শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৬, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

ডায়রিয়া হলে কী করবেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডায়রিয়া হলে কী করবেন

ডায়রিয়া পানিবাহিত রোগ। অতিরিক্ত গরমের সময় বিভিন্ন কারণে মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এ ছাড়া নানাভাবে পানিবাহিত রোগ ছড়ায়। দূষিত পানি পান করে অনেকেই ডায়রিয়া, কলেরা, টাইফয়েডসহ পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হন। ভালোভাবে হাত-মুখ না ধুয়ে খাবার খেলে পানিবাহিত রোগের জীবাণু পেটে গিয়ে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। হাটবাজারে, রাস্তায়, বিভিন্ন ফুটপাতে অনেক হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাবার রান্নায় বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করা হয় না। কেউ কেউ আবার ফুটপাতে ফলমূল (পেঁপে, পেয়ারা, শসা ইত্যাদি) কেটে দূষিত পানি দিয়ে ধুয়ে বিক্রি করেন। এমনকি দূষিত পানি দিয়ে শরবতও বানান অনেকে। এসব উৎস থেকে লোকজন নানা পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই এসব নিয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন :  ডায়রিয়া হলে প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর অন্তত ২০০ মি.লি. বা ১ গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন পান করুন। * ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। তাই স্যালাইনের পাশাপাশি বারবার বেশি বেশি তরল খাবার যেমন : ভাতের মাড়, চিড়ার পানি, ডাবের পানি, তাজা ফলের রস (কমলা, মাল্টা, ডালিম কিংবা তরমুজের জুস), স্যুপ, টকদই, ঘোল, লবণ-গুড়ের শরবতসহ যে কোনো তরল খাবার ডায়রিয়া রোগীর জন্য ভালো। * তরল জাতীয় খাবারের পাশাপাশি স্বাভাবিক খাবার চালিয়ে যেতে হবে (যদি রোগী বমি না করে)। * বাড়ির কাজের লোক, রেস্তোরাঁর রাঁধুনি কিংবা পরিবেশনকারী অর্থাৎ খাবার তৈরির সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত তাদের ডায়রিয়া দেখা গেলে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের কাজ বন্ধ রাখুন কিংবা ছুটির ব্যবস্থা করুন। একেবারেই যদি কাজ বন্ধ করা অসম্ভব হয়, সেক্ষেত্রে তৈরির আগে এবং পরে খুব ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া অবশ্যই নিশ্চিত করুন।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন না :  ডায়রিয়ার শুরুতেই কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া একদমই উচিত নয়। * আবার অনেকে দ্রুত ডায়রিয়া বন্ধ হওয়ার জন্য ওষুধ খান যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে। এসব ওষুধ ব্যবহারের ফলে শিশুদের অন্ত্রনালি পেঁচিয়ে গিয়ে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। * ডায়রিয়া হলে ভাজা-পোড়া বা ঝাল মসলাদার বাইরের খাবার না খেয়ে, বাড়িতে রান্না সহজপাচ্য খাবার খাওয়া ভালো।

ডায়রিয়ার চিকিৎসা কী :  মনে রাখতে হবে, খাবার স্যালাইনের মাধ্যমে শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করাই ডায়রিয়ার প্রধান চিকিৎসা। শুরুতেই ওরস্যালাইন ব্যতীত অন্য কোনো ওষুধ যেমন অ্যান্টিবায়োটিক খাবার প্রয়োজন নেই। ডায়রিয়া শুরু হওয়ার পর রোগীর শরীরে প্রাথমিকভাবে পানির ঘাটতি দেখা যায়। তাই ডায়রিয়ার শুরুতে রোগীকে ২-৩ লিটার (৮ থেকে ১২ গ্লাস) স্যালাইন ও তরল খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে। পাশাপাশি প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর অন্তত ২০০ মি.লি. বা এক গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন পান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, যদি মুখে খাবার স্যালাইন খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে পানিশূন্যতাকে পূরণ করা সম্ভব হয়, তবে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়ার হয়তো প্রয়োজন হবে না। তাই মুখে বারবার খাবার স্যালাইন খাওয়াকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। তবে ডায়রিয়া যদি তীব্র হয় বা কলেরা দেখা দেয়, শরীরে তীব্র পানিশূন্যতার লক্ষণ দেখা যায় তখন রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে।

কখন হাসপাতালে যাবেন : ডায়রিয়া রোগীর যথেষ্ট প্রস্রাব হচ্ছে কি না বা পরিমাণ কমে যাচ্ছে কি না তা খুব গুরুত্বের সঙ্গে লক্ষ্য রাখতে হবে। ডায়রিয়া শুরুর পর যদি প্রস্রাব কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যায় তবে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। * এ ছাড়া যদি তীব্র পানিশূন্যতার লক্ষণ যেমন : রক্তচাপ কমে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা, অতিরিক্ত পিপাসা লাগা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া বা জিহ্বা ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, চোখ গর্তে ঢুকে যাওয়া, শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়া, পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া কিংবা অজ্ঞান হয়ে গেলে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেরি করবেন না।

* শিশুরা ডায়রিয়ায় দ্রুত পানিশূন্য হয়ে পড়ে, এমনকি প্রাণহানির আশঙ্কাও থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে নিস্তেজ হয়ে পড়া, প্রস্রাব কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যাওয়া, অস্থিরতা, খিটখিটে মেজাজ বা নিস্তেজ হওয়া, চোখ গর্তে ঢোকা, তৃষ্ণার্ত ভাব বা একেবারেই খেতে না পারা, চামড়া ঢিলা হওয়া ইত্যাদি লক্ষণগুলোর একটি দেখা দিলে শিশুকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

খাবার স্যালাইন তৈরি ও খাবার নিয়ম : স্যালাইন তৈরিতে বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করতে হবে। সঠিক পদ্ধতিতে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে স্যালাইন তৈরি করতে হবে। * খাবার স্যালাইন অবশ্যই ৫০০ মি.লি. অর্থাৎ আধা লিটার পানিতে গোলাবেন। প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর সেখান থেকে ২০০ মি.লি. বা এক গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন খাবেন।

* পানিতে গোলানো স্যালাইন ৬ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে, তাই গোলানো স্যালাইন ৬ ঘণ্টা পর ফেলে দিয়ে নতুন করে আবার স্যালাইন তৈরি করা উচিত।

* যদি স্যালাইন কেনা না থাকে, তবে এক লিটার পানির সঙ্গে এক মুঠো গুড় বা চিনি ও এক চিমটি লবণ মেশালেই তৈরি হয় খাওয়ার স্যালাইন। প্রাথমিক চিকিৎসায় এটা ডায়রিয়া রোগীর জীবন বাঁচাতে পারে।

ডায়রিয়া প্রতিরোধে করণীয় : বিশুদ্ধ পানি বা ফুটানো পানি পান করুন। খাবার ও পানি পানের পাত্র বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। * পরিষ্কার স্থানে এবং সঠিক পদ্ধতিতে খাবার সংরক্ষণ করুন। খাবার সব সময় ঢেকে রাখা উচিত। * মলত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে হাত ধুলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা ৪০ শতাংশ কমে যায়। তাই বড়দের পাশাপাশি শিশুদেরও খাওয়ার আগে ও পরে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। নখের নিচ ও আঙুলের ফাঁকের অংশ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। দুই হাত কবজি পর্যন্ত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। পায়খানার পরেও ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিতে হবে। * বাড়ির পানির লাইন পরীক্ষা করুন। পানির ট্যাংকি পরিষ্কার করুন। তাই সচেতন হোন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম