শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মুস্তাফা খালিদ পলাশ

সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

ঢাকায় ঘটে যাওয়া সুউচ্চ ভবনগুলোর দুর্ঘটনাগুলোর ধরন লক্ষ করলে দেখা যাবে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষ অগ্নিদগ্ধ হওয়ার চেয়ে শ্বাসরোধ হয়েই বেশি মৃত্যুবরণ করছে। এর মূল কারণ হচ্ছে, তারা সিঁড়ি দিয়ে নামতে পারছেন না। কেন পারছেন না? কারণ সিঁড়িগুলো যেভাবে অগ্নিনিরোধক হওয়ার কথা, তা করা হচ্ছে না। যেভাবে সিঁড়িগুলো ফায়ার রেটেড দরজা দিয়ে বন্ধ রাখার কথা, তা করা হচ্ছে না। আমাদের বুঝতে হবে আগুন কোনো জ্বালানি ছাড়া অগ্রসর হতে পারে না কিন্তু ধোঁয়ার সেটা প্রয়োজন পরে না। ফলে উত্তপ্ত ধোঁয়া প্রকৃতিগতভাবেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে অন্য তলায় চলে আসে। কীভাবে আসে? সেই উন্মুক্ত সিঁড়ির মাধ্যমে। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ এবং মর্মান্তিক অগ্নিদুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আরও বলেন, সুউচ্চ ভবনে বোঝাই করে রেস্টুরেন্ট দেওয়া থেকে ভবন মালিকদের বিরত থাকতে হবে। আর এমন কিছু করা হলেও জনগণের এ ধরনের ভবন এড়িয়ে চলা উচিত। বরেণ্য স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। এই স্থপতি বলেন, আমরা দেখেছি, যেসব ভবনে ব্যবহারে ব্যত্যয় ঘটছে সেখানেই বেশি আগুন লেগেছে। কোনো একটি ভবন যেখানে বেশির ভাগ ফ্লোর অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেখানে একটি বা দুটি কফিশপ বা রেস্তোরাঁ ভবনটির ব্যবহারকারীদের জন্য থাকতেই পারে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একেবারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়ে বলবেন যে, একটি বাণিজ্যিক ভবনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া অংশের চেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট থাকতে পারবে না। তিনি বলেন, আমরা আধুনিক হচ্ছি। আমাদের সব দিক দিয়ে উন্নয়ন ও অগ্রগতি হচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের ভবনগুলোও উন্নত ও সুউচ্চ হচ্ছে। কিন্তু এসব ভবনের যে ব্যবহারকারী, তাদের মধ্যে সচেতনতারও অভাব আছে। ভবন তৈরির জন্য আমরা স্থপতিরা নকশায় অনেক কিছু দিয়ে দিই কিন্তু ভবন তৈরির সময় তা মানা হলেও পরবর্তীতে স্থপতির অলক্ষে পরিবর্তন ঘটানো হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক স্থপতিরা তাদের জোর খাটাতেও পারেন না। আর না পেরে তারা সেখানে সারেন্ডার করতে বা সেই প্রকল্প থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমার নকশায় করা সাতমসজিদ রোডে অবস্থিত ভবনের ব্যাপারে আমি খুব দৃঢ়ভাবে বলতে চাই যে, প্রতিটি ভবন আমরা অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং বহির্গমন পথগুলো ঠিক করেই করার চেষ্টা করি এবং তা নজরদারি করি ভবনটি নির্মাণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে কি না তা যাচাই করতে ফায়ার ড্রিল বাধ্যতামূলক। এর মাধ্যমে ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ড আপৎকালীন ব্যবহারকারীদের কী কী করতে হবে, কোন পথ দিয়ে বের হতে হবে এসব জানার সুযোগ হয়। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, এই চর্চা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই বললেই চলে। এখানে কিছু করপোরেট হাউস ছাড়া কেউই এর প্র্যাকটিস করেন না। কিন্তু এটি করতে হবে। তাহলে ভবনের ব্যবহারকারীরা সচেতন হবেন। আবার অনেক ভবন মালিক আছেন, যারা নিজেদের ভবনে কখনো আগুন লাগবে না এমন চিন্তা থেকে অগ্নিনির্বাপণের জন্য তাদের ভবনে কোনো খরচ করতে চান না। ভবন মালিকরা অনেকেই ভবন নির্মাণের সময় এসব বিষয় এড়িয়ে যান। তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে আইনের ফাঁক আছে। ভবনগুলোতে একটি জেনারেল সিঁড়ি এবং আরেকটি ফায়ারের এক্সিট থাকার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু দুটিকেই ফায়ার এক্সিট করতে হবে। দুটোই বিকল্প বহির্গমন পথ হতে হবে। এর মানে হচ্ছে সিঁড়ি বা করিডোর হোক তার যমজ বিকল্প পথ থাকতে হবে। আর এমনটি একতলা ভবনের ক্ষেত্রেও রাখা উচিত। তবে আমাদের বেশির ভাগ ভবনেই এটি মানা হয় না। সিঁড়িঘরটি খোলা ছিল বলেই বেইলি রোডের ভবনটির সিঁড়ি কেউ ব্যবহার করতে পারেনি। বরং ধোঁয়া এই সিঁড়ি দিয়ে ওপরে চলে গেছে। আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে সুউচ্চ ভবনে সিঁড়ি কোনোভাবে খোলা রাখা যাবে না। মুস্তাফা খালিদ পলাশ বলেন, আমাদের জীবনব্যবস্থায় ‘সোর্স অব ফায়ার’ এখন অনেক বেড়ে গেছে। সাধারণ শর্টসার্কিট ও রান্নাঘর থেকে আগুন লাগতে পারে। বিশেষ করে ইলেকট্রিক্যাল আগুনের সূত্র আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকেও অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। বেইলি রোডের ভবনটিতে নিচ তলার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়েছে বলেই দুর্ঘটনাটি এত ভয়াবহ হয়েছে। ওপরে হলে হয়তো নিচের ফ্লোরগুলোয় আগুন এভাবে ছড়াত না। এই স্থপতির মতে, আমাদে ব্যবহারকারীদের এসব দুর্ঘটনা রোধে প্রথম সচেতন হতে হবে। তাদের বুঝতে হবে যে, তিনি যেখানে আছেন তা নিরাপদ কি না। আমরা একটি ভবন সুন্দর দেখলেই সেখানে বিনোদনের জন্য চলে গেলাম কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে দৃষ্টিনন্দন ভবন কখনোই জীবনের চেয়ে বড় হতে পারে না। এখানে নিরাপত্তাই প্রথমে আসতে হবে। সাতমসজিদ রোডের দৃষ্টিনন্দন অফিস ভবন যেটি তার নকশায় করা হয়েছে এবং যেটি তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণকে ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন সেই ভবনটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি অনেকদিন ধরেই এ ভবনের ডেভেলপার/ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এবং জমির মালিকদের এর নিরাপত্তা নিয়ে যে সমস্যা আছে তা বলে আসছি। তাদের জানিয়েছি যে, এ ভবনে এতগুলো রেস্টুরেন্ট কোনোভাবেই দেওয়া উচিত না। তাদের ফায়ার লাইসেন্স এবং অকুপেন্সি সনদ নেওয়ার কথা বলেছি, বলেছি ভবনটি একটি ভয়াবহ টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। এতকিছু বলার পরও ভবনটির ডেভেলপার আমাকে জানিয়েছেন, এর লাইন্সেস আছে। কিন্তু আমার বধ্যমূল ধারণা, এটি প্রাক অনুমোদন ছাড়পত্র, ফায়ার লাইসেন্স নয়। এটি রাজউকের ভবন অনুমোদনের পূর্বশর্ত। যদিও ভবনটি অনুমোদিত নকশার আলোকে নির্মাণ করা হয় কিন্তু এটি বানানোর পরই এর ব্যবহারের ক্রমান্বয় পরিবর্তন ঘটানো হয় এবং এর যথেচ্ছচার এবিউজ শুরু হয়; ফায়ার এক্সিটের দরজা খুলে ফেলা, মানুষকে ফায়ার এক্সিট ব্যবহার করতে না দেওয়া, ফায়ার এক্সিটের মধ্যে স্টোরেজ করা, সেখানে সিলিন্ডার রাখা- এ ধরনের কাজগুলো ভবনটির ব্যবহারকারীরা ক্রমান্বয়ে করছিলেন। আমি যত দূর শুনেছি, সেই ভবনটিতে লিফট ছাড়া কেউ সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারত না। যদি কোনো কারণে সেখানে আগুন লাগে, তাহলে সেখান থেকে কীভাবে মানুষ নামবে! অথচ ভবনটিতে দুটি ফায়ার এক্সিট বা ফায়ার স্টেয়ার আছে এবং দুটোই ফায়ার রেটেড। কী ভয়াবহ অনাচার! ভবনটির জন্য অকুপেন্সি সার্টিফিকেটে স্বাক্ষর করতে হলে আমাকে সরেজমিন সেখানে গিয়ে দেখতে হয় কিন্তু সেই সুযোগ আমার হয়নি। এর আগেই তারা ভবনটির ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন। ভবনটির ব্যবহারকারীসহ আমাদের স্থপতিরা যখন এর নানা সমস্যা নিয়ে আমাকে জানায়, আমি তখন ভবনটির ডেভেলপার কোম্পানিকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে লিখেছিলাম যে, ভবনটি ব্যবহারের আগে তার ফায়ার লাইন্সেস এবং অকুপেন্সি সার্টিফিকেট লাগবে।

তারা উত্তরে আমাকে জানান যে, তাদের ফায়ার লাইন্সেস আছে। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের কোনোভাবেই এ ভবনের জন্য ফায়ার লাইন্সেস দেওয়ার কথা না। যাই হোক আমি বেইলি রোডের ভবনটির দুর্ঘটনার কারণে আবেগতাড়িত হয়ে একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে মানুষকে সচেতন করতে আমার নকশা করা ধানমন্ডির সাতমসজিদ রোডের একই রকম আরেকটি ভবন নিয়ে আমার ফেসবুক আইডিতে বলেছি যে, এই ভবনটিও নিরাপদ নয়। মানুষের এই ভবনটিতে না যাওয়ার জন্য নিরুৎসাহিত করছি। বেইলি রোডের ভবনটির চেয়েও ধানমন্ডির ভবটি আরও বড়, যা কি না ১৪ তলা। আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে। এরই মধ্যে সাতমসজিদ রোডের ভবনটির একজন মালিক আমার কাছে করণীয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি সোজাসাপ্টা তাকে জানিয়েছি, প্রথমেই ভবনটি থেকে তাদের সব রেস্টুরেন্ট সরাতে হবে। এরই মধ্যে ফায়ার ডিপার্র্টমেন্ট সেখানে চিঠি দিয়েছে, জানতে পেরেছি। তবে খালি চিঠি দিলেই হবে না। এজন্য সংশ্লিষ্টদের শক্ত ভূমিকায় যেতে হবে। যদি এরপরও তারা কথা না শোনে, তাহলে ভবনটির বিদ্যুৎ এবং পানির সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে শক্তভাবে বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ না করলে ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধ করা যাবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক