শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫

হার্ডলাইনে বিএনপি, মাঠে নামছে ফেব্রুয়ারিতেই

মানবে না নির্বাচন বিলম্ব
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডলাইনে বিএনপি, মাঠে নামছে ফেব্রুয়ারিতেই

জাতীয় নির্বাচনের জন্য হার্ডলাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। নতুন কর্মসূচি নিয়ে আগামী ফেব্রুয়ারিতে আবারও মাঠে নামছে দলটি। অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদের ছয় মাসের মাথায় এই প্রথম কোনো কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে নামতে যাচ্ছে বিএনপি।

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদ এবং দেশে গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে দ্রুত সময়ে সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করবে বলে গত সোমবার বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনিধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ন্যূনতম সংস্কার শেষে অনতিবিলম্বে নির্বাচন চায় বিএনপি। এ ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দলের অবস্থান জানানো হবে। নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগে আপত্তি নেই বিএনপির, তবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় কেন নতুন দল গঠন করা হচ্ছে, সে বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে সরকারের দায়িত্বশীল পর্যায়ে। হাসিনা সরকার পতন আন্দোলনের অংশীদার সব সমমনা দল ও জোট বিএনপির সঙ্গে একমত। একই সঙ্গে আগামী নির্বাচনে নিজেদের পক্ষে শক্ত জনমত গড়ে তুলতে চায় বিএনপি। দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে জনমত গঠনে নতুন করে তৃণমূলে যাচ্ছেন বিএনপি নেতারা। বিএনপির নীতিনির্ধারক ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপির প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, জনগণের প্রত্যাশা- চলতি বছর দেশে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, গণতন্ত্র জনগণের কাছে ফিরে যাবে। জনগণ তাদের মৌলিক অধিকার ও ভোটের অধিকার ফিরে পাবে। দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বিগত ১৫ বছর ধরে যে অন্যায়-অত্যাচার-নির্যাতন, দুর্নীতি হয়েছে, তার থেকে দেশ মুক্তি পাবে। বিএনপির এই নীতিনির্ধারক বলেন, আমরা চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন চাই, এটা যৌক্তিক সময়। সরকার এবং নির্বাচন কমিশন (ইসি) আন্তরিক হলে এটা অবশ্যই সম্ভব।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের কর্মসূচি চলমান রয়েছে। শীতবস্ত্র বিতরণ, আন্দোলনে আহতদের পুনর্বাসন এবং মহানগর থেকে ওয়ার্ড পর্যায়ে রাষ্ট্র মেরামতে ৩১ দফা কর্মশালা কর্মসূচি আমরা পালন করছি। গত ১৬ বছর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার পতনের জন্য আমরা আন্দোলন করেছি। ছাত্রদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরকার পতন হয়েছে।

কিন্তু গণতন্ত্র এখনো ফিরে পায়নি জনগণ। আমরা মনে করি, অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে এই সরকার কেন আগামী ছয় মাসের মধ্যে পারবে না? সরকারের ইচ্ছা থাকলে জুলাই-আগস্টের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া সম্ভব।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, দেশে পতিত ফ্যাসিবাদের নানা ষড়যন্ত্র চলছে। যা অস্থিরতা বাড়াচ্ছে। দ্রব্যমূল্য, অর্থনীতি, আইনশৃঙ্খলা এবং প্রশাসনে স্থিতিশীলতা না আসায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। বিএনপি ও তাদের মিত্রদের মতে, দেশকে স্থিতিশীল করতে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপেই নির্বাচনকেন্দ্রিক সংকটের সমাধান সম্ভব। নির্বাচন প্রলম্বিত হলে সংকট আরও গভীর হবে।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ছাত্ররা বিএনপির কাছে ওই ঘোষণাপত্রের যে খসড়া পাঠিয়েছে, সেটা নিয়ে বিএনপি নেতারা আলোচনা করেছেন। সেখানে কী কী ধরনের পরিমার্জন, পরিবর্ধন আনা যায়, সেগুলো নিয়ে দলের ভেতরে কাজ চলছে। এই ঘোষণাপত্রের প্রণয়ন নিয়ে বিএনপির প্রশ্ন থাকলেও ছাত্রদের এই উদ্যোগকে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করতে চায় না। খসড়া ঘোষণাপত্র নিয়ে ছাত্রদের পক্ষ থেকে বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতি বাতিলের ব্যাপারে যে কথা বলা হচ্ছে, সেটি যুক্তিসংগত নয় বলে মনে করছে দলটি।

বৈঠকে অংশ নিয়ে জাতীয় স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্য বলেন, মুক্তিযুদ্ধই হবে বাংলাদেশের ভিত্তি। এরপর বাংলাদেশের আরও অনেক অর্জন রয়েছে। এগুলো রেখেই ঘোষণাপত্র তৈরি করতে হবে। ছাত্ররা এটাকে যে ব্যাকডেটেড প্রক্লেমেশন আকারে দেওয়ার যে কথা বলছে, সেভাবে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলেও মনে করেন তাঁরা।

জানা গেছে, অপ্রয়োজনীয় সংস্কার প্রস্তাব, গণ অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র ও নতুন দল গঠন- এই তিনটি ইস্যুতে সন্দেহ বাড়ছে বিএনপিতে। নির্বাচনের বাইরে যারা এসব অপ্রয়োজনীয় ইস্যুকে সামনে এনে নির্বাচনে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি করতে চায়, তাদের ঘিরেই সন্দেহ বিএনপির নীতিনির্ধারক মহলে। এ জন্যই দ্রুত নির্বাচন ও তার আগে রোডম্যাপ দাবি করেছেন তাঁরা।

জানা গেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমে জাতীয় নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার চেষ্টা দেখছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। সরকারের আনুকূল্যে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনেরও আভাস-ইঙ্গিত পাচ্ছেন তাঁরা। এ ছাড়া কতিপয় উপদেষ্টার কথাবার্তায়ও নির্বাচনবিরোধী গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তাদের এসব এলোমেলো কথাবার্তায় বিএনপির মনে হচ্ছে যেন নির্বাচন প্রলম্বিত করতে অন্তর্বর্তী সরকারসহ কারও কারও একটি মাস্টারপ্ল্যান রয়েছে। সে অনুযায়ী তারা নির্বাচন ও বিএনপির বিরুদ্ধে কাজ করছে। এমনকি স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের মতো বিএনপিকেও জনগণের প্রতিদ্বন্দ্বী বানানোর চেষ্টা চলছে। নির্বাচন ও বিএনপিবিরোধী এসব ষড়যন্ত্র যাতে কোনোক্রমেই সফল হতে না পারে, সে জন্য বিএনপি যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের দাবিতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে।  

এসব বিষয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি কখনোই বলেনি সংস্কার চায় না।

বিএনপি বলেছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন, যা এখন সব রাজনৈতিক দলও চাইছে। দেশে রাজনৈতিক বিভেদ এবং নানামুখী সংকট আরও ঘনীভূত হওয়ার আগেই প্রয়োজন, আর কালক্ষেপণ না করে ন্যূনতম সংস্কার শেষে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করা।

সোমবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাত ৮টা ১০ মিনিটে শুরু হয়ে সোয়া ১০টার দিকে শেষ হয় এই সভা। এতে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু (ভার্চুয়ালি), বেগম সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন (ভার্চুয়ালি)।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু
পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আব্দুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!
কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু
মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় কৃষক লীগ নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় কৃষক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে সন্তানসহ বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
তিতাসে সন্তানসহ বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা
জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক
নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প
বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ
নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩
মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ লাখ ৭৪ হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ
চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ লাখ ৭৪ হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক