শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মুস্তাফা খালিদ পলাশ

সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

ঢাকায় ঘটে যাওয়া সুউচ্চ ভবনগুলোর দুর্ঘটনাগুলোর ধরন লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ অগ্নিদগ্ধ হওয়ার চেয়ে শ্বাসরোধ হয়েই বেশি মৃত্যুবরণ করছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, তারা সিঁড়ি দিয়ে নামতে পারছেন না। কেন পারছেন না? কারণ সিঁড়িগুলো যেভাবে অগ্নিনিরোধক হওয়ার কথা, তা করা হচ্ছে না। যেভাবে সিঁড়িগুলো ফায়ার রেটেড দরজা দিয়ে বন্ধ রাখার কথা, তা করা হচ্ছে না। আমাদের বুঝতে হবে আগুন কোনো জ্বালানি ছাড়া অগ্রসর হতে পারে না কিন্তু ধোঁয়ার সেটা প্রয়োজন পরে না। ফলে উত্তপ্ত ধোঁয়া প্রকৃতিগতভাবেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে অন্য তলায় চলে আসে। কীভাবে আসে? সেই উন্মুক্ত সিঁড়ির মাধ্যমে। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ এবং মর্মান্তিক অগ্নিদুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আরও বলেন, সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে ভবন মালিকদের বিরত থাকতে হবে। আর এমন কিছু করা হলেও জনগণের এ ধরনের ভবন এড়িয়ে চলা উচিত। বরেণ্য স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। এই স্থপতি বলেন, আমরা দেখেছি, যেসব ভবনে ব্যবহারে ব্যত্যয় ঘটছে সেখানেই বেশি আগুন লেগেছে। কোনো একটি ভবন যেখানে বেশির ভাগ ফ্লোর অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে একটি বা দুটি কফিশপ বা রেস্তোরাঁ ভবনটির ব্যবহারকারীদের জন্য থাকতেই পারে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একেবারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়ে বলবেন যে, একটি বাণিজ্যিক ভবনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া অংশের চেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, আমরা আধুনিক হচ্ছি। আমাদের সব দিক দিয়ে উন্নয়ন ও অগ্রগতি হচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের ভবনগুলোও উন্নত ও সুউচ্চ হচ্ছে। কিন্তু এসব ভবনের যে ব্যবহারকারী, তাদের মধ্যে সচেতনতারও অভাব আছে। ভবন তৈরির জন্য আমরা স্থপতিরা নকশায় অনেক কিছু দিয়ে দিই কিন্তু ভবন তৈরির সময় তা মানা হলেও পরবর্তীতে স্থপতির অলক্ষে পরিবর্তন ঘটানো হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক স্থপতিরা তাদের জোর খাটাতেও পারেন না। আর না পেরে তারা সেখানে সারেন্ডার করতে বা সেই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমার নকশায় করা সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত ভবনের ব্যাপারে আমি খুব দৃঢ়ভাবে বলতে চাই যে, প্রতিটি ভবন আমরা অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং বহির্গমন পথগুলো ঠিক করেই করার চেষ্টা করি এবং তা নজরদারি করি ভবনটি নির্মাণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে কি না তা যাচাই করতে ফায়ার ড্রিল বাধ্যতামূলক। এর মাধ্যমে ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ড আপৎকালীন ব্যবহারকারীদের কী কী করতে হবে, কোন পথ দিয়ে বের হতে হবে এসব জানার সুযোগ হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এই চর্চা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই বললেই চলে। এখানে কিছু করপোরেট হাউস ছাড়া কেউই এর প্র্যাকটিস করেন না। কিন্তু এটি করতে হবে। তাহলে ভবনের ব্যবহারকারীরা সচেতন হবেন। আবার অনেক ভবন মালিক আছেন, যারা নিজেদের ভবনে কখনো আগুন লাগবে না এমন চিন্তা থেকে অগ্নিনির্বাপণের জন্য তাদের ভবনে কোনো খরচ করতে চান না। ভবন মালিকরা অনেকেই ভবন নির্মাণের সময় এসব বিষয় এড়িয়ে যান। তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে আইনের ফাঁক আছে। ভবনগুলোতে একটি জেনারেল সিঁড়ি এবং আরেকটি ফায়ারের এক্সিট থাকার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু দুটিকেই ফায়ার এক্সিট করতে হবে। দুটোই বিকল্প বহির্গমন পথ হতে হবে। এর মানে হচ্ছে সিঁড়ি বা করিডোর হোক তার যমজ বিকল্প পথ থাকতে হবে। আর এমনটি একতলা ভবনের ক্ষেত্রেও রাখা উচিত। তবে আমাদের বেশির ভাগ ভবনেই এটি মানা হয় না। সিঁড়িঘরটি খোলা ছিল বলেই বেইলি রোডের ভবনটির সিঁড়ি কেউ ব্যবহার করতে পারেনি। বরং ধোঁয়া এই সিঁড়ি দিয়ে ওপরে চলে গেছে। আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে সুউচ্চ ভবনে সিঁড়ি কোনোভাবে খোলা রাখা যাবে না। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমাদের জীবনব্যবস্থায় ‘সোর্স অব ফায়ার’ এখন অনেক বেড়ে গেছে। সাধারণ শর্টসার্কিট ও রান্নাঘর থেকে আগুন লাগতে পারে। বিশেষ করে ইলেকট্রিক্যাল আগুনের সূত্র আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকেও অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। বেইলি রোডের ভবনটিতে নিচ তলার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে বলেই দুর্ঘটনাটি এত ভয়াবহ হয়েছে। ওপরে হলে হয়তো নিচের ফ্লোরগুলোয় আগুন এভাবে ছড়াত না। এই স্থপতির মতে, আমাদে ব্যবহারকারীদের এসব দুর্ঘটনা রোধে প্রথম সচেতন হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে, তিনি যেখানে আছেন তা নিরাপদ কি না। আমরা একটি ভবন সুন্দর দেখলেই সেখানে বিনোদনের জন্য চলে গেলাম কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে দৃষ্টিনন্দন ভবন কখনোই জীবনের চেয়ে বড় হতে পারে না। এখানে নিরাপত্তাই প্রথমে আসতে হবে। সাতমসজিদ রোডের দৃষ্টিনন্দন অফিস ভবন যেটি তার নকশায় করা হয়েছে এবং যেটি তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন সেই ভবনটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অনেকদিন ধরেই এ ভবনের ডেভেলপার/ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এবং জমির মালিকদের এর নিরাপত্তা নিয়ে যে সমস্যা আছে তা বলে আসছি। তাদের জানিয়েছি যে, এ ভবনে এতগুলো রেস্টুরেন্ট কোনোভাবেই দেওয়া উচিত না। তাদের ফায়ার লাইসেন্স এবং অকুপেন্সি সনদ নেওয়ার কথা বলেছি, বলেছি ভবনটি একটি ভয়াবহ টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। এতকিছু বলার পরও ভবনটির ডেভেলপার আমাকে জানিয়েছেন, এর লাইন্সেস আছে। কিন্তু আমার বধ্যমূল ধারণা, এটি প্রাক অনুমোদন ছাড়পত্র, ফায়ার লাইসেন্স নয়। এটি রাজউকের ভবন অনুমোদনের পূর্বশর্ত। যদিও ভবনটি অনুমোদিত নকশার আলোকে নির্মাণ করা হয় কিন্তু এটি বানানোর পরই এর ব্যবহারের ক্রমান্বয় পরিবর্তন ঘটানো হয় এবং এর যথেচ্ছচার এবিউজ শুরু হয়; ফায়ার এক্সিটের দরজা খুলে ফেলা, মানুষকে ফায়ার এক্সিট ব্যবহার করতে না দেওয়া, ফায়ার এক্সিটের মধ্যে স্টোরেজ করা, সেখানে সিলিন্ডার রাখা- এ ধরনের কাজগুলো ভবনটির ব্যবহারকারীরা ক্রমান্বয়ে করছিলেন। আমি যত দূর শুনেছি, সেই ভবনটিতে লিফট ছাড়া কেউ সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারত না। যদি কোনো কারণে সেখানে আগুন লাগে, তাহলে সেখান থেকে কীভাবে মানুষ নামবে! অথচ ভবনটিতে দুটি ফায়ার এক্সিট বা ফায়ার স্টেয়ার আছে এবং দুটোই ফায়ার রেটেড। কী ভয়াবহ অনাচার! ভবনটির জন্য অকুপেন্সি সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করতে হলে আমাকে সরেজমিন সেখানে গিয়ে দেখতে হয় কিন্তু সেই সুযোগ আমার হয়নি। এর আগেই তারা ভবনটির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন। ভবনটির ব্যবহারকারীসহ আমাদের স্থপতিরা যখন এর নানা সমস্যা নিয়ে আমাকে জানায়, আমি তখন ভবনটির ডেভেলপার কোম্পানিকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে লিখেছিলাম যে, ভবনটি ব্যবহারের আগে তার ফায়ার লাইন্সেস এবং অকুপেন্সি সার্টিফিকেট লাগবে।

তারা উত্তরে আমাকে জানান যে, তাদের ফায়ার লাইন্সেস আছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের কোনোভাবেই এ ভবনের জন্য ফায়ার লাইন্সেস দেওয়ার কথা না। যাই হোক আমি বেইলি রোডের ভবনটির দুর্ঘটনার কারণে আবেগতাড়িত হয়ে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মানুষকে সচেতন করতে আমার নকশা করা ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের একই রকম আরেকটি ভবন নিয়ে আমার ফেসবুক আইডিতে বলেছি যে, এই ভবনটিও নিরাপদ নয়। মানুষের এই ভবনটিতে না যাওয়ার জন্য নিরুৎসাহিত করছি। বেইলি রোডের ভবনটির চেয়েও ধানমন্ডির ভবটি আরও বড়, যা কি না ১৪ তলা। আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে। এরই মধ্যে সাতমসজিদ রোডের ভবনটির একজন মালিক আমার কাছে করণীয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি সোজাসাপ্টা তাকে জানিয়েছি, প্রথমেই ভবনটি থেকে তাদের সব রেস্টুরেন্ট সরাতে হবে। এরই মধ্যে ফায়ার ডিপার্র্টমেন্ট সেখানে চিঠি দিয়েছে, জানতে পেরেছি। তবে খালি চিঠি দিলেই হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের শক্ত ভূমিকায় যেতে হবে। যদি এরপরও তারা কথা না শোনে, তাহলে ভবনটির বিদ্যুৎ এবং পানির সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে শক্তভাবে বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ না করলে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে