শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৪, শনিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৮

পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিলেন কিম?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিলেন কিম?

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ বলছে, ২১ এপ্রিল থেকে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা এবং আন্ত-মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধ করে দেবে।

নেতা কিম জং-আনের যে বিবৃতি কেসিএনএ প্রচার করেছে, সেখানে তিনি বলছেন - ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার আর প্রয়োজন নেই কারণ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে পারমাণবিক বোমা বহনের সক্ষমতা উত্তর কোরিয়া অর্জন করে ফেলেছে।

প্রেসিডেন্ট কিম আরও বলেন, নর্দার্ন পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্রটি তার উদ্দেশ্য হাসিল করতে সক্ষম হয়েছে, সেটির আর প্রয়োজন নেই। এখন তার মূল লক্ষ্য উত্তর কোরিয়ার সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির বিকাশ এবং জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন। এই ঘোষণা কিম জং আন এমন সময় দিলেন যখন খুব দ্রুত তিনি দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ বৈঠকের জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন।

তারর প্রথম বৈঠকটি হবে এ মাসের ২৭ তারিখ দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে। অন্যটি মে মাসে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এই সিদ্ধান্তের জন্য মি কিমকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। কিন্তু উত্তর কোরিয়ার এই সিদ্ধান্তে উল্লসিত হওয়ার কারণ কতটা?

ফেডারেশন অব আমেরিকান সায়েন্টিস্টের সদস্য এবং নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ অঙ্কিত পাণ্ডা বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার ইতিহাস এবং তার ক্ষেপণাস্ত্র এবং পারমাণবিক কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য বিশ্লেষণ করলে, আশাবাদে রাশ টানতে হবে।

কারণ হিসাবে পাণ্ডা বলছেন, প্রথমত- বন্ধের যুক্তি হিসাবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা অর্জনের যে কথা কথা প্রেসিডেন্ট কিম দাবি করেছেন, সেটা একবারে অবিশ্বাস করার মত কথা নয়।

ভারত ও পাকিস্তানের উদাহরণ টেনে পাণ্ডা বলেন, ১৯৯৮ পর্যন্ত এই দুই দেশের প্রত্যেকে ছয়টি করে পারমাণবিক পরীক্ষার পর তারা আর কোনো পরীক্ষা করেনি এবং সারা বিশ্ব মেনে নিয়েছে এরা পারমাণবিক শক্তিধর। ছয়টি পারমাণবিক পরীক্ষার পর উত্তর কোরিয়া একইভাবে নিশ্চিত হয়েছে তারা অস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে।

পাণ্ডার মতে, ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে উত্তর কোরিয়ার পঞ্চম এবং ষষ্ট পারমাণবিক পরীক্ষা দুটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

২০১৬ সালে উত্তর কোরিয়া দাবি করে তারা যে কোনো পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ছোড়া যায় এমন আকারের এবং ওজনের পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে পেরেছে।

ধারণা করা হয়, ওই বোমার ক্ষমতা নাগাসাকিতে আমেরিকার ফেলা বোমার চেয়ে তিনগুণ শক্তিধর।

২০১৭ সালে পরীক্ষা করা বোমার শক্তি আরো অনেক বেশি। ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সালে পরীক্ষার পর ভূকম্পন বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীদের ধারনা হয়েছে উত্তর কোরিয়া এখন যে কোনো শহর ধ্বংস করে দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করেছে।

তার পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধের ঘোষণায় বোঝা যাচ্ছে কিম এখন নতুন আত্মবিশ্বাস অর্জন করেছেন।

উত্তর কোরিয়ার এই অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা স্বতঃপ্রণোদিত, তাই যে কোনো সময় এটা থেকে তারা বেরিয়ে আসতে পারে। ১৯৯৯ সালে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ওপর একটি অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা থেকে ২০০৬ সালে বেরিয়ে এসেছিল।

প্রেসিডেন্ট কিম বলেছেন, পারমাণবিক কর্মসূচিতে সাফল্যের পর তিনি এখন দেশের অর্থনীতির দিকে মনোনিবেশ করবেন। অঙ্কিত পাণ্ডা মনে করেন, কিমের এই বক্তব্য ফেলে দেওয়া যায় না। তিনি হয়তো খুব দ্রুত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা তোলার দাবি শুরু করবেন।

উপহার - শীর্ষ বৈঠক
এই ঘোষণা কিম জং আন এমন সময় দিলেন যখন তিনি দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ বৈঠকের জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। প্রথম বৈঠকটি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে, অন্যটি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে।

বৈঠকে দর কষাকষি না করে কেন আগেভাগে নিজ থেকে এসব নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়ে দিলেন কিম জং আন?

পাণ্ডার মতে, উত্তরটি সহজ- মার্কিন প্রেসিডেন্টের সাথে শীর্ষ বৈঠকটি কিমের জন্য একটি বড় পুরস্কার। তার বাবা বা দাদা যা পারেননি, তিনি তা করে দেখাতে চলেছেন।

পারমাণবিক পরীক্ষার একটি স্থান ধ্বংস করে উত্তর কোরিয়ার যে ক্ষতি হবে, তার চেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সামনে বসে মুখোমুখি দেন-দরবার করার সুযোগের মূল্য অনেক বড়।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দক্ষিণ কোরিয়া বা আমেরিকা চায় উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক অস্ত্র-মুক্ত হতে হবে। কিন্তু মি কিমের শনিবারের ঘোষণায় তার কোনো ইঙ্গিতই নেই। এখন পর্যন্ত তিনি যে পারমাণবিক অস্ত্র বানিয়েছে তা ধ্বংসের বা পরিত্যাগের কোনো প্রতিশ্রুতি তিনি দেননি। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/২১ এপ্রিল ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের
ইউক্রেন সংকট সমাধানে শান্তিপূর্ণ প্রচেষ্টাকে সমর্থন চীনের
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
স্পেনে ২৪ ঘণ্টায় দাবানলে পুড়ে গেছে আরও ৩০ হাজার হেক্টর জমি
স্পেনে ২৪ ঘণ্টায় দাবানলে পুড়ে গেছে আরও ৩০ হাজার হেক্টর জমি
সুইজারল্যান্ডে হচ্ছে পুতিন-জেলেনস্কি বৈঠক?
সুইজারল্যান্ডে হচ্ছে পুতিন-জেলেনস্কি বৈঠক?
কূটনীতি ব্যর্থ হলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান ম্যাখোঁর
কূটনীতি ব্যর্থ হলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান ম্যাখোঁর
ইরানে হত্যার দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে হত্যার দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
স্পেনে ভয়াবহ দাবানল, রেকর্ড ভাঙা আগুনে পুড়েছে কয়েক লাখ হেক্টর জমি
স্পেনে ভয়াবহ দাবানল, রেকর্ড ভাঙা আগুনে পুড়েছে কয়েক লাখ হেক্টর জমি
জিম্মি মুক্তির দাবিতে ইসরায়েলে মহাসড়ক অবরোধ
জিম্মি মুক্তির দাবিতে ইসরায়েলে মহাসড়ক অবরোধ
কেন বিপর্যয়ের হটস্পট হয়ে উঠছে ভারতের হিমালয় ঘেঁষা রাজ্যগুলো?
কেন বিপর্যয়ের হটস্পট হয়ে উঠছে ভারতের হিমালয় ঘেঁষা রাজ্যগুলো?
পাঁচ বছরে ভারতে বিদেশি পর্যটক আগমনে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ
পাঁচ বছরে ভারতে বিদেশি পর্যটক আগমনে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের ওপর হামলা করে আসামি ছিনতাই; বিএনপি নেতা গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা করে আসামি ছিনতাই; বিএনপি নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় চৌমুহনী বাজারে উচ্ছেদ অভিযান
কুতুবদিয়ায় চৌমুহনী বাজারে উচ্ছেদ অভিযান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের
বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছ উৎপাদনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান গাকৃবি উপাচার্যের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ
নেদারল্যান্ডস সিরিজে খেলবেন না মিরাজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড
মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি, যুবকের সাত বছরের কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের
ক্রোয়েশিয়ার অনারারি কনসাল হিসেবে নিয়োগ পেলেন কাজী শাহ মুজাক্কের

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার
চলতি বছর হাসপাতালে ভর্তি রোগী ছাড়াল ২৭ হাজার

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতায় প্রস্তুত সেনাবাহিনী

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
দৌলতখানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
গোপালগঞ্জে প্রায় ২১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’
‘বিএনপি ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য লড়াই করেছে’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ
বাউবিতে হিসাব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণের সনদ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
সেই পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে
ওয়্যারলেসে বার্তা ফাঁসকারী পুলিশ কনস্টেবল তিন দিনের রিমান্ডে

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত
বগুড়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া
চীনের জন্য নতুুন এআই চিপ বানাচ্ছে এনভিডিয়া

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা

৫৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!
২২ মাস পর ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার!

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সবজি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার
রংপুরে বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগের পাঁচজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও পরিবারের ৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান
হবিগঞ্জে আনসার বাহিনীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’
‘ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল করার ক্ষমতা কারো নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
বগুড়ায় দুই সার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
দাবি বাস্তবায়ন না হলে বন্ধের হুঁশিয়ারি চার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

নগর জীবন

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা