শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২০, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মরদেহে ধর্ষণ: যে ৭ মানসিক ব্যাধি মানুষকে বানাতে পারে অপরাধী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মরদেহে ধর্ষণ: যে ৭ মানসিক ব্যাধি মানুষকে বানাতে পারে অপরাধী

একজন ব্যক্তির মানসিক অসুস্থতা বা ব্যাধির কারণে অনেক সময় তার আশপাশের মানুষজনও হয়রানি বা ভোগান্তির শিকার হয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু কিছু ধরনের মানসিক ব্যাধির কারণে অন্য কোনো ব্যক্তি এমনভাবে শারীরিক বা মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা আইনিভাবে অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে।

সম্প্রতি এরকম একটি ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশে। ঢাকার সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের এক ডোমের সহকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে গত শুক্রবার, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ সে নারীদের মরদেহের সঙ্গে 'যৌন লালসা চরিতার্থ' করতো। এই আচরণকে একটি মানসিক ব্যাধি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন মনরোগ বিশেষজ্ঞরা, যাকে 'নেক্রোফেলিয়া' বলা হয়।

এরকম কয়েকটি মানসিক ব্যাধির বিষয়ে তুলে ধরা হলো এই প্রতিবেদনে।

১. নেক্রোফিলিয়া

ডোমের কাজ করা এক যুবক নারীদের মরদেহ ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ার পর এই মানসিক বিকৃতি নিয়ে বাংলাদেশে আলোচনা শুরু হয়।

'নেক্রোফিলিয়া' এক ধরনের মানসিক যৌন ব্যাধি। যারা এই ব্যাধিতে আক্রান্ত, তাদের বলা হয় নেক্রাফাইল, যারা মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে থাকে।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনে ১৯৮৯ সালে ১২২ জন নেক্রোফইল ব্যক্তির তথ্য পর্যালোচনা করে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

ওই গবেষণায় বলা হয়, 'বাধা দেবে না বা প্রত্যাখ্যান করবে না', মূলত এমন যৌন সঙ্গী পাওয়ার বাসনা থেকে মরদেহের সঙ্গে যৌন সংসর্গ করে থাকে নেক্রোফাইলরা। 

অনেক সময় তারা এমন পেশা নির্ধারণ করে, যেখানে মরদেহের আশপাশে থাকার সুযোগ থাকে তাদের।

তবে গবেষণার জরিপে পর্যালোচনা করা ১২২ জনের কয়েকজন মরদেহের আশপাশে থাকার সুযোগ পাওয়া সত্ত্বেও হত্যা করার পর মৃতদেহের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন বলে উঠে আসে প্রতিবেদনে।

২. পেডোফিলিয়া

শিশুদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা বা যৌন হয়রানি, নির্যাতন করার যৌন বিকৃতিকে 'পেডোফিলিয়া' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই ব্যাধিতে আক্রান্তদের চিহ্নিত করা হয় পেডোফাইল হিসেবে।

শিশুদের প্রতি যৌন আকর্ষণ তৈরি হওয়ার ফলে শিশুদের যৌন নির্যাতন করার সমস্যা এবং এরকম ঘটনার হার বৃদ্ধি পাওয়া বিশ্বের অধিকাংশ দেশের জন্যই এখন চিন্তার বিষয়। বিশেষ করে অনলাইনে শিশুদের সঙ্গে যৌন হয়রানিমূলক আচরণের হার সম্প্রতি আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৭টি দেশে অনলাইনে শিশুদের সঙ্গে যৌন হয়রানি ও যৌন নির্যাতনমূলক আচরণ রেকর্ড পরিমাণে বেড়েছে বলে এ বছরের মে মাসে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ইউরোপোলের বরাত দিয়ে খবর প্রকাশ করে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনটিতে ধারণা প্রকাশ করা হয়, শিশুদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টির সুযোগ কাজে লাগাতে চায় পেডোফাইলরা।

যুক্তরাজ্যের পত্রিকা 'দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট' এ বছরের মার্চ মাসে একটি খবর প্রকাশ করে, যেখানে শিশুদের যৌন হয়রানি ও নির্যাতন থেকে সুরক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে তৈরি সংস্থা 'দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইনকোওয়ারি ইনটু চাইল্ড সেক্সুয়াল অ্যাবিউজ'এর প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয় যে ২০১৬ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের পুলিশ প্রতি মাসে গড়ে '৪০০ থেকে ৪৫০ জন' অভিযুক্তকে 'অনলাইনে শিশুদের সাথে যৌন নির্যাতনমূলক আচরণ করায়' গ্রেফতার করে।

বাংলাদেশে গত মাসে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তিনজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল 'শিশু পর্নোগ্রাফি তৈরি করে ছড়িয়ে' দেয়ার।

তবে শুধু অনলাইনে নয়, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে শিশুদের সাথে যৌন সহিংসতা, যৌন হয়রানিমূলক আচরণ বা যৌন নির্যাতনের ঘটনা বেড়েছে।

পেডোফিলিয়ার সংজ্ঞা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন ও ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনে প্রকাশিত একাধিক গবেষণা প্রতিবেদনে ধারণা প্রকাশ করা হয় যে, শিশুদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চাওয়া সব ব্যক্তিকেই পেডোফাইল বলা যায় না, আবার সব পেডোফাইলরা শিশুদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চায় না।

অধিকাংশ গবেষণাতেই ধারণা প্রকাশ করা হয়, প্রাপ্তবয়সে পেডোফিলিয়ার উপসর্গ প্রকাশিত হওয়া ব্যক্তিদের সিংহভাগ শৈশবে শারীরিক, মানসিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে।

সাধারণত পেডোফাইলদের অধিকাংশ পুরুষ হলেও ২০১০ সালে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের জার্নালে প্রকাশিত হওয়া এক রিপোর্টে প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের দ্বারা ছেলে বা মেয়ে শিশুর যৌন নির্যাতনের কয়েকটি ঘটনাও তুলে ধরা হয়।

৩. এক্সিবিশনিজম

অনুমতি ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তিকে যৌনাঙ্গ প্রদর্শন করার মানসিক বিকৃতিকে 'এক্সিবিশনিজম' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রকাশিত মানসিক অসুস্থতার মাত্রা যাচাইয়ের পদ্ধতি 'ডায়গনস্টিক অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকাল ম্যানুয়েল অব মেন্টাল ডিজঅর্ডার' অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি যদি আগের ছয় মাসের মধ্যে অনুমতি ছাড়া অন্য কাউকে নিজের যৌনাঙ্গ প্রদর্শন করার তীব্র বাসনা অনুভব করেন এবং ঐ বাসনা উদ্রেক হওয়ার ফলে কর্মক্ষেত্রে বা ব্যক্তিগত জীবনে স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে কষ্টের সম্মুখীন হন, তাহলে ঐ ব্যক্তি 'এক্সিবিশনিজম' সমস্যায় আক্রান্ত।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক 'সেজ পাবলিকেশন জার্নালে' ২০১৪ সালে প্রকাশিত হওয়া এক প্রতিবেদনে উঠে আসে, শহরাঞ্চলে মূলত গণপরিবহনে এই ধরণের ঘটনা ঘটে এবং মূলত নারীরা এর ভুক্তভোগী হয়ে থাকে।

ইংল্যান্ডের একটি প্রধান মেট্রোপলিটান শহরের ৪৫৯ জন শিক্ষার্থীর ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষণাটি প্রকাশ করা হয়।

ওই প্রতিবেদনে আরো বলা হয় বয়স্ক নারীদের এই ধরণের ব্যবহারের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত বেশি থাকে।

৪. ফ্রটারিজম

অনুমতি ব্যতীত ভুক্তভোগীর দেহের সাথে নিজের যৌনাঙ্গ ঘর্ষণের বিকৃতিকে 'ফ্রটারিজম' বা 'টাচেরিজম' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এ ধরনের অপরাধ সাধারণত জনসমাগমের জায়গা বা ভিড় থাকা গণপরিবহনে বেশি সংঘটিত হয়ে থাকে।

২০১৭ সালে অক্সফোর্ড ক্লিনিকাল সাইকোলজি জার্নালে প্রকাশিত হওয়া এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে যৌন হয়রানিমূলক অপরাধগুলোর মধ্যে এটির বিষয়েই সবচেয়ে কম পরিমাণ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনে ২০১৯ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় ধারণা প্রকাশ করা হয় যে শারীরিক ও মানসিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরণের অপ্রাপ্তি থেকে এই ধরণের আচরণ করতে পারে অপরাধীরা।

আবার অনেক ক্ষেত্রে অপরাধ সংঘটনের সময় ভুক্তভোগীদের সাথে শারীরিক ও মানসিক ঘনিষ্ঠতা আছে বলে কল্পনা করে নেন অপরাধী - এমনটাও উঠে আসে প্রতিবেদনে।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই ধরণের অপরাধের ভুক্তভোগী হয়ে থাকে অপ্রাপ্তবয়স্ক ও মানসিক বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ধরণের অপরাধের অভিযোগ জানানো হয় না বলে এটির কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

৫. সেক্সুয়াল স্যাডিজম

আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের সংজ্ঞা অনুযায়ী, অপর ব্যক্তির শারীরিক বা মানসিক যন্ত্রণার কারণে যৌন উত্তেজনা বা তৃপ্তি লাভ করার কল্পনা, বাসনা করা বা ঐ ধরণের কার্যক্রম করাকে 'সেক্সুয়াল স্যাডিজম' বলা হয়ে থাকে।

তবে সেক্সুয়াল স্যাডিজমের সংজ্ঞা নিয়েও বিশেষজ্ঞদের মতা পার্থক্য থাকায় অ্যামেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন এমন ব্যক্তিদেরই সেক্সুয়াল স্যাডিস্ট হিসেবে গণ্য করার কথা বলেছে, যাদের নির্যাতনের ভুক্তভোগীরা যৌন মিলনের সময় যন্ত্রণা গ্রহণে সম্মত থাকেন না।

এর কারণ, অনেক ক্ষেত্রেই যৌন মিলনের সময় যার ওপর শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন করা হয়, তিনি নিজেকে যন্ত্রণা দেয়ার অনুমতি দেন সঙ্গীকে।

৬. পাইরোমেনিয়া

পাইরোমেনিয়া একটি 'ইমপালস কন্ট্রোল ডিজঅর্ডার' বা আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার এক ধরণের ব্যাধি। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তি সবকিছুতে আগুন লাগিয়ে দেয়ার তীব্র ইচ্ছা অনুভব করেন।

পাইরোমেনিয়াকদের আচরণ পর্যালোচনা করে ১৯৫১ সালে লেখা বই 'প্যাথলজিকাল ফায়ারসেটিং' এ ১,১৪৫ জন পাইরোমেনিয়াকের তথ্য বিশ্লেষণ করে লেখকরা সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এই ধরনের ব্যবহারের সরাসরি সম্পর্ক থাকতে পারে।

ওই গবেষণায় পর্যালোচনা করা ১,১৪৫ জন ব্যক্তির প্রায় ৭০ ভাগের বুদ্ধিমত্তা ছিল গড় বুদ্ধিমত্তার নিচে।

৭. ক্লেপটোম্যানিয়া

কারণ ছাড়াই অন্যের জিনিস চুরি করার প্রবণতাকে 'ক্লেপটোম্যানিয়া' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই রোগে আক্রান্তদের বলা হয় ক্লেপটোম্যানিয়াক। ক্লেপটোম্যানিয়াকরা প্রয়োজন না থাকলেও অন্যের জিনিস তাদের অনুমতি ব্যতীত নিয়ে নেয়। ঠিক কী কারণে মানুষ ক্লেপটোম্যানিয়াক হয়, সে সম্পর্কে এখনও সুস্পষ্টভাবে কিছু জানতে পারেননি বিশেষজ্ঞরা। তবে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে যে যথাযথ চিকিৎসায় ক্লেপটোমেনিয়াকদের রোগ ভালো হয়।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
জ্বর হলে কখন জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন?
জ্বর হলে কখন জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন?
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
সর্বশেষ খবর
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম