শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দেশজুড়ে লোডশেডিং

জনদুর্ভোগ সংকটে শিল্পোৎপাদন

তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও গ্যাসের সরবরাহ কমে যাওয়ায় এ অবস্থা, জ্বালানি নিশ্চিত না করে একের পর এক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ ও বিগত সরকারের দুর্নীতির খেসারত
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
জনদুর্ভোগ সংকটে শিল্পোৎপাদন

দেশজুড়ে তীব্র লোডশেডিংয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জ্বালানির অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে না পারায় গত কদিন ধরে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে জনদুর্ভোগের পাশাপাশি শিল্পকারখানায় কমেছে শিল্পের উৎপাদন।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে লোডশেডিংয়ের সময়সূচি জানালেও এখন দিনদুপুরে যে কোনো সময় আমাদের কারখানাগুলোতে লোডশেডিং হচ্ছে। আমরা এতদিন শুনে এসেছি যে বিদ্যুতে বাংলাদেশ সারপ্লাসে আছে। আমরা শুনেছি যে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিভিন্ন বিদ্যুৎ কোম্পানিকে হাজার হাজার কোটি টাকা আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। যদি এত টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসাবে দেওয়াই হয় তাহলে এখন কেন বিদ্যুৎ নেই। আর বিদ্যুতে সারপ্লাস যদি থাকেই তাহলে লোডশেডিং কেন হচ্ছে। অর্থাৎ বিগত সরকার আমাদের মিথ্যা বলেছে। তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার বলেছি যে, আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে গ্যাস ও বিদ্যুৎ। এই দুটোর সমাধান যদি না হয় তাহলে বাংলাদেশের পুরো উৎপাদনশীল শিল্প ও রপ্তানিখাত ব্যাহত হবে। অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রপ্তানিতে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট সমাধান করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। লোডশেডিংয়ের কারণে পোশাক কারখানার মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। আর বিদ্যুতের সমস্যার সমাধান না করলে আমাদের রপ্তানিখাত মুখ থুবড়ে পড়বে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কোথাও কোথাও ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। আর ঢাকায় এলাকাভেদে এখন ১৫০ থেকে ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে। সারা দেশে গতকাল ২ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়। গত কদিন গড়ে দেড় থেকে ২ হাজার মেগাওয়াটের ওপর লোডশেডিং হচ্ছে। তীব্র গরমের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং হওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে শিশু ও বয়স্কদের। যদিও গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময় লাগবে। সরকার বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে চেষ্টা করছে। এ জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জ্বালানি, কয়লা আমদানি করা হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানি নিশ্চিত না করেই বিগত আওয়ামী লীগ সরকার একের পর এক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে। সে সময় চাহিদা বিবেচনা না করে অপ্রয়োজনীয় এত বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করায় এগুলো অলস বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়। এত বিদ্যুৎ কেন্দ্র করে কোনো লাভ হয়নি। কারণ গরম বাড়লেই দেশে গত কয়েক বছর ধরে মানুষকে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় ভুগতে হচ্ছে। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার ৭৯১ মেগাওয়াট। আর এখন বিদ্যুতের চাহিদা মাত্র ১৬ হাজার মেগাওয়াট। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্যমতে, গতকাল দুপুর ১২টায় সারা দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৫৫০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে উৎপাদন ছিল ১২ হাজার ৭২৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের। অর্থাৎ এ সময় বিদ্যুতের ঘাটতি বা লোডশেডিং ছিল ১ হাজার ৭২০ মেগাওয়াট। মঙ্গলবার রাত ১টায় ২ হাজার ৯৩ মেগাওয়াট লোডশেডিং দেওয়া হয়। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা যায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৫ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট। আর এদিন বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল ৫২০ মেগাওয়াট। খুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৮১৪ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ২১৩ মেগাওয়াট। রাজশাহীতে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৬৫০ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ৩৩০ মেগাওয়াট। কুমিল্লায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৪৭১ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ২৪০ মেগাওয়াট। ময়মনসিংহে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৩১৩ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ৩১০ মেগাওয়াট। সিলেটে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৬৮০ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ১২০ মেগাওয়াট। রংপুরে চাহিদা ছিল ১ হাজার ৮০ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ২৪০ মেগাওয়াট। পিডিবি বলছে, ভারতের আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিল বকেয়া থাকায় আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সরবরাহ কমেছে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। বেসরকারি খাতের তেলচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকেও সর্বোচ্চ চাহিদায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। কারণ তারাও অনেক টাকা পাবে। এ ছাড়া কারিগরি ত্রুটির কারণে বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদনও বর্তমানে বন্ধ আছে। আবার সামিট গ্রুপের মালিকানাধীন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের একটি টার্মিনাল প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে বন্ধ। এতে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানো যাচ্ছে না। ফলে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ কমেছে। বর্তমানে দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট। এর মধ্যে ৩০০ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছিল। এলএনজি থেকে আসে ১১০ কোটি ঘনফুট গ্যাস। সামিটের টার্মিনাল গত ২৭ মে থেকে বন্ধ থাকায় এলএনজি থেকে আসছে দিনে ৬০ কোটি ঘনফুট। এতে সব মিলে গ্যাস মিলছে দিনে ২৬০ কোটি ঘনফুট। ফলে বিদ্যুৎ খাতে গ্যাস সরবরাহ কমেছে। আড়াই মাসে আগেও যেখানে গ্যাস দিয়ে সর্বোচ্চ সাড়ে ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো, আর এখন হয় ৫ হাজার মেগাওয়াট। ঢাকার দুই বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) কর্তৃপক্ষ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানায়, বিদ্যুৎ না পাওয়ায় গতকাল বিকাল ৫টার দিকে ডিপিডিসির এলাকাগুলোতে ২০০ মেগাওয়াট এবং ডেসকোর এলাকাগুলোতে ১৬০ মেগাওয়াট লোডশেডিং দেওয়া হয়। পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ না পাওয়ায় এই লোডশেডিং দেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) সূত্রে জানা যায়, গ্রামাঞ্চলে এখন গড়ে ২ হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজধানীর মিরপুর, মগবাজার, গুলশান, মোহাম্মদপুর, বনশ্রী, মালিবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিদ্যুৎ যাচ্ছে। কোথাও এক থেকে দেড় ঘণ্টা আবার কোথাও ১৫ মিনিট থেকে আধা ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। মগবাজার টিএন্ডটি কলোনির এক বাসিন্দা ইকরামুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতে তিন থেকে চারবার বিদ্যুৎ চলে যায়। আবার সকালেও বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ চলে গেছে। গরমে ঘরের মধ্যে বেশিক্ষণ থাকা যাচ্ছে না।’

ঢাকার আশপাশের এলাকা- সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই ও গাজীপুরেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এতে এসব এলাকার শিল্প-কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র বলছে, বিদ্যুতের সরবরাহ কমে যাওয়ায় তারা দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছেন না। আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানান, সেখানে গত কয়েকদিন ধরে ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিং হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলে বর্তমানে ১৬ জেলায় পল্লী বিদ্যুৎ ও নর্দার্ন ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই (নেসকো)-এর চাহিদা ২ হাজার ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সেখানে ঘাটতি ১ হাজার থেকে ৯০০ মেগাওয়াটের। রংপুর বিভাগের আট জেলায় পল্লী বিদ্যুৎ ও নেসকো মিলে চাহিদা ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। সেখানে পাওয়া গেছে ৮০০ মেগাওয়াটের কম। ঘটতি ৪০০ মেগাওয়াটের বেশি। বিদ্যুৎ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েক কোটি গ্রাহক। নেসকো কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম পাওয়ায় এ সমস্যা হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের কারণে উত্তরের ১৭টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহকরাও অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া-আসার কারণে গ্রাহকদের ক্ষোভ চরমে উঠেছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, লোডশেডিংয়ের কারণে ফ্রিজসহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো বলছে, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ অনেক কম পাওয়ায় লোডশেডিং দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হঠাৎ করে গরম বাড়ার কারণে দেশে বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়েছে। প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে আমাদের এফএসআরইউ (সাগরে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল) বন্ধ। এতদিন এটি বন্ধ থাকায় গ্যাস আমদানি করা যায়নি। বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রে যন্ত্রাংশে সমস্যা থাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়নি। সেই যন্ত্রাংশ নিয়ে আসা হবে। দুই-তিন দিনের মধ্যে এটি ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করছি। আর আদানি কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা আরও বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য বলেছি। আমরা এর মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালানোর চেষ্টা করছি। এর পাশপাশি নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে লোডশেডিং পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছি।

বড়পুকুরিয়া যান্ত্রিক ত্রুটিতে বন্ধ

 

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম