধ্যে খুলনাতে অবস্থা সবচেয়ে ভালো। খুলনাতে বিএনপির প্রার্থী হওয়ার কথা ছিল নজরুল ইসলাম মঞ্জুর। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিএনপির কোনো নেতাই এই নির্বাচনে দাঁড়াননি। এখানে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। তাকে চ্যালেঞ্জ করার মতো আর কোনো বড় প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। দলের নেতা-কর্মীরাও তালুকদার আবদুল খালেকের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। তাছাড়া খালেক একজন সৎ রাজনীতিবিদ হিসেবেই পরিচিত। আর এ কারণেই এই নির্বাচনে তার সহজ জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এবার সিলেট সিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নতুন মুখ। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। সিলেট সিটি নির্বাচন উত্তপ্ত হয়ে ওঠার কথা ছিল এবং আওয়ামী লীগ এই সিটি নির্বাচন নিয়েই বেশি শঙ্কিত এবং সন্দিহান ছিল। কিন্তু এখন সিলেটে সহজ জয়ের অপেক্ষায় আওয়ামী লীগ। সিলেটের বর্তমান মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন না। আর তার এই সরে দাঁড়ানোর ফলে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী এখন প্রতিদ্বন্দ্বিহীন। এখানে জাতীয় পার্টির যে প্রার্থী আছেন, সেই প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। তবে সিলেটে দৃষ্টি আছে কেন্দ্রের। কারণ হিসেবে দলটির নেতারা বলছেন, যারা মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন তারা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিভিন্ন মতবিনিময়, কর্মিসভায় যোগ দিচ্ছেন। কিন্তু তারা ব্যক্তিগতভাবে যে প্রচার-প্রচারণা করবেন তা আপাতত দৃশ্যমান হচ্ছে না। আবার সিটি নির্বাচনে আগে ছিল ২৭টি ওয়ার্ড। নতুন করে যুক্ত হয়েছে ১৫টি ওয়ার্ড। এই ১৫টি ওয়ার্ড বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়াও অন্য কারণ হচ্ছে, সিলেটে নৌকাবিরোধী ভোট বেশি। ভোটার উপস্থিতি বেশি হলেও সংকট সৃষ্টি হবে। সবকিছু মিলিয়ে নৌকার বিজয়ের মাধ্যমে দলের নেতা-কর্মীরা প্রমাণ করতে চান, বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের যোগ্য উত্তরসূরি হতে যাচ্ছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। বরিশাল সিটি নির্বাচন নিয়ে সবচেয়ে শঙ্কার মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ। এখানে প্রার্থী করা হয়েছে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতকে। এ সিটিতে মেয়র ছিলেন তার ভাতিজা বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদিক আবদুল্লাহ। একই পরিবারের হলেও রয়েছে দ্বন্দ্ব। গত শুক্রবার বরিশাল আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিয়ে একটি বর্ধিত সভা করা হয়। কেন্দ্রের নির্বাচনী পরিচালনা টিমের নির্দেশে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এই সভা আহ্বান করে। কিন্তু সভায় যাননি প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ। আবার দেখা যায়নি সাবেক মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকেও। বরিশাল সিটিতে এখন চলছে ‘প্রভাব’ বিস্তারের রাজনীতি। সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নাঈমুল হোসেন লিটু এই বর্ধিত সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান সিটি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ উপস্থিত না থাকার কারণ জানতে চান। মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর সভায় বলেন, আমরা শুরু থেকেই নৌকার পক্ষে কাজ করতে চেয়েছি। আমাদের কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমরা ঘরে বসে থাকি। আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। সভায় উপস্থিত কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমরা যাতে নৌকার পক্ষে কাজ করতে পারি সেই পরিবেশ সৃষ্টি করে দিয়ে যান। আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, নৌকার মনোনয়ন দেওয়াকে কেন্দ্র করে বরিশালে কিছু ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল। আজকের বর্ধিত সভার মধ্য দিয়ে সব ভেদাভেদের অবসান হলো। নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, কোনো অঘটন ঘটলে এই নির্বাচন পরিচালনার যিনি টিম লিডার তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে মুখ দেখাবেন কীভাবে। আর নেতা-কর্মীরাই বা টিম লিডারের কাছে দাঁড়াবে কীভাবে। নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় ১২ জুন নৌকা বিজয়ী করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি। সভায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বলেন, বরিশাল সিটি নির্বাচন নিয়ে একটা গন্ধ পাচ্ছি। জেতার আগে যদি কেউ জিতে যায়, তাহলে সে জিততে পারে না। সিটি নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের একটি প্রস্তুতি, রিহার্সাল। এই নির্বাচনে জেতার জন্য যা যা করা দরকার তাই করতে হবে। আমার ধারণা আমার ভাই খোকনের চারপাশে চার-পাঁচটা লোক আছে, যারা তাকে ভুল বোঝাচ্ছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের নেতৃত্বে একটি অনুসন্ধান টিম আমরা করব। এই টিম দুষ্টচক্র খুঁজে বের করবে।

সভায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, গাজীপুর সিটি নির্বাচন আমাদের জন্য একটি শিক্ষা। এই সিটি করপোরেশন নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের একটি ব্যারোমিটার। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের প্রতিটি ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা কসম কেটে মাঠে নামলে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হবে। জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতারা ভাইয়ের (আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ) নির্দেশের অপেক্ষায় ছিলেন। সেই নির্দেশ দেওয়ার জন্যই এই বর্ধিত সভা করা হয়েছে। বরিশাল সিটি নির্বাচনে নৌকা বিজয়ী করে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেব। এই জয়ের মধ্য দিয়ে হাসানাত ভাইয়ের মুখ উজ্জ্বল করব এই হোক আমাদের অঙ্গীকার। এ সিটিতে বিএনপির প্রার্থী না থাকলেও হাতপাখার প্রার্থী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি ফয়জুল করীম বেশ শক্তিশালী। কারণ আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এখনো দূর হয়নি, বিএনপির কোনো প্রার্থী মাঠে নেই। কাজেই দুই সমীকরণ কাজে লাগিয়ে হাতপাখার প্রার্থী বাজিমাত করতে চান।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা