শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৯, শনিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৭

যে নারীরা হিটলারের জন্য 'অবৈধ সন্তান' জন্ম দিয়েছিলেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে নারীরা হিটলারের জন্য 'অবৈধ সন্তান' জন্ম দিয়েছিলেন

তরুণ-তরুণীদের মাঝে নাৎসি বাহিনীর মতাদর্শ ছড়িয়ে দিতে যে সংগঠনটি কাজ করতো, তার নাম 'হিটলার ইয়ুথ'। এই হিটলার ইয়ুথেরই নারী শাখার নাম ছিলো  জার্মান নারীদের সংগঠন। বিশুদ্ধ জার্মানদের নিজেদের মাঝে মিলনের মাধ্যমে সোনালী রঙের চুল ও নীল চোখ সম্পন্ন আর্য শিশুদের জন্মহার বাড়ানোই ছিলো সরকারি অর্থায়নে পরিচালিত এ প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য। এজন্য বাছাইকৃত বিশুদ্ধ জার্মান নারীরা শয্যাসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতেন যিনি নিজেও তথাকথিত বিশুদ্ধ। এরপর সেই নারীর গর্ভে আসা সন্তানকেও তাই বিশুদ্ধ বলেই মনে করা হতো। 

উল্লেখ্য, নাৎসি জার্মানিতে কালো ইউনিফর্ম পরিহিত হিটলার বাহিনীর সবচেয়ে বড় প্যারামিলিটারি সংগঠন এসএস বাহিনী। ওই প্রোগ্রামে সিলেক্ট হতে তরুণীদের প্রথমেই তাকে একগাদা মেডিকেল টেস্টের ভেতর দিয়ে যেতে হতো। সেই সঙ্গে তার জীবনের অতীত ইতিহাস সম্পর্কেও বিস্তারিত অনুসন্ধান চালানো হয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো প্রার্থীর শরীরে কোনোভাবেই ইহুদিদের রক্ত থাকা চলবে না। এতসব অনুসন্ধান ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার গন্ডি পার হতে পারলে তখনই কেবল সেই নারী প্রার্থী একদল এসএস অফিসার থেকে তার পছন্দের শয্যাসঙ্গী বেছে নিতে পারবেন।

সে প্রোগ্রামে নির্বাচিত সেই তরুণীদের জন্য সেখানে খেলাধুলা, লাইব্রেরি, মিউজিক রুম, এমনকি সিনেমা হল পর্যন্ত ছিলো। সেখানে তাদের কোনো কাজ করতে হতো না, অনেক চাকরবাকরই ছিলো সেখানে। এভাবে রাজকন্যার মতোই কাটছিলো তাদের দিনগুলো। 

পুরো প্রোগ্রামটি নিয়ন্ত্রণ করতেন একজন উচ্চপদস্থ এসএস ডাক্তার। মেয়েরা সেখানে আসার পরপরই তিনি তাদেরকে ভালোমতো পরীক্ষা করেছিলেন। তাদেরকে জানাতে হয়েছিলো বংশগতভাবে তারা কোনো রোগ পেয়েছে কিনা, তাদের পরিবারে কেউ মাত্রাতিরিক্ত পানাসক্ত কিনা এবং পরিবারে কখনো কোনো বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশু জন্ম নিয়েছে কিনা। তিনি তাদেরকে এটা বলেও সতর্ক করে দেন যে, তাদের গর্ভে আসা সন্তানকে কোনোভাবেই নিজের কাছে রাখা যাবে না। কিছুদিন পরই সেই সন্তানকে তাদের কাছ থেকে নিয়ে নেয়া হবে। তাকে বড় করা হবে আলাদা পরিচর্যা কেন্দ্রে। তাকে নাৎসি পরিবেশে, নাৎসি আদর্শ শিখিয়ে একজন নাৎসি সদস্য হিসেবেই গড়ে তোলা হবে।

এরপর আসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অর্থাৎ সঙ্গী বাছাইয়ের বিষয়টি। প্রাথমিক বিষয়াদি জানানোর পর সেই নারীদের সামনে হাজির করা হতো একদল এসএস অফিসারকে। সুঠাম দেহের অধিকারী, লম্বা সেই অফিসাররা সহজেই নারীদের মন কেড়ে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। সম্পর্ক বিছানা পর্যন্ত গড়ানোর আগে একে অপরকে চিনে নেয়ার ব্যবস্থাও ছিলো। এজন্য তাদেরকে একসাথে খেলাধুলা করা, সিনেমা দেখা, সন্ধ্যায় মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে একসাথে গল্পগুজব করার মতো বিষয়ের মাঝে দিয়ে যেতে হয়েছিলো।

শয্যাসঙ্গী বেছে নেয়ার জন্য দেয়া হয়েছিলো সাতদিন সময়। তাদের বিশেষভাবে বলে দেয়া হয়েছিলো যেন তাদের চুল ও চোখের রঙের সাথে শয্যাসঙ্গীর চুল ও চোখের রঙ সর্বোচ্চ পরিমাণে মিলে যায়। সেই অফিসারদের কারো নামই তাদেরকে জানানো হয় নি। সবই ছিলো কঠোর গোপনীয়তার অংশ।

একসময় সঙ্গী পছন্দ করা হয়ে গেলে আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হয় তাদের। তখন সেই নারীদের আরো কিছু মেডিকেল টেস্টের ভেতর দিয়ে যাওয়া লাগে। এরপরই একদিন জানিয়ে দেয়া হয় সেদিনই তাদেরকে শয্যাসঙ্গীর সাথে রাত কাটাতে হবে।

মানুষের মাঝে বর্ণপ্রথার বীজ ছড়িয়ে অশ্লীলতার প্রসার ঘটানো ওই প্রোগ্রাম থেকে আনুমানিক ২০,০০০ শিশুর জন্ম হয়েছিলো। ১২ বছর ধরে চলা এ প্রোগ্রামের অধিকাংশ শিশুর জন্মই হয় জার্মানি আর নরওয়েতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তাদের অনেককেই দত্তক নেয়া হয়েছিলো, ধ্বংস করে ফেলা হয় তাদের যাবতীয় জন্মপরিচয়। সূত্র : দেশে বিদেশে

বিডি প্রতিদিন/৭ অক্টোবর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?
প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা
পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন
রাঙামাটি শাহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু
চমেক হাসপাতালে পেইন মেডিসিন আউটডোর সেবা চালু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নিয়ে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র
রাকিবের গোলে হংকংয়ে ড্র

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল
হজ নিবন্ধনের সময় বাড়ল

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল
৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ পাঠাল ইসরায়েল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের
কারখানার গেট বন্ধ করে দেওয়ায় আটকে পড়ে অনেকে, অভিযোগ স্বজনদের

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত
ইতালিতে বিস্ফোরণে ৩ পুলিশ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে সমতায় ফিরল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজার রাফা ক্রসিং বন্ধ ও সীমিত ত্রাণ পাঠানোর পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
বক্তব্যের মাঝে মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা
শুটিং চলাকালেই হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত, না ফেরার দেশে অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল
আগামী নির্বাচন দেশের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ
শরীয়তপুরকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা