শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বতন্ত্রে ঘুম হারাম

প্রধানমন্ত্রীর প্রতি জাপার শতভাগ আস্থা : চুন্নু শান্তি নেই তরিকত ফেডারেশন, বিএনএম ও তৃণমূল বিএনপিতে ♦ আওয়ামী লীগের অনেক হেভিওয়েট প্রার্থী ভালো নেই
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
স্বতন্ত্রে ঘুম হারাম

দলের গঠনতন্ত্র পরিপন্থি হলেও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে নিজ দলের নেতা-কর্মীকে ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে আওয়ামী লীগ। প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দলের এ কৌশল এখন অনেক হেভিওয়েট নেতা, মন্ত্রী-এমপির জন্য গলার কাঁটা। শুধু আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র আতঙ্কে রয়েছেন ১৪ দলের শরিকরাও।

শরিক দলের নেতাদের নৌকা দেওয়া হচ্ছে, তার পরও তাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী মাঠে রাখতে কোনোভাবেই রাজি নন। তাঁরা চান না নৌকায় চড়ে আওয়ামী লীগের কারও সঙ্গে লড়াই হোক। আজকালের মধ্যেই পরিষ্কার করতে হবে কারা হবেন নৌকার মাঝি। এজন্য দফায় দফায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটসঙ্গীরা বৈঠক করলেও কোনো সুরাহা হয়নি। জোট শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, জেপি এবং নতুন নিবন্ধন পাওয়া সুপ্রিম পার্টিসহ মোট সাতটি আসন ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা নৌকায় চড়ার সংকেতের অপেক্ষায়। অন্যদিকে শান্তি নেই নির্বাচনে আসা জাতীয় পার্টি, তরিকত ফেডারেশনসহ বিএনএম, তৃণমূল বিএনপিতেও। এ ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বেশ কয়েকটি দল আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কিছুদিন আগে দেখা করেছে। সরকারের প্রতি আস্থা রেখে তারা ভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর পাশাপাশি যেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেন সেজন্য আওয়ামী লীগের আসন ‘ছাড়’ চেয়েছেন কেউ কেউ। এসব নেতা চান, হয় নৌকায় চড়ে অথবা ‘ছাড়’ দিয়ে বা ‘ছেড়ে’ দিয়ে আওয়ামী লীগ তাঁদের সংসদে নিয়ে আসুক। কিন্তু আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া দেওয়া হয়নি তাঁদের।

বর্তমান সংসদে বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বরাবরই বলে আসছে তারা আওয়ামী লীগ বিরোধী ভোট পেলেই ক্ষমতায় চলে আসবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলটি মাঠে থাকবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের। তবে আসন সমঝোতা নিয়ে বারবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করে যাচ্ছে জাতীয় পার্র্টি। গতকাল রাতেও বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি।

গতকাল দুপুরে বনানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমাদের শতভাগ আস্থা রয়েছে। বৈঠকে ক্ষমতাসীনদের ব্যবহারে মনে হয়েছে আমাদের ওপরও তাদের যথেষ্ট আস্থা রয়েছে।’ আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনের আগে দফায় দফায় বৈঠক চলবে বলেও জানান তিনি। চুন্নু বলেন, ‘আমরা জনগণের কাছে আসন চাই। কোনো দলের কাছে চাই না। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভোটের পরিবেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আপনারা যেটা ইঙ্গিত দিচ্ছেন সেটা নিয়ে যে আলোচনা হয়নি তা নয়, অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।’ আওয়ামী লীগের এক সূত্র জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের কাছে একটি তালিকা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। সে তালিকা অনুযায়ী সিট ছাড় চায়। জাতীয় পার্টির অন্যতম শর্ত হচ্ছে, ওইসব আসনে নৌকার কোনো প্রার্থী থাকতে পারবে না। তারা আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীকে নিয়েও ভয় পান। আবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে যারা নৌকা পেয়েছেন তাঁরাও স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভয় পাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ প্রার্থী বনাম স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়। নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

সূত্রমতে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৯৮ আসনে প্রথমে প্রার্থী ঘোষণা করে। এরপর ঝালকাঠি-১ আসনে প্রার্থী বদল করে। সেখানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাজাহান ওমরকে নৌকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে তিনটি আসনে নৌকার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। এখন পর্যন্ত মাঠে রয়েছেন ২৯৫ জন। জোটের কারণে কয়েকজন এমপি প্রার্থীর কপাল পুড়তে পারে। আজকালের মধ্যেই এ সিদ্ধান্ত দেবেন আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড।

জানা গেছে, ৩০০ আসনের মধ্যে শীর্ষনেতা ও মন্ত্রী পর্যায়ে মাত্র ৩২ নেতার আসন বাদ দিয়ে বাকি সব আসনে রয়েছেন দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাদের বেশির ভাগই দলের পদধারী, অনেক জায়গায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বেশ শক্তিশালী। এটিই এখন আওয়ামী লীগের কিছু প্রার্থীকে চরম ঝুঁকিতে ফেলেছে। দল হিসেবে দ্বিধাবিভক্ত করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি আসন হাতছাড়া হওয়ারও জোর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ নিয়ে ঝুঁকিতে থাকা নেতা-মন্ত্রী-এমপি ও নৌকা পাওয়া প্রার্থীরা মুখে কিছু না বললেও ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীদের নিয়ে ঘুম হারাম করছেন। তাঁরা নানাভাবে বোঝার চেষ্টা করছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে আসলে আওয়ামী লীগের কৌশল শেষ পর্যন্ত কী হচ্ছে! কিন্তু সরাসরি ক্ষোভ প্রকাশ করছেন জোট শরিকরা। তারা বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৈঠকে নৌকার প্রার্থীকে তো বটেই, দলীয় স্বতন্ত্রকে বসিয়ে দেওয়ারও কথা বলছেন।

এ প্রসঙ্গে ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আসন বণ্টন নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে, হচ্ছে। অপেক্ষায় আছি আজকালের মধ্যেই সমাধান করবে আওয়ামী লীগ।’

জোটের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকা প্রসঙ্গে কুষ্টিয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু আরও বলেন, ‘জোটের আসনে আওয়ামী লীগের বড় নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর অর্থ হচ্ছে, এক হাতে দিয়ে আরেক হাতে সিটটা কেড়ে নেওয়া। আমি আশা করি জোটনেত্রী শেখ হাসিনা ও জোটের সমন্বয়ক তাঁরা বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন।’ তিনি প্রশ্ন রাখেন, আওয়ামী লীগ নৌকা দিল, আবার সেখানে তাদের দলের প্রার্থীও থাকল- এর মানে দাঁড়ায় আওয়ামী লীগ বনাম জাসদ, আওয়ামী লীগ বনাম ওয়ার্কার্স পার্টি বা আওয়ামী লীগ বনাম তরিকত ফেডারেশন।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট শরিকদের যতগুলো বৈঠক হয়েছে, প্রতিটি বৈঠকে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে কথা তুলেছেন। নৌকার প্রার্থীকে বসিয়ে যেমন তাদের নৌকা দিতে হবে, একইভাবে আওয়ামী লীগের নেতা যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের মাঠে না রাখার পক্ষে জোরালো দাবি জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ এ বিষয়ে পরিষ্কার কোনো ধারণা কাউকে দেয়নি। জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের কাছে আসন ছাড় চায়। সে বিষয়ে দুই দলের নেতারা বৈঠক করলেও ‘নির্বাচন’ নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে উভয় পক্ষই দাবি করে আসছে।

এদিকে যেসব আসনে শক্তিশালী দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন, সেসব জায়গায় চরম টেনশনে রয়েছেন নৌকার প্রার্থীরাও। তাঁরা দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ নির্বাচনি এলাকায় না থেকে ঢাকায় দলীয় সভানেত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলার চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ দলের সাধারণ সম্পাদকের কাছে এসে ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে দলের সিদ্ধান্তে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে প্রার্থীদের জানিয়ে দিচ্ছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক। একইভাবে এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলছেন তিনি। গত দুই দিনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী যদি হেভিওয়েট কারও সীমানা পেরিয়ে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে যায় (জয়ী হয়), এটাতে আমরা বাধা দিতে পারি না। গণতন্ত্র হলো প্রতিযোগিতা। সুষ্ঠু নির্বাচন, সুস্থ প্রতিযোগিতা। এখানে প্রার্থীকে প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করি আমরা।’ একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ থেকে যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের বহিষ্কারের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলেও জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।

কেন্দ্রের এমন নির্দেশনা ও মনোভাবের কারণে এ নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা কিছু বলতে পারছেন না। কিন্তু বেশ অস্বস্তিতে আছেন তাঁরা। বিশেষ করে যেসব জায়গায় নৌকার প্রার্থীর চেয়ে স্বতন্ত্র শক্তিশালী, সেখানে অসহায় আত্মসমর্পণ ছাড়া কিছুই করার নেই আপাতত।

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল
দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন