শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৬, মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪ আপডেট:

সাপ নিয়ে সাফ কথা

অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু
অনলাইন ভার্সন
সাপ নিয়ে সাফ কথা

বিষধর সাপ হলো সাবর্ডার সার্পেন্টসের প্রজাতি যারা বিষ তৈরি করতে সক্ষম- যা তারা শিকারকে হত্যা করতে, প্রতিরক্ষার জন্য এবং তাদের শিকারকে হজম করতে সহায়তা করতে ব্যবহার করে। বিষ সাধারণত ফাঁপা বা খাঁজযুক্ত ফ্যাং ব্যবহার করে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়, যদিও কিছু বিষাক্ত সাপের সু-বিকশিত দানা নেই। সাধারণ বিষাক্ত সাপের মধ্যে রয়েছে Elapidae, Viperidae, Atractaspididae এবং কিছু Colubridae। বিষের বিষাক্ততা প্রধানত মুরিন LD ৫০ দ্বারা নির্দেশিত হয়, যখন মানুষের সম্ভাব্য বিপদের বিচার করার জন্য একাধিক কারণ বিবেচনা করা হয়। ঝুঁকি মূল্যায়নের জন্য অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কারণের মধ্যে রয়েছে একটি সাপের কামড়ের সম্ভাবনা, কামড়ের সঙ্গে বিষের পরিমাণ, ডেলিভারি মেকানিজমের কার্যকারিতা এবং শিকারের শরীরে কামড়ের অবস্থান। সাপের বিষের নিউরোটক্সিক এবং হেমোটক্সিক উভয় বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। বিশ্বে প্রায় ৬০০ প্রজাতির বিষধর সাপ রয়েছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত ৬টি সাপ
১. ওয়েস্টার্ন গ্রিন মাম্বা
এটি ওয়েস্ট আফ্রিকান গ্রিন মাম্বা বা হ্যালোয়েলস গ্রিন মাম্বা নামেও পরিচিত। এটি লম্বা, পাতলা এবং উচ্চ বিষাক্ত একটি সাপ। পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘন বনাঞ্চলে দেখা যায় এই সাপ। মানুষের সঙ্গে এই সাপের খুব একটা দেখা হয় না। তবে একবার দেখা হলে আর রেহাই নেই। এই সাপ যাকে একবার কামড় দিয়েছে তার মৃত্যু নিশ্চিত।

২. ওয়েস্টার্ন ব্রাউন স্নেক
এটি সুডোনাজা নুচালিস বা গোয়ার্দার নামেও পরিচিত। দ্রুতগতির ও খুবই বিষাক্ত এই সাপ বাস করে অস্ট্রেলিয়ায়।
এই সাপের কামড়ে মৃত্যু নিশ্চিত।

৩. ব্ল্যাক মাম্বা (Black Mamba)
আফ্রিকার আতঙ্ক এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে ষষ্ঠ। এরা আক্রমণের জন্য খুবই কুখ্যাত। এরা আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সাপ এবং সাধারণ মানুষ এদের থেকে যথেষ্ট দূরে থাকে। এটি শুধু প্রচণ্ড বিষাক্তই নয় প্রচণ্ড আক্রমণাত্মকও। এর কামড় থেকে শিকারের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম। এটি ভূমিতে বসবাসকারী সব সাপ থেকে দ্রুত গতির এবং ঘণ্টায় প্রায় ১৬ থেকে ১৯ কি.মি. যেতে পারে। এর বিভিন্ন প্রজাতিও খামারবাড়ি থেকে গভীর বন পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করে। এ প্রজাতির সাপগুলো প্রায় ৪.৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

৪. ইন্ডিয়ান কিং কোবরা (King kobra)
ভূমিতে বসবাসকারী সাপের মধ্যে চতুর্থ বিষাক্ততম সাপ হলো ইন্ডিয়ান কোবরা। ফিলিপাইন কোবরার পর এরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ। এরা সাধারণত ৩.৫ মিটার থেকে ৫.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। এটি পৃথিবীর বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলেও এরা মানুষকে তুলনামূলক কমই কামড়ায়। এ সাপের ছোবলের ভয়ে অন্য বিষাক্ত সাপগুলোকে আক্রমণ করে না। তবে অবিষাক্ত সাপই এদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এরা বেশি ক্ষুধার্ত হলে বিষাক্ত সাপকেও এমনকি নিজের প্রজাতির সাপকেও হজম করে। এরা জংলি প্রজাতির এবং সাপের খাদক হিসেবে পরিচিত। এরা ছোবলের সময় যে কোনো সাপ থেকে বেশি বিষ নিক্ষেপ করে। স্ত্রী কিং কোবরা এর ডিমের চারপাশে বাসা বাঁধে। এর বাসার কাছাকাছি কিছু এলে এটি অস্বাভাবিক আক্রমণাত্মক আচরণ করে। কিং কোবরা খুবই গভীর জঙ্গলের অধিবাসী।

৫. ভাইপারস
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাত। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ আছে। সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করে থাকে। ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সঙ্গে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায়। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ২-৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা থাকে।

৬. টাইগার স্নেক (Tiger Snake)
এরা ভূমিভিত্তিক পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে ৯ম। এরা অস্ট্রেলিয়া বসবাসকারী এক ধরনের সাপ যারা শরীরে প্রচুর পরিমাণে বিষ তৈরি করতে পারে। এদের শুষ্ক অঞ্চল, তৃণভূমি, জলাভূমি ও মানববসতি সব জায়গায়ই দেখা যায়। এরা সাধারণত ১.২ মিটার থেকে ১.৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

কিছু প্রজাতি
Indian cobra গোখরো (Naja naja)
Indian krait ডোমনাচিতি/কালাচ (Bungarus caeruleus)
Russell's viper চন্দ্রবোড়া (Daboia russelii)
Saw-scaled viper বোরা সাপ (Echis carinatus)
এই চারটির খুব ভয়ঙ্কর বিষ। এই চারটি সাপ ‘বিগ ফোর’ নামে পরিচিত। সাপের বিষ একটি প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।
Snake-এর প্রধান উপাদান জুটক্সিন (Zootoxin)। বিষ হলো বিভিন্ন উৎসেচক, প্রোটিন ও অনেক বিষাক্ত উপাদানের মিশ্রণ।
উৎসেচকগুলো সাধারণত অ্যাসিটাইলকোলিনেস্টারেজ-অ্যামিনো অ্যাসিড অক্সিডেজ, সেরিন প্রোটিনেজ, ফসফোলাইপেস ইত্যাদি।

সাপের বিষ সাধারণত এই তিন প্রকার হয়। যেমন নিউরোটক্সিক, হিমোটক্সিক ও সাইটোটক্সিক। নিউরোটক্সিক বিষ সেগুলো স্নায়ু, স্নায়ুসন্ধি, মস্তিষ্কের শ্বাস-প্রশ্বাস কেন্দ্র প্রভৃতির ওপর কাজ করে। এই বিষ মাংসপেশীকে অসাড় করে, ফলে শ্বাসযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মানুষ মারা যায়। হিমোটক্সিক বিষ রক্তকণিকা ভেঙে ফেলে, রক্ত জমাট বাঁধায়। এছাড়াও হৃদপেশী ও রক্তবাহিকা প্রভৃতির উপর কাজ করে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, শক প্রভৃতির মাধ্যমে মৃত্যু ঘটায়। সাইটোটক্সিক বিষ শরীরের বিভিন্ন কোষগুলোকে আক্রমণ করে অসাড় করে দেয়। ফলে কোষের মৃত্যু হয়। তবে প্রোটিওলাইটিক বিষও হয়।

সাপে কামড়ানোর লক্ষণ
বমি, ঝাপসা দৃষ্টি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ঝাঁকুনি এবং ঘাম হতে পারে। বেশিরভাগ কামড় হয় হাতে, বাহুতে বা পায়ে। একটি কামড়ের পরে ভয় পাওয়া সাধারণ হৃৎপিণ্ডের দৌড় এবং অজ্ঞান বোধের লক্ষণ। বিষ রক্তপাত, কিডনি ব্যর্থতা, একটি গুরুতর অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া, কামড়ের চারপাশে টিস্যুর মৃত্যু বা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।

কী করে বুঝবেন কোন সাপ কামড়েছে
সাপে কামড়ালেই যে বিষক্রিয়া হয়, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ এমন কিছু সাপ আছে যাদের বিষ নেই। সাপে কামড়ানো চিকিৎসার ক্ষেত্রে কী সাপে কামড়েছে সেটা জানা থাকলে চিকিৎসার সুবিধা হয়। কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বুঝতে পারবেন সাপে কামড়ানো ব্যক্তির বিষক্রিয়া হয়েছে কিনা। কিছু ক্ষেত্রে কোন সাপ কামড়েছে তাও বোঝা যায় কয়েকটি লক্ষণ দেখে।

জেনে নিন সেই লক্ষণগুলো কী কী?
দুই চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা।
কামড়ের স্থানে প্রচুর জ্বালা যন্ত্রণা হওয়া।
সব কিছু ঝাপসা দেখবে রোগী।
ঢোক গিলতে অসুবিধা হবে।
গলা বন্ধ হয়ে আসবে।
শরীর ফুলে ওঠা।

চন্দ্রবোড়ায় কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
রোগীর শরীর থেকে ২ মিলি লিটার রক্ত একটি টেস্ট টিউবে ২০ মিনিট রাখতে হবে।
মনে রাখবেন এই টেস্ট টিউব যেন কাচের ও নতুন হয়। টেস্ট টিউবটিকে সোজা দাঁড় করিয়ে রাখতে হবে। ২০ মিনিট হয়ে গেলে টিউবটিকে কাত করলে যদি রক্ত জমাট না বাঁধে তা হলে সেটি চন্দ্রবোড়ার কামড়। এছাড়াও রোগীর শরীরের নানা স্থান থেকে রক্ত বের হতে থাকবে। বিশেষ করে দাঁতের মাড়ি, পুরাতন ঘা, কাশির সঙ্গে রক্ত পড়া।

কালাচ সাপে কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
এই সাপ সাধারাণত রাতে কামড়ায়। এর বিষক্রিয়া শুরু হয় ২ থেকে ২০ ঘণ্টা পরে। এর কামড়ের দাগও অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। এর কামড়ে রাতে পেটে যন্ত্রণা, গলায় ব্যথা, গাঁটে ব্যথা ও খিঁচুনি এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।

কেউটে সাপে কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
রোগী ঝিমিয়ে পড়বে, দুই চোখের পাতা পড়ে আসবে, রোগী ঝাপসা দেখবে ও কথা জড়িয়ে আসবে।

সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা
১ আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে। ...
২ ঘড়ি বা অলঙ্কার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি পড়ে থাকলে খুলে ফেলুন।
৩ রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
৪ যদি রোগী শ্বাস না নেন তাহলে তাকে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
৫ যদি সাপটিকে ইতোমধ্যে মেরেই ফেলেন, তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন।

অ্যান্টিভেনম কখন প্রয়োজন?
গোখরো সাপের দংশনের গড় ৮ ঘন্টা পর, কেউটে সাপের দংশনের গড় ১৮ ঘণ্টা পর ও চন্দ্রবোড়া সাপের দংশনের গড় ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন পর রোগীর মৃত্যু হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই সময়সীমার মধ্যে অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করা জরুরি। সাপের কামড় বা দংশনের পরে দ্রুত অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিলে অ্যান্টিবডিগুলো বিষকে নিষ্ক্রিয় করে। যার ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেঁচে যায়।

সাপ কামড়ানোর পর একজন রোগীকে ১০টি করে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিতে হয়। ১০টি ভায়াল মিলে একটি ডোজ হয়ে থাকে।
বিষের পরিমাণ এবং বিষাক্ততার মাত্রা বেশি হলে সাপে কামড়ানো ব্যক্তির উপর এক বা একাধিক ডোজ অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করার প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসকরা মূলত রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার বিভিন্ন লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এসব লক্ষণের মধ্যে রয়েছে, শরীর অসাড় হয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরানো, বুক ধড়ফড় করা, শ্বাসকষ্ট, অসঙ্গত ব্যবহার ও ক্ষণিকের জন্য রক্তচাপ কমা।

বিষধর সাপের অ্যান্টিভেনম সাপ ভেদে যেমন আলাদা হয়ে থাকে তেমনি একই অ্যান্টিভেনমে কয়েক ধরনের বিষধর সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করা যায়।

এই কার্যকারিতার ওপর ভিত্তি করে অ্যান্টিভেনম দুই রকম হয়ে থাকে। মনোভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম-যে অ্যান্টিভেনমগুলো শুধু একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির সাপের বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর এবং পলিভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম যে অ্যান্টিভেনমগুলো একাধিক প্রজাতির সাপের বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর।

বাংলাদেশ টক্সিকোলজি সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে যে অ্যান্টিভেনম আনা হয়, সেটি মূলত চারটি সাপের বিষের একটি ‘ককটেল’ বা মিশ্রণ, যা কিছু সাপের দংশন নিরাময়ে কাজ করে। বাকি ক্ষেত্রে সেগুলো আংশিক কাজ করে।

অনেক সময় সাপের কামড়ের ধরন দেখে, আবার রক্ত পরীক্ষা করে চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন যে এটি বিষাক্ত সাপে কামড়েছে নাকি বিষহীন সাপের কামড়। তারপরও সাপে কামড়ানোর সময় সেটি কী প্রজাতির সাপ সেটি দেখতে কেমন তা লক্ষ্য করতে বা ছবি তুলে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। সাপের এই বর্ণনা পরবর্তীতে চিকিৎসা পরিকল্পনায় সাহায্য করতে পারে।

কী করবেন
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে বারবার আশ্বস্ত করতে হবে এবং সাহস দিতে হবে, আতঙ্কগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। নির্বিষ সাপের কামড়েও আতঙ্কিত হয়ে মানসিক আঘাতে মারা যেতে পারে মানুষ। বাংলাদেশের অধিকাংশ সাপই বিষহীন, অল্প কিছু সাপ বিষধর। আবার বিষধর সাপ পর্যাপ্ত বিষ ঢুকিয়ে দিতে ব্যর্থ হতে পারে। এসব জানানোর মাধ্যমে রোগীকে আশ্বস্ত করা যেতে পারে।
* আক্রান্ত অঙ্গ অবশ্যই স্থির রাখতে হবে। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ানো যাবে না। পায়ে কামড়ালে হাঁটাচলা করা যাবে না, স্থির হয়ে বসতে হবে।
* আক্রান্ত অঙ্গ ব্যান্ডেজের সাহায্যে একটু চাপ দিয়ে প্যাঁচাতে হবে। একে প্রেসার ইমোবিলাইজেশন বলে। ব্যান্ডেজ না পাওয়া গেলে গামছা, ওড়না বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
* আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে।
* ঘড়ি বা অলঙ্কার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি থাকলে খুলে ফেলুন।
* রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
* যদি রোগী শ্বাস না নেন তাহলে তাকে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
* যদি সাপটিকে ইতোমধ্যে মেরেই ফেলেন, তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন। তবে এ ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কোনোভাবেই হাত দিয়ে ধরা যাবে না। কিছু সাপ মরার ভান করে থাকে। তবে সাপ মারতে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
* যত দ্রুত সম্ভব আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
* মেরে ফেলা বা ছবি তুলে চিকিৎসককে দেখানো।

কী করবেন না
না জেনে আমরা এমন কিছু কাজ করি, যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর হয়ে যায়। তাই এ ব্যাপারে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।
* কোনো ধরনের শক্ত বাঁধন/গিঁট দেওয়া যাবে না। সাধারণত দেখা যায়, হাত বা পায়ে কামড় দিলে, কামড়ানো জায়গা থেকে ওপরের দিকে দড়ি বা এ জাতীয় কিছু দিয়ে শক্ত করে বাঁধা হয়, যাতে বিষ ছড়িয়ে না পড়ে। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। বরং এতে হাত/পায়ে রক্ত প্রবাহে বাধার সৃষ্টি হয়। ফলে রক্ত প্রবাহের অভাবে টিস্যুতে পচন (Necrosis) শুরু হতে পারে।
* চিকিৎসার জন্য ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া যাবে না।
* কামড়ানোর স্থানে ব্লেড বা ছুরি দিয়ে কাটা যাবে না।
* অনেক মানুষের ধারণা, আক্রান্ত স্থানে মুখ লাগিয়ে চুষে বিষ বের করলে রোগী ভালো হয়ে যাবেন। বিষ রক্ত ও লসিকার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা এভাবে বের করা সম্ভব নয়। কোনো অবস্থাতেই আক্রান্ত স্থানে মুখ দেবেন না।
* কোনো ভেষজ ওষুধ, লালা, পাথর, উদ্ভিদের বীজ, গোবর, কাদা ইত্যাদি লাগানো যাবে না।
* কোনো রাসায়নিক পদার্থ লাগানো বা তা দিয়ে সেঁক দেওয়া যাবে না।
* যদি আক্রান্ত ব্যক্তির গিলতে বা কথা বলতে সমস্যা হয়, বমি, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ, নাসিক কণ্ঠস্বর ইত্যাদি দেখা দেয় তাহলে কিছু খাওয়ানো যাবে না।
* কিছু খাইয়ে বমি করানোর চেষ্টা করা যাবে না।
* ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।

লেখক : অধ্যাপক, ইএনটি অ্যান্ড হেড-নেক সার্জারি
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনা প্রতিরোধে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনে দায়সারা কাজ করছে বিশেষ মেডিকেল টিম
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের করোনা শনাক্ত
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক
শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

১০ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ