শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আগে ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে সরকারকে

শেখ সাদি বলেছেন, একটি সাজানো বাগান ধ্বংসে একটি বানরই যথেষ্ট। এক গ্লাস দুধ একটু চুনই নষ্ট করে দিতে পারে। তেমনি দু-একজন ব্যক্তির অযোগ্যতা, ষড়যন্ত্র এবং উচ্চাভিলাষ একটি সরকারকে করতে পারে বিতর্কিত, বিপদগ্রস্ত। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষেত্রেও যেন এই কথাটি প্রযোজ্য। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করা এই সরকার এখন নানা চাপে। . মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কারও কোনো আপত্তি নেই। তিনি জাতির বিবেক। সবাই আশা করেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশ যে রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সেই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য তিনি যোগ্য অভিভাবক। কিন্তু তার পাশে যারা রয়েছেন তাদের অনেকের ভূমিকাই বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ।

শনিবার রবিবার দেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়। এই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব স্পষ্ট হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ চালাচ্ছে, তাতে সন্তুষ্ট নয় রাজনৈতিক দলগুলো। প্রত্যেকটি দলই চায় সরকারের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা। কিন্তু তা এখনো দৃশ্যমান নয়। সরকারের ভিতরের কিছু ব্যক্তির ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্ন তুলেছে। এসব ব্যক্তিরা কীভাবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন জায়গায় বসেছেন এবং তারা আসলে কী করতে চাইছেন সেটি নিয়ে শুধু জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক শক্তিসমূহ নয়, জনমনে সন্দেহ ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। অনেকেই মনে করেন যে, এসব ব্যক্তির কারণেই . মুহাম্মদ ইউনূস সরকার সঠিক লক্ষ্যে এগোতে পারছে না। কেউ কেউ তাদের এখতিয়ার বহির্ভূত বিষয়ে আগ বাড়িয়ে কথা বলছেন। কেউ কেউ বিরাজনীতিকরণ উসকে দিচ্ছেন। অনেকেই দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার অভিপ্রায় নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছেন। এর ফলেই তৈরি হচ্ছে অস্থিরতা। এদের কারণেই রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়ছে। তাদের কারণে অর্থনৈতিক সংকট তীব্র হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে।

মনে রাখতে হবে ঘরেই হয় সর্বনাশ। ঘরের ইঁদুরই বাঁশ কাটে। ঘরের বিশ্বাসঘাতকতায় হেরে যায় একটি ভালো উদ্যোগ। জুলাই বিপ্লবের পর গঠিত এই সরকারও হেরে যাবে, যদি ঘরের আবর্জনা পরিষ্কার না করতে পারে। এদের ব্যাপারে . ইউনূসকে কঠোর হতে হবে। তার চারপাশে যে সব লোক আছে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

এক-এগোরোর সময় যারা কুশীলব ছিলেন, যারা প্রভাবশালী ছিলেন এবং এক-এগারো নীলনকশা প্রণয়ন করেছিলেন তাদের কেউ কেউ এই সরকারে বিভিন্ন স্তরে এখন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান। সুশীল সমাজের এই অংশ সবসময় বাংলাদেশকে নির্বাচন, গণতন্ত্র থেকে দূরে রাখতে চায়। একটি অনির্বাচিত সরকার তারা প্রতিষ্ঠা করতে চায়। উপদেষ্টাম লী, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সদস্য এবং প্রধান উপদেষ্টার বিভিন্ন বিশেষ সহকারীদের অনেকেই রয়েছেন, যারা এক-এগারোর সময়ে বিভিন্ন বিতর্কিত ভূমিকার কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। গণতন্ত্রের প্রতি, জনগণের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নেই। এসব ব্যক্তিকে কীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, কেন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তার সবই হয়েছে এসব ব্যক্তির অযোগ্যতা, দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের কারণেই বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। প্রধান উপদেষ্টাকে অন্ধকারে রেখে কিছু কিছু উপদেষ্টা বেশ কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ নিয়ে জটিলতার কথাই ধরা যাক। নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায়ের পর গেজেট হলো, কিন্তু তারপরও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় শপথের ব্যবস্থা করল না কেন? স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। হয় তারা সংক্রান্ত রায় প্রতিপালন করতেন অথবা রায়ের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিকভাবে আপিল করতেন। কিন্তু দীর্ঘ সময় পর্যন্ত কিছু না করে তারা ব্যাপারে আইন বিভাগের মতামতের জন্য পাঠালেন কেন?

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের কথাই ধরা যাক না কেন। চার দিন ধরে আন্দোলন চলল। শিক্ষা উপদেষ্টা কী করলেন? সংকট নিরসনে তিনি কেন ঘটনাস্থলে গেলেন না? সেখানে তথ্য উপদেষ্টা কেন যাবেন? তথ্য উপদেষ্টা সেখানে গিয়ে অপদস্ত হলেন- এটা কি সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করল?

অর্থ উপদেষ্টা বিদেশ ঘুরে বেডাচ্ছেন ঋণ সংগ্রহের জন্য। ঋণ পাওয়ার জন্য তার দৌড?ঝাঁপ। কিন্তু তিনি দেশের অর্থনীতির মূল শক্তি বেসরকারি খাতকে নিয়ে কয়টা বৈঠক করেছেন? বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে। দেশের সবচেয়ে বড় ১১টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। ভুয়া হত্যা মামলায় হয়রানি করা হচ্ছে ব্যবসায়ী এবং বিনিয়োগকারীদের। একদিকে বিদেশি বিনিয়োগের ঢোল পেটানো হচ্ছে, অন্যদিকে দেশি উদ্যোক্তাদেরকে গলা চিপে হত্যা করা হচ্ছে। এই দ্বৈতনীতি দেশের অর্থনীতিতে কোনো সুফল আনতে পারবে না।

জাঁকজমক করে যে বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো তার ফলাফল কী হলো জাতি জানতে চায়। অর্থাৎ অর্থনীতিকে ভুল পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের জন্য ডলারের বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ডলারের প্রভাব কী হবে তা কি অর্থ উপদেষ্টা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কখনো চিন্তা করে দেখেছেন? বাংলাদেশের বেসরকারি বিনিয়োগকারী উদ্যোক্তাদের হাত-পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এভাবে দেশ কখনই অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যেতে পারে না। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। এজন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা এবং ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিরা কি জবাবদিহি করেছেন?

রাজনৈতিক অঙ্গনেও বিভাজন সৃষ্টি করছে কয়েকজন ক্ষমতাবান দায়িত্বহীন আচরণ এবং কথাবার্তায়। সরকার অনেকগুলো সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এসব কমিশনের কেউ কেউ যেন উপদেষ্টাদের চেয়েও ক্ষমতাবান। জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করাই যেন তাদের প্রধান কাজ। যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করছেন, তখন ঐকমত্য কমিশনের একজন প্রভাবশালী সদস্য বললেন, নাগরিক সমাজের সঙ্গেও কথা বলতে হবে। নাগরিক সমাজ কারা? কিছু মুষ্টিমেয় সুশীল, যারা দেশে নির্বাচন চান না? এর মধ্যে নারী সংস্কার কমিশন কেন গঠন করা হলো? এটা দরকার কী ছিল? গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের ছিল না। এই দুটি কমিশনের রিপোর্ট যদি পর্যালোচনা করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে সম্পূর্ণভাবে এই রিপোর্টগুলো জনগণকে বিভক্ত করার চেষ্টা। এসব কমিশনগুলোর সঙ্গে যারা যুক্ত তারা এক-এগারোর কুশীলব। এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

দুজন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। নয় মাস পরে কেন দুর্নীতির অভিযোগ আসবে? প্রথমেই কেন এই উপদেষ্টারা তার সহকারীদের দুর্নীতির খবর পাবেন না? এটি কি তাদের অযোগ্যতা নয়? জনপ্রশাসনে আমরা দেখছি বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কী ধরনের উদ্যোগ সে সম্পর্কেও কোনোরকম তথ্য নেই কারও।

উপদেষ্টাদের সঙ্গে বিশেষ সহকারীদের দ্বন্দ্ব দেশে একটি দ্বৈতশাসন তৈরি করেছে। কারা সরকার চালাচ্ছে, সেই প্রশ্ন উঠেছে। রাখাইনে মানবিক করিডর বা চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সরকার এত আগ বাড়িয়ে তৎপর হবে কেন? একজন উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের একজন নেতা সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করবেন কেন? বিষয়গুলো পরিষ্কার হওয়া উচিত। বেশ কজন উপদেষ্টা আছেন, যাদের কোনো কাজ নেই, তবুও তাদের পদে রাখা হয়েছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা আগে শিক্ষা উপদেষ্টা ছিলেন। বছর গড়িয়ে যাচ্ছে এখনো পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের হাতে যায়নি। তার ব্যর্থতার দায় কেন সরকার নেবে? পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে চালাচ্ছে তা যেন এক রহস্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়ে একজন বিশেষ সহকারী নেওয়া হলো। তিনি এখনো যোগ দেননি কেন? জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালান? এমন নানা প্রশ্নে ক্ষতবিক্ষত অন্তর্বর্তী সরকার।

. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল জয়ী একজন বিশ্ব বরণ্যে ব্যক্তিত্ব। তিনি নিশ্চয়ই জানেন একটি সরকার পরিচালনায় জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সরকারের প্রায় ১০ মাসে কারও কারও জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এদের ব্যর্থতার দায় প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার কেন নেবে?

সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে সব রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে। সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করা সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য একজন বিশেষ উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেই বিশেষ উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন না। শুক্রবার বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, তারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে তারা পাঁচ দিনও সাক্ষাৎ পাননি। অবশেষে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাদের সাক্ষাৎ হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে এত দেরি হবে কেন? আমরা আশা করি, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সরকার তার কর্মপন্থা চূড়ান্ত করবে। নির্বাচন, সংস্কার বিচার- এই তিন কাজেই সীমাবদ্ধ থাকবে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম। অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টি করবে না সরকারের ভিতরে থাকা বিশেষ গোষ্ঠী।

সংস্কার, গণহত্যার বিচার এবং নির্বাচন তিনটি রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে নিয়ে করতে হবে। আগামী ৯০ দিনের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ করা উচিত এবং সেটা সহজেই সম্ভব। বিচার সংস্কার চলবে স্বাভাবিক গতিতে। এই সরকার সফল কি ব্যর্থ তার শেষ মাপকাঠি হলো নির্বাচন কতটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। যদি সরকার সেটি করতে পারে তাহলে এই সরকারকে ইতিহাসে সবাই সম্মান করবে। কিন্তু সেটি যদি করতে ব্যর্থ হয় তাহলে সরকারের প্রতিটি দোষের হিসাব জাতি কড়ায় গন্ডায় বুঝে নেবে। সেজন্য আগে ঘরের আবর্জনা সাফ করতে হবে। এখনই সেটা করা দরকার।

অদিতি করিম : নাট্যকার কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
বাংলাদেশ পাকিস্তান আজ মুখোমুখি
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
সাম্য হত্যায় দায় স্বীকার পাপেলের
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
আলটিমেটাম ৪৪ আমলার অপসারণে
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
হাসিনার আমলে পাচার ২০০০ কোটি ডলার : গভর্নর
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সময় এসেছে : সিপিডি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিন : বিএনপি
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
পুলিশি তৎপরতা বাড়াতে আইজিপির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

এই মাত্র | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সুরভি
৪৬ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সুরভি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে

প্রথম পৃষ্ঠা