শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন, ২০২৩

ভোটের বাজেট আজ

♦ আইএমএফের চাপ সামলানো ও জনতুষ্টির চেষ্টা থাকবে অর্থমন্ত্রীর পরিকল্পনায় ♦ স্বাধীনতার পর প্রথম বাজেট ছিল ১৯৭২ সালে ৭৮৬ কোটি টাকার ♦ ৫২তম বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা ♦ আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম বাজেট
মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের বাজেট আজ

সংবিধান মোতাবেক আগামী সাত মাসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে জাতীয় সংসদের দ্বাদশ নির্বাচন। সে অনুযায়ী চলতি বছরের শেষ কিংবা আগামী বছরের শুরুতে অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন। সে হিসেবে আগামী অর্থবছরের বাজেটটি হবে ভোটের বাজেট। আজ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি মুস্তফা কামালের দায়িত্বকালের পঞ্চম, আওয়ামী লীগ সরকারের ২৩তম ও স্বাধীন বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বাজেটের প্রথম ছয় মাস বাস্তবায়ন হবে বর্তমান সরকারের আমলে। পরের ছয় মাস করবে পরবর্তী সরকার। ডলার সংকট কাটাতে আইএমএফ-বাংলাদেশের চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণের শর্তের প্রতিফলনও ঘটবে এ বাজেটে। কেননা আর্থিক খাতের সংস্কার, খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, কৃষি, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের ভর্তুকি তুলে দেওয়ার বিষয়ে চাপ রয়েছে সংস্থাটির। এর পরও যেহেতু সামনেই সংসদ নির্বাচন তাই আবারও জনগণের রায় পেতে একটি জনকল্যাণমুখী বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ বিভাগের একাধিক সূত্র।

জানা গেছে, করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো, করপোরেট কর না বাড়ানো, সরকারি চাকুরেদের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানো, চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি থাকবে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। অবশ্য করোনা মহামারিতে সম্প্রসারিত হওয়া টিসিবির ফেয়ার প্রাইস কার্ড কর্মসূচি ও ফ্যামিলি কার্ড কর্মসূচির আওতা আরও বাড়ানোর ঘোষণা থাকবে আজকের বাজেট বক্তৃতায়। দফায় দফায় জ্বালানির দাম বাড়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। অথচ সংসদ নির্বাচন কড়া নাড়ছে প্রতিনিয়ত। এমন পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক সংকট ও আইএমএফের চাপকে সঙ্গে নিয়ে জনতুষ্টির চেষ্টাও করবেন অর্থমন্ত্রী। ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করে দেশ শাসনের ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড তৈরি করতে চায় আওয়ামী লীগ। যদিও করের বোঝা বাড়ানোরই ইঙ্গিতই দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিপুল বাজেটের অর্থায়ন ঠিক রাখতে টিআইএনধারী নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষকেও ন্যূনতম কর দিতে হবে। এমন ঘোষণাই দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। এর আগে দীর্ঘ বিরতির পর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও সরকার গঠন করে দলটি। যদিও এ দুই নির্বাচন নিয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে।

জানা গেছে, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের প্রথম বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকার। আর আজ যে বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী, তার আকার হতে পারে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। সে হিসেবে বাজেটের আকার বেড়েছে প্রায় ১০০ ভাগ। আর জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। অবশ্য দেশের মানুষের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণ। স্বাধীনতার পর ৫২ বছরে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে বাংলাদেশ আজ উন্ননয়শীল দেশের কাতারে প্রবেশ করেছে। একসময় যেখানে মাথাপিছু আয় ছিল ১০০ ডলারের নিচে, সে আয় এখন ৩ হাজার ডলার ছুঁইছুঁই করছে। এ অবস্থার মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারের প্রথম বাজেট হতে যাচ্ছে এটি। একই সঙ্গে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে এটি হবে বাংলাদেশের শেষ বাজেট। পরবর্তী যে বাজেটটি আসবে (২০২৪-২৫), তা হবে উন্নয়নশীল দেশের বাজেট।

এ বছর ২৮, ২৯ ও ৩০ জুন ঈদুল আজহার ছুটি পড়ায় বাজেট পাস হতে পারে কয়েক দিন আগেই। এজন্য এ বছর বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনা হয়তো কিছুটা কম হবে। রীতি অনুযায়ী কাল শুক্রবার বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন করবেন অর্থমন্ত্রী। এরপর জুনজুড়েই বাজেটের ওপর সংসদে সাধারণ আলোচনায় অংশ নেবেন সংসদ সদস্যরা। এবারের বাজেটের প্রধান শিরোনাম ‘উন্নয়নের দেড় দশক : স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’। এ শীর্ষক বাজেট বক্তৃতায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, জাতীয় নির্বাচনের বছরে অর্থনৈতিক কার্যক্রম চাঙা করতে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের বিশাল বর্ণনা তুলে ধরবেন অর্থমন্ত্রী। একই সঙ্গে বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা ও চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা তুলে ধরবেন তিনি। বাজেট শুধু একটি আইন নয়, এটি যে কোনো নির্বাচিত সরকারের জন্য একটি রাজনৈতিক দলিলও। ফলে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে এ বাজেট কতটা জনকল্যাণমুখী তা-ও বিবেচনায় রাখছেন অর্থমন্ত্রী।

এদিকে অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখিতা, ডলার সংকট, বৈশ্বিক মন্দা ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আসছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের কৌশল কেমন হতে পারে বছরের শুরু থেকেই এ নিয়ে প্রচণ্ড চাপে রয়েছে অর্থ বিভাগ। এত সব চাপ সামলে স্মরণকালের অস্থির সময়ে স্বস্তির বাজেট দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এমনিতেই বৈশ্বিক সংকট সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে। দুই বছরের করোনা মহামারির ধকল কাটতে না কাটতেই এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতার মধ্যে আজ ১ জুন জাতীয় সংসদে বিশাল আকারের বাজেট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী।

জিডিপি মূল্যস্ফীতি : সংকট সত্ত্বেও উচ্চতর জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিকল্পনা করছে অর্থ বিভাগ। এজন্য ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে ধরে রাখার ঘোষণা দেবেন অর্থমন্ত্রী। যদিও এপ্রিল, ২০২৩ শেষে মূল্যস্ফীতির চাপ প্রায় ২ অঙ্কের ঘরে উঠেছে।

বাজেটের আকার : ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য মোট ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব পেশ করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, যা চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা বেশি। চলতি বছরের বাজেটের মূল আকার ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।

এডিপি : আগামী অর্থবছরের জন্য উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এডিপিবহির্ভূত প্রকল্পে ব্যয় করা হবে ৭ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা। কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচিতে ব্যয় হবে ২ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা। বিভিন্ন স্কিমে ব্যয় করা হবে ৩ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা।

রাজস্ব আয় : বাজেটের অর্থায়নের প্রধান আয়ের উৎস রাজস্ব খাত। এ খাতকে শক্তিশালী করতে নানামুখী কর্মসূচির কথা বলা হলেও রাজস্ব খাত এখনো ভঙ্গুর ও দুর্বল। আগামী বছরের বাজেটে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হচ্ছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। আর মোট আয় ধরা হচ্ছে ৫ লাখ ৩ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।

ঘাটতি : ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকার (অনুদান ছাড়া) ঘাটতি পূরণে সরকার ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে ঋণ নেবে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। ব্যাংক থেকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নেবে ৮৬ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা। স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেবে ৪৫ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা। ব্যাংকবহির্ভূত ঋণ নেবে ২৩ হাজার কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেবে ১৮ হাজার কোটি টাকা। অন্যান্য খাত থেকে নেবে আরও ৫ হাজার কোটি টাকা। নিট বৈদেশিক ঋণ নেবে ১ লাখ ২ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা।

সরকারি চাকুরেদের বেতন : ডলার সংকট, বৈশ্বিক অচলাবস্থার কারণে প্রথমে সরকারি চাকুরেদের বেতন বাড়ানোকে আমলে না নিলেও শেষ মুহূর্তে এসে বিশেষ প্রণোদনার ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী। এর মাধ্যমে সরকারি চাকুরেদের খুশি রাখা যাবে বলে মনে করে সরকার। আর এটিকে নির্বাচনী কৌশল হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।

করমুক্ত আয়সীমা : করমুক্ত আয়সীমা চলতি বছরের বাজেটে বাড়ানো হয়নি। আগের বছরেরটাই বহাল রাখা হয়। অথচ গত দুই বছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির চাপ বেড়েছে আরও বেশি। এ অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে কিছুটা বাড়তে পারে করমুক্ত আয়সীমা।

করপোরেট কর : রাজস্ব আদায় বাড়াতে করপোরেট কর বাড়ানোর চাপ থাকলেও তা আমলে নেয়নি অর্থ বিভাগ। বরং নির্বাচনের বছর ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে করপোরেট কর না বাড়ানোর পক্ষে রয়েছে অর্থ বিভাগ।

সামাজিক নিরাপত্তা : সরকারি সংস্থা বিআইডিএসের হিসাবে করোনা মহামারির পর দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা প্রায় দি¦গুণ হয়ে গেছে। এসব মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনতে পরিকল্পনা করছে সরকার। এ খাতের সব সুবিধাভোগীর সংখ্যা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হবে আজকের বাজেটে। বিশেষ করে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, বিধবা ও স্বামীপরিত্যক্তা ভাতা, শারীরিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ভাতার পরিমাণ এবং সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়ানোর ঘোষণা দেবেন অর্থমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান ড. খোন্দকার আকবর হোসেন বাবলুর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে
বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’
গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!
আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা