শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন, ২০২৩

দিনের আলোতেই ভোট হবে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দিনের আলোতেই ভোট হবে

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাসদ সভাপতি এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। প্রকাশ্যে দিনের আলোতেই ভোট হবে। সে নির্বাচন কেউ বানচাল করতে পারবে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে- জানতে চাইলে ক্ষমতাসীন জোটের এই নেতা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। সংবিধানের আলোকেই ভোট হবে। এ নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। দিবালোকেই ভোট হবে। দিনের আলোতে সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে একটি অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বিএনপি-জামায়াত চক্র ও তাদের রাজনৈতিক মিত্ররা অস্বাভাবিক সরকারের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাদের এ চক্রান্ত রুখে দিতে হবে। এজন্য স্বাধীনতার পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে করবেন, জোটে থাকবেন নাকি বিকল্প চিন্তা করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা ১৪ দলে আছি। আগামীতেও জোটগতভাবেই ভোটে অংশগ্রহণ করব- এটা আপাতত সিদ্ধান্ত। মহাজোটে যাব কি না অথবা মহাজোট হবে কি না সে বিষয়ে নির্বাচনের সময় সিদ্ধান্ত হবে। কারণ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো কীভাবে অংশগ্রহণ করে তার ওপর নির্ভর করছে অনেক বিষয়। কাজেই আমরা ১৪-দলীয় জোটগতভাবেই নির্বাচনে অংশ নেব।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনুর কাছে প্রশ্ন ছিল আগামীতে কোন প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন? জবাবে তিনি জানালেন, ভোটের মাঠে জোটের প্রতীক (আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা) নিয়েও ভোট করা যাবে। আবার আমার দলের (মশাল) নিয়েও ভোট করা যাবে। জোটের প্রতীক নিয়ে ভোট করা যাবে না, এটা তো কোথাও বলা নেই। কারণ আমরা তো জোটগত ভোটে অংশ নেব। তিনি বলেন, জোটে থেকে নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জেপি) আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। আবার কাস্তে হাতুড়ি নিয়েও কেউ কেউ নির্বাচন করেছেন। আমরাও যে আসনে সমঝোতা হয়নি, সেখানে দলীয় প্রতীক মশাল দিয়েছিলাম। নির্বাচনে প্রতীক নিয়ে আপাতত ভাবছি না। সময় হলেই ভাবব।

সাড়ে চার বছর সরকার কেমন পরিচালনা করল। বিগত সংসদ নির্বাচনের পর আপনি মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নেই। সবকিছু মিলিয়ে কী বলবেন? জবাবে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ১৪-দলীয় জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ধারায় সরকার পরিচালিত হচ্ছে। ১৪ দলের মূলনীতি বহাল রেখেই সরকার এগিয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস দমন হচ্ছে। স্বাধীনতার চেতনায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকার সঠিক পথেই হাঁটছে। তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। দলবাজির কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেটের কারণে মানুষ সমস্যায় আছে। এটা বন্ধ করতে হবে। দলবাজি ঘরের ভিতরের শত্রু আর জঙ্গিবাদীরা বাইরের শত্রু। সুতরাং জঙ্গিবাদ মোকাবিলা, ঘরের ভিতরের শত্রু, দুর্নীতির সিন্ডিকেট আর দলবাজির নামে গুন্ডাতন্ত্র ধ্বংস করে সামনে এগোতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে কিছু গাফিলতি লক্ষ করা যাচ্ছে। এদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সঠিকভাবে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। সবকিছু মিলে বললে সাড়ে চার বছর সঠিকভাবেই দেশ পরিচালনা হচ্ছে।

ইনু আরও বলেন, তবে বিপদ কাটেনি। বিপদ হচ্ছে যারা শেখ হাসিনা সরকারের বদলে রাজাকারদের ক্ষমতায় আনতে চায় তারা। তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। ৫২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও এখনো বেশ কয়েকটি ঝুঁকি ও বিপদের মধ্যে আছে। এখনো সাংবিধানিক ধারা বানচালের চক্রান্ত চলছে। রাজাকার ও বিএনপি-জামায়াত চক্র অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে, এখনো তারা মীমাংসিত বিষয় অমীমাংসিত করতে চায়। তাই তাদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জোটের অন্যতম শরিক জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, যারাই অন্যায়, অপকর্ম, দুর্নীতি করছে তাদের সাজা তো নিশ্চিত করছে বর্তমান সরকার। দলীয় নেতা-কর্মীদেরও ছাড় দিচ্ছে না। যারাই দুর্নীতি-অপকর্ম করছে তাদের গ্রেফতার করে সাজা নিশ্চিত করছে। দুদকের নোটিস যাচ্ছে। তদন্ত হচ্ছে। এখন আওয়ামী লীগের যত নেতা-কর্মী গ্রেফতার হয়ে অথবা সাজাপ্রাপ্ত কারাগারে অতীতের কোনো সরকার আমলেই ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা জেল খাটেননি। এটাও একটা নজির শেখ হাসিনা সরকারের। কাজেই দুর্নীতিবাজ-অপকর্মকারীদের জয়জয়কার বলার সুযোগ নেই।

সরকার সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে মানুষের কল্যাণমুখী অনেক কাজ হাতে নিয়েছে, সেগুলো নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী? জবাবে ইনু বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণে ১৪ দলের একটি উদ্যোগ ছিল। সে উদ্যোগের অংশ হিসেবে দারিদ্র্য দূরীকরণে আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ৫ কোটির বেশি মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সুযোগসুবিধা ভোগ করছে। দিন দিন সামাজিক নিরাপত্তার জাল বড় করা হচ্ছে। নারীদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিধবা, প্রতিবন্ধীদের জন্য কর্মসূচি, পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী, হিজড়াদের পুনর্বাসনসহ ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সরকার। কৃষিতে ভর্তুকি, শিশু-প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। দেশবাসীর উদ্দেশে কী বার্তা দিতে চান- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির হাতে উন্নয়নের কোনো ফরমুলা নেই, কোনো জাদুর কাঠি নেই দুর্নীতি, বৈষম্য ও দলবাজি কমানোর। ওরা (বিএনপি-জামায়াত) যখন ক্ষমতায় ছিল তখন প্রতিটি নেতার পিঠে দুর্নীতির ছাপ ও হাতে দলবাজির রক্ত ছিল। তাই শেখ হাসিনার বিকল্প বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে, সংবিধানের পথে মজবুতভাবে টিকিয়ে রাখব। উন্নয়ন চাইলে মাঝদরিয়ায় মাঝি বদলাতে হয় না। মাঝদরিয়ায় যদি মাঝি বদলান, তাহলে সামাল দিতে পারবেন না। দেশবাসীকে মনে রাখতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে