শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচিতে বাধা

আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে যোগ দিলেন শিক্ষকরাও, আজ প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচিতে বাধা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দেশব্যাপী ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচি পুলিশি বাধার মুখে পড়েছে। রাজশাহী, বরিশাল, ময়মনসিংহসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সেই সঙ্গে ঘটেছে আটক ও ধস্তাধ্বস্তির ঘটনাও। এ সময় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষক ও আইনজীবীরা। তবে রাজধানী ঢাকাসহ বেশ কিছু জেলায় শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষক নেটওয়ার্কের মৌন মিছিলে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মিছিল শেষে ছত্রভঙ্গ করে টেনেহিঁচড়ে আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জোহা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আমরা মৌন মিছিলে সংহতি জানিয়ে অংশ নিতে আসি। তাছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি পালনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান নেই। কিন্তু পুলিশ আমাদের ওপর হামলা করে, টেনেহিঁচড়ে দুজনকে আটক করে নিয়ে গেছে। এই বর্বরতার বিচার চাই, শিক্ষার্থীদের মুক্তি চাই। ছাত্র হত্যার বিচার চাই। স্বাধীন দেশে কথা বলা আমাদের মৌলিক অধিকার। এর আগে বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি পালনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। তখন পুলিশ বাধা দিলে কেন্দ্রীয় মসজিদ-সংলগ্ন প্রাচীর টপকে ক্যাম্পাসে ঢোকেন স্কুল-কলেজের প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের মৌন মিছিলে যোগ দেন তারা। মিছিল শেষে চলে যাওয়ার আগ-মুহূর্তে হঠাৎ সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্য শিক্ষার্থীদের টেনেহিঁচড়ে গাড়িতে তোলার চেষ্টা করেন। তখন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাদের বাধা দেন এবং ছাড়িয়ে আনেন। পরে তাদের নিরাপদে ক্যাম্পাস ত্যাগে সহায়তা করেন। এ সময় ক্যাম্পাসের সাংবাদিকদের ওপরও চড়াও হন পুলিশ। দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসের বিভাগীয় প্রতিনিধি আমজাদ হোসেন ও  সমকাল পত্রিকার ক্যাম্পাস প্রতিনিধি অর্পণ ধরকে মারধর ও তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ ব্যাপারে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক সেলিম রেজা নিউটন বলেন, শিক্ষার্থীদের চ্যাঙদোলা করে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। কারা এরা! আমরা জবাব চাই। এটা কোন ফোর্স? এটা কি কোনো বৈধ বাহিনী? এটা কোনো বৈধ সরকারের আচরণ হতে পারে? সেখানে পর্যাপ্ত পুলিশ ছিল, তারা এটা করতে নিষেধও করেছে। গণতান্ত্রিক এই দেশে শান্তিপূর্ণভাবে কথা বলার অধিকার তো আছে। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।

এদিকে পুলিশের বাধায় প- হয়ে গেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ছাত্র-শিক্ষক সংহতি সমাবেশ’ কর্মসূচি। পাশাপাশি সেখান থেকে ১২ শিক্ষার্থীকে আটক করে পুলিশ। শিক্ষার্থীরা জানান, সারা দেশে ছাত্রহত্যা, শিক্ষক লাঞ্ছনা, শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার, হয়রানির প্রতিবাদে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় ‘ছাত্র-শিক্ষক সংহতি সমাবেশ’ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে অবস্থান নেয় পুলিশ। দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীরা আসলে ১২ জনকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, শিক্ষার্থী হত্যা ও আন্দোলন পরবর্তী সময়ে গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ একাধিক সরকারি ও বেসরিকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। গতকাল বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন ফটক থেকে মিছিল বের করেন শিক্ষকরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে শেষ হয়। পরে মৌন মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান শিক্ষকরা।

সমাবেশে শিক্ষকরা বলেন, গর্দান হত্যার বিচার তলোয়ারের কাছে চাইতে পারি না। সরকারের যে পুলিশ বাহিনী সাধারণ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেছে, তারা এ পুলিশের বিচার করতে পারবে না। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে এসব ঘটনার বিচার করতে হবে। সরকারকে এসব হত্যাকান্ডের সুষ্ঠু বিচার করতে হবে। এ ছাড়াও প্রতিবাদ করলেই বিভিন্ন ট্যাগ (তকমা) লাগানো হয়। এটা বন্ধ করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অবশ্যই খুলে দিতে হবে। হত্যাকান্ডের বিচার এ সরকার করবে না। কারণ, তারা নিজেরাই খুনি।

এদিকে নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাজের সমাবেশে অংশ নেন শিক্ষার্থীরা। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এটিই শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় জমায়েত। রাজু ভাস্কর্যের সমাবেশ শেষে শিক্ষকরা টিএসসিতে জমায়েত হলে শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। কিছুক্ষণ অবস্থান ও স্লোগান দিয়ে জমায়েতটি শহীদ মিনারের দিকে এগিয়ে যায়। সেখানে পূর্বঘোষিত ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের শিক্ষকদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি পূর্বঘোষিত কর্মসূচি রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোসও আমরা পালন করছি। তবে এ সময় টিএসসিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা গেলেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

এদিকে শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার সামনে মানববন্ধন ও মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগ ও অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। 

কুমিল্লা প্রতিনিধি জানান, দেশব্যাপী শিক্ষার্থী হত্যা ও হয়রানির প্রতিবাদে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষকদের আয়োজিত মানববন্ধনে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদ সংগ্রহে যাওয়া সাংবাদিকরাও বাধার মুখে পড়েন। তবে বাধা উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন করেন শিক্ষকরা। শিক্ষকরা বলেন, বেলা ১১টায় মানববন্ধন করার কথা থাকলেও আমরা তা করতে পারিনি। আমাদের অনেক সহকর্মীকে কোটবাড়ি এলাকায় আটকে দেওয়া হয়েছে। আমরা কোন ব্যবস্থার মধ্যে বাস করছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের ক্যাম্পাসে আসতে পারবেন না?

ময়মনসিংহ থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গতকাল নগরীর টাউন হল এলাকায় পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল সড়কের প্রবেশমুখে বিক্ষোভও করেন তারা। এর আগে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বেলা সোয়া ১১টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫-২০ জন শিক্ষার্থী সমাবেশস্থলে এলে পুলিশ তাদের সরে যেতে বলে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের বাগ্বিতন্ডা হয়। এদিকে আনন্দ মোহন কলেজে যাওয়ার সড়কের মুখে মিছিল আটকে দেওয়ার চেষ্টা করে পুলিশ। তবে বাধা উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীরা টাউন হল চত্বরে আসেন। পরে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে আরও শিক্ষার্থী এসে সেখানে জড়ো হন।

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, নারায়ণগঞ্জে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও নিহতদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচিতে ধাওয়া দিয়েছে পুলিশ। গতকাল সন্ধ্যায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ কোনো কারণ ছাড়াই ধাওয়া দেয়। আমরা কি আমাদের নিহত ভাই-বোনদের স্মরণে মোমবাতিও জ্বালাতে পারব না? একজন একজন করে প্রতিটি হত্যার বিচার না হওয়া এবং চলমান সময়ে গ্রেপ্তার একজন ব্যক্তি কারাগারে থাকা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।

খুলনা থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, শিক্ষার্থীসহ নিরপরাধ জনসাধারণ হত্যা ও নিপীড়নের প্রতিবাদ এবং হত্যাকান্ডের বিচারের দাবিতে মুখে ও মাথায় লাল কাপড় বেঁধে মৌন মিছিল করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষকরা। একই দাবিতে মানববন্ধন করেছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষকরা। শিক্ষকরা বলেন, তরুণ প্রজন্ম ও দেশের ভবিষ্যৎ এসব শিক্ষার্থীর ওপর যে নৃশংসতা চলছে তাতে আমরা বাকরুদ্ধ ও মর্মাহত।

গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, গুলি, হত্যার বিচারসহ ৯ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল সকালে গাইবান্ধা পৌর শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি পলাশপাড়া মোড় হয়ে ইউটার্ন নিয়ে গাইবান্ধা ডিসি আফিসের আদালত চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে যোগ দেয় গাইবান্ধা বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবীরা।

পরে পুলিশ আদালত চত্বর থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে দিলে তারা ডিসি অফিসের সামনে থেকে এসে গাইবান্ধা-পলাশবাড়ী সড়ক অবরোধ করে।

চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার কারণে বিক্ষোভ সমাবেশ স্থগিত করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। একই সঙ্গে আজ শুক্রবার ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি এ ঘোষণা দেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি পালন করেছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিকালে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। পরে নবাবগঞ্জ সেন্টু মার্কেটের সামনে গোলচত্বরে জাতীয় সংগীত, দেয়াল লিখন, রণসংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও প্রতিবাদী নৃত্যের আয়োজন করে। একপর্যায়ে উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের মাঝে চকলেট বিতরণ করে শিক্ষার্থীরা।

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, গানে গানে ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি পালন করেছেন বগুড়ার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। গতকাল বেলা ১১টার দিকে শহরের বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানের সামনে এই কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা কলেজের সামনে সড়কে অবস্থান নেন। পরে আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে দেয়াল লিখন কর্মসূচিও পালন করেন তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা