শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে - চরমোনাই পীর
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামি দলগুলো এক কাতারে আসার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। দলগুলোর দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বলছেন, তাঁদের লক্ষ্য পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ইসলামি দলগুলো দেশের সব নির্বাচনি আসনে নিজেদের পক্ষে একজন করে প্রার্থী নিশ্চিত করা, যেখানে সবাই তাঁকে সমর্থন দেবে। ভোটের মাঠে নিজেদের তাঁরা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে তুলবেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা মূলত ইসলামি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য দেখতে চাই। জনগণের প্রত্যাশা, নির্বাচনের সব কেন্দ্রে ইসলামি দলগুলোর যেন একটি বাক্স থাকে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জোট করার বিষয়ে ইসলামি সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা করছি। সবাই চায় আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একটা বাক্স পাঠানো যায় কি না। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামী নির্বাচন ঘিরে একটি মোর্চা গঠনের লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ইতোমধ্যে একাধিক বৈঠক হয়েছে। আলোচনা  চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। প্রথমত কওমি ঘরানার দলগুলো পরে সব ইসলামি দলের সঙ্গে জোট হতে পারে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ অন্যান্য দলের শাসন দেখেছে, তারা চায় এখন ইসলামি দলগুলোর শাসনব্যবস্থা। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তিনি বলেন, আদর্শ নীতিনৈতিকতা ইমানি আকিদা ও বিশ্বাস সমন্বয় রেখে ইসলাম ও জাতির কল্যাণ নিশ্চিত হয় এমন ঐক্য গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান রহমান হামিদী জানান, শুরু থেকেই তাঁরা ইসলামি দলগুলোকে এক কাতারে আনার চেষ্টা করছেন; কিন্তু আধিপত্য বিস্তারের কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি। আবারও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর সমঝোতা ও ঐক্যের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রত্যাশা করছেন এবারের উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে। তিনি বলেন, ইসলামি দলগুলো একজন করে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারলে ভালো নির্বাচনি ফল আসবে। দেশবাসী সঠিক নেতৃত্ব পাবে।

খেলাফত মজলিসের প্রচার ও তথ্য সম্পাদক আবদুল হাফিজ খসরু বলেন, আগামী নির্বাচন ঘিরে ইসলামি দলগুলোর ঐক্যের বিষয়ে তাঁরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়েছেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কার্যালয়ে গেছেন। সমমনা ছয়টি দলের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করেছেন।  তিনি বলেন, আসনভিত্তিক নির্বাচনি ঐক্য গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। আশা করেন ঐক্য হবে।

জানা যায়, আগামী নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের বনিবনা হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ এমনটা বিবেচনায় নিয়ে জামায়াতের নীতিনির্ধারকরা অন্যান্য ইসলামি দলের সঙ্গে একটি নির্বাচনি ঐক্য গড়তে চাইছেন। তবে নির্বাচনি ঐক্য গড়ার বিষয়টি এখনো দৃশ্যমান নয়। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর মধ্যে দফায় দফায় বৈঠক করছে। তারা ন্যূনতম একটি বিষয়ে এক হওয়ার চেষ্টা করছে। আশা করা হচ্ছে, নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার পরপরই ইসলামি দলগুলোর আনুষ্ঠানিক প্ল্যাটফরমের ঘোষণা আসতে পারে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামায়াত ১৫ আগস্ট থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক শুরু করে। এর মধ্যে চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলন, ১২ দলীয় জোট, জাকের পার্টি, লেবার পার্টি, খেলাফত মজলিস ও ফরায়েজী আন্দোলন উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামাবাদী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির আবদুল মাজেদ আতাহারী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের (একাংশ) আমির আবু জাফর কাসেমী, জামিয়া মাদানিয়ার মুহতামিম মনিরুজ্জামান কাসেমী, জনসেবা আন্দোলনের আমির ফখরুল ইসলামসহ ব্যক্তি পর্যায়ে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক ও আলেমদের সঙ্গে জামায়াতের আমির পৃথক মতবিনিময় করেন। এসব মতবিনিময়ে অংশ নেওয়া একাধিক দলের নেতারা জানান, ইসলামপন্থিদের মধ্যে একটি ঐক্য চায় জামায়াত, বিশেষ করে নির্বাচনি ঐক্য। এ লক্ষ্যে জামায়াত ইতোমধ্যে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে একটা যোগাযোগের সম্পর্ক তৈরি করেছে। এর মধ্য দিয়ে কার্যত কওমি ধারার আলেমদের সঙ্গে তাদের দীর্ঘদিনের যে বিরোধ বা বিতর্ক, সেটি কমেছে। তবে জামায়াত নেতারা মনে করছেন, ইসলামি দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনি ঐক্য হবে কি না, সেটি নির্ভর করছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলনের ওপর। জামায়াতের পর ইসলামপন্থিদের সমর্থনের দিক থেকে এই দলটিকে গুরুত্বপূর্ণ ধরা হয়।

নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ ইসলামের শাসন দেখতে চায়। নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে। আসন্ন নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভোটবাক্স একটা করার কাজ চলছে। গতকাল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত নগর সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। রেজাউল করীম বলেন, যারা দেশের চেয়ে ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেয়, তারা মুখরোচক সুন্দর সুন্দর কথা বলে অনেক আশা-আকাক্সক্ষা দেখিয়ে আমাদের বারবার ব্যবহার করেছে। আমাদের সিঁড়ি বানিয়ে ক্ষমতার মসনদে উঠেছে। তিনি বলেন, আমরা চাই, আমরা যেন আর ওই স্বার্থান্বেষী মহলের সিঁড়ি হিসেবে পরগাছা না হই।

এবার ইসলাম নামের গাছটা বাংলার জমিনে বটের চেয়েও মজবুত হয়ে সংসদের মসনদে বসবে। চরমোনাই পীর বলেন, দেশের মেধাবীরা বেকার থাকলেও অযোগ্যদের প্রশাসনের বড় বড় জায়গায় বসিয়ে রাখা হয়েছে। দেশের সব রাজনৈতিক দল নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নিয়ে জনগণের মধ্যে কোনো বিতর্ক নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের ওপর হামলা বাড়ছে
সাংবাদিকদের ওপর হামলা বাড়ছে
পাসপোর্ট করতে লাগবে না পুলিশ ভেরিফিকেশন
পাসপোর্ট করতে লাগবে না পুলিশ ভেরিফিকেশন
হাসিনা তার নেতাদের রাস্তায় ফেলে পালিয়েছেন
হাসিনা তার নেতাদের রাস্তায় ফেলে পালিয়েছেন
সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করবে গণমাধ্যম
সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করবে গণমাধ্যম
যে কোনো মূল্যে ভালো নির্বাচন করতে হবে
যে কোনো মূল্যে ভালো নির্বাচন করতে হবে
বিভিন্ন দেশের প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল যুক্তরাষ্ট্রের
বিভিন্ন দেশের প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল যুক্তরাষ্ট্রের
মেধা-মনন আর কর্মে দেশপ্রেমিক প্রার্থী চাই
মেধা-মনন আর কর্মে দেশপ্রেমিক প্রার্থী চাই
ছাত্রদের মিছিল ভালো লাগে চীনা ছাত্রের
ছাত্রদের মিছিল ভালো লাগে চীনা ছাত্রের
আজহারের অবিলম্বে মুক্তি চায় জামায়াত
আজহারের অবিলম্বে মুক্তি চায় জামায়াত
৩১ দফার মাধ্যমে দেশ পুনর্গঠন করতে চাই
৩১ দফার মাধ্যমে দেশ পুনর্গঠন করতে চাই
ফের জলকামান লাঠিচার্জ
ফের জলকামান লাঠিচার্জ
ভোটের আগে আসন ভাগ
ভোটের আগে আসন ভাগ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে আরো ৩৯ জন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আরো ৩৯ জন গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ইসির সার্ভার থেকে নাগরিকদের পুরো তথ্য যাচাই করতে দেয়া হবে না’
‘ইসির সার্ভার থেকে নাগরিকদের পুরো তথ্য যাচাই করতে দেয়া হবে না’

২৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা ৮ শহীদকে শনাক্তে তথ্য চেয়েছে পুলিশ
বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করা ৮ শহীদকে শনাক্তে তথ্য চেয়েছে পুলিশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ৯ বছর ধরে নির্যাতন, যেভাবে মিলল মুক্তি
গৃহকর্মীকে ৯ বছর ধরে নির্যাতন, যেভাবে মিলল মুক্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষক নিয়োগ ও পদোন্নতির নীতিমালা সংস্কারে কমিটি
রাবি শিক্ষক নিয়োগ ও পদোন্নতির নীতিমালা সংস্কারে কমিটি

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমার ভাষার চলচ্চিত্র’ উৎসবে আজ শাকিব-জয়া!
‘আমার ভাষার চলচ্চিত্র’ উৎসবে আজ শাকিব-জয়া!

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন
মুন্সিগঞ্জে মাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছবি ও অ্যাপ ডিলিট ছাড়াই আইফোনের স্টোরেজ খালি করুন!
ছবি ও অ্যাপ ডিলিট ছাড়াই আইফোনের স্টোরেজ খালি করুন!

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফ্যাসিবাদের শাসনামলে আলেমরা সবচেয়ে বেশি জুলুম-নির্যাতনের শিকার’
‘ফ্যাসিবাদের শাসনামলে আলেমরা সবচেয়ে বেশি জুলুম-নির্যাতনের শিকার’

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও জলাবদ্ধতা নিরসনে অগ্রাধিকার দেয়া হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও জলাবদ্ধতা নিরসনে অগ্রাধিকার দেয়া হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ৭৪ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
কুষ্টিয়ায় ৭৪ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভ্যাট আদায়ে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভ্যাট আদায়ে জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসন্তের আনন্দে মাতোয়ারা ইবির বাংলা বিভাগ
বসন্তের আনন্দে মাতোয়ারা ইবির বাংলা বিভাগ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভ্যাট আদায়ের অভিযোগে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভ্যাট আদায়ের অভিযোগে জরিমানা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেভিল হান্ট : সিংড়ায় যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩
ডেভিল হান্ট : সিংড়ায় যুবলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে ঘোষণা দিলেন খামেনি
যে ঘোষণা দিলেন খামেনি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ নারী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ নারী গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে পিকআপের চালক নিহত
বড়াইগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে পিকআপের চালক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল
প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেফতার ৩৯
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেফতার ৩৯

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ
ঝালকাঠিতে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে অতিথি পাখি বিক্রির দায়ে পাঁচ রেস্তোঁরাকে জরিমানা
সিলেটে অতিথি পাখি বিক্রির দায়ে পাঁচ রেস্তোঁরাকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সাথে সৌদি যুবরাজের ফোনালাপ
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সাথে সৌদি যুবরাজের ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রান্তিক পর্যায়ে নিরাপত্তায় কাজ করছে আনসার সদস্যরা'
'প্রান্তিক পর্যায়ে নিরাপত্তায় কাজ করছে আনসার সদস্যরা'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা মাদক কারবারি গ্রেফতার
রোহিঙ্গা মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসীকে কুপিয়ে ছিনতাই
প্রবাসীকে কুপিয়ে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও স্বজনদের শাহবাগ অবরোধ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও স্বজনদের শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে চলছে অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে চলছে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল
মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি ভারতে জোরদার হচ্ছে!
হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি ভারতে জোরদার হচ্ছে!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী
মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট
মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বর্ধিত সভা ২৭ ফেব্রুয়ারি, থাকবেন সেই এমপি প্রার্থীরা
বিএনপির বর্ধিত সভা ২৭ ফেব্রুয়ারি, থাকবেন সেই এমপি প্রার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী
ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নওফেলসহ ১২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে নওফেলসহ ১২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের খনিজ কব্জা করতে সেনা পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প?
ইউক্রেনের খনিজ কব্জা করতে সেনা পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার
যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ
রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে সারা বছর দেওয়া যাবে আয়কর রিটার্ন
অনলাইনে সারা বছর দেওয়া যাবে আয়কর রিটার্ন

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা
শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ‘নরকের দরজা’ খুলে দেবেন নেতানিয়াহু
গাজায় ‘নরকের দরজা’ খুলে দেবেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের এখন লক্ষ্য একটিই, বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা : তারেক রহমান
আমাদের এখন লক্ষ্য একটিই, বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করা : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার
তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে নতুন নোট ১৯ মার্চ থেকে পাওয়া যাবে
ঈদে নতুন নোট ১৯ মার্চ থেকে পাওয়া যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জেলের জালে ১৯৪ কেজির বোল মাছ
জেলের জালে ১৯৪ কেজির বোল মাছ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জার্সি উন্মোচন
টাইগারদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক পাচ্ছেন দুই ব্যক্তি, এক প্রতিষ্ঠান
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক পাচ্ছেন দুই ব্যক্তি, এক প্রতিষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অতি চমৎকার : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অতি চমৎকার : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপা ৫ দিনের রিমান্ডে
সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রুপা ৫ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল ছিনতাইকারী, দৌড়ে ধরলো পুলিশ
মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল ছিনতাইকারী, দৌড়ে ধরলো পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোশের আড়ালে প্রথম আলো ডেইলি স্টারের আসল চেহারা
মুখোশের আড়ালে প্রথম আলো ডেইলি স্টারের আসল চেহারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে আসন ভাগ
ভোটের আগে আসন ভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!

সম্পাদকীয়

অপরাধীরা প্রকাশ্যে
অপরাধীরা প্রকাশ্যে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ তরুণদের দলে
চোখ তরুণদের দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষ ফোর্স চান ডিসিরা
বিশেষ ফোর্স চান ডিসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে লাখো বিনিয়োগকারী
ফাঁদে লাখো বিনিয়োগকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌহিদ-জয়শঙ্কর কী কথা হলো
তৌহিদ-জয়শঙ্কর কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

গোমতীতে মাছ ধরার উৎসব
গোমতীতে মাছ ধরার উৎসব

নগর জীবন

হাসিনা তার নেতাদের রাস্তায় ফেলে পালিয়েছেন
হাসিনা তার নেতাদের রাস্তায় ফেলে পালিয়েছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংক তৈরিতে দৃষ্টি জামায়াতের
ভোটব্যাংক তৈরিতে দৃষ্টি জামায়াতের

নগর জীবন

পর্যটক নেই হাহাকার কাটছে না কলকাতায়
পর্যটক নেই হাহাকার কাটছে না কলকাতায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারের অবিলম্বে মুক্তি চায় জামায়াত
আজহারের অবিলম্বে মুক্তি চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের মিছিল ভালো লাগে চীনা ছাত্রের
ছাত্রদের মিছিল ভালো লাগে চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট করতে লাগবে না পুলিশ ভেরিফিকেশন
পাসপোর্ট করতে লাগবে না পুলিশ ভেরিফিকেশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫% ভারতীয় হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে
৫৫% ভারতীয় হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের জলকামান লাঠিচার্জ
ফের জলকামান লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল রেস্তোরাঁ ব্যবসায় বাংলাদেশিদের বাজিমাত
হোটেল রেস্তোরাঁ ব্যবসায় বাংলাদেশিদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রীদের সিএনজি চালকের হাতে তুলে দিল সরকার
যাত্রীদের সিএনজি চালকের হাতে তুলে দিল সরকার

নগর জীবন

পরোয়া করবেন না কারও রক্তচক্ষু
পরোয়া করবেন না কারও রক্তচক্ষু

প্রথম পৃষ্ঠা

পলিথিনে চাপা সুরমার কষ্ট
পলিথিনে চাপা সুরমার কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিভিন্ন দেশের প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল যুক্তরাষ্ট্রের
বিভিন্ন দেশের প্রকল্পে অর্থায়ন বাতিল যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য
শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য

সম্পাদকীয়

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ইউনূস সরকার নির্বাচন দিতে গড়িমসি করছে
ইউনূস সরকার নির্বাচন দিতে গড়িমসি করছে

নগর জীবন

ভারতে কুম্ভমেলা ঘিরে বিপর্যয় চলছেই
ভারতে কুম্ভমেলা ঘিরে বিপর্যয় চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শর্তজুড়ে ভোজ্য তেল বিক্রি করলে শাস্তি
শর্তজুড়ে ভোজ্য তেল বিক্রি করলে শাস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরুত্ব পাবে সীমান্ত হত্যা ও কাঁটাতারের বেড়া
গুরুত্ব পাবে সীমান্ত হত্যা ও কাঁটাতারের বেড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ দিনের মধ্যে বৈধ হতে হবে লিবিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের
৬০ দিনের মধ্যে বৈধ হতে হবে লিবিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা