শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সোনা চোরাচালানে অস্ত্রবাজি

♦ হচ্ছে গোলাগুলি বাড়ছে মৃত্যু ♦ চালান আটক হয় বন্ধ হয় না কোনো কিছু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সোনা চোরাচালানে অস্ত্রবাজি

বাংলাদেশ-ভারতের চার জেলা সীমান্তে সোনা চোরাচালান ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা সীমান্ত এলাকায় নিয়মিত ঘটছে বন্দুকযুদ্ধ। একই রেশে কয়েকদিন আগে ঝিনাইদহে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে দুজনকে। এদিকে কলকাতায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) মাঝেমধ্যে আটক করছে শত শত কোটি রুপি। পশ্চিমবঙ্গের একজন মন্ত্রী ও তার বান্ধবী আটক হয়েছিলেন দুর্নীতির দায়ে। কিন্তু সোনার চালান আটক হলেও বাংলাদেশের রাঘববোয়ালরা রয়ে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। তাদের চিহ্নিত করলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত কেবল বহনকারীই আইনের আওতায় আসে। মূল হোতারা রয়ে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া ও চোরাচালানে জড়িত গডফাদারদের আইনের আওতায় আনতে না পারার জন্যই সোনা চোরাচালান বাড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গডফাদারদের আটক করতে পারলেই সোনা চোরাচালান রোধ করা সম্ভব হতো। অথচ পাশের দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দুর্নীতির দায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

সীমান্ত সূত্রগুলো বলছেন, দুবাই, মালয়েশিয়া, আফ্রিকা, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিমানে দেশে আসে সোনার চালান। পরে ঢাকা থেকে ট্রেন অথবা বাসে করে একটি গ্রুপ সোনা নিয়ে যায় দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এলাকায়। সীমান্তে নির্ধারিত স্থানে সোনার চালানটি হাতবদল হয়ে চলে যায় স্থানীয় এজেন্টের হাতে। স্থানীয় এজেন্টরা সেই সোনার চালান সীমান্ত পার করে পৌঁছে দেয় ভারতে। সোনার বিক্রির টাকায় এপারে আসে মাদকদ্রব্য, আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের চোরাচালান পণ্য। সোনা চোরাচালানের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব অঞ্চলে অসংখ্য গ্রুপের সৃষ্টি হয়েছে। গ্রুপগুলোর মধ্যে সংঘর্ষও ঘটে। ১৭ জানুয়ারি ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় ‘স্বর্ণ চোরাচালান নিয়ে দ্বন্দ্বের জের’ ধরে গোলাগুলিতে দুজন নিহত হন। উপজেলার বাঘাডাঙ্গা গ্রামের পলিয়াটিপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন বাঘাডাঙ্গা গ্রামের শামীম ইসলাম (৩৫) ও মন্টু মন্ডল (৫০)। স্বর্ণ চোরাচালানের আধিপত্য বিস্তার নিয়েই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এমন খুনোখুনির ঘটনা সীমান্ত এলাকাগুলোয় এখন অহরহ।

জানা গেছে, খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে সীমান্ত রয়েছে মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরায়। এর মধ্যে ঝিনাইদহ, যশোর, কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা জেলা হয়ে সোনা চোরাচালান আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই নানা কৌশলে চোরাকারবারিরা সোনা পাচার করছে। এ ক্ষেত্রে তারা বাংলাদেশকে নিরাপদ পথ ভাবছে। জব্দ সোনার পরিসংখ্যানও দিচ্ছে সে তথ্যের প্রমাণ। দেশের সীমান্ত এলাকায় ২০১৯ সালে এক বছরে পাচারের সময় জব্দ করা হয়েছিল ৫৪ কেজি ২৩৪ গ্রাম সোনা। আর ২০২৩ সালে ধরা পড়েছে প্রায় দেড় শ কেজি। ধরা পড়া সোনার এ হিসাবই বলে দিচ্ছে, অবৈধ পথে চালান জব্দের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন গুণ। তবে সংশ্লিষ্টরা নিশ্চিত করেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে বছরে সোনা পাচার হচ্ছে এর ২০ গুণ। এসব ঘটনায় আটক করা হয় ৬৯ জনকে।

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তথ্য বিশ্লেষণেও দেখা গেছে, সীমান্ত এলাকায় ধীরে ধীরে চোরাই সোনার চালান উদ্ধারের ঘটনা বাড়ছে। গত পাঁচ বছরে বিজিবির হাতে ধরা পড়ে ৫২৭ কেজি সোনা। আর গত ১০ বছরে শুল্ক গোয়েন্দা, কাস্টম হাউস, বিজিবি, পুলিশ ও এয়ারপোর্ট এপিবিএন সারা দেশে অভিযান চালিয়ে ২ হাজার ৫৮৩ কেজি সোনা জব্দ করে। তবে নানামুখী কার্যক্রমের পরও চোরাচালান বন্ধ হয়নি। মাঝেমধ্যে বাহক ধরা পড়লেও রাঘববোয়াল থাকছে পর্দার আড়ালেই।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৈধভাবে দেশে সোনা আসার পরিমাণ খুব বেশি নয়। ডলার সংকটের এ সময়ে সোনা চোরাচালান দেশের অর্থনীতিতেও ধাক্কা লাগাচ্ছে। কারণ সোনা পাচারের অর্থ বিনিময় হচ্ছে হুন্ডির মাধ্যমে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত দেশে সোনা আমদানি হয়েছে ১৪৮ কেজির মতো। যদিও বছরে দেশে সোনার চাহিদা ২০ থেকে ৩০ টন। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার কোনো যাত্রী দেশের বাইরে থেকে নিয়ে এলে শুল্ক দিতে হয় না। তবে একটি বার (১১৭ গ্রাম) আনলে যাত্রীকে ৪০ হাজার টাকার মতো শুল্ক পরিশোধ করতে হয়। আর ব্যাগেজ রুলের আওতায় ভরিপ্রতি যাত্রীকে খরচ করতে হয় ৪ হাজার টাকা।

সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘদিন কাজ করছেন গোয়েন্দা সংস্থার এমন একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গরু ব্যবসার নামে খাটাল (গোয়াল) তৈরি করে এর আড়ালে বাহকের মাধ্যমে ভারতে সোনা পাচার করা হচ্ছে। এর বিনিময়ে ভারত থেকে সমপরিমাণ ডলার বা অন্য মুদ্রা অবৈধভাবে বাংলাদেশে আনা হয়।

যেসব পথ থেকে দেশে অবৈধভাবে সোনা ঢোকে, এর একটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অবৈধ সোনা জব্দের ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় প্রায়ই মামলা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু বাহক রয়েছে যারা নিয়মিত চোরাই সোনা আনা-নেওয়া করে। আবার মধ্যপ্রাচ্যে রয়েছে এমন অনেক প্রবাসীকে চোরাকারবারিরা টোপ দেয় সোনার বার বহনের বিনিময়ে বিমানে দেশে আসা-যাওয়ার টিকিট খরচ তারা বহন করবে। আবার পেশাদার যারা এ কারবারে জড়িত, বাহক হিসেবে তারা প্রতি চালানের জন্য ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পায়। পাচারকারীরা অবৈধ মোবাইল ফোনের সিম ব্যবহার করে। নাম-পরিচয়হীন এসব সিম নম্বর তাদের কাছে সরবরাহের জন্য আছে আলাদা গ্রুপ। সাধারণত ফেনী, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাসিন্দাদের বাহক হিসেবে বেশি ব্যবহার করছে চক্রের সদস্যরা।

সিআইডি যশোরের একজন কর্মকর্তা বলেন, কঠোর নিয়ম মেনে ভারত সোনা আমদানি করে। তাই অনেক সময় চোরাকারবারিরা অবৈধ পথ বেছে নেয়। নানা সাংকেতিক কোড ব্যবহারের মাধ্যমে সীমান্ত হয়ে চালান বাইরে যায়। যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে আসছে, তাদের ধরা হচ্ছে। অনেকের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলাও হচ্ছে।

এক দশকে যশোরে ৬০ মামলা : যশোর অঞ্চলে গত কয়েক বছরে সবচেয়ে বড় সোনার চালান উদ্ধার হয় ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট। শার্শার শিকারপুরে বিজিবি সদস্যরা মহিউদ্দিন নামে একজনকে আটক করে তার ব্যাগ থেকে ৬২৪টি সোনার বার জব্দ করেন, যার ওজন ছিল ৭২ কেজি ৪৫০ গ্রাম। মামলাটি তদন্ত করে সিআইডি মহিউদ্দিনসহ নয়জনের নামে অভিযোগপত্র দেয়। এরপর মামলাটি সাড়ে চার বছর ধরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন। আসামিদের মধ্যে মহিউদ্দিনসহ চারজন জামিনে, বাকি পাঁচজন এখনো পলাতক। গত এক দশকে সোনা আটকের ঘটনায় যশোরে অন্তত ৬০টি মামলা হয়েছে। এসব মামলার অর্ধেকের বেশি বিচারাধীন। আবার বেশির ভাগ আসামি জামিনে রয়েছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেকের
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
কারও জন্যই কল্যাণকর নয়
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আইপিএলে ধোনির রেকর্ড
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের
অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই স্বপন এখনো অধরা
সেই স্বপন এখনো অধরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি
আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা