শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন, ২০২৩

ভোটের বাজেট আজ

♦ আইএমএফের চাপ সামলানো ও জনতুষ্টির চেষ্টা থাকবে অর্থমন্ত্রীর পরিকল্পনায় ♦ স্বাধীনতার পর প্রথম বাজেট ছিল ১৯৭২ সালে ৭৮৬ কোটি টাকার ♦ ৫২তম বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা ♦ আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম বাজেট
মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের বাজেট আজ

সংবিধান মোতাবেক আগামী সাত মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে জাতীয় সংসদের দ্বাদশ নির্বাচন। সে অনুযায়ী চলতি বছরের শেষ কিংবা আগামী বছরের শুরুতে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন। সে হিসেবে আগামী অর্থবছরের বাজেটটি হবে ভোটের বাজেট। আজ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি মুস্তফা কামালের দায়িত্বকালের পঞ্চম, আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম ও স্বাধীন বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বাজেটের প্রথম ছয় মাস বাস্তবায়ন হবে বর্তমান সরকারের আমলে। পরের ছয় মাস করবে পরবর্তী সরকার। ডলার সংকট কাটাতে আইএমএফ-বাংলাদেশের চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণের শর্তের প্রতিফলনও ঘটবে এ বাজেটে। কেননা আর্থিক খাতের সংস্কার, খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, কৃষি, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের ভর্তুকি তুলে দেওয়ার বিষয়ে চাপ রয়েছে সংস্থাটির। এর পরও যেহেতু সামনেই সংসদ নির্বাচন তাই আবারও জনগণের রায় পেতে একটি জনকল্যাণমুখী বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ বিভাগের একাধিক সূত্র।

জানা গেছে, করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো, করপোরেট কর না বাড়ানো, সরকারি চাকুরেদের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানো, চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি থাকবে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। অবশ্য করোনা মহামারিতে সম্প্রসারিত হওয়া টিসিবির ফেয়ার প্রাইস কার্ড কর্মসূচি ও ফ্যামিলি কার্ড কর্মসূচির আওতা আরও বাড়ানোর ঘোষণা থাকবে আজকের বাজেট বক্তৃতায়। দফায় দফায় জ্বালানির দাম বাড়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। অথচ সংসদ নির্বাচন কড়া নাড়ছে প্রতিনিয়ত। এমন পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক সংকট ও আইএমএফের চাপকে সঙ্গে নিয়ে জনতুষ্টির চেষ্টাও করবেন অর্থমন্ত্রী। ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে দেশ শাসনের ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড তৈরি করতে চায় আওয়ামী লীগ। যদিও করের বোঝা বাড়ানোরই ইঙ্গিতই দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিপুল বাজেটের অর্থায়ন ঠিক রাখতে টিআইএনধারী নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষকেও ন্যূনতম কর দিতে হবে। এমন ঘোষণাই দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। এর আগে দীর্ঘ বিরতির পর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও সরকার গঠন করে দলটি। যদিও এ দুই নির্বাচন নিয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে।

জানা গেছে, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। আর আজ যে বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী, তার আকার হতে পারে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। সে হিসেবে বাজেটের আকার বেড়েছে প্রায় ১০০ ভাগ। আর জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। অবশ্য দেশের মানুষের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণ। স্বাধীনতার পর ৫২ বছরে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বাংলাদেশ আজ উন্ননয়শীল দেশের কাতারে প্রবেশ করেছে। একসময় যেখানে মাথাপিছু আয় ছিল ১০০ ডলারের নিচে, সে আয় এখন ৩ হাজার ডলার ছুঁইছুঁই করছে। এ অবস্থার মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারের প্রথম বাজেট হতে যাচ্ছে এটি। একই সঙ্গে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে এটি হবে বাংলাদেশের শেষ বাজেট। পরবর্তী যে বাজেটটি আসবে (২০২৪-২৫), তা হবে উন্নয়নশীল দেশের বাজেট।

এ বছর ২৮, ২৯ ও ৩০ জুন ঈদুল আজহার ছুটি পড়ায় বাজেট পাস হতে পারে কয়েক দিন আগেই। এজন্য এ বছর বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনা হয়তো কিছুটা কম হবে। রীতি অনুযায়ী কাল শুক্রবার বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন করবেন অর্থমন্ত্রী। এরপর জুনজুড়েই বাজেটের ওপর সংসদে সাধারণ আলোচনায় অংশ নেবেন সংসদ সদস্যরা। এবারের বাজেটের প্রধান শিরোনাম ‘উন্নয়নের দেড় দশক : স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’। এ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, জাতীয় নির্বাচনের বছরে অর্থনৈতিক কার্যক্রম চাঙা করতে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের বিশাল বর্ণনা তুলে ধরবেন অর্থমন্ত্রী। একই সঙ্গে বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা ও চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা তুলে ধরবেন তিনি। বাজেট শুধু একটি আইন নয়, এটি যে কোনো নির্বাচিত সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক দলিলও। ফলে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে এ বাজেট কতটা জনকল্যাণমুখী তা-ও বিবেচনায় রাখছেন অর্থমন্ত্রী।

এদিকে অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখিতা, ডলার সংকট, বৈশ্বিক মন্দা ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আসছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের কৌশল কেমন হতে পারে বছরের শুরু থেকেই এ নিয়ে প্রচণ্ড চাপে রয়েছে অর্থ বিভাগ। এত সব চাপ সামলে স্মরণকালের অস্থির সময়ে স্বস্তির বাজেট দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এমনিতেই বৈশ্বিক সংকট সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে। দুই বছরের করোনা মহামারির ধকল কাটতে না কাটতেই এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতার মধ্যে আজ ১ জুন জাতীয় সংসদে বিশাল আকারের বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী।

জিডিপি মূল্যস্ফীতি : সংকট সত্ত্বেও উচ্চতর জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিকল্পনা করছে অর্থ বিভাগ। এজন্য ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে ধরে রাখার ঘোষণা দেবেন অর্থমন্ত্রী। যদিও এপ্রিল, ২০২৩ শেষে মূল্যস্ফীতির চাপ প্রায় ২ অঙ্কের ঘরে উঠেছে।

বাজেটের আকার : ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য মোট ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব পেশ করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, যা চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা বেশি। চলতি বছরের বাজেটের মূল আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।

এডিপি : আগামী অর্থবছরের জন্য উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এডিপিবহির্ভূত প্রকল্পে ব্যয় করা হবে ৭ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা। কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচিতে ব্যয় হবে ২ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা। বিভিন্ন স্কিমে ব্যয় করা হবে ৩ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা।

রাজস্ব আয় : বাজেটের অর্থায়নের প্রধান আয়ের উৎস রাজস্ব খাত। এ খাতকে শক্তিশালী করতে নানামুখী কর্মসূচির কথা বলা হলেও রাজস্ব খাত এখনো ভঙ্গুর ও দুর্বল। আগামী বছরের বাজেটে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। আর মোট আয় ধরা হচ্ছে ৫ লাখ ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।

ঘাটতি : ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকার (অনুদান ছাড়া) ঘাটতি পূরণে সরকার ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণ নেবে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। ব্যাংক থেকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নেবে ৮৬ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা। স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেবে ৪৫ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা। ব্যাংকবহির্ভূত ঋণ নেবে ২৩ হাজার কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেবে ১৮ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেবে আরও ৫ হাজার কোটি টাকা। নিট বৈদেশিক ঋণ নেবে ১ লাখ ২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা।

সরকারি চাকুরেদের বেতন : ডলার সংকট, বৈশ্বিক অচলাবস্থার কারণে প্রথমে সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোকে আমলে না নিলেও শেষ মুহূর্তে এসে বিশেষ প্রণোদনার ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। এর মাধ্যমে সরকারি চাকুরেদের খুশি রাখা যাবে বলে মনে করে সরকার। আর এটিকে নির্বাচনী কৌশল হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।

করমুক্ত আয়সীমা : করমুক্ত আয়সীমা চলতি বছরের বাজেটে বাড়ানো হয়নি। আগের বছরেরটাই বহাল রাখা হয়। অথচ গত দুই বছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির চাপ বেড়েছে আরও বেশি। এ অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে কিছুটা বাড়তে পারে করমুক্ত আয়সীমা।

করপোরেট কর : রাজস্ব আদায় বাড়াতে করপোরেট কর বাড়ানোর চাপ থাকলেও তা আমলে নেয়নি অর্থ বিভাগ। বরং নির্বাচনের বছর ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে করপোরেট কর না বাড়ানোর পক্ষে রয়েছে অর্থ বিভাগ।

সামাজিক নিরাপত্তা : সরকারি সংস্থা বিআইডিএসের হিসাবে করোনা মহামারির পর দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় দি¦গুণ হয়ে গেছে। এসব মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনতে পরিকল্পনা করছে সরকার। এ খাতের সব সুবিধাভোগীর সংখ্যা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হবে আজকের বাজেটে। বিশেষ করে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, বিধবা ও স্বামীপরিত্যক্তা ভাতা, শারীরিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ভাতার পরিমাণ এবং সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়ানোর ঘোষণা দেবেন অর্থমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ
ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক
সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০
রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ
ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা