শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বতন্ত্রে ঘুম হারাম

প্রধানমন্ত্রীর প্রতি জাপার শতভাগ আস্থা : চুন্নু শান্তি নেই তরিকত ফেডারেশন, বিএনএম ও তৃণমূল বিএনপিতে ♦ আওয়ামী লীগের অনেক হেভিওয়েট প্রার্থী ভালো নেই
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
স্বতন্ত্রে ঘুম হারাম

দলের গঠনতন্ত্র পরিপন্থি হলেও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে নিজ দলের নেতা-কর্মীকে ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে আওয়ামী লীগ। প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দলের এ কৌশল এখন অনেক হেভিওয়েট নেতা, মন্ত্রী-এমপির জন্য গলার কাঁটা। শুধু আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র আতঙ্কে রয়েছেন ১৪ দলের শরিকরাও।

শরিক দলের নেতাদের নৌকা দেওয়া হচ্ছে, তার পরও তাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী মাঠে রাখতে কোনোভাবেই রাজি নন। তাঁরা চান না নৌকায় চড়ে আওয়ামী লীগের কারও সঙ্গে লড়াই হোক। আজকালের মধ্যেই পরিষ্কার করতে হবে কারা হবেন নৌকার মাঝি। এজন্য দফায় দফায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটসঙ্গীরা বৈঠক করলেও কোনো সুরাহা হয়নি। জোট শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জেপি এবং নতুন নিবন্ধন পাওয়া সুপ্রিম পার্টিসহ মোট সাতটি আসন ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা নৌকায় চড়ার সংকেতের অপেক্ষায়। অন্যদিকে শান্তি নেই নির্বাচনে আসা জাতীয় পার্টি, তরিকত ফেডারেশনসহ বিএনএম, তৃণমূল বিএনপিতেও। এ ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বেশ কয়েকটি দল আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কিছুদিন আগে দেখা করেছে। সরকারের প্রতি আস্থা রেখে তারা ভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর পাশাপাশি যেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেন সেজন্য আওয়ামী লীগের আসন ‘ছাড়’ চেয়েছেন কেউ কেউ। এসব নেতা চান, হয় নৌকায় চড়ে অথবা ‘ছাড়’ দিয়ে বা ‘ছেড়ে’ দিয়ে আওয়ামী লীগ তাঁদের সংসদে নিয়ে আসুক। কিন্তু আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া দেওয়া হয়নি তাঁদের।

বর্তমান সংসদে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বরাবরই বলে আসছে তারা আওয়ামী লীগ বিরোধী ভোট পেলেই ক্ষমতায় চলে আসবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলটি মাঠে থাকবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের। তবে আসন সমঝোতা নিয়ে বারবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করে যাচ্ছে জাতীয় পার্র্টি। গতকাল রাতেও বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি।

গতকাল দুপুরে বনানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমাদের শতভাগ আস্থা রয়েছে। বৈঠকে ক্ষমতাসীনদের ব্যবহারে মনে হয়েছে আমাদের ওপরও তাদের যথেষ্ট আস্থা রয়েছে।’ আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনের আগে দফায় দফায় বৈঠক চলবে বলেও জানান তিনি। চুন্নু বলেন, ‘আমরা জনগণের কাছে আসন চাই। কোনো দলের কাছে চাই না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভোটের পরিবেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আপনারা যেটা ইঙ্গিত দিচ্ছেন সেটা নিয়ে যে আলোচনা হয়নি তা নয়, অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।’ আওয়ামী লীগের এক সূত্র জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের কাছে একটি তালিকা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। সে তালিকা অনুযায়ী সিট ছাড় চায়। জাতীয় পার্টির অন্যতম শর্ত হচ্ছে, ওইসব আসনে নৌকার কোনো প্রার্থী থাকতে পারবে না। তারা আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীকে নিয়েও ভয় পান। আবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে যারা নৌকা পেয়েছেন তাঁরাও স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভয় পাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ প্রার্থী বনাম স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়। নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

সূত্রমতে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে প্রথমে প্রার্থী ঘোষণা করে। এরপর ঝালকাঠি-১ আসনে প্রার্থী বদল করে। সেখানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাজাহান ওমরকে নৌকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে তিনটি আসনে নৌকার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। এখন পর্যন্ত মাঠে রয়েছেন ২৯৫ জন। জোটের কারণে কয়েকজন এমপি প্রার্থীর কপাল পুড়তে পারে। আজকালের মধ্যেই এ সিদ্ধান্ত দেবেন আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড।

জানা গেছে, ৩০০ আসনের মধ্যে শীর্ষনেতা ও মন্ত্রী পর্যায়ে মাত্র ৩২ নেতার আসন বাদ দিয়ে বাকি সব আসনে রয়েছেন দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাদের বেশির ভাগই দলের পদধারী, অনেক জায়গায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বেশ শক্তিশালী। এটিই এখন আওয়ামী লীগের কিছু প্রার্থীকে চরম ঝুঁকিতে ফেলেছে। দল হিসেবে দ্বিধাবিভক্ত করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি আসন হাতছাড়া হওয়ারও জোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ নিয়ে ঝুঁকিতে থাকা নেতা-মন্ত্রী-এমপি ও নৌকা পাওয়া প্রার্থীরা মুখে কিছু না বললেও ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীদের নিয়ে ঘুম হারাম করছেন। তাঁরা নানাভাবে বোঝার চেষ্টা করছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে আসলে আওয়ামী লীগের কৌশল শেষ পর্যন্ত কী হচ্ছে! কিন্তু সরাসরি ক্ষোভ প্রকাশ করছেন জোট শরিকরা। তারা বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠকে নৌকার প্রার্থীকে তো বটেই, দলীয় স্বতন্ত্রকে বসিয়ে দেওয়ারও কথা বলছেন।

এ প্রসঙ্গে ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসন বণ্টন নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে, হচ্ছে। অপেক্ষায় আছি আজকালের মধ্যেই সমাধান করবে আওয়ামী লীগ।’

জোটের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকা প্রসঙ্গে কুষ্টিয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, ‘জোটের আসনে আওয়ামী লীগের বড় নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর অর্থ হচ্ছে, এক হাতে দিয়ে আরেক হাতে সিটটা কেড়ে নেওয়া। আমি আশা করি জোটনেত্রী শেখ হাসিনা ও জোটের সমন্বয়ক তাঁরা বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন।’ তিনি প্রশ্ন রাখেন, আওয়ামী লীগ নৌকা দিল, আবার সেখানে তাদের দলের প্রার্থীও থাকল- এর মানে দাঁড়ায় আওয়ামী লীগ বনাম জাসদ, আওয়ামী লীগ বনাম ওয়ার্কার্স পার্টি বা আওয়ামী লীগ বনাম তরিকত ফেডারেশন।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট শরিকদের যতগুলো বৈঠক হয়েছে, প্রতিটি বৈঠকে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে কথা তুলেছেন। নৌকার প্রার্থীকে বসিয়ে যেমন তাদের নৌকা দিতে হবে, একইভাবে আওয়ামী লীগের নেতা যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের মাঠে না রাখার পক্ষে জোরালো দাবি জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ এ বিষয়ে পরিষ্কার কোনো ধারণা কাউকে দেয়নি। জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের কাছে আসন ছাড় চায়। সে বিষয়ে দুই দলের নেতারা বৈঠক করলেও ‘নির্বাচন’ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে উভয় পক্ষই দাবি করে আসছে।

এদিকে যেসব আসনে শক্তিশালী দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন, সেসব জায়গায় চরম টেনশনে রয়েছেন নৌকার প্রার্থীরাও। তাঁরা দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ নির্বাচনি এলাকায় না থেকে ঢাকায় দলীয় সভানেত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ দলের সাধারণ সম্পাদকের কাছে এসে ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে দলের সিদ্ধান্তে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে প্রার্থীদের জানিয়ে দিচ্ছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক। একইভাবে এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলছেন তিনি। গত দুই দিনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী যদি হেভিওয়েট কারও সীমানা পেরিয়ে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে যায় (জয়ী হয়), এটাতে আমরা বাধা দিতে পারি না। গণতন্ত্র হলো প্রতিযোগিতা। সুষ্ঠু নির্বাচন, সুস্থ প্রতিযোগিতা। এখানে প্রার্থীকে প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করি আমরা।’ একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ থেকে যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের বহিষ্কারের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলেও জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।

কেন্দ্রের এমন নির্দেশনা ও মনোভাবের কারণে এ নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা কিছু বলতে পারছেন না। কিন্তু বেশ অস্বস্তিতে আছেন তাঁরা। বিশেষ করে যেসব জায়গায় নৌকার প্রার্থীর চেয়ে স্বতন্ত্র শক্তিশালী, সেখানে অসহায় আত্মসমর্পণ ছাড়া কিছুই করার নেই আপাতত।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম