শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রতি বছরই আমাদের দেশ থেকে অসংখ্য মানুষ উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ভীড় জমান। যদিও মহামারীর প্রকোপে গত দেড় বছর যাবৎ সেই সংখ্যা অনেকাংশেই কমে এসেছে। তবে এখনও অনেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার অপেক্ষায় আছেন শুধুমাত্র চিকিৎসার জন্য ভারত যাবেন বলে।

সম্প্রতি ভারতের অন্যতম চিকিৎসালয় ইয়াশোদা হাসপাতাল, হায়দ্রাবাদ-এর ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং স্লিপ মেডিসিন-এর কনসালটেন্ট ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান চিকিৎসা খাত বিশেষ করে করোনা প্রেক্ষাপট নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে বিশদ আলোচনা তুলে ধরেন।

বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা-এর গুরুত্ব কতটুকু? এই প্রশ্নের উত্তরে ডা. ভিসওয়াসভারান বলেন “প্রাথমিকভাবে রোগীদের অক্সিজেন সাপোর্ট প্রদানের জন্য প্লাজমা ব্যবহার করা হয়েছে। তবে বেশ কিছু গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে রোগীদের জীবন বাঁচাতে প্লাজমা লক্ষ্যনীয় কোন ভূমিকা রাখছে না বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিপরীত প্রতিক্রিয়াও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এসকল বিষয় বিবেচনায় রেখে বৈশ্বিকভাবে বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।”

রিমডেসিভির-এর মতো পরীক্ষামূলক ঔষধ কি কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সক্ষম? উত্তরে বালাসুব্রামানিয়ান জানান “বেশ কিছু সফল পরীক্ষার মাধ্যমে এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে এফডিএ অনুমোদিত ঔষধ রিমডেসিভির ছাড়া অন্যান্য পরীক্ষামূলক ঔষধ কোভিড চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে না। বর্তমান পরীক্ষা এবং বিকাশের ফলে আমরা কোভিড মোকাবেলায় নতুন কিছু দেখতে চলেছি।”

ভারতের অন্যতম প্রধান একটি হাসপাতালের কনসালটেন্ট হিসেবে, কোভিড রোগীদের চিকিৎসার বিষয়ে অন্যান্য ডাক্তারদের পরামর্শ প্রদানের বিষয়ে বলা হলে তিনি বলেন “যেহেতু কোভিড-১৯ রোগটি সকলের কাছেই নতুন তাই বেশিরভাগ পরীক্ষামূলক ঔষধের কার্যকারিতায় কমতি থাকা স্বাভাবিক এবং রয়েছেও। এখন পর্যন্ত কার্যকর ঔষধ হিসেবে একমাত্র স্টেরয়েড-এরই সাফল্যের প্রমাণ রয়েছে। যদিও রেমেডেসিভির, ব্যারিসিটিনিব এবং মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডিস সহ অন্যান্য ওষুধগুলো কয়েকটি চিকিত্সা নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ দ্বারা অনুমোদন পেয়েছে তবে চিকিৎসার জন্য এখনও ক্লিনিকাল গাইডলাইনে রেকোমেন্ড করা হয়নি। এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতার অনিশ্চয়তা এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি না থাকার কারণে কোভিড আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য এগুলো ব্যবহার করা যাচ্ছে না। জাতীয় কোভিড গাইডলাইন মেনে এবং ঔষধের সকল দিক বিবেচনার পরই ঔষধ ব্যবহার ও সরবরাহ করা হচ্ছে।”

ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং বৈশ্বিক বাজারে এর অবস্থান কোথায়? সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেন “তুলনামূলক সাধারণ রোগের কমপ্লেক্স সার্জারীগুলোর ক্ষেত্রে মিনিমালী ইনভেসিভ প্রক্রিয়াগুলো সম্প্রতি বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী হলো পালমোনারি মেডিসিন-এর একটি দিক যা সার্জারীর প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে ডায়াগনোসিস এবং রেসপিরেটোরি চিকিৎসাকে বেশি প্রাধান্য দেয়। শেষ দশকে ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী লক্ষ্যনীয়ভাবে উন্নতি করছে।”

ব্ল্যাক ফাংগাস-এর মোকাবেলায় স্টেরয়েড-এর ভূমিকা কতটুকু জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান “স্টেরয়েড-এর অস্বাভাবিক বা নিয়ন্ত্রণহীন ব্যবহার ব্ল্যাক ফাংগাস-এর প্রকোপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং এর ফলে শরীরে ব্ল্যাক ফাংগাস আক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এছাড়া স্টেরয়েড রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে তোলে যা ব্ল্যাক ফাংগাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার অন্যতম কারণ হয়ে উঠতে পারে। তবে যেসকল কোভিড রোগীদের অক্সিজেনের প্রয়োজন তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য স্টেরয়েড ভূমিকা পালন করে। এছাড়া পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকলেও, ব্ল্যাক ফাংগাসে আক্রান্ত রোগী ছাড়া অন্যান্য রোগীদেরও স্টেরয়েড ব্যবহারে মাধ্যমে উপকার হতে পারে তবে তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধায়নে ব্যবহার করতে হবে।”  

সাক্ষাৎকারে ভারতের অন্যান্য হাসপাতাল এবং ইয়াশোদা’র মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে তার কাছে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হয়। যার উত্তরে তিনি জানান “ইয়াশোদা গ্রুপ-এর হাসপাতালগুলো দীর্ঘ ৩ দশক ধরে জনগণকে উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে আসছে। ভারতের হায়দ্রাবাদ-এ অবস্থিত আমাদের হাসপাতালে প্রায় ২৪০০ রোগীর ধারণক্ষমতা রয়েছে এবং আমরা এই পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার কোভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছি। আমাদের হাসপাতালকে আমরা একটু ভিন্ন ধাঁচের হাসপাতাল হিসেবেই গড়ে তুলেছি এবং আমাদের হাসপাতাল স্টেট-অব-দ্য-আর্ট প্রযুক্তি দ্বারা স্বয়ংসম্পূর্ণ।”

ফুসফুস ক্যান্সার ও ডায়াগনোসিস নিয়েও তিনি বেশ কিছু কথা বলেছেন। ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান বলেন, “ডায়াগনোসিস এবং ফুসফুস ক্যান্সারে মিডিয়াস্টিনাল লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয় ও বেনিং এটিওলজীর লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয়ে নূন্যতম ইনভেসিভ ডে-কেয়ার পদ্ধতির ক্ষেত্রে এন্ডোব্রোঞ্চিয়াল আল্ট্রাসাউন্ড-গাইডেড ট্রান্সব্রোঞ্চিয়াল নিডেল অ্যাসপিরেশন (ইবিইউএস টিবিএনএস) অন্যতম পছন্দের ডায়াগনস্টিক মোডালিটি হয়ে উঠেছে। পেরিফেরাল পালমোনারি ক্ষত নির্ণয়ের ক্ষেত্রে নেভিগেশন ব্রোঙ্কোস্কোপি এবং রেডিয়াল ইবিইউএস পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে। রিগিড ব্রোঙ্কোস্কোপি টিউমার বায়োপসি, এয়ারওয়ে রিক্যানালাইজেশন এবং স্টেন্টিংয়ের মতো অনেক জটিল পদ্ধতি সম্পন্নে সাহায্য করে। অন্যদিকে, আনডায়াগনসড প্লিউরাল এফিউশনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক জটিল চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। যা মেডিকেল থোরাকোস্কোপি দ্বারা নির্ণয় এবং পরিচালনা করা যায়। গুরুতর এবং অনিয়ন্ত্রিত শ্বাস-কষ্টের জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মোপ্লাস্টির মতো উন্নত পন্থা এবং সিওপিডি’র জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মো-ভেইপর অ্যাবলেশন পদ্ধতির মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসে তীব্র বাধাজনিত সমস্যার চিকিত্সার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে।”

যেসকল রোগীরা সমস্যা নিয়ে আসে তাদের মধ্যে কোন কমন সমস্যা লক্ষ্য করা যায় কিনা সেই প্রসজ্ঞে প্রশ্ন করা হলে ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান জানান “কোভিড ছাড়াও যেসকল রোগীরা চিকিৎসা বা পরামর্শের জন্য আসে তাদের অনেকের মধ্যেই শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যা যেমন; সিওপিডি, অ্যাজমা, ফুসফুসের রোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, টিউবারকুলোসিস ইত্যাদি রোগ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেহেতু ইয়াশোদা হাসপাতাল একটি মাল্টি-স্পেশালিটি হেলথকেয়ার গ্রুপ, তাই জটিল নিদ্রাজনিত সমস্যাগ্রস্থ অনের রোগীই আমাদের হাসপাতালে ভীড় করছেন। আবার অনেক হাসপাতালই যেসব রোগীদের অ্যাডভান্সড ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং ইসিএমও সেবা প্রয়োজন হয় তাদের আমাদের কাছে আসার জন্য পরামর্শ দেয়। এছাড়া ফুসফুস, হার্ট-ফুসফুস ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানই রোগীদের প্রথম পছন্দ।”     

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক
শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
সর্বশেষ খবর
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা