শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সেপ্টেম্বর পিসিওএস সচেতনতা মাস

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম

অধ্যাপক লায়লা আরজুমান্দ বানু, অধ্যাপক ডা. শেখ জিন্নাত আরা নাসরিন, ডা. শারমিন আব্বাসি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম

আপনি একা নন!
বিষয়টি কী? হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে একজন নারীর শারীরিক কিছু পরিবর্তন এবং ওভারিতে বিশেষ ধরনের কিছু সিস্ট তৈরি হওয়াকে একসঙ্গে বলে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। ‘পলি’ কথার অর্থ অনেক। অনেক সিস্ট ডিম্বাশয়ের ওপর জমলে এই অসুখ বেশি করে দেখা যায়।


কাদের হয় : রিপ্রোডাটিভ মহিলাদের ২%-২০% এই সমস্যায় ভুগছেন। বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে এই রোগে আক্রান্তর সংখ্যা। সদ্য পিরিয়ড শুরুর পর মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়। এ ক্ষেত্রে ভারী চেহারার মেয়েরাই বেশি আক্রান্ত হয়। এর পর ২০-৩০ বছরের সময়, অর্থাৎ যাদের বিয়ের পর থেকেই সন্তান ধারনের সমস্যা ও অনিয়মিত পিরিয়ড অথবা পিরিয়ডের সময় নানা জটিলতা লক্ষ্য করা গেলে এই অসুখে আক্রান্ত কি না তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। তবে সব সময় যে পিরিয়ড অনিয়মিত হবে বা ব্যথা থাকবেই এমন কোনো কথা নেই। এ ছাড়া ৩৫-৪০ বছরের মধ্যে ওজন বেশি, খাওয়া-দাওয়ায় অনিয়ন্ত্রণ এই অসুখ ডেকে আনে।

কারণ কী : ব্যাখ্যা করা কঠিন। পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের সঠিক কারণ এখনো পাওয়া যায়নি। কিন্তু ইনসুলিন প্রতিরোধ এবং হরমোন ভারসাম্যহীনতার পাশাপাশি জেনেটিক্সকে অবশ্যই একটি ফ্যাক্টর বলে মনে করা হয়। একজন মহিলার পিসিওএস হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পায় যদি তার মা, বোন বা মাসীর মতো পরিবারের কারও পিসিওএস থাকে। মূলত মূলত শরীরে হরমোনের সমতা রক্ষা পায় না বলেই এই অসুখ হয়। শরীরে এন্ড্রোজেন হরমোন বাড়ে, ডিম্বাশয়ের মাঝে সমস্যা হয় এবং সিস্ট তৈরি হয়।

জেনোটিক্যাল এবং দুর্বল ও Immune System ছাড়াও আপনি হয়তো না জেনেই নিজের মধ্যে PCOD পরিবেশ তৈরি করছেন । যেমন : 
অতিরিক্ত সুলতা, ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার গ্রহণ।

লক্ষণসমূহ : অনিয়মিত মাসিক অথবা মাসিক বন্ধ থাকা, ব্রন, অতিরিক্ত লোম হওয়া- মুখে, গলা, বুক ও পেটে, গলা বা হাত বা শরীরের বিভিন্ন ভাঁজে কালো ছোপ ছোপ দাগ হওয়া, মাথার চুল পাতলা হওয়া বা পড়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি, বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাত।


কীভাবে পিসিওএস নির্ণয় করা হয়?
পিসিওএস-এর জন্য কোনো একক নির্দিষ্ট পরীক্ষা নেই এবং ফলস্বরূপ, ডায়াগনোসিস পদ্ধতিটি ডাক্তার থেকে ডাক্তারের মধ্যে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে।
প্রথমত, ডাক্তার  ইতিহাস পর্যালোচনা করবেন এবং ওজন, বিএমআই, মাসিক চক্র, খাদ্য, এবং ব্যায়াম প্রণালির মতো তথ্য তালিকা পর্যালোচনা করবেন। পারিবারিক ইতিহাস, বিশেষত হরমোন সমস্যা এবং ডায়াবেটিস সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হবে।
এর পর স্তন, থাইরয়েড গ্রন্থি, ত্বক, এবং পেটের একটি শারীরিক পরীক্ষা হতে পারে। একটি পেলভিক পরীক্ষা বা পিসিওএস আল্ট্রাসাউন্ড ডিম্বাশয়ের কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কিনা দেখার জন্য করা হতে পারে। যদি সিস্ট এবং বেড়ে যাওয়া ডিম্বাশয়ের মতো পিসিওএস-এর লক্ষণগুলো উপস্থিত থাকে, সেগুলো পরীক্ষার সময় দেখা যাবে।
টেস্টোস্টেরন, প্রোল্যাক্টিন, ট্রাইগ্লিসারাইডস, কোলেস্টেরল, থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন (টিএসএইচ) এবং ইনসুলিনের মাত্রাসহ অন্যান্য পরীক্ষা করার জন্য রক্ত পরীক্ষার জন্য বলতে পারে। লিপিড মাত্রার পরীক্ষা, উপবাসে গ্লুকোজ পরীক্ষা এবং থাইরয়েড ফাংশন পরীক্ষা থেকে সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য ডাক্তার পেয়ে যান।


রোগীর নিম্নোক্ত তিনটি মানদণ্ডের মধ্যে অন্তত দুটি সন্তুষ্ট হলে এই অবস্থার নির্ণয় করা হয়:
১. ঋতু অস্বাভাবিকতা যার মানে পিরিয়ডের অনিয়ম বা অনুপস্থিতি।
২. রক্তে পুরুষ হরমোনগুলোর উচ্চমাত্রায় উপস্থিতি যার ফলে ব্রণ বা অতিরিক্ত চুলের বৃদ্ধি দেখা দিতে পারে, বিশেষত শরীর এবং মুখে।
৩. ডিম্বাশয় পলিসিস্টিক হলে একটি বা উভয় ডিম্বাশয় আকারে বৃদ্ধি পায়; অথবা একটি একক ডিম্বাশয়ে ১২টি বা তার বেশি ফলিকল দেখা যায়।

প্রতিকার : চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

পিসিওডি নিয়ে এ দেশে মহিলারা যথেষ্ট সচেতন নন। এই অসুখ বেশি হয় অসচেতনতা থেকে। কর্মব্যস্ত যুগের দোহাই দিয়ে নিজস্ব খাওয়া-দাওয়া ও ওজন কমানোর দিকটা মেয়েরা সব সময় মাথায় আনেন। তবে স্রেফ জিম করাই নয়, চাই ভিতর থেকে সুস্থতাও। তাই গর্ভধারণের সময় আজকাল এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বেশিরভাগ মেয়েকেই। 

আপনার জন্য টিপস : রোগ ও রোগীর ধরন বুঝে চিকিৎসা শুরু করা হয়। সব সময় ওষুধ লাগে এমনটা নয়।
১. এ ধরনের রোগ থেকে রেহাই পাওয়ার মূল উপায় জীবনযাত্রার পরিবর্তন।
২. স্ট্রেস দূরে রাখা, অন্তত ছয়-সাত ঘণ্টা ঘুম, ওজন নিয়ন্ত্রণ, বাইরের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ ও কোনো হরমোনাল অসুখের চিকিৎসা শুরু করলেই এই রোগ প্রায় নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। 
৩. পিসিওএস সামলে নিয়েই কনসিভ করার কথা ভাবা ভালো।
৩. যোগ, নানা অ্যাবডোমিনাল এক্সারসাইজ, জগিং, জোরে হাঁটা, ব্যয়াম যেগুলোতে পেটের মেদ ঝরে সে সব অভ্যাস করা, চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ডায়েট আর সঙ্গে হরমোনের অসুখ থাকলে তার চিকিৎসা করানো এগুলোই এই অসুখ সারানোর মূল মন্ত্র।

আপনি ওষুধ খান কিংবা সার্জারি করান, PCOD কন্ট্রোল করতে গেলে কিন্তু  নিজের ডায়েটের দিকেও নজর দিতে হবে। 
কী খাচ্ছেন, কতটা খাচ্ছেন, সেটা দেখা যেমন জরুরি, ঠিক সেরকমই পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম আটকাতে কী-কী খাবেন না, সেটা জানাও খুব জরুরি।
১. লো-কার্ব খাবার আপনার যদি PCOD-এর সমস্যা থাকে, তা হলে লো-কার্ব খাবার অর্থাৎ যে খাবারে কার্বোহাইড্রেট কম, সে ধরনের খাবার খান। ভাত, আলু, কর্নফ্লেক্স ইত্যাদি না খাওয়াই ভালো (PCOS Diet Chart In Bengali)। খাদ্য তালিকায় থাকতে পারে মাল্টিগ্রেন ব্রেড, সয়াবিনের দুধ, ওটস, আপেলের রস, আনারস, লো-ফ্যাট দই, মুয়েসলি, গাজর ইত্যদি।
২. দুগ্ধজাত খাবার বেশি নয় 
৩.  প্রসেসড ফুড একদম নয় 
PCOD অথবা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমে কিন্তু প্রসেসড ফুড যেমন হ্যাম, সসেজ, চিজ, যেকোনো ক্যানড খাবার একেবারেই চলবে না। এই খাবারগুলোতে চিনি, ফ্যাট, প্রেজারভেটিভ এবং অতিরিক্ত পরিমাণে সোডিয়াম থাকে যা সেই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
৪. মিষ্টি খাবেন না 
চিনি না খেলেই ভালো। মিষ্টি, আইসক্রিম, চকোলেট ও কোমল পানীয় যতটা পারেন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

হেলদি লাইফস্টাইল 


১ এক্সারসাইজ 
নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। জিমে গিয়ে এক্সারসাইজ না করতে পারলে ক্ষতি নেই, বাড়িতেই যোগব্যায়াম করুন। আর কিছু না হলে সকাল-বিকেল হাঁটুন।
২ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন 
ওজন যদি বাড়তে থাকে তা হলে কিন্তু সিস্ট হতে বাধ্য। কারণ, জরায়ুতে মেদ জমে-জমেই ঋতুস্রাব অনিয়মিত হয় এবং সিস্টের সমস্যা দেখা দেয়। কাজেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৩ নিয়মিত চেক-আপ করান 
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম  বা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজঅর্ডার কিন্তু কখনো সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয় না। যতদিন নিজের শরীরের দিকে খেয়াল রাখবেন এবং নিয়মিত ওষুধ খাবেন, ততদিনই PCOD নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এই সমস্যা একবার কমে গেলেও কয়েকবছর পর আবার ফিরে আসতে পারে, একথাটা মাথায় রাখবেন। তাই নিয়মিত চেক-আপ করানো এক্ষেত্রে খুবই জরুরি।

৪. চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন (OCP, antiandrogen), যাদের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা আছে তাদের  চিকিৎসা নিতে হবে ।


মা হতে চাইলে : প্রেগন্যান্সি চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওরাল মেডিসিন নেওয়া বন্ধ করতে হবে। এরপর যদি অন্তঃসত্ত্বা হতে কোনো অসুবিধা হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করে নিলেই সমস্যার সমাধান হবে। অনিয়মিত ডিম্বাণু বেরনোকে নিয়মিত করে দিলেই ভবিষ্যতে মা হতে আর কোনো অসুবিধা থাকবে না। তবে পলিসিস্টিকের সঙ্গে ওবেসিটি থাকলে বিষয়টি জটিল হতে পারে। তাই মা হতে চাইলে আগে ওজন কমাতে হবে। এই রোগীদের প্রেগন্যান্সির সময় ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেশার বাড়তে পারে। এছাড়া অন্য সমস্যা হলে সিস্টগুলোকে পাংচার (ড্রিলিং) করে দেওয়া হয়। তাতে সাময়িকভাবে ডিম্বাণু নিঃসৃত হতে পারে। তবে এখন এত আধুনিক ওষুধ বেরিয়েছে যে ড্রিলিং করার দরকার হয় না।
সন্তানের জন্মের পর অনেকেই পিসিওএস-এর চিকিৎসা ছেড়ে দেন। তখন অনেক ক্ষেত্রেই ফের পলিসিস্টিক ওভারি ফেরত আসে। অনেকে মোটা হয়ে যান, ব্লাড সুগার লেভেল বর্ডার লাইনে এসে যায়। 

জটিলতা : সময়মতো চিকিৎসা না করালে হতে পারে :  ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হ্রদরোগ বা হার্ট অ্যাটাক, রক্তে চর্বির পরিমাণ বেড়ে যাওয়া । হতাশা, দুশ্চিন্তা, স্লিপ অ্যাপনিয়া, অ্যাবরসন, বন্ধ্যাত্ব ও জরায়ু ক্যানসার।

শেষ কথা : আপনি একা এই সমস্যায় ভুগছেন না, এমন হাজারো রোগী আছে। হতাশা আর লজ্জা দূর করে অন্য রোগীদের সঙ্গে শেয়ার করুন। নিজের মধ্যে পজিটিভটি বাড়িয়ে তুলুন। আপনার যেকোনো প্রশ্ন বা সহযোগিতার জন্য চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা