শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৩, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে শেখ হাসিনাকে ১০০ কোটি টাকা ঘুষ দেন সিমিন

গণভবনে তিন দফা বৈঠক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে শেখ হাসিনাকে ১০০ কোটি টাকা ঘুষ দেন সিমিন

হত্যা, শেয়ার জালিয়াতি এবং প্রতারণার একাধিক মামলা ধামাচাপা দিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ১০০ কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও সিমিন রহমান। তৎকালীন সরকারের প্রভাব খাটিয়ে মামলা বন্ধের জন্য তিন দফা গণভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন সিমিন। এই উৎকোচ দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে হত্যা ও শেয়ার প্রতারণা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়নি। তিনটি মামলারই তদন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও সিআইডির যৌথ তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এ চাঞ্চল্যকর তথ্য। গণভবন থেকে প্রাপ্ত নথিপত্র এবং শেখ হাসিনার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে এ সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, গণভবনে সিমিন রহমান শেখ হাসিনাকে শেখ মুজিব জাদুঘর ট্রাস্টের জন্য ৫০ কোটি, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের উন্নয়ন সংস্থা সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ২৫ কোটি এবং নগদ ২৫ কোটি টাকা প্রদান করেছিলেন। এই চেক প্রদানের সময় বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলম (এস আলম) এবং একাত্তর টেলিভিশনের তৎকালীন সিইও মোজাম্মেল বাবু উপস্থিত ছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে সূচনা ফাউন্ডেশনের দুর্নীতির অনুসন্ধান করতে গিয়ে এ চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

সূচনা ফাউন্ডেশনের অ্যাকাউন্ট নিরীক্ষা করে সেখানে সিমিন রহমানের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ২৫ কোটি টাকার চেক নগদায়নের তথ্য পাওয়া গেছে। ২০২৪ সালের ১৮ মার্চ তারিখের চেকটি ২৭ মার্চ সূচনা ফাউন্ডেশনের অ্যাকাউন্টে নগদায়ন হয়। এ ছাড়া শেখ মুজিব ট্রাস্টেও একই সময় জমা হয় ৫০ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি টাকা নগদে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের ১৬ জুন ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লতিফুর রহমানের বড় ছেলে আরশাদ ওয়ালিউর রহমান রহস্যজনকভাবে মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর ইউনাইটেড হাসপাতালকে চাপ প্রয়োগ করে এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেন বোন সিমিন রহমান। সেই অনুযায়ী তিনি মৃত্যুর সনদও জোগাড় করেন। সেখানে সিমিনের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি এসকেএফ-এর কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। আরশাদের মৃত্যুর পর তার বোন সিমিন রহমানের রহস্যজনক তৎপরতা কারও নজর এড়ায়নি। এ সময়ই ছোট বোন শাযরেহ হক ভাইয়ের মৃত্যুকে হত্যাকান্ড বলে অভিযোগ তোলেন। তিনি দাবি করেন, পৈতৃক সম্পত্তি আত্মসাতের জন্যই আরশাদকে সিমিন পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছেন।

২০২০ সালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের চিওড়ায় নিজের বাংলোতে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন ট্রান্সকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লতিফুর রহমান। শেষ জীবনে মেয়ে সিমিন জোর করেই তার সব কর্তৃত্ব কেড়ে নেন। মূলত লতিফুর রহমান বেঁচে থাকতেই তাঁর সব সম্পত্তি কুক্ষিগত করেন মেয়ে সিমিন। লতিফুর রহমানের মৃত্যুর পর সিমিন রহমান জাল সমঝোতা দলিলের মাধ্যমে ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমান এবং বোন শাযরেহ হকের সম্পত্তিগুলো কুক্ষিগত করেন। আর আরশাদ রহমান যখন এটা জানতে পারেন তখন তিনি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেন। তাঁর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের খবর পেয়ে সিমিন রহমান আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে হত্যা করেছেন বলে শাযরেহ হক অভিযোগ করেন। নানা ভয়ভীতি উপেক্ষা করে সিমিনের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াইয়ে নামেন ছোট বোন শাযরেহ হক। ২০২৪ সালে বোন শাযরেহ হক প্রথমে ২২ ফেব্রুয়ারি সিমিন রহমান এবং তার মা শাহনাজ রহমানের বিরুদ্ধে শেয়ার জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের মামলা করেন। এ মামলা করা হয় গুলশান থানায়। মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিবিআইকে। পিবিআইয়ের প্রাথমিক তদন্তের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রান্সকম গ্রুপের পাঁচ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় সিমিন রহমান দেশের বাইরে ছিলেন। তার বাড়িতেও পুলিশ অভিযান চালিয়েছিল। বিদেশ থেকেই তিনি সরকারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। যে কোনো মূল্যে গ্রেপ্তার এড়াতে দেনদরবার করেন। তৎকালীন সরকারের সঙ্গে প্রাথমিক সমঝোতার ভিত্তিতে দেশে ফিরেই জামিন পান সিমিন। এদিকে শাযরেহ হক ২২ মার্চ গুলশান থানায় ভাইকে হত্যার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন। এ হত্যা মামলায় তিনি সিমিন রহমানকে প্রধান আসামি করেন। এ ছাড়াও সিমিন রহমানের ছেলে যারাইফ আয়াত হোসেনও ওই মামলার আসামি ছিলেন। এ ছাড়া ট্রান্সকম গ্রুপের এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালের বেশ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। এর পরপরই সিমিন রহমান সরাসরি শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। এ সময় একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবুর সঙ্গে সিমিনের দুই দফা বৈঠক হয়। মূলত বাবুই সিমিনকে গণভবনে নিয়ে যান।

৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতা গণভবনে প্রবেশ করে এবং সেই সময় গণভবন থেকে যেসব দলিল-দস্তাবেজ পাওয়া গিয়েছিল তা এখন তদন্তের স্বার্থে একাট্টা করা হচ্ছে। সেসব দলিল-দস্তাবেজে ২০২৪ সালে কারা কারা গণভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তার মূল্যবান কিছু তালিকা পাওয়া গেছে। সেই তালিকায় দেখা যায় ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় সিমিন রহমান গণভবনে প্রবেশ করেন। একই দিনে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মো. সাইফুল আলম, একাত্তর টেলিভিশনের সিইও মোজাম্মেল বাবুও গণভবনে যান। গণভবনের এন্ট্রি লগে তাদের তিনজনের নাম পাশাপাশি পাওয়া গেছে।

একাধিক সূত্র দাবি করছে, সিমিন রহমানকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন মোজাম্মেল বাবু। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মোজাম্মেল বাবু এ ব্যবস্থা করেন। ১৫ মার্চের এ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর তৎকালীন মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন। দ্বিতীয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ১৮ মার্চ। ওই বৈঠকেই সিমিন রহমান দুটি চেক এবং নগদ অর্থ নিয়ে গণভবনে প্রবেশ করেন। নগদ অর্থগুলো ছিল বৈদেশিক মুদ্রায়। ডলার এবং ইউরো নিয়ে তিনি গিয়েছিলেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। সিমিনের সঙ্গে শেখ হাসিনার শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গত বছর ১৫ জুন, রাতে। ওই বৈঠকে সিমিন প্রথম আলো বিক্রির জন্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ও চুক্তিনামা শেখ হাসিনাকে দেখান ও অনুমতি নেন।

দ্বিতীয় বৈঠকে সিমিন রহমান শেখ হাসিনার কাছে দুটি চেক হস্তান্তর করেন এবং দুটি চেকই ছিল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের। একটি চেক ছিল শেখ মুজিব জাদুঘর ট্রাস্টের জন্য। ৫০ কোটি টাকার এ চেকটি শেখ হাসিনা জাদুঘর ট্রাস্টের কিউরেটর নজরুল ইসলাম খানের (সাবেক সচিব) কাছে হস্তান্তর করেন এবং তা পরবর্তীতে নগদায়ন করা হয়। দ্বিতীয় চেকটি ছিল সূচনা ফাউন্ডেশনের। ২৫ কোটি টাকার ওই চেকটিও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের এবং ২৭ মার্চ ওই চেকটি নগদায়ন করা হয়েছিল সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। এ চেকের সূত্র ধরেই সূচনা ফাউন্ডেশনের অবৈধ সম্পদের উৎস অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

জানা গেছে, বাকি যে অর্থ দেওয়া হয়েছিল সেটি নগদে দেওয়া হয়েছিল। সেই সময় প্রধানমন্ত্রীর একজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা একটি হাতব্যাগে এ নগদ অর্থ গ্রহণ করেছিলেন। উল্লেখ্য, এই তিন দফা বৈঠকেই সিমিন রহমান হত্যা মামলা থেকে তাকে পরিত্রাণ দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ করেন এবং বিনিময়ে তিনি প্রথম আলো এস আলমের কাছে বিক্রি করে দেওয়ারও অঙ্গীকার করেন। শেষ বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি দলিলও চূড়ান্ত হয়। সেই সমঝোতা চুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীর তৎকালীন মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং একাত্তর টেলিভিশনের সিইও মোজাম্মেল বাবু স্বাক্ষর করেন। সিমিন রহমান শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করেন প্রথম আলো বিক্রি করে এ মামলাগুলো থেকে তাকে যেন পরিত্রাণ দেওয়া হয়। এর পরপরই ঘটে ভোজবাজির মতো নাটকীয় ঘটনা। আরশাদকে হত্যা মামলার তদন্ত স্থগিত হয়ে যায় রহস্যময় কারণে। এর আগে পুলিশ ছিল তৎপর। আরশাদ ওয়ালিউর রহমানের মৃতদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল। পোস্টমর্টেমও করা হয়েছিল নতুন করে। মামলা নিয়ে অনুসন্ধানের কাজও এগিয়েছিল অনেকখানি। কিন্তু হঠাৎ উচ্চমহলের নির্দেশে এ মামলার তদন্ত বন্ধ হয়ে যায়।

সেই সময় হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তৎকালীন ঢাকার পুলিশ কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান তদন্ত কর্মকর্তা এবং থানার ওসিকে ডেকে নিয়ে যান এবং আরশাদ হত্যা মামলাটির ব্যাপারে গো স্লো করার নির্দেশনা দেন। এ নির্দেশের পর মামলাটি ধামাচাপা দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, এর পরপরই শেয়ার কেলেঙ্কারির মামলাটিও আদালতে ধামাচাপা দেওয়া হয়। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর প্রথম আলো বিক্রি প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। এখন সরকার পরিবর্তনের পর প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গ্রুপ নতুন সরকারের সঙ্গেও আঁতাত বেঁধেছে। নতুন সরকারে তাদের বেশ কয়েকজন উপদেষ্টার জায়গা হয়েছে। ফলে এ দুটি মামলা এখনো ফাইলবন্দি হয়ে আছে। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেই প্রথম আলোর মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে নাইমুল আবরার রাহাত হত্যা মামলাটিও বাতিল করে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বোন শাযরেহ হক বলেন, হত্যা মামলা এবং শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলার তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই। তারা (সিমিন রহমান) শেখ হাসিনার সঙ্গেও আঁতাত করেছিলেন, এখন তারা নতুন করে আঁতাত করে এসব মামলা ধামাচাপা দিয়েছেন। তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে ন্যায়বিচার দাবি করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ১০ লাখ শিশুকে টিসিভি টিকা দেওয়া হবে
সিরাজগঞ্জে ১০ লাখ শিশুকে টিসিভি টিকা দেওয়া হবে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঢাবি ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ অ্যালামনাই-এর পুনর্মিলনী
সিডনিতে ঢাবি ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ অ্যালামনাই-এর পুনর্মিলনী

৮ মিনিট আগে | পরবাস

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
নড়াইলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে উতরে গেলেন ইইউ প্রধান
পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে উতরে গেলেন ইইউ প্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার
রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি
এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত
যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা
তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ
আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা
এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার
সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু
রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম