শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩

ইটিটি: হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
ইটিটি: হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক

ইটিটি (এক্সারসাইজ টলারেন্স টেস্ট) হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক এবং একই সঙ্গে ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতারও পরিমাপক। শারীরিক যোগ্যতা মানুষের মাংসপেশি, হার্টের রক্ত সরবরাহ করার দক্ষতা স্নায়বিক সুস্থতা, অস্থিঃজয়েন্টের কার্যকারিতা, মানসিক অবস্থা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত তবে মাংসপেশি এবং হার্টের কার্যকারিতা সর্বাগ্রে বিবেচিত হয়। কারও বয়স ৪০ অতিক্রম করলে হার্টের কর্মদক্ষতা, শারীরিক যোগ্যতার প্রধান মাপকাঠি হিসেবে বিবেচিত হয়। 

ইটিটি কারও শারীরিক যোগ্যতা প্রমাণের জন্য বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। যদি কোনো ব্যক্তির বয়স, উচ্চতা, শারীরিক ওজন ইত্যাদির ওপর নির্ভর করে একটি ফর্মুলার মাধ্যমে সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতার মান নির্ণয় করা হয়। ইটিটির ভাষায় একে গোল লক্ষ্যমাত্রা বলা হয়। ব্যক্তি যদি নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় বিনা অসুবিধায় পৌঁছাতে পারে। তবে ইটিটি নেগেটিভ এবং না পারলে পজিটিভ। ইটিটি বা টিএমটি ডাক্তারি পরীক্ষা বা ইনভেস্টিগেশন। যার মাধ্যমে রোগীদের হার্টের কর্মতৎপরতা বা যোগ্যতা পরিমাপ করার উপায়, যাকে অগ্নিপরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

বড় অঙ্কে বলতে গেলে ইটিটির রিপোর্ট তিন ধরনের হতে পারে যেমন পজিটিভ, নেগিটিভ ও ইকুইভোকাল বা অনির্ধারিত। এসব পর্ব নিয়ে পরবর্তীতে আরও আলোচনা করব। একটি চলন্ত প্ল্যাটফরমের ওপর দাঁড়িয়ে, প্ল্যাটফরমের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যক্তিকে হাঁটতে হয় এর সঙ্গে ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশে ইলেকট্রোড সংযুক্ত করে কম্পিউটারের মাধ্যমে বিরতিহীনভাবে ইসিজি রেকর্ড করা হয়ে থাকে এবং তার সঙ্গে কম্পিউটারে হাঁটার গতি, অক্সিজেন ব্যবহারের মাত্রা এবং শারীরিক বিপাকীয় কর্মকাণ্ডের মাত্রাও রেকর্ড করা হয়। সুতরাং শারীরিক ও হৃৎপিণ্ডের যোগ্যতা পরিমাপের একটি উত্তম পন্থা হিসেবে ইটিটিকে বিবেচনা করা যেতে পারে।

আমরা জানি, শারীরিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে হার্টে কর্মকাণ্ডের একটি আনুপাতিক সম্পর্ক বিদ্যমান, মানে কারও কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি পেলে হার্টকে অধিক পরিমাণে রক্ত সঞ্চালন করে ব্যক্তির শারীরিক অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে হয়, তা না হলে ব্যক্তি তার দৈহিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধিতে অপারগ হয়ে পড়বে। সুস্থ হার্ট বয়স অনুযায়ী ব্যক্তির সর্বোচ্চ কর্মকাণ্ডের প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ করতে সামর্থ্য রাখে। তবে যদি কোনো কারণে হার্ট অসুস্থ হয়ে পড়ে, তবে পরিশ্রমকালীন শারীরিক চাহিদা মোতাবেক রক্ত পাম্প করে রক্তনালিতে রক্ত সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়। সুতরাং ব্যক্তি তার সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা সম্পাদনে অসমর্থ্য হয়ে পড়ে, সাধারণভাবে যাকে শারীরিক দুর্বলতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

 বহুবিধ কারণে হার্ট তার কর্মসম্পাদনে ব্যর্থ হতে পারে যেমন- হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক বা রক্ত সরবরাহের ঘাটতি, হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি হার্ট অ্যাটাকের ফলে নষ্ট হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস, কার্ডিওমাইওপ্যাথি, ভাল্বের সমস্যা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সাধারণভাবে খুব বেশি অসুস্থ ব্যক্তি, হাঁটতে অপরাগতা, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাকে পরবর্তী এক বা দুই সপ্তাহ সময়ে, অন্য সব জটিল অসুস্থতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের ইটিটি করা যাবে না। জ্বর, সর্দি, কাশি, অ্যাজমা, ডায়েরিয়া, অত্যধিক বাতব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিগণও এ অবস্থায় ইটিটি করতে পারবেন না। তবে এসব অসুস্থতা থেকে আরোগ্য হওয়ার পর ইটিটি করা যাবে। ইটিটি করার আগে প্রতি ক্ষেত্রেই ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা যাচাই করে নেওয়ার প্রয়োজন হয়। 

ইটিটি করার সময় প্রাথমিক অবস্থায় ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমিকভাবে হাঁটার গতি ও হাঁটার প্রতিরোধক বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। তার মানে আপনাকে পর্যায়ক্রমে আরও দ্রুতগতিতে হাঁটতে হবে। ব্যক্তিকে ইটিটি প্ল্যাটফরমে গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে হাঁটতে হয়। সাধারণভাবে দুই তিনটি পূর্ব নির্ধারিত প্রটোকল দ্বারাই আমাদের দেশের প্রায় সব চিকিৎসকই ইটিটি করে থাকেন। বুকেব্যথা অথবা শ্বাসকষ্ট অথবা বুক ধড়ফড় করছে কিন্তু ইসিজি, এক্স-রে, ইকোকার্ডিওগ্রাম করে সব রিপোর্ট স্বাভাবিক পাওয়া গেলে এ অবস্থায় আপনার ইটিটি করার প্রয়োজন হতে পারে, তাতে আপনার রোগ নির্ণয়ে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে এবং অনেক ক্ষেত্রে অহেতুক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হওয়া যাবে। মানে ইটিটি নেগেটিভ হলে আপনার ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। 
চিকিৎসকগণ রোগ নির্ণয়ে, রোগের পর্যায় নির্ধারণ করতে, চিকিৎসার পদ্ধতি নিরূপণে, কায়িকশ্রমের নির্দেশনায়, চিকিৎসা পরবর্তী পর্যায়ে রোগীর উন্নতি-অবনতি পর্যবেক্ষণে, ওষুধের মাত্রা নির্ধারণে ইটিটি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকে কায়িক শ্রম বা সাবলীল চলাফেরায় ভয় পান, তাদের ক্ষেত্রে কায়িক শ্রমে অনুপ্রেরণা হিসেবেও ইটিটিকে বিবেচনায় আনা হয়। ইটিটি নেগেটিভ হলে এনজিওগ্রাম (সিএজি) করা প্রয়োজন হয় না বললেই চলে। ইটিটিতে কখনো কখনো ঝুঁকিতে পড়তে পারেন, এ জন্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অথবা মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মোতাবেক ইটিটি করতে হবে। ইটিটি সম্পাদনের সময় চিকিৎসক বিশেষভাবে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অবশ্যই সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত থাকেন। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচিত ব্যক্তির সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান ঝুঁকির মাত্রা নগণ্য পর্যায়ে রাখতে পারে।


লেখক: চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা