শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দেশজুড়ে লোডশেডিং

জনদুর্ভোগ সংকটে শিল্পোৎপাদন

তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও গ্যাসের সরবরাহ কমে যাওয়ায় এ অবস্থা, জ্বালানি নিশ্চিত না করে একের পর এক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ ও বিগত সরকারের দুর্নীতির খেসারত
জিন্নাতুন নূর
জনদুর্ভোগ সংকটে শিল্পোৎপাদন

দেশজুড়ে তীব্র লোডশেডিংয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জ্বালানির অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে না পারায় গত কদিন ধরে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে। ফলে জনদুর্ভোগের পাশাপাশি শিল্পকারখানায় কমেছে শিল্পের উৎপাদন।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে লোডশেডিংয়ের সময়সূচি জানালেও এখন দিনদুপুরে যে কোনো সময় আমাদের কারখানাগুলোতে লোডশেডিং হচ্ছে। আমরা এতদিন শুনে এসেছি যে বিদ্যুতে বাংলাদেশ সারপ্লাসে আছে। আমরা শুনেছি যে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে বিভিন্ন বিদ্যুৎ কোম্পানিকে হাজার হাজার কোটি টাকা আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। যদি এত টাকা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসাবে দেওয়াই হয় তাহলে এখন কেন বিদ্যুৎ নেই। আর বিদ্যুতে সারপ্লাস যদি থাকেই তাহলে লোডশেডিং কেন হচ্ছে। অর্থাৎ বিগত সরকার আমাদের মিথ্যা বলেছে। তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার বলেছি যে, আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে গ্যাস ও বিদ্যুৎ। এই দুটোর সমাধান যদি না হয় তাহলে বাংলাদেশের পুরো উৎপাদনশীল শিল্প ও রপ্তানিখাত ব্যাহত হবে। অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রপ্তানিতে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট সমাধান করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। লোডশেডিংয়ের কারণে পোশাক কারখানার মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। আর বিদ্যুতের সমস্যার সমাধান না করলে আমাদের রপ্তানিখাত মুখ থুবড়ে পড়বে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কোথাও কোথাও ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পর্যন্ত মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। আর ঢাকায় এলাকাভেদে এখন ১৫০ থেকে ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে। সারা দেশে গতকাল ২ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়। গত কদিন গড়ে দেড় থেকে ২ হাজার মেগাওয়াটের ওপর লোডশেডিং হচ্ছে। তীব্র গরমের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং হওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে শিশু ও বয়স্কদের। যদিও গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে কিছুটা সময় লাগবে। সরকার বিদ্যুতের ঘাটতি মেটাতে চেষ্টা করছে। এ জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জ্বালানি, কয়লা আমদানি করা হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বালানি নিশ্চিত না করেই বিগত আওয়ামী লীগ সরকার একের পর এক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে। সে সময় চাহিদা বিবেচনা না করে অপ্রয়োজনীয় এত বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করায় এগুলো অলস বসিয়ে রেখে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হয়। এত বিদ্যুৎ কেন্দ্র করে কোনো লাভ হয়নি। কারণ গরম বাড়লেই দেশে গত কয়েক বছর ধরে মানুষকে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় ভুগতে হচ্ছে। বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ২৭ হাজার ৭৯১ মেগাওয়াট। আর এখন বিদ্যুতের চাহিদা মাত্র ১৬ হাজার মেগাওয়াট। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির তথ্যমতে, গতকাল দুপুর ১২টায় সারা দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৪ হাজার ৫৫০ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে উৎপাদন ছিল ১২ হাজার ৭২৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের। অর্থাৎ এ সময় বিদ্যুতের ঘাটতি বা লোডশেডিং ছিল ১ হাজার ৭২০ মেগাওয়াট। মঙ্গলবার রাত ১টায় ২ হাজার ৯৩ মেগাওয়াট লোডশেডিং দেওয়া হয়। বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্রে জানা যায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৫ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট। আর এদিন বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল ৫২০ মেগাওয়াট। খুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৮১৪ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ২১৩ মেগাওয়াট। রাজশাহীতে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৬৫০ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ৩৩০ মেগাওয়াট। কুমিল্লায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৪৭১ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ২৪০ মেগাওয়াট। ময়মনসিংহে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১ হাজার ৩১৩ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ৩১০ মেগাওয়াট। সিলেটে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৬৮০ মেগাওয়াট আর ঘাটতি ছিল ১২০ মেগাওয়াট। রংপুরে চাহিদা ছিল ১ হাজার ৮০ মেগাওয়াট, ঘাটতি ছিল ২৪০ মেগাওয়াট। পিডিবি বলছে, ভারতের আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিল বকেয়া থাকায় আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে সরবরাহ কমেছে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। বেসরকারি খাতের তেলচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকেও সর্বোচ্চ চাহিদায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। কারণ তারাও অনেক টাকা পাবে। এ ছাড়া কারিগরি ত্রুটির কারণে বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদনও বর্তমানে বন্ধ আছে। আবার সামিট গ্রুপের মালিকানাধীন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের একটি টার্মিনাল প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে বন্ধ। এতে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানো যাচ্ছে না। ফলে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ কমেছে। বর্তমানে দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট। এর মধ্যে ৩০০ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছিল। এলএনজি থেকে আসে ১১০ কোটি ঘনফুট গ্যাস। সামিটের টার্মিনাল গত ২৭ মে থেকে বন্ধ থাকায় এলএনজি থেকে আসছে দিনে ৬০ কোটি ঘনফুট। এতে সব মিলে গ্যাস মিলছে দিনে ২৬০ কোটি ঘনফুট। ফলে বিদ্যুৎ খাতে গ্যাস সরবরাহ কমেছে। আড়াই মাসে আগেও যেখানে গ্যাস দিয়ে সর্বোচ্চ সাড়ে ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো, আর এখন হয় ৫ হাজার মেগাওয়াট। ঢাকার দুই বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) কর্তৃপক্ষ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানায়, বিদ্যুৎ না পাওয়ায় গতকাল বিকাল ৫টার দিকে ডিপিডিসির এলাকাগুলোতে ২০০ মেগাওয়াট এবং ডেসকোর এলাকাগুলোতে ১৬০ মেগাওয়াট লোডশেডিং দেওয়া হয়। পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ না পাওয়ায় এই লোডশেডিং দেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) সূত্রে জানা যায়, গ্রামাঞ্চলে এখন গড়ে ২ হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং করতে হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজধানীর মিরপুর, মগবাজার, গুলশান, মোহাম্মদপুর, বনশ্রী, মালিবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিদ্যুৎ যাচ্ছে। কোথাও এক থেকে দেড় ঘণ্টা আবার কোথাও ১৫ মিনিট থেকে আধা ঘণ্টা করে বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। মগবাজার টিএন্ডটি কলোনির এক বাসিন্দা ইকরামুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতে তিন থেকে চারবার বিদ্যুৎ চলে যায়। আবার সকালেও বেশ কয়েকবার বিদ্যুৎ চলে গেছে। গরমে ঘরের মধ্যে বেশিক্ষণ থাকা যাচ্ছে না।’

ঢাকার আশপাশের এলাকা- সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই ও গাজীপুরেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এতে এসব এলাকার শিল্প-কারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্র বলছে, বিদ্যুতের সরবরাহ কমে যাওয়ায় তারা দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারছেন না। আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জানান, সেখানে গত কয়েকদিন ধরে ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিং হচ্ছে। উত্তরাঞ্চলে বর্তমানে ১৬ জেলায় পল্লী বিদ্যুৎ ও নর্দার্ন ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই (নেসকো)-এর চাহিদা ২ হাজার ৬০০ থেকে ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সেখানে ঘাটতি ১ হাজার থেকে ৯০০ মেগাওয়াটের। রংপুর বিভাগের আট জেলায় পল্লী বিদ্যুৎ ও নেসকো মিলে চাহিদা ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট। সেখানে পাওয়া গেছে ৮০০ মেগাওয়াটের কম। ঘটতি ৪০০ মেগাওয়াটের বেশি। বিদ্যুৎ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েক কোটি গ্রাহক। নেসকো কর্তৃপক্ষ বলছে, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম পাওয়ায় এ সমস্যা হচ্ছে। লোডশেডিংয়ের কারণে উত্তরের ১৭টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গ্রাহকরাও অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। ঘনঘন বিদ্যুৎ যাওয়া-আসার কারণে গ্রাহকদের ক্ষোভ চরমে উঠেছে। অনেকেই অভিযোগ করছেন, লোডশেডিংয়ের কারণে ফ্রিজসহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো বলছে, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ অনেক কম পাওয়ায় লোডশেডিং দিতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হঠাৎ করে গরম বাড়ার কারণে দেশে বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়েছে। প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে আমাদের এফএসআরইউ (সাগরে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল) বন্ধ। এতদিন এটি বন্ধ থাকায় গ্যাস আমদানি করা যায়নি। বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রে যন্ত্রাংশে সমস্যা থাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়নি। সেই যন্ত্রাংশ নিয়ে আসা হবে। দুই-তিন দিনের মধ্যে এটি ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করছি। আর আদানি কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা আরও বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য বলেছি। আমরা এর মধ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালানোর চেষ্টা করছি। এর পাশপাশি নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে লোডশেডিং পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছি।

বড়পুকুরিয়া যান্ত্রিক ত্রুটিতে বন্ধ

 

এই বিভাগের আরও খবর
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা
সর্বশেষ খবর
নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার
নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন
মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি
পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত
তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে
ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা