শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

পুলিশ সদস্য নিহত ♦ প্রধান বিচারপতির বাসায় হামলা ♦ পুলিশ বক্স ও যানবাহনে আগুন ১৭ সাংবাদিকসহ আহত শতাধিক ♦ বিজিবি মোতায়েন ♦ সহিংসতার নিন্দায় যুক্তরাষ্ট্র
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে গতকাল পুলিশের সঙ্গে রাজধানীতে দফায় দফায় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ইটপাটকেল বিনিময়, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগে কাকরাইল, বিজয়নগর, নয়াপল্টন, রাজারবাগ, সার্কিট হাউস রোড, আরামবাগসহ বিস্তীর্ণ এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে বিজয়নগরে বিএনপি কর্মীরা একজন পুলিশ সদস্যকে একা পেয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেন। কাকরাইলে তারা হামলা চালান প্রধান বিচারপতির বাসভবনে। আগুন ধরিয়ে দেন রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে। এতে হাসপাতাল চত্বরে অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস ও পাঁচটি মোটরসাইকেল পুড়ে যায়। কাকরাইল পুলিশবক্সেও আগুন দেন বিএনপি কর্মীরা। পুলিশ লাঠিচার্জের এক পর্যায়ে গুলি, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। এসব সংঘর্ষের সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে অন্তত ১৭ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এর অধিকাংশই আহত হন বিএনপি কর্মীদের হামলায়। তারা ভাঙচুর করেছেন গণমাধ্যমের বেশ কয়েকটি গাড়িও। পরিস্থিতি বিবেচনায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয় রাজধানীতে। এ অবস্থায় পুলিশকে একা চলতে নিষেধ করা হয়েছে।

দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত থেমে থেমে চলা সংঘর্ষে একজন পুলিশ নিহত এবং শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪০ জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বাকিদের ভর্তি করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে। তবে বিএনপি দাবি করেছে, নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের গুলিতে মারা গেছেন মুগদা থানার ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা শামীম মোল্লা। ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন) বিপ্লব কুমার সরকার বলেছেন, বিএনপির কেউ মারা গেছে বলে আমাদের জানা নেই।

তবে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের পরিচালক পুলিশের উপমহাপরিদর্শক মো. রেজাউল হায়দার বলেছেন, শামীম মোল্লার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি হৃদ্?রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। রেজাউল হায়দার বলেন, বিকালে পুলিশ হাসপাতালের সামনে যখন পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হচ্ছিল, সে সময় ওই ব্যক্তি হাসপাতালের সামনের পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে তিনি অচেতন হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। সেখান থেকে কয়েকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি একজন চিকিৎসকের গাড়ি চালাতেন বলে জানা গেছে।

নিহত পুলিশ কনস্টেবলের নাম আমিরুল ইসলাম পারভেজ। বয়স ৩২। তিনি ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি)-এ কর্মরত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে। সাত বছরের একটি সন্তান রয়েছে তার।

বিএনপির মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে টানটান উত্তেজনা ছিল বেশ কদিন ধরেই। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাজধানীর প্রবেশপথগুলো দিয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের দিকে যেতে থাকেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীও মতিঝিল শাপলা চত্বর দখল নিতে সকাল থেকেই আরামবাগে অবস্থান নেয়। শাসকদল আওয়ামী লীগের মিছিলও রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ গেটে সমাবেশস্থলে যেতে থাকে। মিছিলের নগরীতে পরিণত হওয়া রাজধানীতে তখন উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে গোটা রাজধানী।

যেভাবে সংঘর্ষ : শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে চলবে- এ শর্তে বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে গতকাল ঘোষিত সমাবেশ শুরুর আগেই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ! হঠাৎ হামলা শুরু করেন বিএনপি কর্মীরা। দুপুর ১টার দিকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা পূরণ তারা। এখান থেকে ধীরে ধীরে কাকরাইল, পল্টন, শান্তিনগর, আরামবাগ হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষ।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও ডিএমপির ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীরাই প্রথমে সরকারি স্থাপনায় হামলা করেছে। বিএনপি কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে করার কথা দিয়েছিল। ডিএমপি কমিশনারের কাছ থেকে তারা এমন শর্তেই অনুমতি নিয়েছে। হঠাৎ দুপুর ১২টার পর তারা প্রধান বিচারপতির বাড়ির ফটকে ও জাজেস কোয়ার্টারের সামনে (বিচারকদের বাসভবন) আক্রমণ করেছে। আইডিবি ভবনের সামনে দুটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে। বিএনপি নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছে। পুলিশ সেটা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনে বিএনপি নেতা-কর্মীরা গাছের ডাল ভেঙে ও হাতের লাঠি দিয়ে নামফলক, গেটে হামলা চালান। তারা ভিতরে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এর মধ্যেই কাকরাইল ট্রাফিক পুলিশবক্সে আগুন দেন বিএনপি অনুসারীরা। পুলিশ বাধা দিতে গেলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। এ ঘটনার রেশ ধরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে।

রমনা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, বিএনপি সমর্থকদের ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কয়েক দফা টিয়ার শেল ছোড়া হয়। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে আগুন দেয় বিএনপি সমর্থকরা। কাকরাইল, সেগুনবাগিচা, হাই কোর্ট এলাকা, পল্টন থেকে বিজয়নগর পর্যন্ত এ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। সমাবেশকেন্দ্রিক পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলতে থাকে। চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত। এ সময় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।

রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে হামলা : পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের মধ্যে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতাল চত্বরে ঢুকে সাতটি গাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি অ্যাম্বুলেন্স, একটি মাইক্রোবাস ও পাঁচটি মোটরসাইকেল রয়েছে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা রাফি আল ফারুক বলেন, বিকাল সোয়া ৩টার দিকে হাসপাতালের ফটকে ও হাসপাতাল চত্বরে রাখা পাঁচটি মোটরসাইকেল, একটি বাইসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্সসহ দুটি মাইক্রোবাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। দাউদাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। ফায়ার সার্ভিস সদর দফতরের দুটি ও খিলগাঁওয়ের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে পানি ছিটিয়ে বিকাল ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নেভাতে গিয়ে প্রতিন্ধকতার মুখে পড়েন। এ সময় দুর্বৃত্তরা সড়কে বিভিন্ন যানবাহন ভাঙচুর করছিল। ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঘটনাস্থলে গিয়ে হাসপাতালের ফটকে আগুন নেভায়। তবে এর আগেই দুর্বৃত্তরা পাঁচটি মোটরসাইকেল, একটি বাইসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্সসহ দুটি মাইক্রোবাস পুড়িয়ে দেয়।

১৭ সাংবাদিক আহত : সমাবেশ কেন্দ্র করে সংঘর্ষের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে দৈনিক কালবেলার রাফসান জানিসহ অন্তত ১৭ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর। সাংবাদিকদের কয়েকটি মোটরসাইকেলেও আগুন দেওয়া হয়েছে। এ সময় গুরুতর আহত হন ঢাকা টাইমসের প্রতিবেদক সালেকিন তারিন। তাকে চিকিৎসার জন্য জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়েছে। সাংবাদিক রাফসানকে সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

রাফসান বলেন, নাইটিঙ্গেল মোড়ে দায়িত্ব পালন করছিলাম। আমি আর বাংলা ট্রিবিউনের প্রধান প্রতিবেদক সালমান তারেক শাকিল ভাই কাছাকাছি ছিলাম। এর মধ্যে দেখলাম দুজন পুলিশ ও একজন আনসার সদস্যকে কাকরাইলের দিকে ধাওয়া দিয়ে মারধর করা হচ্ছে। ২০-২৫ জন বিএনপি কর্মী রাস্তায় ফেলে পেটাচ্ছে। আমি শুধু রাস্তার এপার থেকে এসে মাঝখানের সড়ক বিভাজকের ওপর দাঁড়িয়ে ভিডিও করছিলাম। আমার গলায় আইডি কার্ড ঝোলানো ছিল, ওই পাশ থেকে দু-তিন জন এসে ধাওয়া দিল। সাংবাদিক, সাংবাদিক বলে চিৎকার করে আমাকে ধাওয়া দিল এবং বেধড়ক মারধর করল।

বিভিন্ন স্থানে মারধরে আরও আহত হয়েছেন বাংলা ট্রিবিউনের প্রধান প্রতিবেদক সালমান তারেক শাকিল, ফটোসাংবাদিক সাজ্জাদ হোসেন ও নিজস্ব প্রতিবেদক জোবায়ের আহমেদ, নিউ এজের আহাম্মদ ফয়েজ, কালবেলার আবু সালেহ মুসা, রবিউল ইসলাম রুবেল ও তৌহিদুল ইসলাম তারেক, ব্রেকিং নিউজের ক্রাইম রিপোর্টার কাজী ইহসান বিন দিদার, ইনকিলাবের ফটোসাংবাদিক এফ এ মাসুম, ইত্তেফাকের মাল্টিমিডিয়ার রিপোর্টার তানভীর আহাম্মেদ, একুশে টিভির রিপোর্টার তৌহিদুর রহমান ও ক্যামেরাপারসন আরিফুর রহমান, দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক আরিফুর রহমান রাব্বি, ইত্তেফাকের সাংবাদিক শেখ নাছের ও ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক মারুফ।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যারা ভর্তি রয়েছেন : নাসির (২৫), সুজন (২০), নওয়াব আলী (৬০), জাফর (৩০), কালাম (৫৫), আলামিন প্রধান (২৫), রাফিন (২২), মারুফ (৪৬), এ বি এম রাজু (৪৫), হুমায়ুন কবির (৩৫), লিয়ন (২২), আকলিমা (৩৫), সজীব হোসেন (২৬), সালেক (৩০), সজীব ভূঁইয়া (৩০), রাফসান জানি (৩০), মাসুম (৩২), বিল্লাল (২৫), রুবেল (২৫), কালাম (৩৮), নান্নু (৩৫), আকরাম (২০), মানিক (৩৫), রফিকুল ইসলাম (৩০), রাজু আহামেদ (৩৫), কবির (২৫), নয়ন (২৬), এমদাদুল (২৭), আনোয়ার (৪০), জমি (৩৪), হিয়া (২০), রাসেল (১৮), রোকসানা (৪২), রোমান (২৮), আরিন (৫২)। পুলিশ সদস্যদের মধ্যে এএসআই সামাদ, নায়েক আবদুর রাজ্জাক, কনস্টেবল আসাদুজ্জামান, কাইয়ুম ও তুরাগ থানার আনসার সদস্য হোসেন আলী। এদিকে গত রাতে প্রধান বিচারপতির ভাঙচুর করা বাস ভবন পরিদর্শন করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার আমিন উদ্দিন।

সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র : ঢাকায় রাজনৈতিক সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর। গতকাল সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিভাগ, ঢাকার মার্কিন দূতাবাস ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু বিভিন্নভাবে এ নিন্দা জানান। লু বলেছেন, সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে আমরা সব সহিংসতার ঘটনাগুলোকে পর্যালোচনা করব। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিভাগ এক্স হ্যান্ডলারে (সাবেক টুইটার) প্রতিক্রিয়ায় সব পক্ষকে শান্ত এবং নিজেদের সহিংসতা থেকে নিবৃত্ত থাকার আহ্বান জানানো হয়। সহিংসতার ঘটনায় সম্ভাব্য ভিসা বিধিনিষেধের বিষয়ও তাতে উল্লেখ করা হয়।

এদিকে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৮ অক্টোবর ঢাকায় যে রাজনৈতিক সহিংসতা সংঘটিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র তার নিন্দা জানায়। একজন পুলিশ কর্মকর্তা, একজন রাজনৈতিক কর্মী হত্যা এবং একটি হাসপাতাল পোড়ানোর ঘটনা অগ্রহণযোগ্য। সাংবাদিকসহ বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতাও তেমনই।

মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘আমরা সব পক্ষকে শান্তি ও সংযমের আহ্বান জানাই। সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞার জন্য আমরা সমস্ত সহিংস ঘটনার পর্যালোচনা করব।’ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু ভয়েস অব আমেরিকাকে পাঠানো এক বার্তায় বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশে সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছে। একজন পুলিশ অফিসার ও একজন রাজনৈতিক কর্মীর নিহত হওয়া ও একটি হাসপাতালে আগুন দেওয়ার যে ঘটনাগুলোর খবর জানা গেছে তা গ্রহণযোগ্য নয়, যেমন নয় সাংবাদিকসহ নাগরিকদের ওপর চালানো সহিংসতা। আমরা সব পক্ষকে শান্ত থাকার ও সংযম দেখানোর আহ্বান জানাই। সম্ভাব্য ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে আমরা সব সহিংসতার ঘটনাগুলোকে পর্যালোচনা করব।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
বিচার বিভাগ নারীবান্ধব করায় রয়েছে প্রতিবন্ধকতা
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা