শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

করোনাভাইরাস পৃথিবীব্যাপী তার তাণ্ডবলীলা-ধ্বংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই বৈশ্বিক মহামারীর মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঝড়ে বিপর্যস্ত ভারতে মাথাচাড়া দেওয়া ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের পরপরই হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে মহামারীর মতো। করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেই। নতুন আতঙ্কের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন ফাঙ্গাসজনিত বিরল রোগ ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের উপস্থিতি।

ভারতে করোনা সংক্রমণের রোগীদের প্রায় ১২ হাজার মানুষের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে এ ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের রাজ্য সরকার একে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। করোনার ভারতীয় ধরন বাংলাদেশে শনাক্তকরণ করা হয়েছে কয়েকজনের মধ্যে। ভারতের পর বাংলাদেশেও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। রোগ-শোক তো আর সীমানা মানে না, মানুষ এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে গিয়ে যে কোনো রোগজীবাণু ছড়িয়ে দেয়। তাই ভারতের অবস্থা বিবেচনা করে আমাদের সাবধান হতে হবে। দেশে সম্প্রতি করোনার ভারতীয় ধরনের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। কাজেই মানুষের জীবন তথা রাষ্ট্রের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। তবে এ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই।

করোনার সংক্রমণের সুস্থতার সময় অথবা সুস্থ হয়ে ভালো হওয়ার ১২ থেকে ১৮ দিন পরে এ বিরল ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। করোনা থেকে সুস্থ হওয়া মানুষের মধ্যে এ রোগ যেভাবে সংক্রমিত হচ্ছে তা নিঃসন্দেহে আতঙ্কের। রোগটি হয় ছত্রাক বা ফাঙ্গাস দ্বারা, যার নাম হলো ‘মিউকরমাইকোসিস’। ছোঁয়াচে না হলেও মিউকর নামের এ ছত্রাকের সংস্পর্শে এলেই এ রোগের সংক্রমণের বিস্তার লাভ করে। তবে মিউকরমাইকোসিস কিন্তু নতুন কোনো ছত্রাক নয়, বহু আগে থেকেই প্রাকৃতিক পরিবেশে আছে ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসসহ অনেক ছত্রাকের উপস্থিতি। 

ব্ল্যাক, হোয়াইট ও ইয়োলো ফাঙ্গাস কী?
এগুলো এক ধরনের ছত্রাক বা মিউকর, যা সর্বব্যাপী, আমাদের চারপাশের আর্দ্র, অস্বাস্থ্যকর, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এ ছত্রাক তৈরি হয়। এগুলো সাধারণত পাওয়া যায় মাটি, গাছপালা, গাছের নিচে পড়ে থাকা পচা পাতা, বিষ্ঠা বা পশুর গোবর, জৈবসার, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্যদ্রব্যাদি ও শাকসবজির মধ্যে। এসব উৎস থেকে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমিত করতে পারে যে কাউকে। তবে ফাঙ্গাস সর্বব্যাপী থাকলেও এগুলোর সংক্রমণ ক্ষমতা খুবই কম, লাখে একজনের মধ্যে এ জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। অনেক মানুষের ক্ষেত্রে ততটা ক্ষতিকর নয়, সংক্রমণ হয় অপারচুনিসটিক ইনফেকশন বা সুবিধাবাদী হিসেবে। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কম এমন মানুষের ক্ষেত্রে এ ছত্রাকের সংক্রমণ বেশ গুরুতর এবং মৃত্যুর ঝুঁঁকিও বেশি। 

ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি?
কোনো কারণে শরীরের ইমিউনিটি বা প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে বা যারা বিভিন্ন রোগে ভোগেন, তাদের এ রোগের সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের রোগী যারা কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন, এইচআইভি বা এইডসে আক্রান্ত রোগী, অনেকদিন যাবৎ অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েডের ব্যবহার। এছাড়াও চামড়ায় বা শরীরের কোনো ক্ষত, কাটা জায়গা বা আগুনে পোড়া ক্ষতস্থানে, কিডনি বা অন্য কোো অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা রোগী, চরম অপুষ্টিজনিত রোগী, এমনকি গর্ভবতী মহিলা এবং বাচ্চাদেরও এসব ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। অনেকেই মনে করেন করোনা আক্রান্ত রোগীকে জীবন বাঁচানোর জন্য হাইডোজ স্টেরয়েড ব্যবহারের কারণে, বিশেষ করে আইসিইউতে ভর্তি রোগীদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এমনকি রোগীর জীবন বাঁচাতে শিল্পের অক্সিজেন ব্যবহারের কারণেও এমন হতে পারে। তবে সংক্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হলো জামাকাপড়সহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, ধুলাবালির সংস্পর্শে বা অন্য কোনো নোংরা জিনিসপত্রের সংস্পর্শে আসা, ময়লা, আর্দ্র বা স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে বসবাস, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্য গ্রহণ এ রোগের সংক্রমণ বাড়াতে পারে। 

কীভাবে ছড়ায়?
রোগটি মূলত বায়ুবাহিত। বাতাসে ছত্রাকের বীজগুটি বা স্পোর ভেসে বেড়ায়। শ্বাস গ্রহণের সময় এ ছত্রাকের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে নাক, মুখ, সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুস আক্রান্ত করে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চেয়ে হোয়াইট ফাঙ্গাস বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ মুখের আশপাশে হয়, পরে সাইনাস ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়। কিন্তু হোয়াইট ফাঙ্গাসের সংক্রমণ দ্রুত শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফুসফুস, লিভার, কিডনি এবং যৌনাঙ্গে অতি দ্রুত সংক্রমিত হতে পারে এ ফাঙ্গাসে। নখের মাধ্যমে শরীরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল করে দিতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে মৃত্যু বেশি হলেও হোয়াইট ফাঙ্গাসে মৃত্যু সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। অনেকেই মনে করেন হোয়াইট ফাঙ্গাসে গর্ভবতী এবং শিশুরাও আক্রান্ত হতে পারে। তবে ইয়েলো ফাঙ্গাসের লক্ষণগুলো হলো দুর্বলতা, ক্লান্তিবোধ, অরুচি এবং ওজন কম হওয়া। এমনকি সংক্রমণ মারাত্মক হলে সেক্ষেত্রে ক্ষতস্থান থেকে পুঁজ বের হওয়া, ক্ষত দীর্ঘস্থায়ী হওয়া, অপুষ্টি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল এবং চোখ বুজে আসা ইত্যাদি। 

এ রোগের লক্ষণ কী?
যদিও এ রোগটি নতুন নয়, তবে বর্তমানে করোনার সংক্রমণ থেকে ভালো হওয়ার সময় অথবা সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার পরেই এ রোগের সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। শরীরের যে অংশে এ ছত্রাক আক্রান্ত করছে, তার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায়। এ রোগের জীবাণু বাতাসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এছাড়া শরীরের কোনো ক্ষত বা কাটা জায়গা বা পুড়ে যাওয়া ক্ষতস্থান দিয়ে বা পচা খাবারের মাধ্যমে এ রোগের দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। শরীরের যে কোনো স্থানে এর সংক্রমণ হতে পারে, তবে এ রোগের প্রথম সংক্রমণ হয় সাধারণত মুখে, নাকে, চোখের আশপাশে। এমনকি সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুসকে আক্রান্ত করে।

লক্ষণগুলো হলো জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চোখে ও নাকের চতুর্পাশে ব্যথা। এছাড়া মুখের এক পাশে ফুলে ওঠা, মুখে কালো ক্ষত, ত্বকে আলসার, নাক, কপাল, গালের হাড় ও দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ হয়। পরে এটি চোখ, ফুসফুস ও মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে। 
আক্রান্তদের নাক বন্ধ, নাক থেকে রক্ত পড়া বা শ্লেষ্মামিশ্রিত কালো শক্ত পদার্থ বের হয়। এ রোগের কারণে নাকের ভিতরে কালচে হয়, ত্বক কালো বা বিবর্ণ হয়। তাই একে বলে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।

চোখ লাল বা কালো, চোখে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, রক্তক্ষরণ, ঝাপসা দেখা, কোনো জিনিস একের অধিক দেখা, চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা, পাপড়ি ঝরে যাওয়া এবং দৃষ্টি হারানোর মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এমনকি কোনো কোনো রোগীর চোখ অপসারণ করতে হয়। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, কাশি, কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে।

সাইনাসের ব্যথা এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণের ফলে প্রচণ্ড মাথাব্যথা, অসংলগ্ন কথাবার্তা, বিড়বিড় করা এমনকি জ্ঞান হারাতে পারে। পচা খাদ্যদ্রব্য খেয়ে পেটে ব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি হতে পারে। 
 
প্রতিরোধে করণীয়

যেহেতু রোগটি জটিল, তাই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। যাদের ক্যানসার, ডায়াবেটিস, কিডনি ও হার্টের রোগ রয়েছে তাদের করোনা হলে ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এসব রোগে যারা ভোগেন, ডায়াবেটিস ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণসহ তাদের অবশ্যই যথাযথ চিকিৎসা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। করোনা থেকে বাঁচার জন্য যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয় ঠিক একইভাবে এ রোগ থেকে বাঁচার জন্য কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সঠিকভাবে মাস্ক পরা, হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখা এবং শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা। মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। সার্জিক্যাল মাস্ক একবার ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া উচিত। তবে কাপড়ের মাস্ক ভালোভাবে ধুয়ে কয়েকবার পড়া যায়। অযথা বাইরে ঘোরাফেরা করবেন না, জনসমাগম এড়িয়ে চলবেন।

পরিষ্কার পরিছন্ন থাকার ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। ধুলাবালু, ভেজা স্যাঁতসেঁতে দেয়াল বা জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে। মাটি, পচা ফলমূল বা বিষ্ঠা হাতে লাগলে সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। চামড়ার মাধ্যমে যেন সংক্রমণ না হয় সেজন্য ক্ষতস্থান পরিষ্কার রাখতে হবে, ধুলাবালু লাগলে সঙ্গে সঙ্গে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। পচা, আধাপচা খাদ্যদ্রব্য, ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিজের বাড়ির আঙ্গিনা, বাগানের কাজে বা মাটি খননের সময় জুতা ও গ্লাভস ব্যবহার করা ভালো। 
করোনায় আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়। ফলে করোনা থেকে সেরে ওঠার পর ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই করোনা রোগে স্টেরয়েড ব্যবহারে একটা যোগসূত্র বা সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধের ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।

বর্তমানে করোনা সংক্রমণের পরে সুস্থ হওয়ার সময়কালে কারও শারীরিক কোনো লক্ষণ দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। রোগটি অত্যন্ত জটিল, আক্রান্ত হয়ে গেলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি, চিকিৎসাও ব্যয়বহুল এবং অনেকদিন যাবত চিকিৎসা নিতে হয়। সুতরাং যদি ভালোভাবে প্রতিকার প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায় তাহলে এর সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হবে। রোগটি করোনার মতো সংক্রামক নয়, তাই আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা