শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

উত্তাল সারা দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল সারা দেশ

মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণে জড়িত অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে দেশ। ক্ষোভ-প্রতিবাদে সারা দেশে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষকসহ সচেতন নাগরিক সমাজ। এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন। কন্যাশিশু ও নারী নির্যাতন-নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের ২০৬টি সদস্য সংগঠনের পক্ষে সভাপতি ড. বদিউল আলম মজুমদার ও সহসভাপতি শাহীন আক্তার ডলি এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন। শিশু ও নারী ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)। ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের জরুরি পদক্ষেপ দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে সংস্থাটি। নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)। গতকাল সংগঠনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। মাগুরা প্রতিনিধি জানান, শিশু ধর্ষণের আসামিদের ফাঁসির দাবিতে গতকাল বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত আদালত চত্বরে অবস্থান নেয় মাগুরার ছাত্র-জনতা। ধর্ষকের ফাঁসির আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে সকালে শহরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে তারা মাগুরা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। পরে তারা ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন। সমাবেশে মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শায়েদ হাসান টগর বলেন, আমরা কথা দিচ্ছি ধর্ষকদের পক্ষে মাগুরার কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না।

আন্দোলনকারীরা রাস্তার ওপর জোহরের নামাজ আদায় করেন। এ সময় সেনাসদস্যরা সেখানে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেনাসদস্যদের আশ্বাসে আন্দোলনকারীরা ওই স্থান থেকে সরে গিয়ে শহরের ভায়না মোড়ে মাগুরা-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে রাস্তার দুই পাশে দীর্ঘ যানজট দেখা যায়। মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটি এক জরুরি সভা ডেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ধর্ষণের ঘটনায় আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় বিক্ষোভ, মিছিল, সমাবেশে উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ধর্ষণ প্রতিরোধ ও ধর্ষকের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সমাবেশ করেছেন শিক্ষকরাও। গতকাল প্রথম প্রহর থেকেই বিক্ষোভ শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।

প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষণা করেন। হল থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন। সকাল থেকেই বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচারের দাবিতে নিজ নিজ বিভাগের ব্যানারে বিক্ষোভ করেন। এ ছাড়াও ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকরের দাবিতে শিক্ষার্থীদের লাঠিমিছিলসহ একাধিক বিক্ষোভ হয় ক্যাম্পাসে। গতকাল পর্যন্ত ধর্ষকের বিচার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দা লাসনা কবির বলেন, আমরা দৃষ্টান্তমূলক কোনো শাস্তি এখন পর্যন্ত দেখতে পাইনি। আমরা যদি ধর্ষকদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে ধর্ষকরা ভয় পেয়ে আর অপরাধ করবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বলেন, সারা দেশে নারীদের ওপর ধর্ষণের নামে যে নারকীয় নির্যাতন চলছে তার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার সামনে নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ সমাবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এ সময় সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় নারী উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাসনীম মাহবুব সিরাজ।

তিনি বলেন, নারী উপদেষ্টারা কোথায়? তারা তো স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা করতে পারেন। নারী বিচারক, আইনজীবীরা এটা করতে পারেন। কিন্তু কজন করছেন। নারী উপদেষ্টারা কী আদৌ আছেন? দেশে কী ঘটছে, ওনারা কী সে ব্যাপারে সচেতন? ওনারা তো এগিয়ে আসতে পারেন, সরকারকে চাপ প্রয়োগ করতে পারেন। কিন্তু সেরকম কোনো উদ্যোগ দেখছি না।

তিনি বলেন, অনেকে এখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাচ্ছেন। আমি বারবার লিখছি, আমি ওনার পদচ্যুতি চাই। এ ছাড়াও আইন উপদেষ্টা; ওনার ব্যাপারে যত কম বলা যায়, ততই ভালো। ওনারা কী করছেন? আমরা একটা জবাবদিহিমূলক সরকার কেন পাচ্ছি না? প্রশ্ন তোলেন তিনি। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, পরিবার থেকে শুরু করে জনপরিসরে নারীদের ওপর যে নিপীড়ন, তা হঠাৎ করা হয়েছে বলার সুযোগ নেই। নির্যাতন হচ্ছে একধরনের ক্ষমতার বিস্তার।

উত্তাল সারা দেশ

বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে ধর্ষণে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মুখে লাল কাপড় বেঁধে গতকাল বিক্ষোভ কর্মসূচি ও মানববন্ধন করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা। ঢাকা মেডিকেলের মিলন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা সেখানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, সম্প্রতি সংঘটিত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে মধ্যরাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। তারা ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবিও জানান। গত শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে অবস্থান নেয়। সেখানে শিক্ষার্থীরা রাত আড়াইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে সড়কের উভয় লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণ শিক্ষার্থীরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান এবং নারী ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।

শিশু ধর্ষণের বিচার দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ক্লাস বর্জন করে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে এ দাবি জানানো হয়। ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে একত্র হয়ে এক ঘণ্টা ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদ জানিয়েছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এতে সমাজে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ধর্ষক-নিপীড়দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।

ধর্ষণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের দ্রুত সময়ে সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের দাবিতে শনিবার মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় মাগুরায় শিশুর ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে তারা মিছিল করে। গত শনিবার রাত আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা বাইরে বেরিয়ে আসেন। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ হল। বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হলের শিক্ষার্থীরা তাদের সঙ্গে যোগ দেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন চত্বর ও হল প্রদক্ষিণ করে হাদি চত্বরে জড়ো হন। কুমিল্লা নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। গতকাল নগরীর কান্দিরপাড় পূবালী চত্বরে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। এ সময় ধর্ষণবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো নগরী।

ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে নেত্রকোনায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে সামাজিক সংগঠনগুলো। গতকাল শহরের মোক্তারপাড়া পুরাতন কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচিতে জমায়েত হয় নানা শ্রেণিপেশার মানুষ। পরে ডিসি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা। বিক্ষোভে বক্তব্য দেন জেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক আলপনা বেগম, সাবেক সম্পাদক কোহিনূর বেগম প্রমুখ।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে স্কুলশিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। উপজেলার মডেল থানার মূল ফটক থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে মাওনা-শ্রীপুর আঞ্চলিক সড়কের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে থানা চত্বরে এসে শেষ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
আড়াইহাজারে বজ্রপাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
আড়াইহাজারে বজ্রপাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেঞ্চুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ফেঞ্চুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গ্রেটা থুনবার্গসহ সুমুদ ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৭১ জনকে মুক্তি দিল ইসরায়েল
গ্রেটা থুনবার্গসহ সুমুদ ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৭১ জনকে মুক্তি দিল ইসরায়েল

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বিশ্বকাপজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার আর নেই
প্রথম বিশ্বকাপজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার আর নেই

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে ক্যারম খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
ফরিদপুরে ক্যারম খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
গাইবান্ধায় ১০ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের
জন্মদিনে হোয়াইট হাউসে ইউএফসি লড়াই আয়োজনের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা
অনশন ধর্মঘট করেছেন ইসরায়েলে আটক ফরাসি ডেপুটিরা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা
হংকং ম্যাচের আগে দেশবাসীর সমর্থন চাইলেন হামজা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন
আসাদ পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার
অক্টোবরের ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইন-ইয়াবাসহ চার মাদককারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৮.৩৬

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর, পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি”

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন