শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৬, মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪ আপডেট:

সাপ নিয়ে সাফ কথা

অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু
অনলাইন ভার্সন
সাপ নিয়ে সাফ কথা

বিষধর সাপ হলো সাবর্ডার সার্পেন্টসের প্রজাতি যারা বিষ তৈরি করতে সক্ষম- যা তারা শিকারকে হত্যা করতে, প্রতিরক্ষার জন্য এবং তাদের শিকারকে হজম করতে সহায়তা করতে ব্যবহার করে। বিষ সাধারণত ফাঁপা বা খাঁজযুক্ত ফ্যাং ব্যবহার করে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়, যদিও কিছু বিষাক্ত সাপের সু-বিকশিত দানা নেই। সাধারণ বিষাক্ত সাপের মধ্যে রয়েছে Elapidae, Viperidae, Atractaspididae এবং কিছু Colubridae। বিষের বিষাক্ততা প্রধানত মুরিন LD ৫০ দ্বারা নির্দেশিত হয়, যখন মানুষের সম্ভাব্য বিপদের বিচার করার জন্য একাধিক কারণ বিবেচনা করা হয়। ঝুঁকি মূল্যায়নের জন্য অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কারণের মধ্যে রয়েছে একটি সাপের কামড়ের সম্ভাবনা, কামড়ের সঙ্গে বিষের পরিমাণ, ডেলিভারি মেকানিজমের কার্যকারিতা এবং শিকারের শরীরে কামড়ের অবস্থান। সাপের বিষের নিউরোটক্সিক এবং হেমোটক্সিক উভয় বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। বিশ্বে প্রায় ৬০০ প্রজাতির বিষধর সাপ রয়েছে।

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত ৬টি সাপ
১. ওয়েস্টার্ন গ্রিন মাম্বা
এটি ওয়েস্ট আফ্রিকান গ্রিন মাম্বা বা হ্যালোয়েলস গ্রিন মাম্বা নামেও পরিচিত। এটি লম্বা, পাতলা এবং উচ্চ বিষাক্ত একটি সাপ। পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলীয় গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘন বনাঞ্চলে দেখা যায় এই সাপ। মানুষের সঙ্গে এই সাপের খুব একটা দেখা হয় না। তবে একবার দেখা হলে আর রেহাই নেই। এই সাপ যাকে একবার কামড় দিয়েছে তার মৃত্যু নিশ্চিত।

২. ওয়েস্টার্ন ব্রাউন স্নেক
এটি সুডোনাজা নুচালিস বা গোয়ার্দার নামেও পরিচিত। দ্রুতগতির ও খুবই বিষাক্ত এই সাপ বাস করে অস্ট্রেলিয়ায়।
এই সাপের কামড়ে মৃত্যু নিশ্চিত।

৩. ব্ল্যাক মাম্বা (Black Mamba)
আফ্রিকার আতঙ্ক এ সাপটি ভূমিতে বসবাসকারী সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলো মধ্যে ষষ্ঠ। এরা আক্রমণের জন্য খুবই কুখ্যাত। এরা আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সাপ এবং সাধারণ মানুষ এদের থেকে যথেষ্ট দূরে থাকে। এটি শুধু প্রচণ্ড বিষাক্তই নয় প্রচণ্ড আক্রমণাত্মকও। এর কামড় থেকে শিকারের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম। এটি ভূমিতে বসবাসকারী সব সাপ থেকে দ্রুত গতির এবং ঘণ্টায় প্রায় ১৬ থেকে ১৯ কি.মি. যেতে পারে। এর বিভিন্ন প্রজাতিও খামারবাড়ি থেকে গভীর বন পর্যন্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করে। এ প্রজাতির সাপগুলো প্রায় ৪.৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

৪. ইন্ডিয়ান কিং কোবরা (King kobra)
ভূমিতে বসবাসকারী সাপের মধ্যে চতুর্থ বিষাক্ততম সাপ হলো ইন্ডিয়ান কোবরা। ফিলিপাইন কোবরার পর এরাই পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ। এরা সাধারণত ৩.৫ মিটার থেকে ৫.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। এটি পৃথিবীর বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলেও এরা মানুষকে তুলনামূলক কমই কামড়ায়। এ সাপের ছোবলের ভয়ে অন্য বিষাক্ত সাপগুলোকে আক্রমণ করে না। তবে অবিষাক্ত সাপই এদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এরা বেশি ক্ষুধার্ত হলে বিষাক্ত সাপকেও এমনকি নিজের প্রজাতির সাপকেও হজম করে। এরা জংলি প্রজাতির এবং সাপের খাদক হিসেবে পরিচিত। এরা ছোবলের সময় যে কোনো সাপ থেকে বেশি বিষ নিক্ষেপ করে। স্ত্রী কিং কোবরা এর ডিমের চারপাশে বাসা বাঁধে। এর বাসার কাছাকাছি কিছু এলে এটি অস্বাভাবিক আক্রমণাত্মক আচরণ করে। কিং কোবরা খুবই গভীর জঙ্গলের অধিবাসী।

৫. ভাইপারস
ভাইপারস মূলত সাপের একটি জাত। এই জাতের অনেক ধরনের সাপ আছে। সারা বিশ্বেই ভাইপারসদের দেখা যায়। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়ার ভারত, চীন এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এদের বেশি দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত রেগে যায় এবং প্রধানত রাতের বেলা শিকারে বের হয়। এরা খুব দ্রুত আক্রমণ করে থাকে। ভাইপারসে কামড়ালে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। পরে শ্বাসকষ্টের সঙ্গে প্যারালাইসিস দেখা দেয় এবং হৃদস্পন্দন আস্তে আস্তে কমে যায়। এই সাপে কামড়ালে শরীরের উপর থেকেই বোঝা যায় যে রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায়। যদি দ্রুত চিকিৎসা দেয়া যায় তাহলেও ২-৪ সপ্তাহ নাগাদ প্রচণ্ড ব্যথা থাকে।

৬. টাইগার স্নেক (Tiger Snake)
এরা ভূমিভিত্তিক পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে ৯ম। এরা অস্ট্রেলিয়া বসবাসকারী এক ধরনের সাপ যারা শরীরে প্রচুর পরিমাণে বিষ তৈরি করতে পারে। এদের শুষ্ক অঞ্চল, তৃণভূমি, জলাভূমি ও মানববসতি সব জায়গায়ই দেখা যায়। এরা সাধারণত ১.২ মিটার থেকে ১.৮ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

কিছু প্রজাতি
Indian cobra গোখরো (Naja naja)
Indian krait ডোমনাচিতি/কালাচ (Bungarus caeruleus)
Russell's viper চন্দ্রবোড়া (Daboia russelii)
Saw-scaled viper বোরা সাপ (Echis carinatus)
এই চারটির খুব ভয়ঙ্কর বিষ। এই চারটি সাপ ‘বিগ ফোর’ নামে পরিচিত। সাপের বিষ একটি প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।
Snake-এর প্রধান উপাদান জুটক্সিন (Zootoxin)। বিষ হলো বিভিন্ন উৎসেচক, প্রোটিন ও অনেক বিষাক্ত উপাদানের মিশ্রণ।
উৎসেচকগুলো সাধারণত অ্যাসিটাইলকোলিনেস্টারেজ-অ্যামিনো অ্যাসিড অক্সিডেজ, সেরিন প্রোটিনেজ, ফসফোলাইপেস ইত্যাদি।

সাপের বিষ সাধারণত এই তিন প্রকার হয়। যেমন নিউরোটক্সিক, হিমোটক্সিক ও সাইটোটক্সিক। নিউরোটক্সিক বিষ সেগুলো স্নায়ু, স্নায়ুসন্ধি, মস্তিষ্কের শ্বাস-প্রশ্বাস কেন্দ্র প্রভৃতির ওপর কাজ করে। এই বিষ মাংসপেশীকে অসাড় করে, ফলে শ্বাসযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মানুষ মারা যায়। হিমোটক্সিক বিষ রক্তকণিকা ভেঙে ফেলে, রক্ত জমাট বাঁধায়। এছাড়াও হৃদপেশী ও রক্তবাহিকা প্রভৃতির উপর কাজ করে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, শক প্রভৃতির মাধ্যমে মৃত্যু ঘটায়। সাইটোটক্সিক বিষ শরীরের বিভিন্ন কোষগুলোকে আক্রমণ করে অসাড় করে দেয়। ফলে কোষের মৃত্যু হয়। তবে প্রোটিওলাইটিক বিষও হয়।

সাপে কামড়ানোর লক্ষণ
বমি, ঝাপসা দৃষ্টি, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ঝাঁকুনি এবং ঘাম হতে পারে। বেশিরভাগ কামড় হয় হাতে, বাহুতে বা পায়ে। একটি কামড়ের পরে ভয় পাওয়া সাধারণ হৃৎপিণ্ডের দৌড় এবং অজ্ঞান বোধের লক্ষণ। বিষ রক্তপাত, কিডনি ব্যর্থতা, একটি গুরুতর অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া, কামড়ের চারপাশে টিস্যুর মৃত্যু বা শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।

কী করে বুঝবেন কোন সাপ কামড়েছে
সাপে কামড়ালেই যে বিষক্রিয়া হয়, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। কারণ এমন কিছু সাপ আছে যাদের বিষ নেই। সাপে কামড়ানো চিকিৎসার ক্ষেত্রে কী সাপে কামড়েছে সেটা জানা থাকলে চিকিৎসার সুবিধা হয়। কয়েকটি লক্ষণ দেখলেই বুঝতে পারবেন সাপে কামড়ানো ব্যক্তির বিষক্রিয়া হয়েছে কিনা। কিছু ক্ষেত্রে কোন সাপ কামড়েছে তাও বোঝা যায় কয়েকটি লক্ষণ দেখে।

জেনে নিন সেই লক্ষণগুলো কী কী?
দুই চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসা।
কামড়ের স্থানে প্রচুর জ্বালা যন্ত্রণা হওয়া।
সব কিছু ঝাপসা দেখবে রোগী।
ঢোক গিলতে অসুবিধা হবে।
গলা বন্ধ হয়ে আসবে।
শরীর ফুলে ওঠা।

চন্দ্রবোড়ায় কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
রোগীর শরীর থেকে ২ মিলি লিটার রক্ত একটি টেস্ট টিউবে ২০ মিনিট রাখতে হবে।
মনে রাখবেন এই টেস্ট টিউব যেন কাচের ও নতুন হয়। টেস্ট টিউবটিকে সোজা দাঁড় করিয়ে রাখতে হবে। ২০ মিনিট হয়ে গেলে টিউবটিকে কাত করলে যদি রক্ত জমাট না বাঁধে তা হলে সেটি চন্দ্রবোড়ার কামড়। এছাড়াও রোগীর শরীরের নানা স্থান থেকে রক্ত বের হতে থাকবে। বিশেষ করে দাঁতের মাড়ি, পুরাতন ঘা, কাশির সঙ্গে রক্ত পড়া।

কালাচ সাপে কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
এই সাপ সাধারাণত রাতে কামড়ায়। এর বিষক্রিয়া শুরু হয় ২ থেকে ২০ ঘণ্টা পরে। এর কামড়ের দাগও অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। এর কামড়ে রাতে পেটে যন্ত্রণা, গলায় ব্যথা, গাঁটে ব্যথা ও খিঁচুনি এই লক্ষণগুলো দেখা যায়।

কেউটে সাপে কামড়ালে কী দেখে বুঝবেন? 
রোগী ঝিমিয়ে পড়বে, দুই চোখের পাতা পড়ে আসবে, রোগী ঝাপসা দেখবে ও কথা জড়িয়ে আসবে।

সাপে কামড়ালে প্রাথমিক চিকিৎসা
১ আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে। ...
২ ঘড়ি বা অলঙ্কার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি পড়ে থাকলে খুলে ফেলুন।
৩ রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
৪ যদি রোগী শ্বাস না নেন তাহলে তাকে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
৫ যদি সাপটিকে ইতোমধ্যে মেরেই ফেলেন, তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন।

অ্যান্টিভেনম কখন প্রয়োজন?
গোখরো সাপের দংশনের গড় ৮ ঘন্টা পর, কেউটে সাপের দংশনের গড় ১৮ ঘণ্টা পর ও চন্দ্রবোড়া সাপের দংশনের গড় ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন পর রোগীর মৃত্যু হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই সময়সীমার মধ্যে অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করা জরুরি। সাপের কামড় বা দংশনের পরে দ্রুত অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিলে অ্যান্টিবডিগুলো বিষকে নিষ্ক্রিয় করে। যার ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেঁচে যায়।

সাপ কামড়ানোর পর একজন রোগীকে ১০টি করে অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিতে হয়। ১০টি ভায়াল মিলে একটি ডোজ হয়ে থাকে।
বিষের পরিমাণ এবং বিষাক্ততার মাত্রা বেশি হলে সাপে কামড়ানো ব্যক্তির উপর এক বা একাধিক ডোজ অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করার প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসকরা মূলত রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার বিভিন্ন লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এসব লক্ষণের মধ্যে রয়েছে, শরীর অসাড় হয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরানো, বুক ধড়ফড় করা, শ্বাসকষ্ট, অসঙ্গত ব্যবহার ও ক্ষণিকের জন্য রক্তচাপ কমা।

বিষধর সাপের অ্যান্টিভেনম সাপ ভেদে যেমন আলাদা হয়ে থাকে তেমনি একই অ্যান্টিভেনমে কয়েক ধরনের বিষধর সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করা যায়।

এই কার্যকারিতার ওপর ভিত্তি করে অ্যান্টিভেনম দুই রকম হয়ে থাকে। মনোভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম-যে অ্যান্টিভেনমগুলো শুধু একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির সাপের বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর এবং পলিভ্যালেন্ট অ্যান্টিভেনম যে অ্যান্টিভেনমগুলো একাধিক প্রজাতির সাপের বিষের বিরুদ্ধে কার্যকর।

বাংলাদেশ টক্সিকোলজি সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে যে অ্যান্টিভেনম আনা হয়, সেটি মূলত চারটি সাপের বিষের একটি ‘ককটেল’ বা মিশ্রণ, যা কিছু সাপের দংশন নিরাময়ে কাজ করে। বাকি ক্ষেত্রে সেগুলো আংশিক কাজ করে।

অনেক সময় সাপের কামড়ের ধরন দেখে, আবার রক্ত পরীক্ষা করে চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন যে এটি বিষাক্ত সাপে কামড়েছে নাকি বিষহীন সাপের কামড়। তারপরও সাপে কামড়ানোর সময় সেটি কী প্রজাতির সাপ সেটি দেখতে কেমন তা লক্ষ্য করতে বা ছবি তুলে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। সাপের এই বর্ণনা পরবর্তীতে চিকিৎসা পরিকল্পনায় সাহায্য করতে পারে।

কী করবেন
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে বারবার আশ্বস্ত করতে হবে এবং সাহস দিতে হবে, আতঙ্কগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। নির্বিষ সাপের কামড়েও আতঙ্কিত হয়ে মানসিক আঘাতে মারা যেতে পারে মানুষ। বাংলাদেশের অধিকাংশ সাপই বিষহীন, অল্প কিছু সাপ বিষধর। আবার বিষধর সাপ পর্যাপ্ত বিষ ঢুকিয়ে দিতে ব্যর্থ হতে পারে। এসব জানানোর মাধ্যমে রোগীকে আশ্বস্ত করা যেতে পারে।
* আক্রান্ত অঙ্গ অবশ্যই স্থির রাখতে হবে। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ানো যাবে না। পায়ে কামড়ালে হাঁটাচলা করা যাবে না, স্থির হয়ে বসতে হবে।
* আক্রান্ত অঙ্গ ব্যান্ডেজের সাহায্যে একটু চাপ দিয়ে প্যাঁচাতে হবে। একে প্রেসার ইমোবিলাইজেশন বলে। ব্যান্ডেজ না পাওয়া গেলে গামছা, ওড়না বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
* আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে।
* ঘড়ি বা অলঙ্কার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি থাকলে খুলে ফেলুন।
* রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
* যদি রোগী শ্বাস না নেন তাহলে তাকে মুখে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
* যদি সাপটিকে ইতোমধ্যে মেরেই ফেলেন, তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন। তবে এ ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কোনোভাবেই হাত দিয়ে ধরা যাবে না। কিছু সাপ মরার ভান করে থাকে। তবে সাপ মারতে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
* যত দ্রুত সম্ভব আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
* মেরে ফেলা বা ছবি তুলে চিকিৎসককে দেখানো।

কী করবেন না
না জেনে আমরা এমন কিছু কাজ করি, যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর হয়ে যায়। তাই এ ব্যাপারে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।
* কোনো ধরনের শক্ত বাঁধন/গিঁট দেওয়া যাবে না। সাধারণত দেখা যায়, হাত বা পায়ে কামড় দিলে, কামড়ানো জায়গা থেকে ওপরের দিকে দড়ি বা এ জাতীয় কিছু দিয়ে শক্ত করে বাঁধা হয়, যাতে বিষ ছড়িয়ে না পড়ে। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। বরং এতে হাত/পায়ে রক্ত প্রবাহে বাধার সৃষ্টি হয়। ফলে রক্ত প্রবাহের অভাবে টিস্যুতে পচন (Necrosis) শুরু হতে পারে।
* চিকিৎসার জন্য ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া যাবে না।
* কামড়ানোর স্থানে ব্লেড বা ছুরি দিয়ে কাটা যাবে না।
* অনেক মানুষের ধারণা, আক্রান্ত স্থানে মুখ লাগিয়ে চুষে বিষ বের করলে রোগী ভালো হয়ে যাবেন। বিষ রক্ত ও লসিকার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা এভাবে বের করা সম্ভব নয়। কোনো অবস্থাতেই আক্রান্ত স্থানে মুখ দেবেন না।
* কোনো ভেষজ ওষুধ, লালা, পাথর, উদ্ভিদের বীজ, গোবর, কাদা ইত্যাদি লাগানো যাবে না।
* কোনো রাসায়নিক পদার্থ লাগানো বা তা দিয়ে সেঁক দেওয়া যাবে না।
* যদি আক্রান্ত ব্যক্তির গিলতে বা কথা বলতে সমস্যা হয়, বমি, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ, নাসিক কণ্ঠস্বর ইত্যাদি দেখা দেয় তাহলে কিছু খাওয়ানো যাবে না।
* কিছু খাইয়ে বমি করানোর চেষ্টা করা যাবে না।
* ব্যথার জন্য অ্যাসপিরিন জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।

লেখক : অধ্যাপক, ইএনটি অ্যান্ড হেড-নেক সার্জারি
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
সর্বশেষ খবর
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম