প্রিন্সেস ডায়নার মৃত্যুর পর প্রায় ২০ বছর পার হতে যাচ্ছে। আজও আলোচনায় ব্রিটিশ রাজপরিবারের এ বধূ। ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট টিভি চ্যানেলগুলির পর্দায় ব্রেকিং নিউজ ছিল একটাই, ‘দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল প্রিন্সেস ডায়নার’। এরপর জল গড়িয়েছে বহু দূর। দুর্ঘটনার তত্ত্ব মোড় নিয়েছে বিভিন্ন বিতর্কে। আজও কান পাতলে রাজবাড়ির আনাচে-কানাচে শোনা যায় সেসব বিতর্ক। গোটা বিশ্বের কাছে মায়ের ‘পজিটিভ ইমপ্যাক্ট’ তুলে ধরতে এবার এগিয়ে এলেন ডায়নার দুই ছেলে প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্স হ্যারি। লন্ডনের কেংসিনটন প্যালেসের পাবলিক গ্রাউন্ডে তৈরি হচ্ছে ডায়নার স্মৃতিসৌধ। বসানো হচ্ছে তার মূর্তি।
উইলিয়াম ও হ্যারি দু'জনেরই বক্তব্য, ''মা চলে যাওয়ার পর ২০ বছর পার হয়ে গেল। এবার সময় এসেছে বিশ্বের মানুষের কাছে তার সদর্থক দিকগুলি তুলে ধরার। তাই কেংসিনটন প্যালেস গ্রাউন্ডে বসানো হবে তার স্থায়ী মূর্তি। কেনসিংটন প্যালেসে যারা ঘুরতে আসেন, এই স্মৃতিসৌধ মায়ের জীবন সম্পর্কে তাদের অনেক না-বলা তথ্য দেবে। এবং তার উত্তরাধিকার সম্পর্কেও।''
মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এই প্যালেসেই দুই ছেলেকে নিয়ে থাকতেন ডায়না। উইলিয়াম তখন ১৫। হ্যারির বয়স ১৩। প্যালেসে মায়ের সঙ্গে কাটানো নানা রঙের মুহূর্ত। সব স্মৃতি এখনও নিশ্চয়ই একইরকম উজ্জ্বল দুই রাজপুত্রের চোখে। সেই সব স্মৃতিই এবার তারা ভাগ করে নেবেন বিশ্ববাসীর সঙ্গে।
বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ