শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

অধ্যাপক এবিএম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
করোনার পর নতুন আতঙ্ক : ফাঙ্গাসের সংক্রমণ

করোনাভাইরাস পৃথিবীব্যাপী তার তাণ্ডবলীলা-ধ্বংসলীলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই বৈশ্বিক মহামারীর মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঝড়ে বিপর্যস্ত ভারতে মাথাচাড়া দেওয়া ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের পরপরই হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে মহামারীর মতো। করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেই। নতুন আতঙ্কের নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন ফাঙ্গাসজনিত বিরল রোগ ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসের উপস্থিতি।

ভারতে করোনা সংক্রমণের রোগীদের প্রায় ১২ হাজার মানুষের শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে এ ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের রাজ্য সরকার একে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। করোনার ভারতীয় ধরন বাংলাদেশে শনাক্তকরণ করা হয়েছে কয়েকজনের মধ্যে। ভারতের পর বাংলাদেশেও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। রোগ-শোক তো আর সীমানা মানে না, মানুষ এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে গিয়ে যে কোনো রোগজীবাণু ছড়িয়ে দেয়। তাই ভারতের অবস্থা বিবেচনা করে আমাদের সাবধান হতে হবে। দেশে সম্প্রতি করোনার ভারতীয় ধরনের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসও শনাক্ত হয়েছে। কাজেই মানুষের জীবন তথা রাষ্ট্রের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। তবে এ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই।

করোনার সংক্রমণের সুস্থতার সময় অথবা সুস্থ হয়ে ভালো হওয়ার ১২ থেকে ১৮ দিন পরে এ বিরল ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। করোনা থেকে সুস্থ হওয়া মানুষের মধ্যে এ রোগ যেভাবে সংক্রমিত হচ্ছে তা নিঃসন্দেহে আতঙ্কের। রোগটি হয় ছত্রাক বা ফাঙ্গাস দ্বারা, যার নাম হলো ‘মিউকরমাইকোসিস’। ছোঁয়াচে না হলেও মিউকর নামের এ ছত্রাকের সংস্পর্শে এলেই এ রোগের সংক্রমণের বিস্তার লাভ করে। তবে মিউকরমাইকোসিস কিন্তু নতুন কোনো ছত্রাক নয়, বহু আগে থেকেই প্রাকৃতিক পরিবেশে আছে ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং ইয়োলো ফাঙ্গাসসহ অনেক ছত্রাকের উপস্থিতি। 

ব্ল্যাক, হোয়াইট ও ইয়োলো ফাঙ্গাস কী?
এগুলো এক ধরনের ছত্রাক বা মিউকর, যা সর্বব্যাপী, আমাদের চারপাশের আর্দ্র, অস্বাস্থ্যকর, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এ ছত্রাক তৈরি হয়। এগুলো সাধারণত পাওয়া যায় মাটি, গাছপালা, গাছের নিচে পড়ে থাকা পচা পাতা, বিষ্ঠা বা পশুর গোবর, জৈবসার, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্যদ্রব্যাদি ও শাকসবজির মধ্যে। এসব উৎস থেকে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমিত করতে পারে যে কাউকে। তবে ফাঙ্গাস সর্বব্যাপী থাকলেও এগুলোর সংক্রমণ ক্ষমতা খুবই কম, লাখে একজনের মধ্যে এ জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। অনেক মানুষের ক্ষেত্রে ততটা ক্ষতিকর নয়, সংক্রমণ হয় অপারচুনিসটিক ইনফেকশন বা সুবিধাবাদী হিসেবে। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কম এমন মানুষের ক্ষেত্রে এ ছত্রাকের সংক্রমণ বেশ গুরুতর এবং মৃত্যুর ঝুঁঁকিও বেশি। 

ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি?
কোনো কারণে শরীরের ইমিউনিটি বা প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে বা যারা বিভিন্ন রোগে ভোগেন, তাদের এ রোগের সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। যেমন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের রোগী যারা কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন, এইচআইভি বা এইডসে আক্রান্ত রোগী, অনেকদিন যাবৎ অ্যান্টিবায়োটিক এবং স্টেরয়েডের ব্যবহার। এছাড়াও চামড়ায় বা শরীরের কোনো ক্ষত, কাটা জায়গা বা আগুনে পোড়া ক্ষতস্থানে, কিডনি বা অন্য কোো অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা রোগী, চরম অপুষ্টিজনিত রোগী, এমনকি গর্ভবতী মহিলা এবং বাচ্চাদেরও এসব ফাঙ্গাসের সংক্রমণ হতে পারে। অনেকেই মনে করেন করোনা আক্রান্ত রোগীকে জীবন বাঁচানোর জন্য হাইডোজ স্টেরয়েড ব্যবহারের কারণে, বিশেষ করে আইসিইউতে ভর্তি রোগীদের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এমনকি রোগীর জীবন বাঁচাতে শিল্পের অক্সিজেন ব্যবহারের কারণেও এমন হতে পারে। তবে সংক্রমণের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হলো জামাকাপড়সহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, ধুলাবালির সংস্পর্শে বা অন্য কোনো নোংরা জিনিসপত্রের সংস্পর্শে আসা, ময়লা, আর্দ্র বা স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে বসবাস, পচে যাওয়া বা পচন ধরা যে কোনো ফলমূল বা খাদ্য গ্রহণ এ রোগের সংক্রমণ বাড়াতে পারে। 

কীভাবে ছড়ায়?
রোগটি মূলত বায়ুবাহিত। বাতাসে ছত্রাকের বীজগুটি বা স্পোর ভেসে বেড়ায়। শ্বাস গ্রহণের সময় এ ছত্রাকের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে নাক, মুখ, সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুস আক্রান্ত করে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চেয়ে হোয়াইট ফাঙ্গাস বেশি বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সংক্রমণ মুখের আশপাশে হয়, পরে সাইনাস ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়। কিন্তু হোয়াইট ফাঙ্গাসের সংক্রমণ দ্রুত শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফুসফুস, লিভার, কিডনি এবং যৌনাঙ্গে অতি দ্রুত সংক্রমিত হতে পারে এ ফাঙ্গাসে। নখের মাধ্যমে শরীরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল করে দিতে পারে। ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে মৃত্যু বেশি হলেও হোয়াইট ফাঙ্গাসে মৃত্যু সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি। অনেকেই মনে করেন হোয়াইট ফাঙ্গাসে গর্ভবতী এবং শিশুরাও আক্রান্ত হতে পারে। তবে ইয়েলো ফাঙ্গাসের লক্ষণগুলো হলো দুর্বলতা, ক্লান্তিবোধ, অরুচি এবং ওজন কম হওয়া। এমনকি সংক্রমণ মারাত্মক হলে সেক্ষেত্রে ক্ষতস্থান থেকে পুঁজ বের হওয়া, ক্ষত দীর্ঘস্থায়ী হওয়া, অপুষ্টি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল এবং চোখ বুজে আসা ইত্যাদি। 

এ রোগের লক্ষণ কী?
যদিও এ রোগটি নতুন নয়, তবে বর্তমানে করোনার সংক্রমণ থেকে ভালো হওয়ার সময় অথবা সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার পরেই এ রোগের সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। শরীরের যে অংশে এ ছত্রাক আক্রান্ত করছে, তার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায়। এ রোগের জীবাণু বাতাসের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এছাড়া শরীরের কোনো ক্ষত বা কাটা জায়গা বা পুড়ে যাওয়া ক্ষতস্থান দিয়ে বা পচা খাবারের মাধ্যমে এ রোগের দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। শরীরের যে কোনো স্থানে এর সংক্রমণ হতে পারে, তবে এ রোগের প্রথম সংক্রমণ হয় সাধারণত মুখে, নাকে, চোখের আশপাশে। এমনকি সাইনাস, মস্তিষ্ক ও ফুসফুসকে আক্রান্ত করে।

লক্ষণগুলো হলো জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চোখে ও নাকের চতুর্পাশে ব্যথা। এছাড়া মুখের এক পাশে ফুলে ওঠা, মুখে কালো ক্ষত, ত্বকে আলসার, নাক, কপাল, গালের হাড় ও দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ হয়। পরে এটি চোখ, ফুসফুস ও মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে। 
আক্রান্তদের নাক বন্ধ, নাক থেকে রক্ত পড়া বা শ্লেষ্মামিশ্রিত কালো শক্ত পদার্থ বের হয়। এ রোগের কারণে নাকের ভিতরে কালচে হয়, ত্বক কালো বা বিবর্ণ হয়। তাই একে বলে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস।

চোখ লাল বা কালো, চোখে ব্যথা, ফুলে যাওয়া, রক্তক্ষরণ, ঝাপসা দেখা, কোনো জিনিস একের অধিক দেখা, চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা, পাপড়ি ঝরে যাওয়া এবং দৃষ্টি হারানোর মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এমনকি কোনো কোনো রোগীর চোখ অপসারণ করতে হয়। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, কাশি, কাশির সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে।

সাইনাসের ব্যথা এবং মস্তিষ্কে সংক্রমণের ফলে প্রচণ্ড মাথাব্যথা, অসংলগ্ন কথাবার্তা, বিড়বিড় করা এমনকি জ্ঞান হারাতে পারে। পচা খাদ্যদ্রব্য খেয়ে পেটে ব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি হতে পারে। 
 
প্রতিরোধে করণীয়

যেহেতু রোগটি জটিল, তাই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। যাদের ক্যানসার, ডায়াবেটিস, কিডনি ও হার্টের রোগ রয়েছে তাদের করোনা হলে ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এসব রোগে যারা ভোগেন, ডায়াবেটিস ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণসহ তাদের অবশ্যই যথাযথ চিকিৎসা এবং সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। করোনা থেকে বাঁচার জন্য যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হয় ঠিক একইভাবে এ রোগ থেকে বাঁচার জন্য কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে সঠিকভাবে মাস্ক পরা, হাত ধোয়ার চর্চা চালু রাখা এবং শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা। মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। সার্জিক্যাল মাস্ক একবার ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া উচিত। তবে কাপড়ের মাস্ক ভালোভাবে ধুয়ে কয়েকবার পড়া যায়। অযথা বাইরে ঘোরাফেরা করবেন না, জনসমাগম এড়িয়ে চলবেন।

পরিষ্কার পরিছন্ন থাকার ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। ধুলাবালু, ভেজা স্যাঁতসেঁতে দেয়াল বা জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে। মাটি, পচা ফলমূল বা বিষ্ঠা হাতে লাগলে সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। চামড়ার মাধ্যমে যেন সংক্রমণ না হয় সেজন্য ক্ষতস্থান পরিষ্কার রাখতে হবে, ধুলাবালু লাগলে সঙ্গে সঙ্গে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। পচা, আধাপচা খাদ্যদ্রব্য, ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিজের বাড়ির আঙ্গিনা, বাগানের কাজে বা মাটি খননের সময় জুতা ও গ্লাভস ব্যবহার করা ভালো। 
করোনায় আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়। ফলে করোনা থেকে সেরে ওঠার পর ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই করোনা রোগে স্টেরয়েড ব্যবহারে একটা যোগসূত্র বা সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধের ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।

বর্তমানে করোনা সংক্রমণের পরে সুস্থ হওয়ার সময়কালে কারও শারীরিক কোনো লক্ষণ দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। রোগটি অত্যন্ত জটিল, আক্রান্ত হয়ে গেলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি, চিকিৎসাও ব্যয়বহুল এবং অনেকদিন যাবত চিকিৎসা নিতে হয়। সুতরাং যদি ভালোভাবে প্রতিকার প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায় তাহলে এর সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হবে। রোগটি করোনার মতো সংক্রামক নয়, তাই আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলালীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলালীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা