শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৯, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যতদিন তিনি দায়িত্বে আছেন, ততদিন দেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ হতে দেবেন না। এ ছাড়া কিছুতেই জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের জুন পার হবে না। কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরেও হতে পারে, বেশি সংস্কার চাইলে জুন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। জুনের পর এক ঘণ্টাও ক্ষমতায় থাকবে না অন্তর্বর্তী সরকার।

গতকাল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূস এমন আশ্বাস দিয়েছেন বলে বৈঠক শেষে জানিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় গতকাল বিকাল থেকে দুই দফায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপেক্ষিতে নির্বাচন, সংস্কারসহ নানা ইস্যু নিয়ে এদিন বামপন্থি, ইসলামিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ২০ জন শীর্ষ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত শনিবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, বৈঠকে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা জানান, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তার (প্রধান উপদেষ্টা) কাছে মনে হচ্ছিল সংস্কার, নির্বাচনসহ যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, সেগুলোতে তিনি ব্যর্থ হবেন। এজন্য তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। পদত্যাগপত্র লেখারও উদ্যোগ নেন। পরে অন্যরা তাকে নিবৃত করেন।

বৈঠকে দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা, গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা, বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে সরকারের সিদ্ধান্ত মানুষকে জানানো, সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ স্পষ্ট করা, প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন আয়োজন ও বৃহত্তর সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের হাতে হস্তান্তর, সব রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি রেখে সরকারকে দলনিরপেক্ষ ভূমিকা বজায় রাখা, মিয়ানমারে মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে দেওয়ার মতো জাতীয় নিরাপত্তাসংশিষ্ট ইস্যুগুলোতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণসহ নানা পরামর্শ দেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করে বলেন, তিনি যতদিন আছেন, ততদিন দেশের অনিষ্ট হয় এমন কোনো কাজ হবে না।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, বৈঠকে সংস্কার, বিচার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই হবে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সবাই এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

প্রথম দফায় বৈঠক অংশ নেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়কারী টিপু বিশ্বাস ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।

দ্বিতীয় দফায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির জাতীয় নির্বাহী পরিষদের মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার ও ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি। বৈঠক শেষে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা বলেছি, অর্থবহ সংস্কার করতে জনগণের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জনগণের অংশগ্রহণ সম্ভব একমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচন দিতে যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটা করে নির্বাচিত সরকারের হাতে বাকি সংস্কারের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই সবকিছু করতে হবে তার কোনো মানে নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রফেসর ইউনূস আলোচনা শুরু করেছেন এই বলে যে, অনেক বড় সংকটের মধ্যে আমরা আছি। তিনি ভারতীয় আধিপত্যবাদের ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন। এজন্য উনি (প্রধান উপদেষ্টা) চিন্তিত। তাই তিনি মনে করছেন সমগ্র জাতির একত্রিত হওয়া দরকার। দিন দিন ঐক্যটা দুর্বল হচ্ছে। এজন্য উনি হতাশ। আমরা বলেছি, জাতীয় ইস্যুতে আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উনার মনে হয়েছিল তিনি এতদিন যা যা করেছেন সবকিছু ব্যর্থ হয়ে যাবে। সংস্কার করতে পারবেন না, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না। তাই উনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরে সবাই তাকে বাধা দেন। আমরা বলেছি, আপনাকে বেশি করে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত হতে হবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন এটা আমাদের জানিয়েছেন। আমরা বলেছি, পদত্যাগ বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান দেবে না। আমরা আপনার ওপরে আস্থা রাখতে চাই। 

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু বলেন, আমরা মৌলিক সংস্কার শেষে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার অনুরোধ করেছি। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্যোগ তৈরি হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত এখন নানা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি। যেসব উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, বিশেষ করে আন্দোলনকারী ছাত্রনেতাদের মধ্যে যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তারা একটা দল (এনসিপি) করেছেন, সেই দলকে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় আমরা সেই দুই উপদেষ্টাকে অপসারণ, অথবা তাদের বুঝিয়ে পদত্যাগের দিকে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, জাতীয় স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেছেন তার মাধ্যমে এ দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, অনেক আশা-ভরসা নিয়ে জাতি আপনাকে এ দায়িত্বে বসিয়েছে। আপনি ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার সঙ্গে সব রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে মৌলিক সংস্কারগুলো শেষ করবেন।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কমিটমেন্ট করেছেন, ২০২৬ সালের জুনের পরে এক ঘণ্টাও তিনি ক্ষমতায় থাকবেন না। তার আগেই নির্বাচন দেবেন। সংস্কারে এখন পর্যন্ত কাক্সিক্ষত অগ্রগতি হয়নি। সংস্কার এভাবে অনিশ্চিত গন্তব্যে যেতে পারে না। তাই কতটুকু সংস্কার হবে, কতটুকু কাজ হয়েছে তা পরিষ্কার করতে অনুরোধ করেছি। নির্বাচনের আগে ফ্যাসিবাদী আমলের সব হত্যাকাণ্ডের বিচার দৃশ্যমান করার দাবি করেছি।

সংশিষ্টরা বলছেন, জুলাই আন্দোলনের ঐক্য কয়েক মাস বজায় থাকলেও তাতে ফাটল দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন ইস্যুতে প্রথমে ছাত্রদের মধ্যে অনৈক্য দেখা দেয়। তার পর রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ ও জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনের দূরত্ব তৈরি হয়। এরপর নতুন দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের পর সংস্কার ও নির্বাচন বিষয়ে মিত্র দলগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট হতে শুরু করে। এর মধ্যে বিএনপি ও এনসিপি পাল্টাপাল্টি ছয়জন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে। নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ দাবি করেছে এনসিপি। একের পর এক আন্দোলনে অচল হয়ে যাচ্ছে রাজধানী।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের শপথ নিয়েও সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। নির্বাচনসহ বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ বাড়ায় অনেকটা বিব্রত প্রধান উপদেষ্টা। নানা ক্ষোভ ও হতাশা থেকে অধ্যাপক ইউনূস পদত্যাগ করতে চাইছেন- এমন খবরে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শুরু হয়।

প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ : রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতি বিকাল ৫টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন। বৈঠক শেষে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি যমুনা ত্যাগ করেন। তবে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১
চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৬ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি
নরওয়ের বিস্ময়বালক নিপনকে নিয়ে নতুন যুগের পথে ম্যানচেস্টার সিটি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা