শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

শেখ সাদি বলেছেন, একটি সাজানো বাগান ধ্বংসে একটি বানরই যথেষ্ট। এক গ্লাস দুধ একটু চুনই নষ্ট করে দিতে পারে। তেমনি দু-একজন ব্যক্তির অযোগ্যতা, ষড়যন্ত্র এবং উচ্চাভিলাষ একটি সরকারকে করতে পারে বিতর্কিত, বিপদগ্রস্ত। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষেত্রেও যেন এই কথাটি প্রযোজ্য। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করা এই সরকার এখন নানা চাপে। . মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কারও কোনো আপত্তি নেই। তিনি জাতির বিবেক। সবাই আশা করেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশ যে রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সেই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য তিনি যোগ্য অভিভাবক। কিন্তু তার পাশে যারা রয়েছেন তাদের অনেকের ভূমিকাই বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ।

শনিবার রবিবার দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। এই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব স্পষ্ট হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, তাতে সন্তুষ্ট নয় রাজনৈতিক দলগুলো। প্রত্যেকটি দলই চায় সরকারের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা। কিন্তু তা এখনো দৃশ্যমান নয়। সরকারের ভিতরের কিছু ব্যক্তির ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্ন তুলেছে। এসব ব্যক্তিরা কীভাবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন জায়গায় বসেছেন এবং তারা আসলে কী করতে চাইছেন সেটি নিয়ে শুধু জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক শক্তিসমূহ নয়, জনমনে সন্দেহ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন যে, এসব ব্যক্তির কারণেই . মুহাম্মদ ইউনূস সরকার সঠিক লক্ষ্যে এগোতে পারছে না। কেউ কেউ তাদের এখতিয়ার বহির্ভূত বিষয়ে আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন। কেউ কেউ বিরাজনীতিকরণ উসকে দিচ্ছেন। অনেকেই দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার অভিপ্রায় নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছেন। এর ফলেই তৈরি হচ্ছে অস্থিরতা। এদের কারণেই রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়ছে। তাদের কারণে অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

মনে রাখতে হবে ঘরেই হয় সর্বনাশ। ঘরের ইঁদুরই বাঁশ কাটে। ঘরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে যায় একটি ভালো উদ্যোগ। জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত এই সরকারও হেরে যাবে, যদি ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার না করতে পারে। এদের ব্যাপারে . ইউনূসকে কঠোর হতে হবে। তার চারপাশে যে সব লোক আছে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

এক-এগোরোর সময় যারা কুশীলব ছিলেন, যারা প্রভাবশালী ছিলেন এবং এক-এগারো নীলনকশা প্রণয়ন করেছিলেন তাদের কেউ কেউ এই সরকারে বিভিন্ন স্তরে এখন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান। সুশীল সমাজের এই অংশ সবসময় বাংলাদেশকে নির্বাচন, গণতন্ত্র থেকে দূরে রাখতে চায়। একটি অনির্বাচিত সরকার তারা প্রতিষ্ঠা করতে চায়। উপদেষ্টাম লী, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সদস্য এবং প্রধান উপদেষ্টার বিভিন্ন বিশেষ সহকারীদের অনেকেই রয়েছেন, যারা এক-এগারোর সময়ে বিভিন্ন বিতর্কিত ভূমিকার কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। গণতন্ত্রের প্রতি, জনগণের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নেই। এসব ব্যক্তিকে কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, কেন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার সবই হয়েছে এসব ব্যক্তির অযোগ্যতা, দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের কারণেই বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। প্রধান উপদেষ্টাকে অন্ধকারে রেখে কিছু কিছু উপদেষ্টা বেশ কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ নিয়ে জটিলতার কথাই ধরা যাক। নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায়ের পর গেজেট হলো, কিন্তু তারপরও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় শপথের ব্যবস্থা করল না কেন? স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। হয় তারা সংক্রান্ত রায় প্রতিপালন করতেন অথবা রায়ের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে আপিল করতেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কিছু না করে তারা ব্যাপারে আইন বিভাগের মতামতের জন্য পাঠালেন কেন?

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের কথাই ধরা যাক না কেন। চার দিন ধরে আন্দোলন চলল। শিক্ষা উপদেষ্টা কী করলেন? সংকট নিরসনে তিনি কেন ঘটনাস্থলে গেলেন না? সেখানে তথ্য উপদেষ্টা কেন যাবেন? তথ্য উপদেষ্টা সেখানে গিয়ে অপদস্ত হলেন- এটা কি সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করল?

অর্থ উপদেষ্টা বিদেশ ঘুরে বেডাচ্ছেন ঋণ সংগ্রহের জন্য। ঋণ পাওয়ার জন্য তার দৌড?ঝাঁপ। কিন্তু তিনি দেশের অর্থনীতির মূল শক্তি বেসরকারি খাতকে নিয়ে কয়টা বৈঠক করেছেন? বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। দেশের সবচেয়ে বড় ১১টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। ভুয়া হত্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে ব্যবসায়ী এবং বিনিয়োগকারীদের। একদিকে বিদেশি বিনিয়োগের ঢোল পেটানো হচ্ছে, অন্যদিকে দেশি উদ্যোক্তাদেরকে গলা চিপে হত্যা করা হচ্ছে। এই দ্বৈতনীতি দেশের অর্থনীতিতে কোনো সুফল আনতে পারবে না।

জাঁকজমক করে যে বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো তার ফলাফল কী হলো জাতি জানতে চায়। অর্থাৎ অর্থনীতিকে ভুল পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের জন্য ডলারের বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ডলারের প্রভাব কী হবে তা কি অর্থ উপদেষ্টা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কখনো চিন্তা করে দেখেছেন? বাংলাদেশের বেসরকারি বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এভাবে দেশ কখনই অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যেতে পারে না। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। এজন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা এবং ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিরা কি জবাবদিহি করেছেন?

রাজনৈতিক অঙ্গনেও বিভাজন সৃষ্টি করছে কয়েকজন ক্ষমতাবান দায়িত্বহীন আচরণ এবং কথাবার্তায়। সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এসব কমিশনের কেউ কেউ যেন উপদেষ্টাদের চেয়েও ক্ষমতাবান। জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করাই যেন তাদের প্রধান কাজ। যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করছেন, তখন ঐকমত্য কমিশনের একজন প্রভাবশালী সদস্য বললেন, নাগরিক সমাজের সঙ্গেও কথা বলতে হবে। নাগরিক সমাজ কারা? কিছু মুষ্টিমেয় সুশীল, যারা দেশে নির্বাচন চান না? এর মধ্যে নারী সংস্কার কমিশন কেন গঠন করা হলো? এটা দরকার কী ছিল? গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের ছিল না। এই দুটি কমিশনের রিপোর্ট যদি পর্যালোচনা করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে সম্পূর্ণভাবে এই রিপোর্টগুলো জনগণকে বিভক্ত করার চেষ্টা। এসব কমিশনগুলোর সঙ্গে যারা যুক্ত তারা এক-এগারোর কুশীলব। এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

দুজন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। নয় মাস পরে কেন দুর্নীতির অভিযোগ আসবে? প্রথমেই কেন এই উপদেষ্টারা তার সহকারীদের দুর্নীতির খবর পাবেন না? এটি কি তাদের অযোগ্যতা নয়? জনপ্রশাসনে আমরা দেখছি বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কী ধরনের উদ্যোগ সে সম্পর্কেও কোনোরকম তথ্য নেই কারও।

উপদেষ্টাদের সঙ্গে বিশেষ সহকারীদের দ্বন্দ্ব দেশে একটি দ্বৈতশাসন তৈরি করেছে। কারা সরকার চালাচ্ছে, সেই প্রশ্ন উঠেছে। রাখাইনে মানবিক করিডর বা চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সরকার এত আগ বাড়িয়ে তৎপর হবে কেন? একজন উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের একজন নেতা সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করবেন কেন? বিষয়গুলো পরিষ্কার হওয়া উচিত। বেশ কজন উপদেষ্টা আছেন, যাদের কোনো কাজ নেই, তবুও তাদের পদে রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা আগে শিক্ষা উপদেষ্টা ছিলেন। বছর গড়িয়ে যাচ্ছে এখনো পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে যায়নি। তার ব্যর্থতার দায় কেন সরকার নেবে? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে চালাচ্ছে তা যেন এক রহস্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়ে একজন বিশেষ সহকারী নেওয়া হলো। তিনি এখনো যোগ দেননি কেন? জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালান? এমন নানা প্রশ্নে ক্ষতবিক্ষত অন্তর্বর্তী সরকার।

. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন বিশ্ব বরণ্যে ব্যক্তিত্ব। তিনি নিশ্চয়ই জানেন একটি সরকার পরিচালনায় জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সরকারের প্রায় ১০ মাসে কারও কারও জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এদের ব্যর্থতার দায় প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার কেন নেবে?

সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে। সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করা সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য একজন বিশেষ উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই বিশেষ উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন না। শুক্রবার বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে তারা পাঁচ দিনও সাক্ষাৎ পাননি। অবশেষে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে এত দেরি হবে কেন? আমরা আশা করি, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সরকার তার কর্মপন্থা চূড়ান্ত করবে। নির্বাচন, সংস্কার বিচার- এই তিন কাজেই সীমাবদ্ধ থাকবে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম। অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টি করবে না সরকারের ভিতরে থাকা বিশেষ গোষ্ঠী।

সংস্কার, গণহত্যার বিচার এবং নির্বাচন তিনটি রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে নিয়ে করতে হবে। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করা উচিত এবং সেটা সহজেই সম্ভব। বিচার সংস্কার চলবে স্বাভাবিক গতিতে। এই সরকার সফল কি ব্যর্থ তার শেষ মাপকাঠি হলো নির্বাচন কতটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। যদি সরকার সেটি করতে পারে তাহলে এই সরকারকে ইতিহাসে সবাই সম্মান করবে। কিন্তু সেটি যদি করতে ব্যর্থ হয় তাহলে সরকারের প্রতিটি দোষের হিসাব জাতি কড়ায় গন্ডায় বুঝে নেবে। সেজন্য আগে ঘরের আবর্জনা সাফ করতে হবে। এখনই সেটা করা দরকার।

অদিতি করিম : নাট্যকার কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
সর্বশেষ খবর
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ