শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রতি বছরই আমাদের দেশ থেকে অসংখ্য মানুষ উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ভীড় জমান। যদিও মহামারীর প্রকোপে গত দেড় বছর যাবৎ সেই সংখ্যা অনেকাংশেই কমে এসেছে। তবে এখনও অনেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার অপেক্ষায় আছেন শুধুমাত্র চিকিৎসার জন্য ভারত যাবেন বলে।

সম্প্রতি ভারতের অন্যতম চিকিৎসালয় ইয়াশোদা হাসপাতাল, হায়দ্রাবাদ-এর ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং স্লিপ মেডিসিন-এর কনসালটেন্ট ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান চিকিৎসা খাত বিশেষ করে করোনা প্রেক্ষাপট নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে বিশদ আলোচনা তুলে ধরেন।

বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা-এর গুরুত্ব কতটুকু? এই প্রশ্নের উত্তরে ডা. ভিসওয়াসভারান বলেন “প্রাথমিকভাবে রোগীদের অক্সিজেন সাপোর্ট প্রদানের জন্য প্লাজমা ব্যবহার করা হয়েছে। তবে বেশ কিছু গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে রোগীদের জীবন বাঁচাতে প্লাজমা লক্ষ্যনীয় কোন ভূমিকা রাখছে না বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিপরীত প্রতিক্রিয়াও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এসকল বিষয় বিবেচনায় রেখে বৈশ্বিকভাবে বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।”

রিমডেসিভির-এর মতো পরীক্ষামূলক ঔষধ কি কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সক্ষম? উত্তরে বালাসুব্রামানিয়ান জানান “বেশ কিছু সফল পরীক্ষার মাধ্যমে এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে এফডিএ অনুমোদিত ঔষধ রিমডেসিভির ছাড়া অন্যান্য পরীক্ষামূলক ঔষধ কোভিড চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে না। বর্তমান পরীক্ষা এবং বিকাশের ফলে আমরা কোভিড মোকাবেলায় নতুন কিছু দেখতে চলেছি।”

ভারতের অন্যতম প্রধান একটি হাসপাতালের কনসালটেন্ট হিসেবে, কোভিড রোগীদের চিকিৎসার বিষয়ে অন্যান্য ডাক্তারদের পরামর্শ প্রদানের বিষয়ে বলা হলে তিনি বলেন “যেহেতু কোভিড-১৯ রোগটি সকলের কাছেই নতুন তাই বেশিরভাগ পরীক্ষামূলক ঔষধের কার্যকারিতায় কমতি থাকা স্বাভাবিক এবং রয়েছেও। এখন পর্যন্ত কার্যকর ঔষধ হিসেবে একমাত্র স্টেরয়েড-এরই সাফল্যের প্রমাণ রয়েছে। যদিও রেমেডেসিভির, ব্যারিসিটিনিব এবং মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডিস সহ অন্যান্য ওষুধগুলো কয়েকটি চিকিত্সা নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ দ্বারা অনুমোদন পেয়েছে তবে চিকিৎসার জন্য এখনও ক্লিনিকাল গাইডলাইনে রেকোমেন্ড করা হয়নি। এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতার অনিশ্চয়তা এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি না থাকার কারণে কোভিড আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য এগুলো ব্যবহার করা যাচ্ছে না। জাতীয় কোভিড গাইডলাইন মেনে এবং ঔষধের সকল দিক বিবেচনার পরই ঔষধ ব্যবহার ও সরবরাহ করা হচ্ছে।”

ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং বৈশ্বিক বাজারে এর অবস্থান কোথায়? সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেন “তুলনামূলক সাধারণ রোগের কমপ্লেক্স সার্জারীগুলোর ক্ষেত্রে মিনিমালী ইনভেসিভ প্রক্রিয়াগুলো সম্প্রতি বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী হলো পালমোনারি মেডিসিন-এর একটি দিক যা সার্জারীর প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে ডায়াগনোসিস এবং রেসপিরেটোরি চিকিৎসাকে বেশি প্রাধান্য দেয়। শেষ দশকে ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী লক্ষ্যনীয়ভাবে উন্নতি করছে।”

ব্ল্যাক ফাংগাস-এর মোকাবেলায় স্টেরয়েড-এর ভূমিকা কতটুকু জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান “স্টেরয়েড-এর অস্বাভাবিক বা নিয়ন্ত্রণহীন ব্যবহার ব্ল্যাক ফাংগাস-এর প্রকোপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং এর ফলে শরীরে ব্ল্যাক ফাংগাস আক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এছাড়া স্টেরয়েড রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে তোলে যা ব্ল্যাক ফাংগাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার অন্যতম কারণ হয়ে উঠতে পারে। তবে যেসকল কোভিড রোগীদের অক্সিজেনের প্রয়োজন তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য স্টেরয়েড ভূমিকা পালন করে। এছাড়া পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকলেও, ব্ল্যাক ফাংগাসে আক্রান্ত রোগী ছাড়া অন্যান্য রোগীদেরও স্টেরয়েড ব্যবহারে মাধ্যমে উপকার হতে পারে তবে তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধায়নে ব্যবহার করতে হবে।”  

সাক্ষাৎকারে ভারতের অন্যান্য হাসপাতাল এবং ইয়াশোদা’র মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে তার কাছে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হয়। যার উত্তরে তিনি জানান “ইয়াশোদা গ্রুপ-এর হাসপাতালগুলো দীর্ঘ ৩ দশক ধরে জনগণকে উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে আসছে। ভারতের হায়দ্রাবাদ-এ অবস্থিত আমাদের হাসপাতালে প্রায় ২৪০০ রোগীর ধারণক্ষমতা রয়েছে এবং আমরা এই পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার কোভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছি। আমাদের হাসপাতালকে আমরা একটু ভিন্ন ধাঁচের হাসপাতাল হিসেবেই গড়ে তুলেছি এবং আমাদের হাসপাতাল স্টেট-অব-দ্য-আর্ট প্রযুক্তি দ্বারা স্বয়ংসম্পূর্ণ।”

ফুসফুস ক্যান্সার ও ডায়াগনোসিস নিয়েও তিনি বেশ কিছু কথা বলেছেন। ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান বলেন, “ডায়াগনোসিস এবং ফুসফুস ক্যান্সারে মিডিয়াস্টিনাল লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয় ও বেনিং এটিওলজীর লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয়ে নূন্যতম ইনভেসিভ ডে-কেয়ার পদ্ধতির ক্ষেত্রে এন্ডোব্রোঞ্চিয়াল আল্ট্রাসাউন্ড-গাইডেড ট্রান্সব্রোঞ্চিয়াল নিডেল অ্যাসপিরেশন (ইবিইউএস টিবিএনএস) অন্যতম পছন্দের ডায়াগনস্টিক মোডালিটি হয়ে উঠেছে। পেরিফেরাল পালমোনারি ক্ষত নির্ণয়ের ক্ষেত্রে নেভিগেশন ব্রোঙ্কোস্কোপি এবং রেডিয়াল ইবিইউএস পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে। রিগিড ব্রোঙ্কোস্কোপি টিউমার বায়োপসি, এয়ারওয়ে রিক্যানালাইজেশন এবং স্টেন্টিংয়ের মতো অনেক জটিল পদ্ধতি সম্পন্নে সাহায্য করে। অন্যদিকে, আনডায়াগনসড প্লিউরাল এফিউশনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক জটিল চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। যা মেডিকেল থোরাকোস্কোপি দ্বারা নির্ণয় এবং পরিচালনা করা যায়। গুরুতর এবং অনিয়ন্ত্রিত শ্বাস-কষ্টের জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মোপ্লাস্টির মতো উন্নত পন্থা এবং সিওপিডি’র জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মো-ভেইপর অ্যাবলেশন পদ্ধতির মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসে তীব্র বাধাজনিত সমস্যার চিকিত্সার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে।”

যেসকল রোগীরা সমস্যা নিয়ে আসে তাদের মধ্যে কোন কমন সমস্যা লক্ষ্য করা যায় কিনা সেই প্রসজ্ঞে প্রশ্ন করা হলে ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান জানান “কোভিড ছাড়াও যেসকল রোগীরা চিকিৎসা বা পরামর্শের জন্য আসে তাদের অনেকের মধ্যেই শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যা যেমন; সিওপিডি, অ্যাজমা, ফুসফুসের রোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, টিউবারকুলোসিস ইত্যাদি রোগ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেহেতু ইয়াশোদা হাসপাতাল একটি মাল্টি-স্পেশালিটি হেলথকেয়ার গ্রুপ, তাই জটিল নিদ্রাজনিত সমস্যাগ্রস্থ অনের রোগীই আমাদের হাসপাতালে ভীড় করছেন। আবার অনেক হাসপাতালই যেসব রোগীদের অ্যাডভান্সড ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং ইসিএমও সেবা প্রয়োজন হয় তাদের আমাদের কাছে আসার জন্য পরামর্শ দেয়। এছাড়া ফুসফুস, হার্ট-ফুসফুস ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানই রোগীদের প্রথম পছন্দ।”     

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন বুধবার
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা