শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

কায়সার কামাল
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেছেন, বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ৪০ বছরের ভিটা থেকে এক কাপড়ে বের হতে হতো না। আর খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে এক কাপড়ে বের করা হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সংস্কার সংস্কার বলতে বলতে আট মাস কাটিয়ে দিলাম। বস্তুতপক্ষে এখনো পর্যন্ত সংস্কারের কী ঘটেছে সেটা কিন্তু মানুষ দেখেনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কসহ সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ কারা?

কায়সার কামাল : সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণ কাকে ভোট দেবে সেটা জনগণের ইচ্ছার বিষয়। নির্বাচন যখন শুরু হবে তখনই বোঝা যাবে বিএনপির প্রতিপক্ষ কে? বিএনপির রাজনীতি মা, মাটি, মানুষের রাজনীতি। গত ১৬ বছর এই দেশের গণতন্ত্রের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া থেকে শুরু করে তারেক রহমানসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী ত্যাগ স্বীকার করেছেন। এই ত্যাগকে যদি দেশের মানুষ মূল্যায়ন করে বিএনপি তাদেরকে স্বাগতম জানাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের দল এনসিপির কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন?

কায়সার কামাল : স্বাধীন বাংলাদেশে দল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। তিনি বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। সেই দলের একজন কর্মী হিসেবে আমরা যে কোনো দলকেই স্বাগত জানাব- যদি তাদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মানসিকতা থাকে, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকে। আর তারা কিংস পার্টি কি না সেই সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে দলগুলো ভিন্ন মত দিয়েছে। কীভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব?

কায়সার কামাল : সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। সংস্কার সংস্কার বলতে বলতে আট মাস কাটিয়ে দিলাম। বস্তুতপক্ষে এখনো সংস্কারে কী ঘটেছে, তা মানুষ দেখেনি। বাংলাদেশে সংস্কার প্রথা চালু করেছেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। স্বাধীনতার পর দেশ যখন একদলীয় দুঃশাসনে ছিল তখন সংস্কারের মাধ্যমেই জনগণ তাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল সিপাহি জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে। বিএনপি এই সংস্কারের ধারাটা রক্ষা করতে চায়। বর্তমানে সংস্কারের নামে মুখে মুখে সংস্কার চলছে, কার্যত বাংলাদেশের মানুষ কোনো সংস্কার পাচ্ছে না। প্রকৃত সংস্কার তখনই হবে যখন একটা নির্বাচিত সংসদ থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রোডম্যাপ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব বলেছেন অসন্তুষ্ট। নির্বাচনি রোডম্যাপ আদায়ে বিএনপি কোন পথে যাচ্ছে?

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল : গত ১৬ বছর এদেশের সর্বস্তরের জনগণ গণতন্ত্রের জন্য আত্মাহুতি দিয়েছেন। সর্বশেষ ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানে প্রায় দুই হাজার ছাত্র-জনতা তাদের প্রাণের বিনিময়ে এবং হাজার হাজার মানুষের অঙ্গহানির বিনিময়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছেন। তাদের এই ত্যাগের একটাই কারণ ছিল- তারা একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চায়। গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত হচ্ছে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। সংবিধানেও আছে, জনগণ সব ক্ষমতার মালিক। জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে তার এই ক্ষমতার প্রতিফলন ঘটায়। বিএনপি সব সময় বলে আসছে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে। আমরা মনে করছি, যৌক্তিক সময় শেষের পথে। এ কারণে বিএনপির পক্ষ থেকে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিবের অসন্তুষ্ট হওয়ার যৌক্তিক কারণ আছে। আগামী সংসদ নির্বাচনকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি, মতবিনিময় করা হচ্ছে। নির্বাচনে কে ক্ষমতায় যাবে তা বিএনপির বিবেচ্য বিষয় নয়। যেই দলই ক্ষমতায় আসুক আমরা তাদের স্বাগতম জানাব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মামলাগুলো কোন পর্যায়ে?

কায়সার কামাল : বেগম খালেদা জিয়ার নামে এখন আর কোনো মামলা নেই। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলাই প্রায় খারিজ হয়ে গেছে, বাকিগুলো বাতিল হয়েছে। একটি মামলা আছে যা ওয়ান ইলেভেনের সময় দায়ের করা হয়। তথাকথিত দুর্নীতি দমন কমিশনের সময়ে। ওই মামলাটা নিম্ন আদালতে পেন্ডিং আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মামলাটির কারণেই তারেক রহমান দেশে ফিরছেন না?

কায়সার কামাল : তারেক রহমানের দেশে ফেরার সঙ্গে মামলার কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ উনি আইনের শাসনে বিশ্বাসী। আইন আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। প্রচলিত সিআরপিসির প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল। সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মামলার বিষয়ে যখন যা আসে তিনি তখন সেটাকে সেভাবে মোকাবিলা করবেন। দেশের আবালবৃদ্ধবনিতা অনেক আগ্রহ নিয়ে তার অপেক্ষা করছেন। যথা সময়েই তিনি দেশে ফিরে আসবেন- ইনশা আল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগ শাসনামলে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৬০ লাখ মামলা কোন পর্যায়ে?

কায়সার কামাল : দুঃখজনক। এসব মামলা প্রত্যাহারের গতি নেই বললেই চলে। মানুষ এবং রাজনৈতিক কর্মীরা এটিকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। দিনে দিনে তারা ফুঁসে উঠছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে বিএনপির অবস্থান কী হবে?

কায়সার কামাল : বিশ্বাস করি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অবশ্যই তার অঙ্গীকার রক্ষা করবেন এবং নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কটা এখন কেমন? কায়সার কামাল : আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোনো সংগঠনের সঙ্গেই বিএনপির দূরত্ব নেই। তারেক রহমান অনেক আগে থেকেই বলে আসছেন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যেসব রাজনৈতিক দল যুদ্ধ করেছে সবদল নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ হবে। এটি থেকেই প্রমাণ হয় যে, জামায়াতের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসা-বাণিজ্য কমছে। নতুন করে বিনিয়োগ আসছে না। করণীয় কী?

কায়সার কামাল : দেশে যখন গণতান্ত্রিক পরিবেশ এবং স্থিতিশীলতা থাকে তখন বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ে। মানুষের একটা আস্থার জায়গা সৃষ্টি হয়। জবাবদিহিতা তৈরি হয়। বর্তমান সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত নন। তারা রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে দেশ চালাচ্ছেন। জবাবদিহিতার জায়গাটা তাদের নেই। এজন্যই বিনিয়োগ যেভাবে আশা করা হয়েছিল সেভাবে হচ্ছে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের আট মাসের সফলতা-ব্যর্থতা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

কায়সার কামাল : মানুষ মূল্যায়ন করবে যথাসময়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কাছে বিএনপির প্রত্যাশা কী?

কায়সার কামাল : ২০০৮ সালে মানুষ কম-বেশি ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিল। তারপর কোনো নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে যায়নি। মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়। বিএনপি জনগণের দল জনগণের প্রতিধ্বনি নিয়েই কথা বলবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫৪ বছরেও স্বাধীন বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হলো না। এর পেছনে অন্তরায় কী?

কায়সার কামাল : এজন্য কাউকে এককভাবে দোষারোপ করা যাবে না। যদি বিচার বিভাগ স্বাধীন থাকত তাহলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে চল্লিশ বছরের ভিটা থেকে এক কাপড়ে বের হতে হতো না। আর খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে এক কাপড়ে বের করা হয়েছিল বলেই শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বিচার বিভাগ অনেকাংশেই এগুলোর জন্য দায়ী। বিচারের নামে অবিচার হয়েছে। বিচারের নামে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ শত সহস্র মানুষকে নির্জন কারাগারে বসবাস করতে হয়েছে। সলিটারি কনফাইনমেন্টে ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। এর জন্যও দায়ী বিচার বিভাগ। আমরা সব সময় বলে এসেছি, বিচার বিভাগ স্বাধীন হোক। বর্তমানে বিচার বিভাগের যে সংস্কার চলছে সেখানে আমরা বলেছি, মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে বিচার বিভাগ স্বাধীন করা হোক।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!
ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ
হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার
দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা