শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সবকিছুতে ভারতনির্ভরতা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

লাভের গুড় খাচ্ছে দিল্লি । ৬ হাজার রকমের পণ্য আমদানি, বছরে ব্যয় ১৬ বিলিয়ন ডলার । ২ বিলিয়ন ডলারে আটকে আছে বাংলাদেশের রপ্তানি । অশুল্ক বাধা ভারতীয় ব্যবসায়ীদের অনিচ্ছায় বাণিজ্য বাড়ছে না
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

আমদানিনির্ভরতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ ভারতের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য গন্তব্য; এশিয়ায় ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হয়ে উঠেছে। তবে উৎপাদনে মনোযোগী না হওয়ায়, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা না বাড়ানোর কারণে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের এই সুফল নিতে পারেনি ঢাকা। বিগত ১৫ বছরে এ বাণিজ্য অংশীদারি লাভের গুড় চলে গেছে দিল্লির হাতে। আমদানিনির্ভরতার কারণে প্রতিবছর প্রায় ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার চলে যাচ্ছে ভারতে।

দুই দেশের বাণিজ্যের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভারত থেকে ২০২২ সালে ৬ হাজার ৫২ ধরনের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এ পণ্য আনার জন্য ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে। বিপরীতে বাংলাদেশ ভারতে ১ হাজার ১৫৪ রকমের পণ্য রপ্তানি করেছে। এতে আয় হয়েছে মাত্র ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আমদানি কমিয়ে দেয়। তারপরও ওই বছর ভারত থেকে ১২ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য এসেছে। ওই বছর বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল ২ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করে, প্রতি বছর তার ছয় থেকে আট গুণ বেশি পণ্য আমদানি করছে ভারত থেকে।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ভারতের ওপর এই আমদানিনির্ভরতা বেড়েছে গত ১৫ বছরে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারত সরকারের বিশেষ সম্পর্কও আমদানি বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। আলোচ্য সময়ে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে সীমান্ত এলাকায় একের পর এক স্থলবন্দর, শুল্ক স্টেশন ও বর্ডারহাট স্থাপন হলেও এগুলোর মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়েছে ভারত। দেশটি থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশে পণ্য আমদানির তালিকা বেড়েছে। বিপরীতে অবকাঠামো সমস্যা, অশুল্ক বাধা ও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ না থাকায় দেশটিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি সেভাবে বাড়েনি। ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে।

ভারতের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ইন্ডিয়া ব্র্র্যান্ড ইক্যুয়িটি ফাউন্ডেশন (আইবিআইএফ)-এর তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, গত অর্থবছরে ভারত থেকে বাংলাদেশ যে ১২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছে বিভিন্ন রকমের পণ্য। এই হরেকপণ্যের মধ্যে পিঁয়াজ, রুসুন, আদা,, ডাল, সুই, শুটকি থেকে শুরু করে পান, চিনি, লবণ, তেল, সাবান, শেম্পু এমনকি মুরগির খাদ্য ও ডিমও রয়েছে। আইবিআইএফ এটিকে ‘অন্যান্য পণ্য’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছে, গত অর্থবছরে ভারত থেকে এই অন্যান্য পণ্য আমদানি হয়েছে সর্বোচ্চ ১ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলারের; দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারের কটন ইয়ার্ন বা তুলার সুতা আমদানি হয়েছে; তৃতীয় সর্বোচ্চ ৮১৬ মিলিয়ন ডলারের পেট্রোলিয়াম পণ্য এবং ৪র্থ ৫৫৬ মিলিয়ন ডলারের চাল, গম, ভুট্টাসহ সিরিয়াল খাদ্যপণ্য এবং ৪র্থ সর্বোচ্চ আমদানি পণ্য হিসেবে তুলাজাতীয় কাপড় ও অন্যান্য তৈরি পণ্য এসেছে ৫৪১ মিলিয়ন ডলারের। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর সম্মানীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সস্তায় ও দ্রুত পণ্য আনা যায় বলে পণ্য আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা গড়ে উঠেছে। এই নির্ভরশীলতা কাটানোর জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে। বিশেষ করে চাল, পিঁয়াজসহ যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে- সেসব পণ্য উৎপাদন বাড়িয়ে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সিপিডির এই সম্মানীয় ফেলো বলেন, নিজস্ব উৎপাদন, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা ও উৎপাদন প্রতিস্থাপন পণ্যের শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে আমদানি কমানোর সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের শিল্প স্থাপন হলে শুধু ভারত থেকে আমদানি কমবে তাই নয়, দেশটির বিনিয়োগকারীরাও এসব শিল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী হবে।

কী আসে ভারত থেকে : আমদানিকারকরা বলছেন, ভারত থেকে বাংলাদেশে কী আসে- এমন প্রশ্ন না করে বলা উচিত ভারত থেকে বাংলাদেশে কী না আসে। খাদ্যপণ্য থেকে শুরু করে শিল্পের কাঁচামাল, জ্বালানি, ট্রয়লেট্রিজ, যানবাহন, ওষুধ এবং নিত্যপণ্য ছাড়াও প্রয়োজন নাই এমন পণ্যও আমদানি হয়। আর পার্শ্ববর্তী এই দেশটি থেকে অবাধ আমদানি বেড়েছে মূলত আওয়ামী লীগ সরকারের গত পনের বছরে। স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে এ পর্যন্ত ২৪টি শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়েছে, যার মধ্যে ১২টি স্থলবন্দরের কার্যক্রম চলছে। এর বাইরে প্রায় অর্ধশত শুল্ক স্টেশন রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমেও দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলে। কয়েকটি স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০১৩ সালে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে গবাদিপশু, তাজা ফলমূল, গাছগাছড়া, বীজ, গম, পাথর, কয়লা, রাসায়নিক সার, চায়না ক্লে, কতাঠ, টিম্বার, চুনাপাথর, পিঁয়াজ, মরিচ, রসুন আদা, বলক্লে, ব্যবহার্য কাঁচা তুলা, চালম, মসুর ডাল, কোয়ার্টজ, তাজা ফুল খৈল, গমের ভূসি ভুট্টা, চালের কুঁড়া, সয়াবিন কেক, শুঁটকি মাছ, হলুদ, জীবন্ত মাছ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, চিনি, মসলা, জিরা, মোটর পার্টস, স্টেইনলেস স্টিল, রেডিও-টিভি পার্টস, মার্বেল স্লাব, শুকনো তেঁতুল, ফিটকারি অ্যালুমিনিয়াম, কিচেনওয়্যার, ফিস ফিড, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়েছে এই স্থলবন্দর দিয়ে। এর বাইরে দিনাজপুরের হিলি, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা, সিলেটের জকিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর, ময়মনসিংহের গোবড়াকুড়া, শেরপুরের নাকুগাঁওসহ বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সারা বছরই নানা ধরনের পণ্য আমদানি হয়। এসব বন্দরের বেশির ভাগের কার্যক্রম শুরু হয়েছে গত ১৫ বছরে।

অবাধ আমদানির সুযোগ থাকলেও রপ্তানি সুবিধা কম : দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের মূল পথ ছিল যশোরের বেনাপোল দিয়ে। তবে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর, ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের সূত্র ধরে দেশের অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে ব্যাপকভাবে পণ্য আমদানির সুযোগ দেওয়া হয়। স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন সীমান্তে স্থলবন্দরগুলো চালু করা হলেও এ থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা খুব একটা লাভবান হতে পারেননি। শেরপুরের নাকুগাঁও আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ভারতের সঙ্গে আমাদের যেসব স্থলবন্দর রয়েছে, তার বেশির ভাগ দিয়েই দেশটি সর্বোচ্চ পণ্য রপ্তানির সুযোগ নেয়; বিপরীতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির সুযোগ খুবই কম।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)-এর প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ বলেন, ওষুধসহ বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল আসে ভারত থেকে। অন্যান্য পণ্যও আমদানি হয়। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে। এই নির্ভরশীলতা রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেসব পণ্য ভারতের বাইরে অন্য দেশ থেকে আনা যায় সেসব পণ্য আমদানিতে নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক এমকে মুজেরি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিগত সময়ে আমরা খাদ্যসহ নিত্যপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে একটিমাত্র দেশের ওপর নির্ভরশীল ছিলাম। এ ধরনের অতিনির্ভরশীলতার কারণে নির্ভরশীল দেশ সবসময় ক্ষতির মুখে পড়ে। এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে বাংলাদেশকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারত নির্ভরশীলতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যেসব পণ্য উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে, সেগুলোর উৎপাদন বাড়িয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে হবে। যেসব পণ্য উৎপাদনের সুযোগ কম, সেগুলো আমদানির জন্য বিকল্প উৎস্য অনুসন্ধান করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা