শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সতর্ক বিএনপিতে জিরো টলারেন্স

শৃঙ্খলায় ছাড় নয়, নেতা-কর্মীদের নামে বদনাম চান না হাইকমান্ড
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
সতর্ক বিএনপিতে জিরো টলারেন্স

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানোর পর থেকেই সতর্ক বিএনপি। সারা দেশে বিচ্ছিন্নভাবে সংঘটিত সহিংস কর্মকাণ্ড, দখলবাজি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, হুমকি-ধমকিসহ যে কোনো ধরনের অপকর্ম রোধে কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত কঠোর বার্তা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, কোনোরকমের সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সহিংসতা বরদাশ্ত করা হবে না। বিএনপিতে কোনোরকমের সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারীর ঠাঁই হবে না। বরং কেউ চাঁদাবাজি করলে তাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। এদিকে বিভিন্ন ঘটনায় জড়িত থাকা ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলো ব্যবস্থা নিচ্ছে। দলের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত কোনো পর্যায়ের নেতাকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। গতকাল বিকালেও দীর্ঘদিন ভারতে নির্বাসিত থেকে সদ্য দেশে প্রত্যাগত দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকনকেও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে কারণ দর্শানো নোটিস পাঠানো হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে তাদের নোটিসের জবাব দিতে বলা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে ধারাবাহিক বিভাগীয় মতবিনিময় সভাগুলোয় প্রধান অতিথির (ভার্চুয়াল) বক্তৃতায় একই বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির হাইকমান্ড তারেক রহমান। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলছেন, বিএনপিতে কোনো দুষ্কৃতকারীর ঠাঁই হবে না। জনগণের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের মাধ্যমে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। ইনসাফ আর ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির এই শীর্ষ নেতা। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাওয়ারও নির্দেশনা দিয়ে তারেক রহমান বলেছেন, দলের নাম ভাঙিয়ে কিছু দুষ্কৃতকারী দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টায় লিপ্ত। এদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। তাঁর এসব নির্দেশনা ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন শুরু করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। দেশব্যাপী নৈরাজ্য প্রতিরোধ করে জনমনে স্বস্তি ফেরাতে তৎপরতা চালাচ্ছেন তারা। জনগণের বিশ্বাস এবং ভালোবাসা অর্জন করতে কাজ করছেন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর গত ২৮ দিনে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের ২ শতাধিক নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া কারণ দর্শানোর নোটিস (শোকজ) ও পদ স্থগিত করা হয়েছে শতাধিক নেতা-কর্মীর। এ তালিকায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা থেকে শুরু করে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও রয়েছেন। কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। দলের অন্যতম নেতা চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে পদাবনত করে উপদেষ্টা থেকে নির্বাহী সদস্য করা হয়েছে। ফরিদপুরের নগরকান্দায় আধিপত্য বিস্তারে সংঘর্ষের ঘটনায় একজন নিহত হওয়ার পর বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের পদ স্থগিত করা হয়েছে। দলের কান্ডারি তারেক রহমানের কড়া নির্দেশ অনুযায়ী শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স দেখাচ্ছে বিএনপি। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, কেউ বিএনপির নাম ব্যবহার করে কোনো অপকর্ম করতে চাইলে তাকে ধরে আইনের হাতে তুলে দিন। গির্জা, মন্দির, প্যাগোডার নিরাপত্তা দিন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, ধর্ম-বর্ণ-বিশ্বাস দিয়ে মানুষকে মাপা যাবে না। একজন ব্যক্তির পরিচয় তিনি মানুষ। আপনার পাড়া-প্রতিবেশী যেখানেই কেউ এমন কিছু করার চেষ্টা করবে ভুক্তভোগীর বন্ধু হিসেবে তার নিরাপত্তায় আপনি ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের ভূখে বসবাসকারী সবার একটিই পরিচয়-আমরা বাংলাদেশি। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, পরাজিত অপশক্তির পাতা ফাঁদে কেউ পা দেবেন না। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান চূড়ান্ত সফলতায় নিতে হলে কেউ দখলদারিতে লিপ্ত হবেন না, দখলদারিতে সহায়তা করবেন না। কেউ আইন নিজেদের হাতে তুলে নেবেন না।

এদিকে নানা অপকর্মে জড়িতরা বেশির ভাগই ‘অনুপ্রবেশকারী’ বলে দাবি বিএনপি নেতা-কর্মীদের। তাদের মতে, এরা দলের কোনো পদপদবিতে নেই। অতীতে ছিল না দলীয় কোনো কর্মসূচিতে। আন্দোলন-সংগ্রামেও দেখা যায়নি। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তারাই এখন বিএনপির ‘নেতা-কর্মী’ সেজে গেছে। দাপট দেখাতে শুরু করেছে নিজ নিজ এলাকায়। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দখল, চাঁদাবাজি আর অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে অনেকে। এ পরিস্থিতিতে ‘অনুপ্রবেশকারী’ কথিত নেতা-কর্মীর বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্তও রয়েছে দলের। পাড়ামহল্লায় প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়েছে। রাজধানীসহ কয়েকটি জেলায় দখল করা বাড়ি, দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতারা দখলমুক্ত করে প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দিয়েছেন এমন ঘটনাও অনেক রয়েছে। মানিকগঞ্জে বিএনপি নেতারা পরিবহন সেক্টরকে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসমুক্ত করেছেন। জানা গেছে, গত তিন সপ্তাহে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের ২ শতাধিক নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে যুবদলের প্রায় ৮০, ছাত্রদলের ২০, বিএনপির ৬০ ও স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অন্যান্য সংগঠনের আরও বেশ কয়েকজন নেতা রয়েছেন। এ ছাড়া সাত জেলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মীকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। শাস্তি পাওয়া নেতাদের মধ্যে অধিকাংশই হচ্ছেন ঢাকা মহানগর, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, বগুড়া, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, বরিশাল, পঞ্চগড়, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, নরসিংদী, নোয়াখালী, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট ও লক্ষ্মীপুর জেলার। ছাড় দেওয়া হচ্ছে না কেন্দ্রীয় নেতাদেরও। বিএনপির বরিশাল বিভাগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিনের দলীয় পদ স্থগিত করা হয়েছে। শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল হাশিমকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। সংগঠনবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগে সোমবার চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক মো. এনামুল হক এনাম ও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এস এম মামুন মিয়ার প্রাথমিক সদস্যসহ সকল পর্যায়ের পদ স্থগিত করা হয়েছে। অন্যদিকে সংগঠনবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ভালুকা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চুকে দলের প্রাথমিক সদস্যসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এসব বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে মানুষের আশা ও প্রত্যাশা পূরণের জন্য যেমন নতুন রাজনৈতিক পরিকল্পনা দরকার, তেমন তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সাংগঠনিক পরিকল্পনাও প্রয়োজন। চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিএনপি এ বিষয়ে অত্যন্ত সজাগ ও সতর্ক। তার প্রমাণ দলের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদেরও জবাবদিহির আওতায় আনা হচ্ছে। রাজধানীর আদাবর থানা বিএনপির একজন যুগ্ম আহ্বায়ক জানান, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আলোচিত-সমালোচিত সাদিক অ্যাগ্রোর জায়গায় বিএনপির সাইনবোর্ড ব্যবহার করে একটি মহল দখলের চেষ্টা করে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নজরে আসার পর তাঁর নির্দেশে তাৎক্ষণিক ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হকের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা সেখানে গিয়ে খালের জায়গায় গড়ে তোলা রাজনৈতিক কার্যালয়টি দেখে তা ভেঙে ফেলেন। উদ্ধার করেন খালের সরকারি জায়গা। যে কোনো অনিয়মের বিষয়ে দলের অবস্থান প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, দেশের অনিয়ম দূর করতে আন্দোলন করেছি। দলের কেউ যদি কোনো অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকে তা বরদাশত করা হবে না। তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপিতে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি বরদাশত করা হবে না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, বিএনপিতে কোনো দুষ্কৃতকারীর ঠাঁই নেই। তবে বিএনপির নাম ব্যবহার করে পতিত আওয়ামী লীগের কোনো কোনো ব্যক্তি নানা অপকর্ম করার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ আসছে। সেজন্য দলে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এরই মধ্যে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ ও খায়রুল কবীর খোকনকে শোকজ : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালা-উদ্দিন আহমেদ ও যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকনকে শোকজ করেছে দলটি। গতকাল বিকালে বিএনপির দপ্তরের এক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সূত্র জানান, চট্টগ্রামে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের গাড়ি ব্যবহারের জন্য সালাহউদ্দিন আহমেদকে এবং নরসিংদীতে দখলবাজিসহ বিভিন্ন অভিযোগে খায়রুল কবীর খোকনকে শোকজ করা হয়েছে। শোকজ নোটিসে আগামী তিন দিনের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম