শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
“মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনতে ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই”

প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রতি বছরই আমাদের দেশ থেকে অসংখ্য মানুষ উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ভীড় জমান। যদিও মহামারীর প্রকোপে গত দেড় বছর যাবৎ সেই সংখ্যা অনেকাংশেই কমে এসেছে। তবে এখনও অনেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার অপেক্ষায় আছেন শুধুমাত্র চিকিৎসার জন্য ভারত যাবেন বলে।

সম্প্রতি ভারতের অন্যতম চিকিৎসালয় ইয়াশোদা হাসপাতাল, হায়দ্রাবাদ-এর ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং স্লিপ মেডিসিন-এর কনসালটেন্ট ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান চিকিৎসা খাত বিশেষ করে করোনা প্রেক্ষাপট নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে বিশদ আলোচনা তুলে ধরেন।

বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা-এর গুরুত্ব কতটুকু? এই প্রশ্নের উত্তরে ডা. ভিসওয়াসভারান বলেন “প্রাথমিকভাবে রোগীদের অক্সিজেন সাপোর্ট প্রদানের জন্য প্লাজমা ব্যবহার করা হয়েছে। তবে বেশ কিছু গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে রোগীদের জীবন বাঁচাতে প্লাজমা লক্ষ্যনীয় কোন ভূমিকা রাখছে না বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিপরীত প্রতিক্রিয়াও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এসকল বিষয় বিবেচনায় রেখে বৈশ্বিকভাবে বর্তমানে কোভিড চিকিৎসায় প্লাজমা ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।”

রিমডেসিভির-এর মতো পরীক্ষামূলক ঔষধ কি কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সক্ষম? উত্তরে বালাসুব্রামানিয়ান জানান “বেশ কিছু সফল পরীক্ষার মাধ্যমে এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে এফডিএ অনুমোদিত ঔষধ রিমডেসিভির ছাড়া অন্যান্য পরীক্ষামূলক ঔষধ কোভিড চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে না। বর্তমান পরীক্ষা এবং বিকাশের ফলে আমরা কোভিড মোকাবেলায় নতুন কিছু দেখতে চলেছি।”

ভারতের অন্যতম প্রধান একটি হাসপাতালের কনসালটেন্ট হিসেবে, কোভিড রোগীদের চিকিৎসার বিষয়ে অন্যান্য ডাক্তারদের পরামর্শ প্রদানের বিষয়ে বলা হলে তিনি বলেন “যেহেতু কোভিড-১৯ রোগটি সকলের কাছেই নতুন তাই বেশিরভাগ পরীক্ষামূলক ঔষধের কার্যকারিতায় কমতি থাকা স্বাভাবিক এবং রয়েছেও। এখন পর্যন্ত কার্যকর ঔষধ হিসেবে একমাত্র স্টেরয়েড-এরই সাফল্যের প্রমাণ রয়েছে। যদিও রেমেডেসিভির, ব্যারিসিটিনিব এবং মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডিস সহ অন্যান্য ওষুধগুলো কয়েকটি চিকিত্সা নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ দ্বারা অনুমোদন পেয়েছে তবে চিকিৎসার জন্য এখনও ক্লিনিকাল গাইডলাইনে রেকোমেন্ড করা হয়নি। এই ঔষধগুলোর কার্যকারিতার অনিশ্চয়তা এবং প্রয়োজনীয় তথ্যাদি না থাকার কারণে কোভিড আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য এগুলো ব্যবহার করা যাচ্ছে না। জাতীয় কোভিড গাইডলাইন মেনে এবং ঔষধের সকল দিক বিবেচনার পরই ঔষধ ব্যবহার ও সরবরাহ করা হচ্ছে।”

ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং বৈশ্বিক বাজারে এর অবস্থান কোথায়? সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি উত্তরে বলেন “তুলনামূলক সাধারণ রোগের কমপ্লেক্স সার্জারীগুলোর ক্ষেত্রে মিনিমালী ইনভেসিভ প্রক্রিয়াগুলো সম্প্রতি বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী হলো পালমোনারি মেডিসিন-এর একটি দিক যা সার্জারীর প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে ডায়াগনোসিস এবং রেসপিরেটোরি চিকিৎসাকে বেশি প্রাধান্য দেয়। শেষ দশকে ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী লক্ষ্যনীয়ভাবে উন্নতি করছে।”

ব্ল্যাক ফাংগাস-এর মোকাবেলায় স্টেরয়েড-এর ভূমিকা কতটুকু জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান “স্টেরয়েড-এর অস্বাভাবিক বা নিয়ন্ত্রণহীন ব্যবহার ব্ল্যাক ফাংগাস-এর প্রকোপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং এর ফলে শরীরে ব্ল্যাক ফাংগাস আক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এছাড়া স্টেরয়েড রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে তোলে যা ব্ল্যাক ফাংগাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার অন্যতম কারণ হয়ে উঠতে পারে। তবে যেসকল কোভিড রোগীদের অক্সিজেনের প্রয়োজন তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য স্টেরয়েড ভূমিকা পালন করে। এছাড়া পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া থাকলেও, ব্ল্যাক ফাংগাসে আক্রান্ত রোগী ছাড়া অন্যান্য রোগীদেরও স্টেরয়েড ব্যবহারে মাধ্যমে উপকার হতে পারে তবে তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধায়নে ব্যবহার করতে হবে।”  

সাক্ষাৎকারে ভারতের অন্যান্য হাসপাতাল এবং ইয়াশোদা’র মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে তার কাছে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হয়। যার উত্তরে তিনি জানান “ইয়াশোদা গ্রুপ-এর হাসপাতালগুলো দীর্ঘ ৩ দশক ধরে জনগণকে উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে আসছে। ভারতের হায়দ্রাবাদ-এ অবস্থিত আমাদের হাসপাতালে প্রায় ২৪০০ রোগীর ধারণক্ষমতা রয়েছে এবং আমরা এই পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার কোভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়েছি। আমাদের হাসপাতালকে আমরা একটু ভিন্ন ধাঁচের হাসপাতাল হিসেবেই গড়ে তুলেছি এবং আমাদের হাসপাতাল স্টেট-অব-দ্য-আর্ট প্রযুক্তি দ্বারা স্বয়ংসম্পূর্ণ।”

ফুসফুস ক্যান্সার ও ডায়াগনোসিস নিয়েও তিনি বেশ কিছু কথা বলেছেন। ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান বলেন, “ডায়াগনোসিস এবং ফুসফুস ক্যান্সারে মিডিয়াস্টিনাল লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয় ও বেনিং এটিওলজীর লিম্ফডেনোপ্যাথি নির্ণয়ে নূন্যতম ইনভেসিভ ডে-কেয়ার পদ্ধতির ক্ষেত্রে এন্ডোব্রোঞ্চিয়াল আল্ট্রাসাউন্ড-গাইডেড ট্রান্সব্রোঞ্চিয়াল নিডেল অ্যাসপিরেশন (ইবিইউএস টিবিএনএস) অন্যতম পছন্দের ডায়াগনস্টিক মোডালিটি হয়ে উঠেছে। পেরিফেরাল পালমোনারি ক্ষত নির্ণয়ের ক্ষেত্রে নেভিগেশন ব্রোঙ্কোস্কোপি এবং রেডিয়াল ইবিইউএস পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে। রিগিড ব্রোঙ্কোস্কোপি টিউমার বায়োপসি, এয়ারওয়ে রিক্যানালাইজেশন এবং স্টেন্টিংয়ের মতো অনেক জটিল পদ্ধতি সম্পন্নে সাহায্য করে। অন্যদিকে, আনডায়াগনসড প্লিউরাল এফিউশনের ক্ষেত্রে তুলনামূলক জটিল চিকিৎসা পদ্ধতি অবলম্বনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। যা মেডিকেল থোরাকোস্কোপি দ্বারা নির্ণয় এবং পরিচালনা করা যায়। গুরুতর এবং অনিয়ন্ত্রিত শ্বাস-কষ্টের জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মোপ্লাস্টির মতো উন্নত পন্থা এবং সিওপিডি’র জন্য ব্রোঙ্কিয়াল থার্মো-ভেইপর অ্যাবলেশন পদ্ধতির মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসে তীব্র বাধাজনিত সমস্যার চিকিত্সার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটেছে।”

যেসকল রোগীরা সমস্যা নিয়ে আসে তাদের মধ্যে কোন কমন সমস্যা লক্ষ্য করা যায় কিনা সেই প্রসজ্ঞে প্রশ্ন করা হলে ডা. ভিসওয়াসভারান বালাসুব্রামানিয়ান জানান “কোভিড ছাড়াও যেসকল রোগীরা চিকিৎসা বা পরামর্শের জন্য আসে তাদের অনেকের মধ্যেই শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত সমস্যা যেমন; সিওপিডি, অ্যাজমা, ফুসফুসের রোগ, ফুসফুস ক্যান্সার, টিউবারকুলোসিস ইত্যাদি রোগ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেহেতু ইয়াশোদা হাসপাতাল একটি মাল্টি-স্পেশালিটি হেলথকেয়ার গ্রুপ, তাই জটিল নিদ্রাজনিত সমস্যাগ্রস্থ অনের রোগীই আমাদের হাসপাতালে ভীড় করছেন। আবার অনেক হাসপাতালই যেসব রোগীদের অ্যাডভান্সড ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজী এবং ইসিএমও সেবা প্রয়োজন হয় তাদের আমাদের কাছে আসার জন্য পরামর্শ দেয়। এছাড়া ফুসফুস, হার্ট-ফুসফুস ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠানই রোগীদের প্রথম পছন্দ।”     

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

এই মাত্র | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ