শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সোনা চোরাচালানে অস্ত্রবাজি

♦ হচ্ছে গোলাগুলি বাড়ছে মৃত্যু ♦ চালান আটক হয় বন্ধ হয় না কোনো কিছু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সোনা চোরাচালানে অস্ত্রবাজি

বাংলাদেশ-ভারতের চার জেলা সীমান্তে সোনা চোরাচালান ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত এলাকায় নিয়মিত ঘটছে বন্দুকযুদ্ধ। একই রেশে কয়েকদিন আগে ঝিনাইদহে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে দুজনকে। এদিকে কলকাতায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) মাঝেমধ্যে আটক করছে শত শত কোটি রুপি। পশ্চিমবঙ্গের একজন মন্ত্রী ও তার বান্ধবী আটক হয়েছিলেন দুর্নীতির দায়ে। কিন্তু সোনার চালান আটক হলেও বাংলাদেশের রাঘববোয়ালরা রয়ে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাদের চিহ্নিত করলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত কেবল বহনকারীই আইনের আওতায় আসে। মূল হোতারা রয়ে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া ও চোরাচালানে জড়িত গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে না পারার জন্যই সোনা চোরাচালান বাড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গডফাদারদের আটক করতে পারলেই সোনা চোরাচালান রোধ করা সম্ভব হতো। অথচ পাশের দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দুর্নীতির দায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

সীমান্ত সূত্রগুলো বলছেন, দুবাই, মালয়েশিয়া, আফ্রিকা, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিমানে দেশে আসে সোনার চালান। পরে ঢাকা থেকে ট্রেন অথবা বাসে করে একটি গ্রুপ সোনা নিয়ে যায় দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এলাকায়। সীমান্তে নির্ধারিত স্থানে সোনার চালানটি হাতবদল হয়ে চলে যায় স্থানীয় এজেন্টের হাতে। স্থানীয় এজেন্টরা সেই সোনার চালান সীমান্ত পার করে পৌঁছে দেয় ভারতে। সোনার বিক্রির টাকায় এপারে আসে মাদকদ্রব্য, আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের চোরাচালান পণ্য। সোনা চোরাচালানের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব অঞ্চলে অসংখ্য গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। গ্রুপগুলোর মধ্যে সংঘর্ষও ঘটে। ১৭ জানুয়ারি ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় ‘স্বর্ণ চোরাচালান নিয়ে দ্বন্দ্বের জের’ ধরে গোলাগুলিতে দুজন নিহত হন। উপজেলার বাঘাডাঙ্গা গ্রামের পলিয়াটিপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন বাঘাডাঙ্গা গ্রামের শামীম ইসলাম (৩৫) ও মন্টু মন্ডল (৫০)। স্বর্ণ চোরাচালানের আধিপত্য বিস্তার নিয়েই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এমন খুনোখুনির ঘটনা সীমান্ত এলাকাগুলোয় এখন অহরহ।

জানা গেছে, খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে সীমান্ত রয়েছে মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরায়। এর মধ্যে ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে সোনা চোরাচালান আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই নানা কৌশলে চোরাকারবারিরা সোনা পাচার করছে। এ ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশকে নিরাপদ পথ ভাবছে। জব্দ সোনার পরিসংখ্যানও দিচ্ছে সে তথ্যের প্রমাণ। দেশের সীমান্ত এলাকায় ২০১৯ সালে এক বছরে পাচারের সময় জব্দ করা হয়েছিল ৫৪ কেজি ২৩৪ গ্রাম সোনা। আর ২০২৩ সালে ধরা পড়েছে প্রায় দেড় শ কেজি। ধরা পড়া সোনার এ হিসাবই বলে দিচ্ছে, অবৈধ পথে চালান জব্দের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন গুণ। তবে সংশ্লিষ্টরা নিশ্চিত করেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে বছরে সোনা পাচার হচ্ছে এর ২০ গুণ। এসব ঘটনায় আটক করা হয় ৬৯ জনকে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তথ্য বিশ্লেষণেও দেখা গেছে, সীমান্ত এলাকায় ধীরে ধীরে চোরাই সোনার চালান উদ্ধারের ঘটনা বাড়ছে। গত পাঁচ বছরে বিজিবির হাতে ধরা পড়ে ৫২৭ কেজি সোনা। আর গত ১০ বছরে শুল্ক গোয়েন্দা, কাস্টম হাউস, বিজিবি, পুলিশ ও এয়ারপোর্ট এপিবিএন সারা দেশে অভিযান চালিয়ে ২ হাজার ৫৮৩ কেজি সোনা জব্দ করে। তবে নানামুখী কার্যক্রমের পরও চোরাচালান বন্ধ হয়নি। মাঝেমধ্যে বাহক ধরা পড়লেও রাঘববোয়াল থাকছে পর্দার আড়ালেই।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈধভাবে দেশে সোনা আসার পরিমাণ খুব বেশি নয়। ডলার সংকটের এ সময়ে সোনা চোরাচালান দেশের অর্থনীতিতেও ধাক্কা লাগাচ্ছে। কারণ সোনা পাচারের অর্থ বিনিময় হচ্ছে হুন্ডির মাধ্যমে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে সোনা আমদানি হয়েছে ১৪৮ কেজির মতো। যদিও বছরে দেশে সোনার চাহিদা ২০ থেকে ৩০ টন। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার কোনো যাত্রী দেশের বাইরে থেকে নিয়ে এলে শুল্ক দিতে হয় না। তবে একটি বার (১১৭ গ্রাম) আনলে যাত্রীকে ৪০ হাজার টাকার মতো শুল্ক পরিশোধ করতে হয়। আর ব্যাগেজ রুলের আওতায় ভরিপ্রতি যাত্রীকে খরচ করতে হয় ৪ হাজার টাকা।

সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘদিন কাজ করছেন গোয়েন্দা সংস্থার এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গরু ব্যবসার নামে খাটাল (গোয়াল) তৈরি করে এর আড়ালে বাহকের মাধ্যমে ভারতে সোনা পাচার করা হচ্ছে। এর বিনিময়ে ভারত থেকে সমপরিমাণ ডলার বা অন্য মুদ্রা অবৈধভাবে বাংলাদেশে আনা হয়।

যেসব পথ থেকে দেশে অবৈধভাবে সোনা ঢোকে, এর একটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অবৈধ সোনা জব্দের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় প্রায়ই মামলা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু বাহক রয়েছে যারা নিয়মিত চোরাই সোনা আনা-নেওয়া করে। আবার মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে এমন অনেক প্রবাসীকে চোরাকারবারিরা টোপ দেয় সোনার বার বহনের বিনিময়ে বিমানে দেশে আসা-যাওয়ার টিকিট খরচ তারা বহন করবে। আবার পেশাদার যারা এ কারবারে জড়িত, বাহক হিসেবে তারা প্রতি চালানের জন্য ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পায়। পাচারকারীরা অবৈধ মোবাইল ফোনের সিম ব্যবহার করে। নাম-পরিচয়হীন এসব সিম নম্বর তাদের কাছে সরবরাহের জন্য আছে আলাদা গ্রুপ। সাধারণত ফেনী, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাসিন্দাদের বাহক হিসেবে বেশি ব্যবহার করছে চক্রের সদস্যরা।

সিআইডি যশোরের একজন কর্মকর্তা বলেন, কঠোর নিয়ম মেনে ভারত সোনা আমদানি করে। তাই অনেক সময় চোরাকারবারিরা অবৈধ পথ বেছে নেয়। নানা সাংকেতিক কোড ব্যবহারের মাধ্যমে সীমান্ত হয়ে চালান বাইরে যায়। যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে আসছে, তাদের ধরা হচ্ছে। অনেকের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলাও হচ্ছে।

এক দশকে যশোরে ৬০ মামলা : যশোর অঞ্চলে গত কয়েক বছরে সবচেয়ে বড় সোনার চালান উদ্ধার হয় ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট। শার্শার শিকারপুরে বিজিবি সদস্যরা মহিউদ্দিন নামে একজনকে আটক করে তার ব্যাগ থেকে ৬২৪টি সোনার বার জব্দ করেন, যার ওজন ছিল ৭২ কেজি ৪৫০ গ্রাম। মামলাটি তদন্ত করে সিআইডি মহিউদ্দিনসহ নয়জনের নামে অভিযোগপত্র দেয়। এরপর মামলাটি সাড়ে চার বছর ধরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন। আসামিদের মধ্যে মহিউদ্দিনসহ চারজন জামিনে, বাকি পাঁচজন এখনো পলাতক। গত এক দশকে সোনা আটকের ঘটনায় যশোরে অন্তত ৬০টি মামলা হয়েছে। এসব মামলার অর্ধেকের বেশি বিচারাধীন। আবার বেশির ভাগ আসামি জামিনে রয়েছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক