শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

রবিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন। বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তাঁর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য সুচিন্তিত, দিকনির্দেশনামূলক এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত। এমন একসময় তিনি প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের ডেকে বৈঠক করলেন, যখন দেশজুড়ে চলছে নানা রকম অস্থিরতা। অজানা আশঙ্কায় আতঙ্কিত মানুষ। সারা দেশের মানুষ একটি নির্বাচনের জন্য যখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন বিভিন্নভাবে নানা জায়গায়, বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনগুলোয় অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পিত প্রচেষ্টা লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রশ্ন উঠেছে-এসব ঘটনা কি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ? আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত না হতে পারে, সেজন্যই কি দেশজুড়ে পরিস্থিতি অশান্ত করা হচ্ছে?

শুক্রবার গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সংঘর্ষ ঘটে। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবিতে গণঅধিকার পরিষদের একটি মিছিল দলটির কার্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। একপর্যায়ে সেখানে অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে। কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতেই পুলিশের বলপ্রয়োগ সমর্থনযোগ্য নয়। এ ধরনের বলপ্রয়োগ পতিত স্বৈরাচারের কাজের প্রতিফলন। কোন পরিস্থিতিতে, কেন শুক্রবার এ ঘটনা ঘটেছে, তা অবশ্যই সরকার খতিয়ে দেখবে। ইতোমধ্যে সরকার এ বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিশ্চয়ই এ তদন্তে আসল সত্য বেরিয়ে আসবে। কিন্তু এ ঘটনা কেন্দ্র করে কিছু কিছু অতি উৎসাহী মহল বাংলাদেশের শান্তিশৃঙ্খলার এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এটি দুর্ভাগ্যজনক। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য শুধু নির্বাচনের পথই দুরূহ করবে না, বরং এটি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলবে।

আমরা জানি এক বছর ধরে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কি নিরলস পরিশ্রম করে দেশে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করে যাচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই এখন পর্যন্ত মানুষ ন্যূনতম শান্তিতে আছে। তারা ব্যারাক থেকে এসে এক বছরের বেশি সময় ধরে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা সারা দেশে মব, বিশৃঙ্খলা, সুযোগসন্ধানীদের নানানরকম লুটপাট এবং অনভিপ্রেত ঘটনাগুলো সামাল দিতে আন্তরিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সেদিন পল্টন এলাকায় কী ঘটেছিল তা নিশ্চয়ই তদন্ত রিপোর্টে প্রকাশ হবে। কিন্তু এর সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীকে জড়িয়ে যেসব গুজব, মিথ্যাচার এবং উসকানিমূলক বক্তব্য তৈরি করা হচ্ছে, তা থেকে বিরত থাকতে হবে সব পক্ষকে, এখনই। আগাম মন্তব্য করে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক একটি বাহিনী সম্পর্কে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয়। এ ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনী পুলিশকে সহযোগিতা করেছে মাত্র। সশস্ত্র বাহিনীর মাঠের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে যা করেছেন তা যৌক্তিক ছিল কি না সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হতে পারে, কিন্তু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার সঙ্গে পুরো সশস্ত্র বাহিনীকে জড়ানো কখনোই যুক্তিবাদী চিন্তার ফসল নয়। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য যারা করছেন, তারা নির্বাচন বানচাল প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কি না বিবেচনার দাবি রাখে।

শুক্রবার পল্টনের ঘটনার আগে থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো নানাভাবে উত্তপ্ত এবং সহিংস হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। সামনের দিকে বড় ধরনের কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। শনিবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তেজনা এবং সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নেয়। গ্রামবাসীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির সহিংসতা পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত করে। শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করতে বাধ্য হন। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করতে হয়। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়তেও একই ধরনের সহিংসতা ঘটেছে। সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহিংস উত্তেজনার খবর পাওয়া গেছে। ডাকসু নির্বাচন সামনে। এ নির্বাচন ঘিরেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তাপ-উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোনো সময় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সহিংসতার আগুনে পুড়ে যেতে পারে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।

রাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়ে ইতোমধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কতটুকু অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে শান্তিপূর্ণ আবহ তৈরি করা দরকার, যেন দেশজুড়ে ভোটের একটা পরিবেশ তৈরি হয়। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বিঘ্নে জনগণের কাছে যেতে পারে। ভোটের ব্যাপারে প্রচার করতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পরপরই ক্যাম্পাসগুলো এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অশান্তি ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিগুলো কাকতালীয় নাকি এর পেছনে কোনো সুনির্দিষ্ট ইন্ধন রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ আমরা লক্ষ করেছি ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণার পর অধিকাংশ মানুষ একে স্বাগত জানালেও একটি মহল এ বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নেয়নি। তারা নির্বাচন পেছানোর জন্য নানানরকম অজুহাত এবং ইস্যু সামনে আনতে চাইছে। কেউ কেউ অযাচিতভাবে পিআর ইস্যু, কেউ গণপরিষদ নির্বাচন ইত্যাদি বিষয় এনে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করতে চাইছে। অন্যদিকে লক্ষণীয় জুলাই সনদ আগস্টে চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। সব পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে এটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ। সেই জুলাই সনদ এখন কোথায়, কী অবস্থায় আছে কেউ জানে না। জুলাই সনদ ঝুলিয়ে রেখে কোনো পক্ষকে নির্বাচন বানচালের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে কি না, এ নিয়েও বিভিন্ন মহল আলোচনা করছে। কারণ এনসিপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জুলাই সনদের ব্যাপারে তারা সর্বোচ্চ ছাড় দিয়েছে। তাদের মতামত পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু জুলাই সনদ নিয়ে কেন এখন ঐকমত্য কমিশন কোনো কিছু করছে না, তা ভেবে দেখার বিষয়।

বাংলাদেশ এখন একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে। একদিকে মবসন্ত্রাস, চাঁদাবাজি; অন্যদিকে হতোদ্যম আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। একমাত্র সশস্ত্র বাহিনীর ওপর ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধিকিধিকি প্রদীপের মতো জ্বলছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে গণতন্ত্র উত্তরণের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার এসে যদি হাল ধরে তা হলেই এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়ে নানা রকম বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ধৈর্যহারা হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে দ্রুত জনগণের ক্ষমতায়ন জরুরি। জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার যদি প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে। বাংলাদেশ একটি রণভূমিতে পরিণত হবে। তা নিশ্চয়ই আমরা কেউ চাই না। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপলব্ধি যথার্থ ও সঠিক। তিনি যে একজন বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব তা রবিবারের বৈঠকের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো। তিনি বুঝেছেন বাংলাদেশ ঘিরে এখন নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। পতিত ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার জন্য দেশে যত গোলযোগ, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা দরকার সবই করবে। সামনের দিনগুলোয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস কেন্দ্র করে তারা স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করবে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আমরা আশা করছি সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। যারা প্রধান উপদেষ্টাকে দায়িত্বে বসিয়েছেন তারা নিশ্চয় জানেন প্রধান উপদেষ্টা দেশের কল্যাণ চান, মঙ্গল চান এবং জনগণের ভালো চান। এজন্যই তিনি কঠিন সময়ে দেশের হাল ধরেছেন। কাজেই নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচনের কোনো বিকল্প চিন্তা করা যে জাতির জন্য বিপজ্জনক, তা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রবিবার (৩১ আগস্ট) প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সঞ্চারিত করেছেন। আশা করি যারা যে কারণেই দেশজুড়ে অস্থিরতা, মবসন্ত্রাস ইত্যাদি সৃষ্টি করুক না কেন, তারা দেশকে ভালোবাসবেন, দেশের প্রতি দায়িত্বশীল হবেন। দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য যে-যার অবস্থান থেকে কাজ করবেন। একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফেব্রুয়ারিতে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনই দেশকে পথ দেখাবে এবং একটি স্থিতিশীল, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাত্রা হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’
‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল
জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম
খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন
বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন