শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৫, সোমবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

খবর বিবিসি বাংলার

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্রে যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল ইরানী বিমান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্রে যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল ইরানী বিমান

"আমরা সত্যি একটি যাত্রীবাহী বিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিলাম। এমন একটা ঘটনা যে ঘটতে পারে, তা আমার এখনো বিশ্বাস হতে চায় না।"      

রুডি পাহোইয়ো - আমেরিকান নৌবাহিনীর একজন সামরিক ক্যামেরাম্যান - এমনভাবেই বর্ণনা করছিলেন ১৯৮৮ সালের জুলাই মাসের তিন তারিখের সেই ঘটনার কথা - যেদিন তার চোখের সামনেই যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ধ্বংস করা হয় একটি ইরানী যাত্রীবাহী বিমান। নিহত হয় বিমানটির ৬৬টি শিশু সহ ২৯০ জন আরোহীর সবাই।    

বন্দর আব্বাস থেকে দুবাইগামী একটি নিয়মিত ফ্লাইটের ওই বিমানটি পারস্য উপসাগরের ওপরে উড়ছিল। কিন্তু মার্কিন যুদ্ধজাহাজটি ভুল করে ওই যাত্রীবাহী বিমানটিকে শত্রু বিমান বলে চিহ্নিত করে এবং তার দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।

ঘটনাচক্রে সেই দিন ইউএসএস ভিনসেন্স-এ ছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর ক্যামেরাম্যান রুডি পাহোভো, এবং তার সহকর্মীরা - যাদের কাজ হলো যুদ্ধ বা সামরিক তৎপরতার ছবি তোলা। তাদের উদ্দেশ্য ছিল পারস্য উপসাগরে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি বিরাট সামরিক কার্যক্রমের চিত্রধারণ করা। ইরানী ফ্লাইট সিক্স ফিফটি ফাইভ-এর ওপর সেই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তিনি একজন প্রত্যক্ষদর্শী। এক বিরল সাক্ষাৎকারে তার সঙ্গে কথা বলেছেন বিবিসির এ্যালেক্স লাস্ট।

পাহোইয়ো বলছিলেন, পারস্য উপসাগরে পরিস্থিতি ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ। ইরান এবং ইরাকের মধ্যে তখন যুদ্ধ চলছে। মার্কিন নৌবাহিনী তখন উপসাগরে কুয়েত থেকে আসা তেলবাহী ট্যাংকারগুলোকে সুরক্ষা দিচ্ছে - যাতে যুক্তরাষ্ট্রে তেলের প্রবাহ অক্ষুণ্ণ থাকে।

ইরানীরা তখন সেই সব জাহাজগুলোকে হয়রানি করছিল। এজন্য ইরানীরা স্পিডবোট ব্যবহার করতো। সেগুলো জাহাজগুলোর চারদিক ঘিরে গুলি করতো যাতে জাহাজে আগুন ধরে যায়। কাজেই এটা ঠেকাতে আমাদের ভুমিকা তখন ছিল কিছুটা পুলিশের মতো।

মার্কিন যুদ্ধজাহাজের সাথে আরো ছিল ব্রিটেন, ইটালি, হল্যান্ড, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের বিভিন্ন নৌযান।

এসব যান বাণিজ্যিক জাহাজগুলোকে পাহারা দিয়ে উপসাগরের সেই বিপজ্জনক এলাকা পার করে নিয়ে যেতো। কখনো কখনো স্পিডবোটে করে আসা রকেটচালিত গ্রেনেডধারী ইরানী বিপ্লবী গার্ডদের মোকাবিলাও করতে হতো তাদের।
 
জুলাই মাসের তিন তারিখে রুডি পাহোইয়ো তার ক্যামেরা নিয়ে ইউএসএস ভিনসেন্স-এ উঠলেন - তার উদ্দেশ্য ছিল ওই জাহাজে করে বাহরাইনের একটি বন্দর পর্যন্ত যাওয়া।

এই ইউএসএস ভিনসেন্স ছিল তখনকার দিনে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আধুনিক সামরিক জাহাজগুলোর অন্যতম।

"বাহরাইনের দিকে যাবার পথে আমরা খবর পেলাম ইরানীদের কিছু স্পিডবোট একটি তেলবাহী ট্যাংকারকে হয়রানি করছে। তখন ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে একটি হেলিকপ্টার উড়ে গেল, তারা দেখলো স্পিডবোটগুলো তাদের বন্দরের দিকে ফিরে যাচ্ছে।"  

"আর এই সময়ই হেলিকপ্টারের পাইলট বললো, তাদের লক্ষ্য করে কেউ গুলি ছুঁড়েছে।"

"এ ঘটনাটাই ভিনসেন্সের কমান্ডিং অফিসারের জন্য ওই স্পিডবোটগুলোকে আক্রমণ করার অনুমোদন এনে দিলো।"

১৯৯০এর দশকেই রুডির তোলা ফুটেজ এবং ভিনসেন্সের রেডিও যোগাযোগর বিবরণ মার্কিন নৌবাহিনীর কাছ থেকে হাতে পায় বিবিসি।

"ফুটেজে দূরে স্পিডবোটগুলোকে দেখা যাচ্ছে। জাহাজের এক পাশ থেকে একজন এসে বলছে, আমাদের ওপর গুলি করা হয়েছে। সাথে সাথেই সবাই তাদের যুদ্ধের পোশাক, লাইফ ভেস্ট ও অন্যান্য সরঞ্জাম পরে নিলো, লড়াইয়ের জন্য তৈরি হয়ে গেল।"

মার্কিন সামরিক কমান্ডকে ভিনসেন্স জানালো, তারাও পাল্টা গুলি করতে যাচ্ছে।

উপসাগরে ইরানের বিপ্লবী গার্ডদের স্পিডবোটের সাথে সংঘাতের সময়ই ঘটনাটি ঘটে
ভিনসেন্সের পাঁচ-ইঞ্চি ব্যারেলের কামান থেকে ইরানী গানবোটগুলোর দিকে গোলাবর্ষণ করতে লাগলো।

জাহাজের মাঝখানে একজন অপারেশন্স বিশেষজ্ঞ ছিলেন, তিনি কিছুক্ষণ পর পর লক্ষ্যবস্তুগুলোর অবস্থা সম্পর্কে জানাতে লাগলেন। যখন গানবোটগুলোর ওপর প্রথম আক্রমণ শুরু হলো, তিনি বললেন - সাতটা লক্ষ্যবস্তু, তার পর বললেন, তিনটি লক্ষ্যবস্তু, আরেকটু পর বললেন, আর কোন লক্ষ্যবস্তু নেই।"

"আমরা ভাবলাম, এর পর প্রতিপক্ষ নিশ্চয়ই তাদের যা আছে তাই নিয়ে আবার আক্রমণ করবে - হয়তো আকাশ থেকে হামলা আসবে। কারণ এর আগের বছর - ১৯৮৭ সালে - ইউএসএস স্টার্ক নামে একটি আমেরিকান যুদ্ধজাহাজের ওপর এক্সোস্যাট মিসাইল হামলা হয়েছিল, যা চালিয়েছিল ইরাক। এর পর থেকেই আমরা বলতাম, স্টার্কের কথা মনে রাখবে, সতর্ক থাকবে, নাহলে তুমি মারা পড়তে পারো। আমাদের মনের মধ্যে সব সময় এটা কাজ করতো।"

"পাঁচ মিনিট পার হতে না হতেই, একজন বললো একটা লক্ষ্যবস্তু বন্দর আব্বাস এয়ারপোর্ট থেকে উড়েছে। এই বিমান বন্দরে ইরানি সামরিক বাহিনীর অবস্থান আছে, এবং সামরিক ও বেসামরিক উভয় ধরণের বিমানবন্দর এটি।"

"যে বিমানটা সেখান থেকে উড়লো তাকে চিহ্নিত করা হলো `শত্রু` বিমান বলে। বলা হলো এটি ইরানি বিমান বাহিনীর একটি এফ-১৪ টমক্যাট বিমান। কিন্তু আসলে বিমানটি ছিল এয়ারবাস, ফ্লাইট সিক্স ফাইভ ফাইভ।"

বন্দর আব্বাস থেকে দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে সপ্তাহে পাঁচটি ফ্লাইট ওড়ে। তাদের যে ওড়ার পথ - তা ১০ নটিক্যাল মাইল চওড়া। 

"এটা এমন এক মুহুর্ত যখন ক্রুরা আরেকটি লক্ষ্যবস্তুর জন্য অপেক্ষা করছে ঠিক সেই সময় বিমানটি উড়লো।"

"আমি আমার চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম একটা যুদ্ধের পরিস্থিতি কেমন হয় - একটা তীব্র উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশে নানা ঘটনা ঘটছে, আর তার মধ্যে কিভাবে বিভ্রান্তি তৈরি হলো। কিভাবে তারা লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করতে ভুল করলো।"

ইউএসএস ভিনসেন্স মার্কিন কমান্ডকে জানালো যে, বিমানটি যদি ২০ নটিক্যাল মাইলে মধ্যে চলে আসে এবং দিক পরিবর্তন না করে, তাহলে সেটাকে গুলি করে নামানো হবে। ভিনসেন্স থেকে বিমানটির উদ্দেশ্যে সতর্কবার্তা পাঠানো হলো।

এটা নিশ্চিত জানা যায় না যে যাত্রীবাহী বিমানটি ভিনসেন্স থেকে পাঠানো সতর্কবার্তা শুনতে পেয়েছিল কিনা। বিমানটি তখন কয়েক হাজার ফুট ওপরে, এবং তা তার নিজ পথেই দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে উড়তে থাকলো।

"আমি একজন লেফটেন্যান্টের কাছে গেলাম জিজ্ঞেস করলাম, একটা তোমরা কি করতে যাচ্ছো? সে বললো, তুমি এখন একটা ক্ষেপণাস্ত্র অপারেশন দেখতে পাবে।"

ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে প্রচন্ড শব্দে একটা মিসাইল নিক্ষেপ করা হলো - সেটা তীব্র গতিতে উড়ে গেল বিমানটির দিকে।

আমি অপারেশন স্পেশালিস্টে কাছে গেলাম। দেখলাম, সে উড়ন্ত মিসাইলটির দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটা আকাশে বিমানটিকে আঘাত করলো।

নৌ-সেনাদের উল্লসিত কণ্ঠ শুনতে পেলাম। কিন্তু জাহাজে অন্য পাশ থেকে একজন লেফটেন্যান্ট বললো, বিধ্বস্ত বিমানটির যে টুকরোগুলো সাগরে পড়ছে সেগুলো এতে বড় বড় যে তা এফ-১৪ টমক্যাটের হতে পারে না।

এর পর ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জানা গেল যে একটি যাত্রীবাহী বিমান নিখোঁজ হয়েছে।

রেডিওতে ঘোষণা এলো `একটি ইরানী এয়ারবাস সম্ভবত: বিধ্বস্ত হয়েছে, দয়া করে খোঁজ করুন কেউ বেঁচে আছে কিনা বা ধ্বংসাবশেষ দেখা যাচ্ছে কিনা।`

ইউএসএস ভিনসেন্সের ভাবটা ছিল: যাত্রীবাহী বিমান নিখোঁজ? আমরা তো কোন যাত্রীবাহী বিমান লক্ষ্য করে গুলি করিনি। আমাদের লক্ষ্যবস্তু ছিল টমক্যাট।

সাগরের এক বিরাট এলাকা জুড়ে বিধ্বস্ত বিমানটির ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে ছিল। কাউকে জীবিত পাওয়া গেল না। পানি থেকে উদ্ধার করা হলো শুধুই মৃতদেহ। বোঝা গেল বিমানের ২৯০ জন আরোহীর সবাই নিহত হয়েছে।

"এটা নিয়ে অনেক অনুতাপ হয়েছে। আমি দেখেছি তারা মাথা নিচু করে আছে, কেউ বা রেলিংএ ভর দিয়ে উদাস হয়ে তাকিয়ে আছে। কয়েকজন নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে। তাদের শরীরের ভাষা থেকেই আপনি বুঝতে পারতেন যে তারা মর্মাহত। যা ঘটেছে তা যেন তারা বিশ্বাস করতে পারছে না। নাবিকরা আমার সাথে কথা বলতে চাইছিল না। কমান্ডিং অফিসার একটা মিটিং করলেন ক্রুদের নিয়ে। আমাকে বলা হলো আমি যেন ক্যামেরা ব্যাগ থেকে না বের করি।"

পেন্টাগন থেকে চেষ্ট করা হলো ইরানীদের ওপর দোষ চাপানোর। বলা হলো ইরানী যাত্রীবাহী বিমানটি এমন আচরণ করেছে যাতে তাদের বৈরি বলে মনে হয়েছিল।

বিবৃতিতে বলা হলো, "মার্কিন সরকার এ ঘটনার জন্য গভীরভাবে দু:খিত। এর পূর্ণ তদন্ত করা হবে। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মনে হচ্ছে যে স্থানীয় কমান্ডারদের এটা মনে করার যথেষ্ট কারণ ছিল যে তারা বিপদের সম্মুখীন এবং আত্মরক্ষার জন্যই তারা গুলি করেছে। ইরানের বিমান বন্দর থেকে একটি বিমান উড়েছে, উচ্চ গতিতে ভিনসেন্সের দিকে মোড় নিয়েছে, দিক পরিবর্তন করে নি, উচ্চতা কমে যাচ্ছে, যোগাযোগ করছে না, যুক্তিসংগত ভাবেই এটাকে বিপদের কারণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।"

কিন্তু অনেক দিন পর এই একই ঘটনার এক সম্পূর্ণ ভিন্ন বিবরণ সামনে এসেছিল।

নৌবাহিনীর তদন্তকারীদের একটি ফাঁস-হওয়া রিপোর্টে যা দেখা গেছে - তার সাথে পেন্টাগণ সেই গুলিবর্ষণের ঘটনার দিন যা বলেছিল - তার অনেক গরমিল রয়েছে।

ওই রেকর্ডপত্রে দেখা যায়, বিমানটি যুদ্ধবিমানের চাইতে অনেক ধীর গতিতে উড়ছিল, এবং আক্রমণ করতে যেভাবে নিচের দিকে নামতে হয় তা মোটেও করছিল না, বরং তা ওপর দিকে উঠছিল।

বিমানটিকে বৈরি বলে চিহ্নিত করে রাডার অপারেটর স্পষ্টতই ভুল করেছে। অন্য একটি ইরানী পরিবহন বিমানের সিগন্যালকে ক্রুরা মনে করেছিল যে সেটা যাত্রীবাহী বিমান থেকে আসছে। ক্যাপ্টেনকে এসব ভুল তথ্য দেবার পরিণতিতেই একটি ভুল সিদ্ধান্ত এবং গুলি করার আদেশ এসেছিল।

এ ঘটনার পরেও ভিনসেন্সের ক্যাপ্টেনকে তার আচরণের জন্য পুরস্কৃত করা হয়। রুডি পাহোইয়ো পরে নৌবাহিনীর চাকরি ছেড়ে দেন। পরে তিনি ক্যামেরা অপারেটর হিসেবেই লস এঞ্জেলেসে কাজ করেছেন।

"ওই ঘটনায় ৬৬টি শিশু সহ ২৯০ জন নিহত হয়। সেই পরিবারগুলো - যারা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন - তাদের জন্য আমার কষ্ট হয়।"

"কোন কোন সময় নিজেকে ইতিহাসের সাক্ষী ভেবে ভালো লাগে, কোন কোন সময় আবার এ জন্য খারাপ লাগে। আমি চাইনি যে এ রকম কিছু ঘটুক। কিন্তু আমার সামনেই এটা ঘটেছিল।"

বিডি প্রতিদিন/২১ জানুয়ারি ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
সর্বশেষ খবর
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬
দুই দিনের বৃষ্টিতে গুজরাটে ১৪ জনের মৃত্যু, আহত ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ
বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের কমিটি বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের
জামালপুরে পিপির অপসারণ দাবি আইনজীবীদের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় ক্রিকেটার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান
মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন
সুন্দরী ফুলে ছেয়ে গেছে সুন্দরবন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের
বিয়ের কেনাকাটা করতে গিয়ে প্রাণ গেল বরের

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের
ফিফার অনুমোদন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে বাধা নেই সামিতের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে
যুবককে পিটিয়ে হত্যা : ছাত্র সমন্বয়কসহ ৩ জন কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব
বিগত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে: হাবিবুর রহমান হাবিব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা
আজও শুনানিতে হাজির হননি ঢামেকের ২ চিকিৎসক, গ্রেফতারি পরোয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি
কাশ্মীর হামলা সম্পর্কে আগেই জানতেন মোদি, কংগ্রেস সভাপতির বিস্ফোরক দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

মৌসুমী ইকবালের নতুন গান
মৌসুমী ইকবালের নতুন গান

শোবিজ

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা