শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৪, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩

ইটিটি: হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
ইটিটি: হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক

ইটিটি (এক্সারসাইজ টলারেন্স টেস্ট) হার্টের যোগ্যতার পরিমাপক এবং একই সঙ্গে ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতারও পরিমাপক। শারীরিক যোগ্যতা মানুষের মাংসপেশি, হার্টের রক্ত সরবরাহ করার দক্ষতা স্নায়বিক সুস্থতা, অস্থিঃজয়েন্টের কার্যকারিতা, মানসিক অবস্থা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত তবে মাংসপেশি এবং হার্টের কার্যকারিতা সর্বাগ্রে বিবেচিত হয়। কারও বয়স ৪০ অতিক্রম করলে হার্টের কর্মদক্ষতা, শারীরিক যোগ্যতার প্রধান মাপকাঠি হিসেবে বিবেচিত হয়। 

ইটিটি কারও শারীরিক যোগ্যতা প্রমাণের জন্য বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। যদি কোনো ব্যক্তির বয়স, উচ্চতা, শারীরিক ওজন ইত্যাদির ওপর নির্ভর করে একটি ফর্মুলার মাধ্যমে সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতার মান নির্ণয় করা হয়। ইটিটির ভাষায় একে গোল লক্ষ্যমাত্রা বলা হয়। ব্যক্তি যদি নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় বিনা অসুবিধায় পৌঁছাতে পারে। তবে ইটিটি নেগেটিভ এবং না পারলে পজিটিভ। ইটিটি বা টিএমটি ডাক্তারি পরীক্ষা বা ইনভেস্টিগেশন। যার মাধ্যমে রোগীদের হার্টের কর্মতৎপরতা বা যোগ্যতা পরিমাপ করার উপায়, যাকে অগ্নিপরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

বড় অঙ্কে বলতে গেলে ইটিটির রিপোর্ট তিন ধরনের হতে পারে যেমন পজিটিভ, নেগিটিভ ও ইকুইভোকাল বা অনির্ধারিত। এসব পর্ব নিয়ে পরবর্তীতে আরও আলোচনা করব। একটি চলন্ত প্ল্যাটফরমের ওপর দাঁড়িয়ে, প্ল্যাটফরমের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যক্তিকে হাঁটতে হয় এর সঙ্গে ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশে ইলেকট্রোড সংযুক্ত করে কম্পিউটারের মাধ্যমে বিরতিহীনভাবে ইসিজি রেকর্ড করা হয়ে থাকে এবং তার সঙ্গে কম্পিউটারে হাঁটার গতি, অক্সিজেন ব্যবহারের মাত্রা এবং শারীরিক বিপাকীয় কর্মকাণ্ডের মাত্রাও রেকর্ড করা হয়। সুতরাং শারীরিক ও হৃৎপিণ্ডের যোগ্যতা পরিমাপের একটি উত্তম পন্থা হিসেবে ইটিটিকে বিবেচনা করা যেতে পারে।

আমরা জানি, শারীরিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে হার্টে কর্মকাণ্ডের একটি আনুপাতিক সম্পর্ক বিদ্যমান, মানে কারও কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি পেলে হার্টকে অধিক পরিমাণে রক্ত সঞ্চালন করে ব্যক্তির শারীরিক অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে হয়, তা না হলে ব্যক্তি তার দৈহিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধিতে অপারগ হয়ে পড়বে। সুস্থ হার্ট বয়স অনুযায়ী ব্যক্তির সর্বোচ্চ কর্মকাণ্ডের প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ করতে সামর্থ্য রাখে। তবে যদি কোনো কারণে হার্ট অসুস্থ হয়ে পড়ে, তবে পরিশ্রমকালীন শারীরিক চাহিদা মোতাবেক রক্ত পাম্প করে রক্তনালিতে রক্ত সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়। সুতরাং ব্যক্তি তার সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা সম্পাদনে অসমর্থ্য হয়ে পড়ে, সাধারণভাবে যাকে শারীরিক দুর্বলতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

 বহুবিধ কারণে হার্ট তার কর্মসম্পাদনে ব্যর্থ হতে পারে যেমন- হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক বা রক্ত সরবরাহের ঘাটতি, হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি হার্ট অ্যাটাকের ফলে নষ্ট হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস, কার্ডিওমাইওপ্যাথি, ভাল্বের সমস্যা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সাধারণভাবে খুব বেশি অসুস্থ ব্যক্তি, হাঁটতে অপরাগতা, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাকে পরবর্তী এক বা দুই সপ্তাহ সময়ে, অন্য সব জটিল অসুস্থতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের ইটিটি করা যাবে না। জ্বর, সর্দি, কাশি, অ্যাজমা, ডায়েরিয়া, অত্যধিক বাতব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিগণও এ অবস্থায় ইটিটি করতে পারবেন না। তবে এসব অসুস্থতা থেকে আরোগ্য হওয়ার পর ইটিটি করা যাবে। ইটিটি করার আগে প্রতি ক্ষেত্রেই ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা যাচাই করে নেওয়ার প্রয়োজন হয়। 

ইটিটি করার সময় প্রাথমিক অবস্থায় ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমিকভাবে হাঁটার গতি ও হাঁটার প্রতিরোধক বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। তার মানে আপনাকে পর্যায়ক্রমে আরও দ্রুতগতিতে হাঁটতে হবে। ব্যক্তিকে ইটিটি প্ল্যাটফরমে গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে হাঁটতে হয়। সাধারণভাবে দুই তিনটি পূর্ব নির্ধারিত প্রটোকল দ্বারাই আমাদের দেশের প্রায় সব চিকিৎসকই ইটিটি করে থাকেন। বুকেব্যথা অথবা শ্বাসকষ্ট অথবা বুক ধড়ফড় করছে কিন্তু ইসিজি, এক্স-রে, ইকোকার্ডিওগ্রাম করে সব রিপোর্ট স্বাভাবিক পাওয়া গেলে এ অবস্থায় আপনার ইটিটি করার প্রয়োজন হতে পারে, তাতে আপনার রোগ নির্ণয়ে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে এবং অনেক ক্ষেত্রে অহেতুক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হওয়া যাবে। মানে ইটিটি নেগেটিভ হলে আপনার ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। 
চিকিৎসকগণ রোগ নির্ণয়ে, রোগের পর্যায় নির্ধারণ করতে, চিকিৎসার পদ্ধতি নিরূপণে, কায়িকশ্রমের নির্দেশনায়, চিকিৎসা পরবর্তী পর্যায়ে রোগীর উন্নতি-অবনতি পর্যবেক্ষণে, ওষুধের মাত্রা নির্ধারণে ইটিটি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকে কায়িক শ্রম বা সাবলীল চলাফেরায় ভয় পান, তাদের ক্ষেত্রে কায়িক শ্রমে অনুপ্রেরণা হিসেবেও ইটিটিকে বিবেচনায় আনা হয়। ইটিটি নেগেটিভ হলে এনজিওগ্রাম (সিএজি) করা প্রয়োজন হয় না বললেই চলে। ইটিটিতে কখনো কখনো ঝুঁকিতে পড়তে পারেন, এ জন্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অথবা মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মোতাবেক ইটিটি করতে হবে। ইটিটি সম্পাদনের সময় চিকিৎসক বিশেষভাবে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অবশ্যই সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত থাকেন। সুতরাং সঠিকভাবে নির্বাচিত ব্যক্তির সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান ঝুঁকির মাত্রা নগণ্য পর্যায়ে রাখতে পারে।


লেখক: চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়