শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মুস্তাফা খালিদ পলাশ

সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

ঢাকায় ঘটে যাওয়া সুউচ্চ ভবনগুলোর দুর্ঘটনাগুলোর ধরন লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ অগ্নিদগ্ধ হওয়ার চেয়ে শ্বাসরোধ হয়েই বেশি মৃত্যুবরণ করছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, তারা সিঁড়ি দিয়ে নামতে পারছেন না। কেন পারছেন না? কারণ সিঁড়িগুলো যেভাবে অগ্নিনিরোধক হওয়ার কথা, তা করা হচ্ছে না। যেভাবে সিঁড়িগুলো ফায়ার রেটেড দরজা দিয়ে বন্ধ রাখার কথা, তা করা হচ্ছে না। আমাদের বুঝতে হবে আগুন কোনো জ্বালানি ছাড়া অগ্রসর হতে পারে না কিন্তু ধোঁয়ার সেটা প্রয়োজন পরে না। ফলে উত্তপ্ত ধোঁয়া প্রকৃতিগতভাবেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে অন্য তলায় চলে আসে। কীভাবে আসে? সেই উন্মুক্ত সিঁড়ির মাধ্যমে। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ এবং মর্মান্তিক অগ্নিদুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আরও বলেন, সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে ভবন মালিকদের বিরত থাকতে হবে। আর এমন কিছু করা হলেও জনগণের এ ধরনের ভবন এড়িয়ে চলা উচিত। বরেণ্য স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। এই স্থপতি বলেন, আমরা দেখেছি, যেসব ভবনে ব্যবহারে ব্যত্যয় ঘটছে সেখানেই বেশি আগুন লেগেছে। কোনো একটি ভবন যেখানে বেশির ভাগ ফ্লোর অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে একটি বা দুটি কফিশপ বা রেস্তোরাঁ ভবনটির ব্যবহারকারীদের জন্য থাকতেই পারে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একেবারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়ে বলবেন যে, একটি বাণিজ্যিক ভবনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া অংশের চেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, আমরা আধুনিক হচ্ছি। আমাদের সব দিক দিয়ে উন্নয়ন ও অগ্রগতি হচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের ভবনগুলোও উন্নত ও সুউচ্চ হচ্ছে। কিন্তু এসব ভবনের যে ব্যবহারকারী, তাদের মধ্যে সচেতনতারও অভাব আছে। ভবন তৈরির জন্য আমরা স্থপতিরা নকশায় অনেক কিছু দিয়ে দিই কিন্তু ভবন তৈরির সময় তা মানা হলেও পরবর্তীতে স্থপতির অলক্ষে পরিবর্তন ঘটানো হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক স্থপতিরা তাদের জোর খাটাতেও পারেন না। আর না পেরে তারা সেখানে সারেন্ডার করতে বা সেই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমার নকশায় করা সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত ভবনের ব্যাপারে আমি খুব দৃঢ়ভাবে বলতে চাই যে, প্রতিটি ভবন আমরা অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং বহির্গমন পথগুলো ঠিক করেই করার চেষ্টা করি এবং তা নজরদারি করি ভবনটি নির্মাণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে কি না তা যাচাই করতে ফায়ার ড্রিল বাধ্যতামূলক। এর মাধ্যমে ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ড আপৎকালীন ব্যবহারকারীদের কী কী করতে হবে, কোন পথ দিয়ে বের হতে হবে এসব জানার সুযোগ হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এই চর্চা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই বললেই চলে। এখানে কিছু করপোরেট হাউস ছাড়া কেউই এর প্র্যাকটিস করেন না। কিন্তু এটি করতে হবে। তাহলে ভবনের ব্যবহারকারীরা সচেতন হবেন। আবার অনেক ভবন মালিক আছেন, যারা নিজেদের ভবনে কখনো আগুন লাগবে না এমন চিন্তা থেকে অগ্নিনির্বাপণের জন্য তাদের ভবনে কোনো খরচ করতে চান না। ভবন মালিকরা অনেকেই ভবন নির্মাণের সময় এসব বিষয় এড়িয়ে যান। তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে আইনের ফাঁক আছে। ভবনগুলোতে একটি জেনারেল সিঁড়ি এবং আরেকটি ফায়ারের এক্সিট থাকার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু দুটিকেই ফায়ার এক্সিট করতে হবে। দুটোই বিকল্প বহির্গমন পথ হতে হবে। এর মানে হচ্ছে সিঁড়ি বা করিডোর হোক তার যমজ বিকল্প পথ থাকতে হবে। আর এমনটি একতলা ভবনের ক্ষেত্রেও রাখা উচিত। তবে আমাদের বেশির ভাগ ভবনেই এটি মানা হয় না। সিঁড়িঘরটি খোলা ছিল বলেই বেইলি রোডের ভবনটির সিঁড়ি কেউ ব্যবহার করতে পারেনি। বরং ধোঁয়া এই সিঁড়ি দিয়ে ওপরে চলে গেছে। আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে সুউচ্চ ভবনে সিঁড়ি কোনোভাবে খোলা রাখা যাবে না। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমাদের জীবনব্যবস্থায় ‘সোর্স অব ফায়ার’ এখন অনেক বেড়ে গেছে। সাধারণ শর্টসার্কিট ও রান্নাঘর থেকে আগুন লাগতে পারে। বিশেষ করে ইলেকট্রিক্যাল আগুনের সূত্র আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকেও অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। বেইলি রোডের ভবনটিতে নিচ তলার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে বলেই দুর্ঘটনাটি এত ভয়াবহ হয়েছে। ওপরে হলে হয়তো নিচের ফ্লোরগুলোয় আগুন এভাবে ছড়াত না। এই স্থপতির মতে, আমাদে ব্যবহারকারীদের এসব দুর্ঘটনা রোধে প্রথম সচেতন হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে, তিনি যেখানে আছেন তা নিরাপদ কি না। আমরা একটি ভবন সুন্দর দেখলেই সেখানে বিনোদনের জন্য চলে গেলাম কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে দৃষ্টিনন্দন ভবন কখনোই জীবনের চেয়ে বড় হতে পারে না। এখানে নিরাপত্তাই প্রথমে আসতে হবে। সাতমসজিদ রোডের দৃষ্টিনন্দন অফিস ভবন যেটি তার নকশায় করা হয়েছে এবং যেটি তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন সেই ভবনটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অনেকদিন ধরেই এ ভবনের ডেভেলপার/ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এবং জমির মালিকদের এর নিরাপত্তা নিয়ে যে সমস্যা আছে তা বলে আসছি। তাদের জানিয়েছি যে, এ ভবনে এতগুলো রেস্টুরেন্ট কোনোভাবেই দেওয়া উচিত না। তাদের ফায়ার লাইসেন্স এবং অকুপেন্সি সনদ নেওয়ার কথা বলেছি, বলেছি ভবনটি একটি ভয়াবহ টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। এতকিছু বলার পরও ভবনটির ডেভেলপার আমাকে জানিয়েছেন, এর লাইন্সেস আছে। কিন্তু আমার বধ্যমূল ধারণা, এটি প্রাক অনুমোদন ছাড়পত্র, ফায়ার লাইসেন্স নয়। এটি রাজউকের ভবন অনুমোদনের পূর্বশর্ত। যদিও ভবনটি অনুমোদিত নকশার আলোকে নির্মাণ করা হয় কিন্তু এটি বানানোর পরই এর ব্যবহারের ক্রমান্বয় পরিবর্তন ঘটানো হয় এবং এর যথেচ্ছচার এবিউজ শুরু হয়; ফায়ার এক্সিটের দরজা খুলে ফেলা, মানুষকে ফায়ার এক্সিট ব্যবহার করতে না দেওয়া, ফায়ার এক্সিটের মধ্যে স্টোরেজ করা, সেখানে সিলিন্ডার রাখা- এ ধরনের কাজগুলো ভবনটির ব্যবহারকারীরা ক্রমান্বয়ে করছিলেন। আমি যত দূর শুনেছি, সেই ভবনটিতে লিফট ছাড়া কেউ সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারত না। যদি কোনো কারণে সেখানে আগুন লাগে, তাহলে সেখান থেকে কীভাবে মানুষ নামবে! অথচ ভবনটিতে দুটি ফায়ার এক্সিট বা ফায়ার স্টেয়ার আছে এবং দুটোই ফায়ার রেটেড। কী ভয়াবহ অনাচার! ভবনটির জন্য অকুপেন্সি সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করতে হলে আমাকে সরেজমিন সেখানে গিয়ে দেখতে হয় কিন্তু সেই সুযোগ আমার হয়নি। এর আগেই তারা ভবনটির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন। ভবনটির ব্যবহারকারীসহ আমাদের স্থপতিরা যখন এর নানা সমস্যা নিয়ে আমাকে জানায়, আমি তখন ভবনটির ডেভেলপার কোম্পানিকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে লিখেছিলাম যে, ভবনটি ব্যবহারের আগে তার ফায়ার লাইন্সেস এবং অকুপেন্সি সার্টিফিকেট লাগবে।

তারা উত্তরে আমাকে জানান যে, তাদের ফায়ার লাইন্সেস আছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের কোনোভাবেই এ ভবনের জন্য ফায়ার লাইন্সেস দেওয়ার কথা না। যাই হোক আমি বেইলি রোডের ভবনটির দুর্ঘটনার কারণে আবেগতাড়িত হয়ে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মানুষকে সচেতন করতে আমার নকশা করা ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের একই রকম আরেকটি ভবন নিয়ে আমার ফেসবুক আইডিতে বলেছি যে, এই ভবনটিও নিরাপদ নয়। মানুষের এই ভবনটিতে না যাওয়ার জন্য নিরুৎসাহিত করছি। বেইলি রোডের ভবনটির চেয়েও ধানমন্ডির ভবটি আরও বড়, যা কি না ১৪ তলা। আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে। এরই মধ্যে সাতমসজিদ রোডের ভবনটির একজন মালিক আমার কাছে করণীয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি সোজাসাপ্টা তাকে জানিয়েছি, প্রথমেই ভবনটি থেকে তাদের সব রেস্টুরেন্ট সরাতে হবে। এরই মধ্যে ফায়ার ডিপার্র্টমেন্ট সেখানে চিঠি দিয়েছে, জানতে পেরেছি। তবে খালি চিঠি দিলেই হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের শক্ত ভূমিকায় যেতে হবে। যদি এরপরও তারা কথা না শোনে, তাহলে ভবনটির বিদ্যুৎ এবং পানির সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে শক্তভাবে বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ না করলে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য