শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন, ২০২৩

দিনের আলোতেই ভোট হবে

রফিকুল ইসলাম রনি
দিনের আলোতেই ভোট হবে

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাসদ সভাপতি এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। প্রকাশ্যে দিনের আলোতেই ভোট হবে। সে নির্বাচন কেউ বানচাল করতে পারবে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে- জানতে চাইলে ক্ষমতাসীন জোটের এই নেতা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। সংবিধানের আলোকেই ভোট হবে। এ নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। দিবালোকেই ভোট হবে। দিনের আলোতে সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে একটি অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বিএনপি-জামায়াত চক্র ও তাদের রাজনৈতিক মিত্ররা অস্বাভাবিক সরকারের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাদের এ চক্রান্ত রুখে দিতে হবে। এজন্য স্বাধীনতার পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে করবেন, জোটে থাকবেন নাকি বিকল্প চিন্তা করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা ১৪ দলে আছি। আগামীতেও জোটগতভাবেই ভোটে অংশগ্রহণ করব- এটা আপাতত সিদ্ধান্ত। মহাজোটে যাব কি না অথবা মহাজোট হবে কি না সে বিষয়ে নির্বাচনের সময় সিদ্ধান্ত হবে। কারণ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো কীভাবে অংশগ্রহণ করে তার ওপর নির্ভর করছে অনেক বিষয়। কাজেই আমরা ১৪-দলীয় জোটগতভাবেই নির্বাচনে অংশ নেব।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনুর কাছে প্রশ্ন ছিল আগামীতে কোন প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন? জবাবে তিনি জানালেন, ভোটের মাঠে জোটের প্রতীক (আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা) নিয়েও ভোট করা যাবে। আবার আমার দলের (মশাল) নিয়েও ভোট করা যাবে। জোটের প্রতীক নিয়ে ভোট করা যাবে না, এটা তো কোথাও বলা নেই। কারণ আমরা তো জোটগত ভোটে অংশ নেব। তিনি বলেন, জোটে থেকে নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জেপি) আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। আবার কাস্তে হাতুড়ি নিয়েও কেউ কেউ নির্বাচন করেছেন। আমরাও যে আসনে সমঝোতা হয়নি, সেখানে দলীয় প্রতীক মশাল দিয়েছিলাম। নির্বাচনে প্রতীক নিয়ে আপাতত ভাবছি না। সময় হলেই ভাবব।

সাড়ে চার বছর সরকার কেমন পরিচালনা করল। বিগত সংসদ নির্বাচনের পর আপনি মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নেই। সবকিছু মিলিয়ে কী বলবেন? জবাবে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ১৪-দলীয় জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ধারায় সরকার পরিচালিত হচ্ছে। ১৪ দলের মূলনীতি বহাল রেখেই সরকার এগিয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস দমন হচ্ছে। স্বাধীনতার চেতনায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকার সঠিক পথেই হাঁটছে। তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। দলবাজির কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেটের কারণে মানুষ সমস্যায় আছে। এটা বন্ধ করতে হবে। দলবাজি ঘরের ভিতরের শত্রু আর জঙ্গিবাদীরা বাইরের শত্রু। সুতরাং জঙ্গিবাদ মোকাবিলা, ঘরের ভিতরের শত্রু, দুর্নীতির সিন্ডিকেট আর দলবাজির নামে গুন্ডাতন্ত্র ধ্বংস করে সামনে এগোতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে কিছু গাফিলতি লক্ষ করা যাচ্ছে। এদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সঠিকভাবে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। সবকিছু মিলে বললে সাড়ে চার বছর সঠিকভাবেই দেশ পরিচালনা হচ্ছে।

ইনু আরও বলেন, তবে বিপদ কাটেনি। বিপদ হচ্ছে যারা শেখ হাসিনা সরকারের বদলে রাজাকারদের ক্ষমতায় আনতে চায় তারা। তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। ৫২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও এখনো বেশ কয়েকটি ঝুঁকি ও বিপদের মধ্যে আছে। এখনো সাংবিধানিক ধারা বানচালের চক্রান্ত চলছে। রাজাকার ও বিএনপি-জামায়াত চক্র অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে, এখনো তারা মীমাংসিত বিষয় অমীমাংসিত করতে চায়। তাই তাদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জোটের অন্যতম শরিক জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, যারাই অন্যায়, অপকর্ম, দুর্নীতি করছে তাদের সাজা তো নিশ্চিত করছে বর্তমান সরকার। দলীয় নেতা-কর্মীদেরও ছাড় দিচ্ছে না। যারাই দুর্নীতি-অপকর্ম করছে তাদের গ্রেফতার করে সাজা নিশ্চিত করছে। দুদকের নোটিস যাচ্ছে। তদন্ত হচ্ছে। এখন আওয়ামী লীগের যত নেতা-কর্মী গ্রেফতার হয়ে অথবা সাজাপ্রাপ্ত কারাগারে অতীতের কোনো সরকার আমলেই ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা জেল খাটেননি। এটাও একটা নজির শেখ হাসিনা সরকারের। কাজেই দুর্নীতিবাজ-অপকর্মকারীদের জয়জয়কার বলার সুযোগ নেই।

সরকার সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে মানুষের কল্যাণমুখী অনেক কাজ হাতে নিয়েছে, সেগুলো নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী? জবাবে ইনু বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণে ১৪ দলের একটি উদ্যোগ ছিল। সে উদ্যোগের অংশ হিসেবে দারিদ্র্য দূরীকরণে আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ৫ কোটির বেশি মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সুযোগসুবিধা ভোগ করছে। দিন দিন সামাজিক নিরাপত্তার জাল বড় করা হচ্ছে। নারীদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিধবা, প্রতিবন্ধীদের জন্য কর্মসূচি, পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী, হিজড়াদের পুনর্বাসনসহ ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সরকার। কৃষিতে ভর্তুকি, শিশু-প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। দেশবাসীর উদ্দেশে কী বার্তা দিতে চান- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির হাতে উন্নয়নের কোনো ফরমুলা নেই, কোনো জাদুর কাঠি নেই দুর্নীতি, বৈষম্য ও দলবাজি কমানোর। ওরা (বিএনপি-জামায়াত) যখন ক্ষমতায় ছিল তখন প্রতিটি নেতার পিঠে দুর্নীতির ছাপ ও হাতে দলবাজির রক্ত ছিল। তাই শেখ হাসিনার বিকল্প বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে, সংবিধানের পথে মজবুতভাবে টিকিয়ে রাখব। উন্নয়ন চাইলে মাঝদরিয়ায় মাঝি বদলাতে হয় না। মাঝদরিয়ায় যদি মাঝি বদলান, তাহলে সামাল দিতে পারবেন না। দেশবাসীকে মনে রাখতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
সংখ্যালঘু ইস্যু অন্যায্যভাবে উপস্থাপন
সংখ্যালঘু ইস্যু অন্যায্যভাবে উপস্থাপন
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
সর্বশেষ খবর
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন
ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা
ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান
‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট
ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর
ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা
ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস
বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা
রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’
‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে আগুনে পুড়ল বসতবাড়ি
কালিয়াকৈরে আগুনে পুড়ল বসতবাড়ি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতিতে নারীদের সম্পৃক্ত করতে কাজ করছে বিএনপি’
‘রাজনীতিতে নারীদের সম্পৃক্ত করতে কাজ করছে বিএনপি’

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে কৃষক সমাবেশ
নবীনগরে কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সুখী দাম্পত্যের যে মন্ত্র শেখালেন শাহরুখ
সুখী দাম্পত্যের যে মন্ত্র শেখালেন শাহরুখ

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী

১৪ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!
বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের
গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি
ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা
যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি
পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব
খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন
আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ
দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’
‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?
নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান
সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত
নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি
ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার
যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে 
লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে  লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১৫ ঘন্টা আগে | পরবাস

আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে
খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে

নগর জীবন

ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি
ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি

নগর জীবন

দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে
দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে

নগর জীবন

দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো
দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো

নগর জীবন

চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল
চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল

মাঠে ময়দানে

বন্ধের ৯ দিন পর খুলল কারখানা
বন্ধের ৯ দিন পর খুলল কারখানা

নগর জীবন

প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ
প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ

নগর জীবন

সুমনের গোলে আবাহনীর জয়
সুমনের গোলে আবাহনীর জয়

মাঠে ময়দানে