শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

করোনাভাইরাস পৃথিবীব্যাপী তার তাণ্ডবলীলা-ধ্বংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই বৈশ্বিক মহামারীর মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঝড়ে বিপর্যস্ত ভারতে মাথাচাড়া দেওয়া ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের পরপরই হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে মহামারীর মতো। করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেই। নতুন আতঙ্কের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন ফাঙ্গাসজনিত বিরল রোগ ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের উপস্থিতি।

ভারতে করোনা সংক্রমণের রোগীদের প্রায় ১২ হাজার মানুষের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে এ ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের রাজ্য সরকার একে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। করোনার ভারতীয় ধরন বাংলাদেশে শনাক্তকরণ করা হয়েছে কয়েকজনের মধ্যে। ভারতের পর বাংলাদেশেও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। রোগ-শোক তো আর সীমানা মানে না, মানুষ এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে গিয়ে যে কোনো রোগজীবাণু ছড়িয়ে দেয়। তাই ভারতের অবস্থা বিবেচনা করে আমাদের সাবধান হতে হবে। দেশে সম্প্রতি করোনার ভারতীয় ধরনের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। কাজেই মানুষের জীবন তথা রাষ্ট্রের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। তবে এ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই।

করোনার সংক্রমণের সুস্থতার সময় অথবা সুস্থ হয়ে ভালো হওয়ার ১২ থেকে ১৮ দিন পরে এ বিরল ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। করোনা থেকে সুস্থ হওয়া মানুষের মধ্যে এ রোগ যেভাবে সংক্রমিত হচ্ছে তা নিঃসন্দেহে আতঙ্কের। রোগটি হয় ছত্রাক বা ফাঙ্গাস দ্বারা, যার নাম হলো ‘মিউকরমাইকোসিস’। ছোঁয়াচে না হলেও মিউকর নামের এ ছত্রাকের সংস্পর্শে এলেই এ রোগের সংক্রমণের বিস্তার লাভ করে। তবে মিউকরমাইকোসিস কিন্তু নতুন কোনো ছত্রাক নয়, বহু আগে থেকেই প্রাকৃতিক পরিবেশে আছে ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসসহ অনেক ছত্রাকের উপস্থিতি। 

ব্ল্যাক, হোয়াইট ও ইয়োলো ফাঙ্গাস কী?
এগুলো এক ধরনের ছত্রাক বা মিউকর, যা সর্বব্যাপী, আমাদের চারপাশের আর্দ্র, অস্বাস্থ্যকর, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এ ছত্রাক তৈরি হয়। এগুলো সাধারণত পাওয়া যায় মাটি, গাছপালা, গাছের নিচে পড়ে থাকা পচা পাতা, বিষ্ঠা বা পশুর গোবর, জৈবসার, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্যদ্রব্যাদি ও শাকসবজির মধ্যে। এসব উৎস থেকে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমিত করতে পারে যে কাউকে। তবে ফাঙ্গাস সর্বব্যাপী থাকলেও এগুলোর সংক্রমণ ক্ষমতা খুবই কম, লাখে একজনের মধ্যে এ জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। অনেক মানুষের ক্ষেত্রে ততটা ক্ষতিকর নয়, সংক্রমণ হয় অপারচুনিসটিক ইনফেকশন বা সুবিধাবাদী হিসেবে। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কম এমন মানুষের ক্ষেত্রে এ ছত্রাকের সংক্রমণ বেশ গুরুতর এবং মৃত্যুর ঝুঁঁকিও বেশি। 

ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি?
কোনো কারণে শরীরের ইমিউনিটি বা প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে বা যারা বিভিন্ন রোগে ভোগেন, তাদের এ রোগের সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের রোগী যারা কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন, এইচআইভি বা এইডসে আক্রান্ত রোগী, অনেকদিন যাবৎ অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েডের ব্যবহার। এছাড়াও চামড়ায় বা শরীরের কোনো ক্ষত, কাটা জায়গা বা আগুনে পোড়া ক্ষতস্থানে, কিডনি বা অন্য কোো অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা রোগী, চরম অপুষ্টিজনিত রোগী, এমনকি গর্ভবতী মহিলা এবং বাচ্চাদেরও এসব ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। অনেকেই মনে করেন করোনা আক্রান্ত রোগীকে জীবন বাঁচানোর জন্য হাইডোজ স্টেরয়েড ব্যবহারের কারণে, বিশেষ করে আইসিইউতে ভর্তি রোগীদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এমনকি রোগীর জীবন বাঁচাতে শিল্পের অক্সিজেন ব্যবহারের কারণেও এমন হতে পারে। তবে সংক্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হলো জামাকাপড়সহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, ধুলাবালির সংস্পর্শে বা অন্য কোনো নোংরা জিনিসপত্রের সংস্পর্শে আসা, ময়লা, আর্দ্র বা স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে বসবাস, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্য গ্রহণ এ রোগের সংক্রমণ বাড়াতে পারে। 

কীভাবে ছড়ায়?
রোগটি মূলত বায়ুবাহিত। বাতাসে ছত্রাকের বীজগুটি বা স্পোর ভেসে বেড়ায়। শ্বাস গ্রহণের সময় এ ছত্রাকের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে নাক, মুখ, সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুস আক্রান্ত করে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চেয়ে হোয়াইট ফাঙ্গাস বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ মুখের আশপাশে হয়, পরে সাইনাস ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়। কিন্তু হোয়াইট ফাঙ্গাসের সংক্রমণ দ্রুত শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফুসফুস, লিভার, কিডনি এবং যৌনাঙ্গে অতি দ্রুত সংক্রমিত হতে পারে এ ফাঙ্গাসে। নখের মাধ্যমে শরীরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল করে দিতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে মৃত্যু বেশি হলেও হোয়াইট ফাঙ্গাসে মৃত্যু সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। অনেকেই মনে করেন হোয়াইট ফাঙ্গাসে গর্ভবতী এবং শিশুরাও আক্রান্ত হতে পারে। তবে ইয়েলো ফাঙ্গাসের লক্ষণগুলো হলো দুর্বলতা, ক্লান্তিবোধ, অরুচি এবং ওজন কম হওয়া। এমনকি সংক্রমণ মারাত্মক হলে সেক্ষেত্রে ক্ষতস্থান থেকে পুঁজ বের হওয়া, ক্ষত দীর্ঘস্থায়ী হওয়া, অপুষ্টি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল এবং চোখ বুজে আসা ইত্যাদি। 

এ রোগের লক্ষণ কী?
যদিও এ রোগটি নতুন নয়, তবে বর্তমানে করোনার সংক্রমণ থেকে ভালো হওয়ার সময় অথবা সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার পরেই এ রোগের সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। শরীরের যে অংশে এ ছত্রাক আক্রান্ত করছে, তার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায়। এ রোগের জীবাণু বাতাসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এছাড়া শরীরের কোনো ক্ষত বা কাটা জায়গা বা পুড়ে যাওয়া ক্ষতস্থান দিয়ে বা পচা খাবারের মাধ্যমে এ রোগের দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। শরীরের যে কোনো স্থানে এর সংক্রমণ হতে পারে, তবে এ রোগের প্রথম সংক্রমণ হয় সাধারণত মুখে, নাকে, চোখের আশপাশে। এমনকি সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুসকে আক্রান্ত করে।

লক্ষণগুলো হলো জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চোখে ও নাকের চতুর্পাশে ব্যথা। এছাড়া মুখের এক পাশে ফুলে ওঠা, মুখে কালো ক্ষত, ত্বকে আলসার, নাক, কপাল, গালের হাড় ও দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ হয়। পরে এটি চোখ, ফুসফুস ও মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে। 
আক্রান্তদের নাক বন্ধ, নাক থেকে রক্ত পড়া বা শ্লেষ্মামিশ্রিত কালো শক্ত পদার্থ বের হয়। এ রোগের কারণে নাকের ভিতরে কালচে হয়, ত্বক কালো বা বিবর্ণ হয়। তাই একে বলে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।

চোখ লাল বা কালো, চোখে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, রক্তক্ষরণ, ঝাপসা দেখা, কোনো জিনিস একের অধিক দেখা, চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা, পাপড়ি ঝরে যাওয়া এবং দৃষ্টি হারানোর মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এমনকি কোনো কোনো রোগীর চোখ অপসারণ করতে হয়। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, কাশি, কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে।

সাইনাসের ব্যথা এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণের ফলে প্রচণ্ড মাথাব্যথা, অসংলগ্ন কথাবার্তা, বিড়বিড় করা এমনকি জ্ঞান হারাতে পারে। পচা খাদ্যদ্রব্য খেয়ে পেটে ব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি হতে পারে। 
 
প্রতিরোধে করণীয়

যেহেতু রোগটি জটিল, তাই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। যাদের ক্যানসার, ডায়াবেটিস, কিডনি ও হার্টের রোগ রয়েছে তাদের করোনা হলে ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এসব রোগে যারা ভোগেন, ডায়াবেটিস ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণসহ তাদের অবশ্যই যথাযথ চিকিৎসা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। করোনা থেকে বাঁচার জন্য যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয় ঠিক একইভাবে এ রোগ থেকে বাঁচার জন্য কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সঠিকভাবে মাস্ক পরা, হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখা এবং শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা। মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। সার্জিক্যাল মাস্ক একবার ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া উচিত। তবে কাপড়ের মাস্ক ভালোভাবে ধুয়ে কয়েকবার পড়া যায়। অযথা বাইরে ঘোরাফেরা করবেন না, জনসমাগম এড়িয়ে চলবেন।

পরিষ্কার পরিছন্ন থাকার ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। ধুলাবালু, ভেজা স্যাঁতসেঁতে দেয়াল বা জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে। মাটি, পচা ফলমূল বা বিষ্ঠা হাতে লাগলে সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। চামড়ার মাধ্যমে যেন সংক্রমণ না হয় সেজন্য ক্ষতস্থান পরিষ্কার রাখতে হবে, ধুলাবালু লাগলে সঙ্গে সঙ্গে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। পচা, আধাপচা খাদ্যদ্রব্য, ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিজের বাড়ির আঙ্গিনা, বাগানের কাজে বা মাটি খননের সময় জুতা ও গ্লাভস ব্যবহার করা ভালো। 
করোনায় আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়। ফলে করোনা থেকে সেরে ওঠার পর ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই করোনা রোগে স্টেরয়েড ব্যবহারে একটা যোগসূত্র বা সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধের ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।

বর্তমানে করোনা সংক্রমণের পরে সুস্থ হওয়ার সময়কালে কারও শারীরিক কোনো লক্ষণ দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। রোগটি অত্যন্ত জটিল, আক্রান্ত হয়ে গেলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি, চিকিৎসাও ব্যয়বহুল এবং অনেকদিন যাবত চিকিৎসা নিতে হয়। সুতরাং যদি ভালোভাবে প্রতিকার প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায় তাহলে এর সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হবে। রোগটি করোনার মতো সংক্রামক নয়, তাই আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ