শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মুস্তাফা খালিদ পলাশ

সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

ঢাকায় ঘটে যাওয়া সুউচ্চ ভবনগুলোর দুর্ঘটনাগুলোর ধরন লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ অগ্নিদগ্ধ হওয়ার চেয়ে শ্বাসরোধ হয়েই বেশি মৃত্যুবরণ করছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, তারা সিঁড়ি দিয়ে নামতে পারছেন না। কেন পারছেন না? কারণ সিঁড়িগুলো যেভাবে অগ্নিনিরোধক হওয়ার কথা, তা করা হচ্ছে না। যেভাবে সিঁড়িগুলো ফায়ার রেটেড দরজা দিয়ে বন্ধ রাখার কথা, তা করা হচ্ছে না। আমাদের বুঝতে হবে আগুন কোনো জ্বালানি ছাড়া অগ্রসর হতে পারে না কিন্তু ধোঁয়ার সেটা প্রয়োজন পরে না। ফলে উত্তপ্ত ধোঁয়া প্রকৃতিগতভাবেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে অন্য তলায় চলে আসে। কীভাবে আসে? সেই উন্মুক্ত সিঁড়ির মাধ্যমে। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ এবং মর্মান্তিক অগ্নিদুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আরও বলেন, সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে ভবন মালিকদের বিরত থাকতে হবে। আর এমন কিছু করা হলেও জনগণের এ ধরনের ভবন এড়িয়ে চলা উচিত। বরেণ্য স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। এই স্থপতি বলেন, আমরা দেখেছি, যেসব ভবনে ব্যবহারে ব্যত্যয় ঘটছে সেখানেই বেশি আগুন লেগেছে। কোনো একটি ভবন যেখানে বেশির ভাগ ফ্লোর অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে একটি বা দুটি কফিশপ বা রেস্তোরাঁ ভবনটির ব্যবহারকারীদের জন্য থাকতেই পারে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একেবারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়ে বলবেন যে, একটি বাণিজ্যিক ভবনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া অংশের চেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, আমরা আধুনিক হচ্ছি। আমাদের সব দিক দিয়ে উন্নয়ন ও অগ্রগতি হচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের ভবনগুলোও উন্নত ও সুউচ্চ হচ্ছে। কিন্তু এসব ভবনের যে ব্যবহারকারী, তাদের মধ্যে সচেতনতারও অভাব আছে। ভবন তৈরির জন্য আমরা স্থপতিরা নকশায় অনেক কিছু দিয়ে দিই কিন্তু ভবন তৈরির সময় তা মানা হলেও পরবর্তীতে স্থপতির অলক্ষে পরিবর্তন ঘটানো হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক স্থপতিরা তাদের জোর খাটাতেও পারেন না। আর না পেরে তারা সেখানে সারেন্ডার করতে বা সেই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমার নকশায় করা সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত ভবনের ব্যাপারে আমি খুব দৃঢ়ভাবে বলতে চাই যে, প্রতিটি ভবন আমরা অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং বহির্গমন পথগুলো ঠিক করেই করার চেষ্টা করি এবং তা নজরদারি করি ভবনটি নির্মাণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে কি না তা যাচাই করতে ফায়ার ড্রিল বাধ্যতামূলক। এর মাধ্যমে ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ড আপৎকালীন ব্যবহারকারীদের কী কী করতে হবে, কোন পথ দিয়ে বের হতে হবে এসব জানার সুযোগ হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এই চর্চা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই বললেই চলে। এখানে কিছু করপোরেট হাউস ছাড়া কেউই এর প্র্যাকটিস করেন না। কিন্তু এটি করতে হবে। তাহলে ভবনের ব্যবহারকারীরা সচেতন হবেন। আবার অনেক ভবন মালিক আছেন, যারা নিজেদের ভবনে কখনো আগুন লাগবে না এমন চিন্তা থেকে অগ্নিনির্বাপণের জন্য তাদের ভবনে কোনো খরচ করতে চান না। ভবন মালিকরা অনেকেই ভবন নির্মাণের সময় এসব বিষয় এড়িয়ে যান। তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে আইনের ফাঁক আছে। ভবনগুলোতে একটি জেনারেল সিঁড়ি এবং আরেকটি ফায়ারের এক্সিট থাকার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু দুটিকেই ফায়ার এক্সিট করতে হবে। দুটোই বিকল্প বহির্গমন পথ হতে হবে। এর মানে হচ্ছে সিঁড়ি বা করিডোর হোক তার যমজ বিকল্প পথ থাকতে হবে। আর এমনটি একতলা ভবনের ক্ষেত্রেও রাখা উচিত। তবে আমাদের বেশির ভাগ ভবনেই এটি মানা হয় না। সিঁড়িঘরটি খোলা ছিল বলেই বেইলি রোডের ভবনটির সিঁড়ি কেউ ব্যবহার করতে পারেনি। বরং ধোঁয়া এই সিঁড়ি দিয়ে ওপরে চলে গেছে। আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে সুউচ্চ ভবনে সিঁড়ি কোনোভাবে খোলা রাখা যাবে না। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমাদের জীবনব্যবস্থায় ‘সোর্স অব ফায়ার’ এখন অনেক বেড়ে গেছে। সাধারণ শর্টসার্কিট ও রান্নাঘর থেকে আগুন লাগতে পারে। বিশেষ করে ইলেকট্রিক্যাল আগুনের সূত্র আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকেও অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। বেইলি রোডের ভবনটিতে নিচ তলার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে বলেই দুর্ঘটনাটি এত ভয়াবহ হয়েছে। ওপরে হলে হয়তো নিচের ফ্লোরগুলোয় আগুন এভাবে ছড়াত না। এই স্থপতির মতে, আমাদে ব্যবহারকারীদের এসব দুর্ঘটনা রোধে প্রথম সচেতন হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে, তিনি যেখানে আছেন তা নিরাপদ কি না। আমরা একটি ভবন সুন্দর দেখলেই সেখানে বিনোদনের জন্য চলে গেলাম কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে দৃষ্টিনন্দন ভবন কখনোই জীবনের চেয়ে বড় হতে পারে না। এখানে নিরাপত্তাই প্রথমে আসতে হবে। সাতমসজিদ রোডের দৃষ্টিনন্দন অফিস ভবন যেটি তার নকশায় করা হয়েছে এবং যেটি তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন সেই ভবনটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অনেকদিন ধরেই এ ভবনের ডেভেলপার/ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এবং জমির মালিকদের এর নিরাপত্তা নিয়ে যে সমস্যা আছে তা বলে আসছি। তাদের জানিয়েছি যে, এ ভবনে এতগুলো রেস্টুরেন্ট কোনোভাবেই দেওয়া উচিত না। তাদের ফায়ার লাইসেন্স এবং অকুপেন্সি সনদ নেওয়ার কথা বলেছি, বলেছি ভবনটি একটি ভয়াবহ টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। এতকিছু বলার পরও ভবনটির ডেভেলপার আমাকে জানিয়েছেন, এর লাইন্সেস আছে। কিন্তু আমার বধ্যমূল ধারণা, এটি প্রাক অনুমোদন ছাড়পত্র, ফায়ার লাইসেন্স নয়। এটি রাজউকের ভবন অনুমোদনের পূর্বশর্ত। যদিও ভবনটি অনুমোদিত নকশার আলোকে নির্মাণ করা হয় কিন্তু এটি বানানোর পরই এর ব্যবহারের ক্রমান্বয় পরিবর্তন ঘটানো হয় এবং এর যথেচ্ছচার এবিউজ শুরু হয়; ফায়ার এক্সিটের দরজা খুলে ফেলা, মানুষকে ফায়ার এক্সিট ব্যবহার করতে না দেওয়া, ফায়ার এক্সিটের মধ্যে স্টোরেজ করা, সেখানে সিলিন্ডার রাখা- এ ধরনের কাজগুলো ভবনটির ব্যবহারকারীরা ক্রমান্বয়ে করছিলেন। আমি যত দূর শুনেছি, সেই ভবনটিতে লিফট ছাড়া কেউ সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারত না। যদি কোনো কারণে সেখানে আগুন লাগে, তাহলে সেখান থেকে কীভাবে মানুষ নামবে! অথচ ভবনটিতে দুটি ফায়ার এক্সিট বা ফায়ার স্টেয়ার আছে এবং দুটোই ফায়ার রেটেড। কী ভয়াবহ অনাচার! ভবনটির জন্য অকুপেন্সি সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করতে হলে আমাকে সরেজমিন সেখানে গিয়ে দেখতে হয় কিন্তু সেই সুযোগ আমার হয়নি। এর আগেই তারা ভবনটির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন। ভবনটির ব্যবহারকারীসহ আমাদের স্থপতিরা যখন এর নানা সমস্যা নিয়ে আমাকে জানায়, আমি তখন ভবনটির ডেভেলপার কোম্পানিকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে লিখেছিলাম যে, ভবনটি ব্যবহারের আগে তার ফায়ার লাইন্সেস এবং অকুপেন্সি সার্টিফিকেট লাগবে।

তারা উত্তরে আমাকে জানান যে, তাদের ফায়ার লাইন্সেস আছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের কোনোভাবেই এ ভবনের জন্য ফায়ার লাইন্সেস দেওয়ার কথা না। যাই হোক আমি বেইলি রোডের ভবনটির দুর্ঘটনার কারণে আবেগতাড়িত হয়ে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মানুষকে সচেতন করতে আমার নকশা করা ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের একই রকম আরেকটি ভবন নিয়ে আমার ফেসবুক আইডিতে বলেছি যে, এই ভবনটিও নিরাপদ নয়। মানুষের এই ভবনটিতে না যাওয়ার জন্য নিরুৎসাহিত করছি। বেইলি রোডের ভবনটির চেয়েও ধানমন্ডির ভবটি আরও বড়, যা কি না ১৪ তলা। আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে। এরই মধ্যে সাতমসজিদ রোডের ভবনটির একজন মালিক আমার কাছে করণীয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি সোজাসাপ্টা তাকে জানিয়েছি, প্রথমেই ভবনটি থেকে তাদের সব রেস্টুরেন্ট সরাতে হবে। এরই মধ্যে ফায়ার ডিপার্র্টমেন্ট সেখানে চিঠি দিয়েছে, জানতে পেরেছি। তবে খালি চিঠি দিলেই হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের শক্ত ভূমিকায় যেতে হবে। যদি এরপরও তারা কথা না শোনে, তাহলে ভবনটির বিদ্যুৎ এবং পানির সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে শক্তভাবে বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ না করলে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা