শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন, ২০২৩

দিনের আলোতেই ভোট হবে

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দিনের আলোতেই ভোট হবে

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাসদ সভাপতি এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। প্রকাশ্যে দিনের আলোতেই ভোট হবে। সে নির্বাচন কেউ বানচাল করতে পারবে না। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে- জানতে চাইলে ক্ষমতাসীন জোটের এই নেতা বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। সংবিধানের আলোকেই ভোট হবে। এ নির্বাচন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। দিবালোকেই ভোট হবে। দিনের আলোতে সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে। কিন্তু জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াত বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে একটি অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বিএনপি-জামায়াত চক্র ও তাদের রাজনৈতিক মিত্ররা অস্বাভাবিক সরকারের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাদের এ চক্রান্ত রুখে দিতে হবে। এজন্য স্বাধীনতার পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে করবেন, জোটে থাকবেন নাকি বিকল্প চিন্তা করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, আমরা ১৪ দলে আছি। আগামীতেও জোটগতভাবেই ভোটে অংশগ্রহণ করব- এটা আপাতত সিদ্ধান্ত। মহাজোটে যাব কি না অথবা মহাজোট হবে কি না সে বিষয়ে নির্বাচনের সময় সিদ্ধান্ত হবে। কারণ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো কীভাবে অংশগ্রহণ করে তার ওপর নির্ভর করছে অনেক বিষয়। কাজেই আমরা ১৪-দলীয় জোটগতভাবেই নির্বাচনে অংশ নেব।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা নিয়ে কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনুর কাছে প্রশ্ন ছিল আগামীতে কোন প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন? জবাবে তিনি জানালেন, ভোটের মাঠে জোটের প্রতীক (আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা) নিয়েও ভোট করা যাবে। আবার আমার দলের (মশাল) নিয়েও ভোট করা যাবে। জোটের প্রতীক নিয়ে ভোট করা যাবে না, এটা তো কোথাও বলা নেই। কারণ আমরা তো জোটগত ভোটে অংশ নেব। তিনি বলেন, জোটে থেকে নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জেপি) আনোয়ার হোসেন মঞ্জু সাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। আবার কাস্তে হাতুড়ি নিয়েও কেউ কেউ নির্বাচন করেছেন। আমরাও যে আসনে সমঝোতা হয়নি, সেখানে দলীয় প্রতীক মশাল দিয়েছিলাম। নির্বাচনে প্রতীক নিয়ে আপাতত ভাবছি না। সময় হলেই ভাবব।

সাড়ে চার বছর সরকার কেমন পরিচালনা করল। বিগত সংসদ নির্বাচনের পর আপনি মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নেই। সবকিছু মিলিয়ে কী বলবেন? জবাবে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, ১৪-দলীয় জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক ধারায় সরকার পরিচালিত হচ্ছে। ১৪ দলের মূলনীতি বহাল রেখেই সরকার এগিয়ে যাচ্ছে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস দমন হচ্ছে। স্বাধীনতার চেতনায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকার সঠিক পথেই হাঁটছে। তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। দলবাজির কারণে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেটের কারণে মানুষ সমস্যায় আছে। এটা বন্ধ করতে হবে। দলবাজি ঘরের ভিতরের শত্রু আর জঙ্গিবাদীরা বাইরের শত্রু। সুতরাং জঙ্গিবাদ মোকাবিলা, ঘরের ভিতরের শত্রু, দুর্নীতির সিন্ডিকেট আর দলবাজির নামে গুন্ডাতন্ত্র ধ্বংস করে সামনে এগোতে হবে। প্রশাসনের ভিতরে কিছু গাফিলতি লক্ষ করা যাচ্ছে। এদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, কভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সঠিকভাবে মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। সবকিছু মিলে বললে সাড়ে চার বছর সঠিকভাবেই দেশ পরিচালনা হচ্ছে।

ইনু আরও বলেন, তবে বিপদ কাটেনি। বিপদ হচ্ছে যারা শেখ হাসিনা সরকারের বদলে রাজাকারদের ক্ষমতায় আনতে চায় তারা। তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। ৫২ বছরে স্বাধীন বাংলাদেশ এগিয়ে গেলেও এখনো বেশ কয়েকটি ঝুঁকি ও বিপদের মধ্যে আছে। এখনো সাংবিধানিক ধারা বানচালের চক্রান্ত চলছে। রাজাকার ও বিএনপি-জামায়াত চক্র অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে, এখনো তারা মীমাংসিত বিষয় অমীমাংসিত করতে চায়। তাই তাদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জোটের অন্যতম শরিক জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, যারাই অন্যায়, অপকর্ম, দুর্নীতি করছে তাদের সাজা তো নিশ্চিত করছে বর্তমান সরকার। দলীয় নেতা-কর্মীদেরও ছাড় দিচ্ছে না। যারাই দুর্নীতি-অপকর্ম করছে তাদের গ্রেফতার করে সাজা নিশ্চিত করছে। দুদকের নোটিস যাচ্ছে। তদন্ত হচ্ছে। এখন আওয়ামী লীগের যত নেতা-কর্মী গ্রেফতার হয়ে অথবা সাজাপ্রাপ্ত কারাগারে অতীতের কোনো সরকার আমলেই ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা জেল খাটেননি। এটাও একটা নজির শেখ হাসিনা সরকারের। কাজেই দুর্নীতিবাজ-অপকর্মকারীদের জয়জয়কার বলার সুযোগ নেই।

সরকার সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ে মানুষের কল্যাণমুখী অনেক কাজ হাতে নিয়েছে, সেগুলো নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী? জবাবে ইনু বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণে ১৪ দলের একটি উদ্যোগ ছিল। সে উদ্যোগের অংশ হিসেবে দারিদ্র্য দূরীকরণে আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ৫ কোটির বেশি মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সুযোগসুবিধা ভোগ করছে। দিন দিন সামাজিক নিরাপত্তার জাল বড় করা হচ্ছে। নারীদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিধবা, প্রতিবন্ধীদের জন্য কর্মসূচি, পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী, হিজড়াদের পুনর্বাসনসহ ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সরকার। কৃষিতে ভর্তুকি, শিশু-প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এগুলোকে আমরা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। দেশবাসীর উদ্দেশে কী বার্তা দিতে চান- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপির হাতে উন্নয়নের কোনো ফরমুলা নেই, কোনো জাদুর কাঠি নেই দুর্নীতি, বৈষম্য ও দলবাজি কমানোর। ওরা (বিএনপি-জামায়াত) যখন ক্ষমতায় ছিল তখন প্রতিটি নেতার পিঠে দুর্নীতির ছাপ ও হাতে দলবাজির রক্ত ছিল। তাই শেখ হাসিনার বিকল্প বিএনপি-জামায়াত হতে পারে না। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে, সংবিধানের পথে মজবুতভাবে টিকিয়ে রাখব। উন্নয়ন চাইলে মাঝদরিয়ায় মাঝি বদলাতে হয় না। মাঝদরিয়ায় যদি মাঝি বদলান, তাহলে সামাল দিতে পারবেন না। দেশবাসীকে মনে রাখতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ