শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৯, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যতদিন তিনি দায়িত্বে আছেন, ততদিন দেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ হতে দেবেন না। এ ছাড়া কিছুতেই জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের জুন পার হবে না। কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরেও হতে পারে, বেশি সংস্কার চাইলে জুন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। জুনের পর এক ঘণ্টাও ক্ষমতায় থাকবে না অন্তর্বর্তী সরকার।

গতকাল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূস এমন আশ্বাস দিয়েছেন বলে বৈঠক শেষে জানিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় গতকাল বিকাল থেকে দুই দফায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপেক্ষিতে নির্বাচন, সংস্কারসহ নানা ইস্যু নিয়ে এদিন বামপন্থি, ইসলামিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ২০ জন শীর্ষ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত শনিবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, বৈঠকে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা জানান, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তার (প্রধান উপদেষ্টা) কাছে মনে হচ্ছিল সংস্কার, নির্বাচনসহ যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, সেগুলোতে তিনি ব্যর্থ হবেন। এজন্য তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। পদত্যাগপত্র লেখারও উদ্যোগ নেন। পরে অন্যরা তাকে নিবৃত করেন।

বৈঠকে দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা, গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা, বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে সরকারের সিদ্ধান্ত মানুষকে জানানো, সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ স্পষ্ট করা, প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন আয়োজন ও বৃহত্তর সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের হাতে হস্তান্তর, সব রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি রেখে সরকারকে দলনিরপেক্ষ ভূমিকা বজায় রাখা, মিয়ানমারে মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে দেওয়ার মতো জাতীয় নিরাপত্তাসংশিষ্ট ইস্যুগুলোতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণসহ নানা পরামর্শ দেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করে বলেন, তিনি যতদিন আছেন, ততদিন দেশের অনিষ্ট হয় এমন কোনো কাজ হবে না।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, বৈঠকে সংস্কার, বিচার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই হবে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সবাই এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

প্রথম দফায় বৈঠক অংশ নেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়কারী টিপু বিশ্বাস ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।

দ্বিতীয় দফায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির জাতীয় নির্বাহী পরিষদের মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার ও ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি। বৈঠক শেষে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা বলেছি, অর্থবহ সংস্কার করতে জনগণের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জনগণের অংশগ্রহণ সম্ভব একমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচন দিতে যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটা করে নির্বাচিত সরকারের হাতে বাকি সংস্কারের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই সবকিছু করতে হবে তার কোনো মানে নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রফেসর ইউনূস আলোচনা শুরু করেছেন এই বলে যে, অনেক বড় সংকটের মধ্যে আমরা আছি। তিনি ভারতীয় আধিপত্যবাদের ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন। এজন্য উনি (প্রধান উপদেষ্টা) চিন্তিত। তাই তিনি মনে করছেন সমগ্র জাতির একত্রিত হওয়া দরকার। দিন দিন ঐক্যটা দুর্বল হচ্ছে। এজন্য উনি হতাশ। আমরা বলেছি, জাতীয় ইস্যুতে আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উনার মনে হয়েছিল তিনি এতদিন যা যা করেছেন সবকিছু ব্যর্থ হয়ে যাবে। সংস্কার করতে পারবেন না, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না। তাই উনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরে সবাই তাকে বাধা দেন। আমরা বলেছি, আপনাকে বেশি করে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত হতে হবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন এটা আমাদের জানিয়েছেন। আমরা বলেছি, পদত্যাগ বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান দেবে না। আমরা আপনার ওপরে আস্থা রাখতে চাই। 

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু বলেন, আমরা মৌলিক সংস্কার শেষে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার অনুরোধ করেছি। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্যোগ তৈরি হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত এখন নানা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি। যেসব উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, বিশেষ করে আন্দোলনকারী ছাত্রনেতাদের মধ্যে যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তারা একটা দল (এনসিপি) করেছেন, সেই দলকে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় আমরা সেই দুই উপদেষ্টাকে অপসারণ, অথবা তাদের বুঝিয়ে পদত্যাগের দিকে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, জাতীয় স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেছেন তার মাধ্যমে এ দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, অনেক আশা-ভরসা নিয়ে জাতি আপনাকে এ দায়িত্বে বসিয়েছে। আপনি ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার সঙ্গে সব রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে মৌলিক সংস্কারগুলো শেষ করবেন।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কমিটমেন্ট করেছেন, ২০২৬ সালের জুনের পরে এক ঘণ্টাও তিনি ক্ষমতায় থাকবেন না। তার আগেই নির্বাচন দেবেন। সংস্কারে এখন পর্যন্ত কাক্সিক্ষত অগ্রগতি হয়নি। সংস্কার এভাবে অনিশ্চিত গন্তব্যে যেতে পারে না। তাই কতটুকু সংস্কার হবে, কতটুকু কাজ হয়েছে তা পরিষ্কার করতে অনুরোধ করেছি। নির্বাচনের আগে ফ্যাসিবাদী আমলের সব হত্যাকাণ্ডের বিচার দৃশ্যমান করার দাবি করেছি।

সংশিষ্টরা বলছেন, জুলাই আন্দোলনের ঐক্য কয়েক মাস বজায় থাকলেও তাতে ফাটল দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন ইস্যুতে প্রথমে ছাত্রদের মধ্যে অনৈক্য দেখা দেয়। তার পর রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ ও জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনের দূরত্ব তৈরি হয়। এরপর নতুন দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের পর সংস্কার ও নির্বাচন বিষয়ে মিত্র দলগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট হতে শুরু করে। এর মধ্যে বিএনপি ও এনসিপি পাল্টাপাল্টি ছয়জন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে। নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ দাবি করেছে এনসিপি। একের পর এক আন্দোলনে অচল হয়ে যাচ্ছে রাজধানী।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের শপথ নিয়েও সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। নির্বাচনসহ বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ বাড়ায় অনেকটা বিব্রত প্রধান উপদেষ্টা। নানা ক্ষোভ ও হতাশা থেকে অধ্যাপক ইউনূস পদত্যাগ করতে চাইছেন- এমন খবরে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শুরু হয়।

প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ : রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতি বিকাল ৫টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন। বৈঠক শেষে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি যমুনা ত্যাগ করেন। তবে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
চার অপরাধে হবে শাস্তি
চার অপরাধে হবে শাস্তি
এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার
এনবিআরের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার
শেখ হাসিনাকে হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে
ঐকমত্য না হওয়া বিষয়গুলোও প্রকাশ করা হবে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
সর্বশেষ খবর
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

এই মাত্র | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার
চলাচলের রাস্তায় বেড়া, আটদিন ধরে অবরুদ্ধ একটি পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার
২৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার

নগর জীবন

আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের
আত্মহত্যার চেষ্টা চোখ হারানো চার যুবকের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা
প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমিসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা