শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

গলার কাঁটা বিদেশি ঋণ

♦ ঋণের অর্ধেকই যাচ্ছে আসল ও সুদ পরিশোধে ♦ সুদের হার বাড়াতে চায় উন্নয়ন সহযোগীরা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
গলার কাঁটা বিদেশি ঋণ

বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ ক্রমেই বাড়ছে। প্রতি মাসে যে পরিমাণ বিদেশি ঋণ ছাড় করা হচ্ছে তার প্রায় অর্ধেকই চলে যাচ্ছে ঋণের বিপরীতে সুদ ও কিস্তি পরিশোধ করতে। এদিকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও চাপ বাড়ছে। ফলে কোনোভাবেই কমছে না ডলার সংকটও। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বিদেশি ঋণের শুধু সুদ পরিশোধের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা। আর জুলাই-মার্চ পর্যন্ত সময়ে পরিশোধ করা হয়েছে ১১ হাজার ৬০১ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ৯ মাসেই খরচ হয়ে গেছে এ খাতে বরাদ্দের ৯৪ শতাংশ অর্থ। আসছে অর্থবছর থেকে এই চাপ আর বাড়বে। অর্থবিভাগ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র জনায়, এই মুুহূর্তে দেশের অর্থনীতিতে সাড়ে ১১ লাখ কোটি টাকার বিদেশি ঋণের চাপ রয়েছে। এই ঋণ দেশি বা বিদেশি হোক, তা নির্দিষ্ট সময় শেষে সুদসহ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কোনো কারণে কিস্তি খেলাপি হলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ঋণমান খারাপ হয়ে যাবে। এতে একদিকে দেশের ইমেজ ক্ষুণ হবে। অন্যদিকে বিদেশি ঋণপ্রাপ্তির উৎসগুলো সীমিত হয়ে আসবে। ফলে যথাসময়ে এ ঋণ পরিশোধে সরকারের মধ্যে বড় ধরনের চাপ রয়েছে। আবার উন্নয়ন প্রকল্পগুলোও সচল রাখতে হচ্ছে। অবশ্য এর আগে ঋণ পরিশোধে কখনই ব্যর্থ হয়নি বাংলাদেশ।

সরকারের লক্ষ্য অনুযায়ী আর মাত্র দুই বছর পরই স্বলোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে বাংলাদেশ। এই তালিকা থেকে বেরিয়ে গেলে একদিকে যেমন বাংলাদেশের ঋণমান বাড়বে ঠিক তেমন বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানপ্রাপ্তি সংকুচিত হয়ে আসবে। একই সঙ্গে বৈদেশিক ঋণের সুদও বাড়বে নিয়ম মোতাবেকই। অবশ্য ২০২৬ সালের পর আরও চার বছর স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে সুবিধাদি বহাল থাকবে বাংলাদেশের। তবে তার আগেই আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছর থেকে বৈদেশিক ঋণের সুদ কিছুটা বাড়াতে চায় উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থাগুলো। যদিও বাংলাদেশ তাদের প্রস্তাবে এখনো তেমন কোনো সাড়া দেয়নি। উল্টো ২০২৬ সালের পর স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আরও চার বছরের জন্য সুবিধাদি পেতে লবিং করছে। ফলে বিদেশি ঋণের বোঝা বাড়াকে এক ধরনের গলার কাঁটা হিসেবেও আখ্যা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক অনুষ্ঠানে বিদেশি ঋণ পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা গভীর উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন।

জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বিদেশি ঋণ ও এর সুদ পরিশোধের মাত্রা ছিল আরও বেশি। ওই সময়ে সরকার যে পরিমাণ বিদেশি ঋণ পেয়েছে তার প্রায় ৬৮ শতাংশই বিদেশি ঋণের আসল ও সুদ পরিশোধে ব্যয় করতে হয়েছে। পরে অবশ্য কিছুটা কমেছে। আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছর থেকে বিদেশি ঋণ ও এর সুদ পরিশোধের চাপ আরও বাড়বে। কেননা বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধের প্রক্ষেপণ অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরেই দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ ব্যয় ১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করছে পরিকল্পনা কমিশন।

এরই মধ্যে চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) গত ৯ মাসেই বিদেশি ঋণের সুদ-আসল মিলিয়ে মোট ২৮ হাজার ২৮১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। এর মধ্যে আসল ১৬ হাজার ৬৭৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা। বাকি ১১ হাজার ৬০১ কোটি ৮৩ লাখ টাকা সুদ বাবদ দিতে হয়েছে। যদিও চলতি অর্থবছরের বাজেটে বিদেশি ঋণের আসল ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা এবং সুদ পরিশোধ বাবদ ১২ হাজার ৩৭৬ কোটি টাকা মিলিয়ে মোট ৩৭ হাজার ৭৬ কোটি টাকা পরিশোধের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ডলারের আয়-ব্যয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য নেই। এ ছাড়া পাচার তো বাড়ছেই। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অতিরিক্ত আমদানি ব্যয়। আবার এখন থেকে যোগ হবে বড় অঙ্কের বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধের বাড়তি চাপ। যা দেশের অর্থনীতিকে এক ধরনের প্রচ  চাপের মধ্যে ফেলেবে।’ সূত্র জানায়, দেশে প্রতি মাসে যে পরিমাণ ডলার আসছে। বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে তার চেয়ে অনেক বেশি। অর্থাৎ রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের তুলনায় আমদানি ব্যয় বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী প্রতি মাসে অন্তত ১ থেকে দেড় বিলিয়ন ডলার ঘাটতি থাকছে বৈদেশিক বাণিজ্যে। যার ফলে দেশের ডলার সংকট দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। বিভিন্ন প্রকল্পের বিপরীতে নেওয়া বিদেশি ঋণের গ্রেস পিরিয়ড ইতোমধ্যে পার হয়েছে। ফলে ঋণ ও সুদ পরিশোধ দুটোরই চাপ বাড়ছে। এটা আরও বাড়বে। এদিকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্যমতে, বাংলাদেশের অনুকূলে প্রতি মাসে যে পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ ছাড় হচ্ছে। তার অর্ধেক অংশই আবার চলে যাচ্ছে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে। অর্থাৎ বৈদেশিক ঋণের ছাড়কৃত প্রতি এক টাকার অন্তত ৪৩ পয়সাই ব্যয় হচ্ছে ঋণ পরিশোধে। আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ঋণ পরিশোধের এই চাপ আরও বাড়বে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। সম্প্রতি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে অর্থছাড় হয়েছে ৪৩৯ কোটি ৮৫ লাখ ডলার, কিন্তু ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ১৮৫ কোটি ৬৭ লাখ ডলার। অর্থাৎ ঋণ প্রাপ্তির ৪২ দশমিক ২১ শতাংশই চলে যাচ্ছে পরিশোধে। জানা গেছে, বৈশ্বিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাজারভিত্তিক ঋণের সুদহার বেড়েছে, যা সরকারের বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ আরও বাড়িয়েছে। সরকার চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে উন্নয়ন অংশীদারদের সুদ ও আসল পরিশোধে ১৮৫ কোটি ডলার ছাড় করেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়কালে এটা ছিল ১২৮ কোটি ডলার। আসছে অর্থবছর এই পরিমাণ আরও বাড়বে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে বাংলাদেশের অনুকূলে ঋণের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাজারভিত্তিক সুদভিত্তিতে নেওয়া। আবার এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) থেকেও বাজারভিত্তিক সুদহারে ঋণ নিয়ে থাকে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংক থেকেও সীমিত পরিসরে বাজারভিত্তিক সুদহারে ঋণ নেয় বাংলাদেশ। এসব ঋণের বিপরীতে সুদের হার অন্য ক্ষেত্রের তুলনায় কিছুটা বেশি। যার প্রভাব পড়ভে দেশের ডলারের বাজারেও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলারে। এর মধ্যে সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিদেশি ঋণ ৭৯ বিলিয়ন ডলার। বাকি ২১ বিলিয়ন ডলার দেশের বেসরকারি খাতের। শুধু তাই নয়, বিদেশি ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা, ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। ২০১১ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ১০ বছরে ভারতের বিদেশি ঋণ প্রায় ৮৩ শতাংশ, পাকিস্তানের ১০১ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কার ১১৯ শতাংশ বেড়েছে। একই বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ২১৩ দশমিক ৬ শতাংশ বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়। একই সঙ্গে এও জানানো হয়েছে, আলোচ্য সময়ে বিদেশি ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা এবং ঋণমানও বেড়েছে বাংলাদেশের।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা