শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সবকিছুতে ভারতনির্ভরতা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

লাভের গুড় খাচ্ছে দিল্লি । ৬ হাজার রকমের পণ্য আমদানি, বছরে ব্যয় ১৬ বিলিয়ন ডলার । ২ বিলিয়ন ডলারে আটকে আছে বাংলাদেশের রপ্তানি । অশুল্ক বাধা ভারতীয় ব্যবসায়ীদের অনিচ্ছায় বাণিজ্য বাড়ছে না
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

আমদানিনির্ভরতার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ ভারতের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য গন্তব্য; এশিয়ায় ভারত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হয়ে উঠেছে। তবে উৎপাদনে মনোযোগী না হওয়ায়, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা না বাড়ানোর কারণে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের এই সুফল নিতে পারেনি ঢাকা। বিগত ১৫ বছরে এ বাণিজ্য অংশীদারি লাভের গুড় চলে গেছে দিল্লির হাতে। আমদানিনির্ভরতার কারণে প্রতিবছর প্রায় ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার চলে যাচ্ছে ভারতে।

দুই দেশের বাণিজ্যের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভারত থেকে ২০২২ সালে ৬ হাজার ৫২ ধরনের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। এ পণ্য আনার জন্য ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে। বিপরীতে বাংলাদেশ ভারতে ১ হাজার ১৫৪ রকমের পণ্য রপ্তানি করেছে। এতে আয় হয়েছে মাত্র ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ আমদানি কমিয়ে দেয়। তারপরও ওই বছর ভারত থেকে ১২ দশমিক ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য এসেছে। ওই বছর বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল ২ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ যে পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করে, প্রতি বছর তার ছয় থেকে আট গুণ বেশি পণ্য আমদানি করছে ভারত থেকে।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ভারতের ওপর এই আমদানিনির্ভরতা বেড়েছে গত ১৫ বছরে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারত সরকারের বিশেষ সম্পর্কও আমদানি বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। আলোচ্য সময়ে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে সীমান্ত এলাকায় একের পর এক স্থলবন্দর, শুল্ক স্টেশন ও বর্ডারহাট স্থাপন হলেও এগুলোর মাধ্যমে সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়েছে ভারত। দেশটি থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশে পণ্য আমদানির তালিকা বেড়েছে। বিপরীতে অবকাঠামো সমস্যা, অশুল্ক বাধা ও ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ না থাকায় দেশটিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি সেভাবে বাড়েনি। ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে।

ভারতের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা ইন্ডিয়া ব্র্র্যান্ড ইক্যুয়িটি ফাউন্ডেশন (আইবিআইএফ)-এর তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, গত অর্থবছরে ভারত থেকে বাংলাদেশ যে ১২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছে বিভিন্ন রকমের পণ্য। এই হরেকপণ্যের মধ্যে পিঁয়াজ, রুসুন, আদা,, ডাল, সুই, শুটকি থেকে শুরু করে পান, চিনি, লবণ, তেল, সাবান, শেম্পু এমনকি মুরগির খাদ্য ও ডিমও রয়েছে। আইবিআইএফ এটিকে ‘অন্যান্য পণ্য’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছে, গত অর্থবছরে ভারত থেকে এই অন্যান্য পণ্য আমদানি হয়েছে সর্বোচ্চ ১ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলারের; দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারের কটন ইয়ার্ন বা তুলার সুতা আমদানি হয়েছে; তৃতীয় সর্বোচ্চ ৮১৬ মিলিয়ন ডলারের পেট্রোলিয়াম পণ্য এবং ৪র্থ ৫৫৬ মিলিয়ন ডলারের চাল, গম, ভুট্টাসহ সিরিয়াল খাদ্যপণ্য এবং ৪র্থ সর্বোচ্চ আমদানি পণ্য হিসেবে তুলাজাতীয় কাপড় ও অন্যান্য তৈরি পণ্য এসেছে ৫৪১ মিলিয়ন ডলারের। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর সম্মানীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সস্তায় ও দ্রুত পণ্য আনা যায় বলে পণ্য আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা গড়ে উঠেছে। এই নির্ভরশীলতা কাটানোর জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে। বিশেষ করে চাল, পিঁয়াজসহ যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে- সেসব পণ্য উৎপাদন বাড়িয়ে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সিপিডির এই সম্মানীয় ফেলো বলেন, নিজস্ব উৎপাদন, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা ও উৎপাদন প্রতিস্থাপন পণ্যের শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে আমদানি কমানোর সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের শিল্প স্থাপন হলে শুধু ভারত থেকে আমদানি কমবে তাই নয়, দেশটির বিনিয়োগকারীরাও এসব শিল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী হবে।

কী আসে ভারত থেকে : আমদানিকারকরা বলছেন, ভারত থেকে বাংলাদেশে কী আসে- এমন প্রশ্ন না করে বলা উচিত ভারত থেকে বাংলাদেশে কী না আসে। খাদ্যপণ্য থেকে শুরু করে শিল্পের কাঁচামাল, জ্বালানি, ট্রয়লেট্রিজ, যানবাহন, ওষুধ এবং নিত্যপণ্য ছাড়াও প্রয়োজন নাই এমন পণ্যও আমদানি হয়। আর পার্শ্ববর্তী এই দেশটি থেকে অবাধ আমদানি বেড়েছে মূলত আওয়ামী লীগ সরকারের গত পনের বছরে। স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে এ পর্যন্ত ২৪টি শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়েছে, যার মধ্যে ১২টি স্থলবন্দরের কার্যক্রম চলছে। এর বাইরে প্রায় অর্ধশত শুল্ক স্টেশন রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমেও দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলে। কয়েকটি স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০১৩ সালে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে গবাদিপশু, তাজা ফলমূল, গাছগাছড়া, বীজ, গম, পাথর, কয়লা, রাসায়নিক সার, চায়না ক্লে, কতাঠ, টিম্বার, চুনাপাথর, পিঁয়াজ, মরিচ, রসুন আদা, বলক্লে, ব্যবহার্য কাঁচা তুলা, চালম, মসুর ডাল, কোয়ার্টজ, তাজা ফুল খৈল, গমের ভূসি ভুট্টা, চালের কুঁড়া, সয়াবিন কেক, শুঁটকি মাছ, হলুদ, জীবন্ত মাছ, হিমায়িত মাছ, পান, মেথি, চিনি, মসলা, জিরা, মোটর পার্টস, স্টেইনলেস স্টিল, রেডিও-টিভি পার্টস, মার্বেল স্লাব, শুকনো তেঁতুল, ফিটকারি অ্যালুমিনিয়াম, কিচেনওয়্যার, ফিস ফিড, আগরবাতি, জুতার সোল, শুকনা কুলসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি হয়েছে এই স্থলবন্দর দিয়ে। এর বাইরে দিনাজপুরের হিলি, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা, সিলেটের জকিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর, ময়মনসিংহের গোবড়াকুড়া, শেরপুরের নাকুগাঁওসহ বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে সারা বছরই নানা ধরনের পণ্য আমদানি হয়। এসব বন্দরের বেশির ভাগের কার্যক্রম শুরু হয়েছে গত ১৫ বছরে।

অবাধ আমদানির সুযোগ থাকলেও রপ্তানি সুবিধা কম : দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের মূল পথ ছিল যশোরের বেনাপোল দিয়ে। তবে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর, ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের সূত্র ধরে দেশের অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে ব্যাপকভাবে পণ্য আমদানির সুযোগ দেওয়া হয়। স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, দুই দেশের আমদানি-রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন সীমান্তে স্থলবন্দরগুলো চালু করা হলেও এ থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা খুব একটা লাভবান হতে পারেননি। শেরপুরের নাকুগাঁও আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ভারতের সঙ্গে আমাদের যেসব স্থলবন্দর রয়েছে, তার বেশির ভাগ দিয়েই দেশটি সর্বোচ্চ পণ্য রপ্তানির সুযোগ নেয়; বিপরীতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির সুযোগ খুবই কম।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)-এর প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ বলেন, ওষুধসহ বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল আসে ভারত থেকে। অন্যান্য পণ্যও আমদানি হয়। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে নির্ভরশীলতা তৈরি হয়েছে। এই নির্ভরশীলতা রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেসব পণ্য ভারতের বাইরে অন্য দেশ থেকে আনা যায় সেসব পণ্য আমদানিতে নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের সাবেক মহাপরিচালক এমকে মুজেরি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিগত সময়ে আমরা খাদ্যসহ নিত্যপণ্য আমদানির ক্ষেত্রে একটিমাত্র দেশের ওপর নির্ভরশীল ছিলাম। এ ধরনের অতিনির্ভরশীলতার কারণে নির্ভরশীল দেশ সবসময় ক্ষতির মুখে পড়ে। এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে বাংলাদেশকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারত নির্ভরশীলতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যেসব পণ্য উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে, সেগুলোর উৎপাদন বাড়িয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে হবে। যেসব পণ্য উৎপাদনের সুযোগ কম, সেগুলো আমদানির জন্য বিকল্প উৎস্য অনুসন্ধান করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন