শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৫, সোমবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

খবর বিবিসি বাংলার

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্রে যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল ইরানী বিমান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্রে যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল ইরানী বিমান

"আমরা সত্যি একটি যাত্রীবাহী বিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিলাম। এমন একটা ঘটনা যে ঘটতে পারে, তা আমার এখনো বিশ্বাস হতে চায় না।"      

রুডি পাহোইয়ো - আমেরিকান নৌবাহিনীর একজন সামরিক ক্যামেরাম্যান - এমনভাবেই বর্ণনা করছিলেন ১৯৮৮ সালের জুলাই মাসের তিন তারিখের সেই ঘটনার কথা - যেদিন তার চোখের সামনেই যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ধ্বংস করা হয় একটি ইরানী যাত্রীবাহী বিমান। নিহত হয় বিমানটির ৬৬টি শিশু সহ ২৯০ জন আরোহীর সবাই।    

বন্দর আব্বাস থেকে দুবাইগামী একটি নিয়মিত ফ্লাইটের ওই বিমানটি পারস্য উপসাগরের ওপরে উড়ছিল। কিন্তু মার্কিন যুদ্ধজাহাজটি ভুল করে ওই যাত্রীবাহী বিমানটিকে শত্রু বিমান বলে চিহ্নিত করে এবং তার দিকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।

ঘটনাচক্রে সেই দিন ইউএসএস ভিনসেন্স-এ ছিলেন মার্কিন নৌবাহিনীর ক্যামেরাম্যান রুডি পাহোভো, এবং তার সহকর্মীরা - যাদের কাজ হলো যুদ্ধ বা সামরিক তৎপরতার ছবি তোলা। তাদের উদ্দেশ্য ছিল পারস্য উপসাগরে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি বিরাট সামরিক কার্যক্রমের চিত্রধারণ করা। ইরানী ফ্লাইট সিক্স ফিফটি ফাইভ-এর ওপর সেই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তিনি একজন প্রত্যক্ষদর্শী। এক বিরল সাক্ষাৎকারে তার সঙ্গে কথা বলেছেন বিবিসির এ্যালেক্স লাস্ট।

পাহোইয়ো বলছিলেন, পারস্য উপসাগরে পরিস্থিতি ছিল খুবই উত্তেজনাপূর্ণ। ইরান এবং ইরাকের মধ্যে তখন যুদ্ধ চলছে। মার্কিন নৌবাহিনী তখন উপসাগরে কুয়েত থেকে আসা তেলবাহী ট্যাংকারগুলোকে সুরক্ষা দিচ্ছে - যাতে যুক্তরাষ্ট্রে তেলের প্রবাহ অক্ষুণ্ণ থাকে।

ইরানীরা তখন সেই সব জাহাজগুলোকে হয়রানি করছিল। এজন্য ইরানীরা স্পিডবোট ব্যবহার করতো। সেগুলো জাহাজগুলোর চারদিক ঘিরে গুলি করতো যাতে জাহাজে আগুন ধরে যায়। কাজেই এটা ঠেকাতে আমাদের ভুমিকা তখন ছিল কিছুটা পুলিশের মতো।

মার্কিন যুদ্ধজাহাজের সাথে আরো ছিল ব্রিটেন, ইটালি, হল্যান্ড, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের বিভিন্ন নৌযান।

এসব যান বাণিজ্যিক জাহাজগুলোকে পাহারা দিয়ে উপসাগরের সেই বিপজ্জনক এলাকা পার করে নিয়ে যেতো। কখনো কখনো স্পিডবোটে করে আসা রকেটচালিত গ্রেনেডধারী ইরানী বিপ্লবী গার্ডদের মোকাবিলাও করতে হতো তাদের।
 
জুলাই মাসের তিন তারিখে রুডি পাহোইয়ো তার ক্যামেরা নিয়ে ইউএসএস ভিনসেন্স-এ উঠলেন - তার উদ্দেশ্য ছিল ওই জাহাজে করে বাহরাইনের একটি বন্দর পর্যন্ত যাওয়া।

এই ইউএসএস ভিনসেন্স ছিল তখনকার দিনে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে আধুনিক সামরিক জাহাজগুলোর অন্যতম।

"বাহরাইনের দিকে যাবার পথে আমরা খবর পেলাম ইরানীদের কিছু স্পিডবোট একটি তেলবাহী ট্যাংকারকে হয়রানি করছে। তখন ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে একটি হেলিকপ্টার উড়ে গেল, তারা দেখলো স্পিডবোটগুলো তাদের বন্দরের দিকে ফিরে যাচ্ছে।"  

"আর এই সময়ই হেলিকপ্টারের পাইলট বললো, তাদের লক্ষ্য করে কেউ গুলি ছুঁড়েছে।"

"এ ঘটনাটাই ভিনসেন্সের কমান্ডিং অফিসারের জন্য ওই স্পিডবোটগুলোকে আক্রমণ করার অনুমোদন এনে দিলো।"

১৯৯০এর দশকেই রুডির তোলা ফুটেজ এবং ভিনসেন্সের রেডিও যোগাযোগর বিবরণ মার্কিন নৌবাহিনীর কাছ থেকে হাতে পায় বিবিসি।

"ফুটেজে দূরে স্পিডবোটগুলোকে দেখা যাচ্ছে। জাহাজের এক পাশ থেকে একজন এসে বলছে, আমাদের ওপর গুলি করা হয়েছে। সাথে সাথেই সবাই তাদের যুদ্ধের পোশাক, লাইফ ভেস্ট ও অন্যান্য সরঞ্জাম পরে নিলো, লড়াইয়ের জন্য তৈরি হয়ে গেল।"

মার্কিন সামরিক কমান্ডকে ভিনসেন্স জানালো, তারাও পাল্টা গুলি করতে যাচ্ছে।

উপসাগরে ইরানের বিপ্লবী গার্ডদের স্পিডবোটের সাথে সংঘাতের সময়ই ঘটনাটি ঘটে
ভিনসেন্সের পাঁচ-ইঞ্চি ব্যারেলের কামান থেকে ইরানী গানবোটগুলোর দিকে গোলাবর্ষণ করতে লাগলো।

জাহাজের মাঝখানে একজন অপারেশন্স বিশেষজ্ঞ ছিলেন, তিনি কিছুক্ষণ পর পর লক্ষ্যবস্তুগুলোর অবস্থা সম্পর্কে জানাতে লাগলেন। যখন গানবোটগুলোর ওপর প্রথম আক্রমণ শুরু হলো, তিনি বললেন - সাতটা লক্ষ্যবস্তু, তার পর বললেন, তিনটি লক্ষ্যবস্তু, আরেকটু পর বললেন, আর কোন লক্ষ্যবস্তু নেই।"

"আমরা ভাবলাম, এর পর প্রতিপক্ষ নিশ্চয়ই তাদের যা আছে তাই নিয়ে আবার আক্রমণ করবে - হয়তো আকাশ থেকে হামলা আসবে। কারণ এর আগের বছর - ১৯৮৭ সালে - ইউএসএস স্টার্ক নামে একটি আমেরিকান যুদ্ধজাহাজের ওপর এক্সোস্যাট মিসাইল হামলা হয়েছিল, যা চালিয়েছিল ইরাক। এর পর থেকেই আমরা বলতাম, স্টার্কের কথা মনে রাখবে, সতর্ক থাকবে, নাহলে তুমি মারা পড়তে পারো। আমাদের মনের মধ্যে সব সময় এটা কাজ করতো।"

"পাঁচ মিনিট পার হতে না হতেই, একজন বললো একটা লক্ষ্যবস্তু বন্দর আব্বাস এয়ারপোর্ট থেকে উড়েছে। এই বিমান বন্দরে ইরানি সামরিক বাহিনীর অবস্থান আছে, এবং সামরিক ও বেসামরিক উভয় ধরণের বিমানবন্দর এটি।"

"যে বিমানটা সেখান থেকে উড়লো তাকে চিহ্নিত করা হলো `শত্রু` বিমান বলে। বলা হলো এটি ইরানি বিমান বাহিনীর একটি এফ-১৪ টমক্যাট বিমান। কিন্তু আসলে বিমানটি ছিল এয়ারবাস, ফ্লাইট সিক্স ফাইভ ফাইভ।"

বন্দর আব্বাস থেকে দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে সপ্তাহে পাঁচটি ফ্লাইট ওড়ে। তাদের যে ওড়ার পথ - তা ১০ নটিক্যাল মাইল চওড়া। 

"এটা এমন এক মুহুর্ত যখন ক্রুরা আরেকটি লক্ষ্যবস্তুর জন্য অপেক্ষা করছে ঠিক সেই সময় বিমানটি উড়লো।"

"আমি আমার চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম একটা যুদ্ধের পরিস্থিতি কেমন হয় - একটা তীব্র উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশে নানা ঘটনা ঘটছে, আর তার মধ্যে কিভাবে বিভ্রান্তি তৈরি হলো। কিভাবে তারা লক্ষ্যবস্তু চিহ্নিত করতে ভুল করলো।"

ইউএসএস ভিনসেন্স মার্কিন কমান্ডকে জানালো যে, বিমানটি যদি ২০ নটিক্যাল মাইলে মধ্যে চলে আসে এবং দিক পরিবর্তন না করে, তাহলে সেটাকে গুলি করে নামানো হবে। ভিনসেন্স থেকে বিমানটির উদ্দেশ্যে সতর্কবার্তা পাঠানো হলো।

এটা নিশ্চিত জানা যায় না যে যাত্রীবাহী বিমানটি ভিনসেন্স থেকে পাঠানো সতর্কবার্তা শুনতে পেয়েছিল কিনা। বিমানটি তখন কয়েক হাজার ফুট ওপরে, এবং তা তার নিজ পথেই দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে উড়তে থাকলো।

"আমি একজন লেফটেন্যান্টের কাছে গেলাম জিজ্ঞেস করলাম, একটা তোমরা কি করতে যাচ্ছো? সে বললো, তুমি এখন একটা ক্ষেপণাস্ত্র অপারেশন দেখতে পাবে।"

ইউএসএস ভিনসেন্স থেকে প্রচন্ড শব্দে একটা মিসাইল নিক্ষেপ করা হলো - সেটা তীব্র গতিতে উড়ে গেল বিমানটির দিকে।

আমি অপারেশন স্পেশালিস্টে কাছে গেলাম। দেখলাম, সে উড়ন্ত মিসাইলটির দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটা আকাশে বিমানটিকে আঘাত করলো।

নৌ-সেনাদের উল্লসিত কণ্ঠ শুনতে পেলাম। কিন্তু জাহাজে অন্য পাশ থেকে একজন লেফটেন্যান্ট বললো, বিধ্বস্ত বিমানটির যে টুকরোগুলো সাগরে পড়ছে সেগুলো এতে বড় বড় যে তা এফ-১৪ টমক্যাটের হতে পারে না।

এর পর ১৫-২০ মিনিটের মধ্যেই জানা গেল যে একটি যাত্রীবাহী বিমান নিখোঁজ হয়েছে।

রেডিওতে ঘোষণা এলো `একটি ইরানী এয়ারবাস সম্ভবত: বিধ্বস্ত হয়েছে, দয়া করে খোঁজ করুন কেউ বেঁচে আছে কিনা বা ধ্বংসাবশেষ দেখা যাচ্ছে কিনা।`

ইউএসএস ভিনসেন্সের ভাবটা ছিল: যাত্রীবাহী বিমান নিখোঁজ? আমরা তো কোন যাত্রীবাহী বিমান লক্ষ্য করে গুলি করিনি। আমাদের লক্ষ্যবস্তু ছিল টমক্যাট।

সাগরের এক বিরাট এলাকা জুড়ে বিধ্বস্ত বিমানটির ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে ছিল। কাউকে জীবিত পাওয়া গেল না। পানি থেকে উদ্ধার করা হলো শুধুই মৃতদেহ। বোঝা গেল বিমানের ২৯০ জন আরোহীর সবাই নিহত হয়েছে।

"এটা নিয়ে অনেক অনুতাপ হয়েছে। আমি দেখেছি তারা মাথা নিচু করে আছে, কেউ বা রেলিংএ ভর দিয়ে উদাস হয়ে তাকিয়ে আছে। কয়েকজন নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে। তাদের শরীরের ভাষা থেকেই আপনি বুঝতে পারতেন যে তারা মর্মাহত। যা ঘটেছে তা যেন তারা বিশ্বাস করতে পারছে না। নাবিকরা আমার সাথে কথা বলতে চাইছিল না। কমান্ডিং অফিসার একটা মিটিং করলেন ক্রুদের নিয়ে। আমাকে বলা হলো আমি যেন ক্যামেরা ব্যাগ থেকে না বের করি।"

পেন্টাগন থেকে চেষ্ট করা হলো ইরানীদের ওপর দোষ চাপানোর। বলা হলো ইরানী যাত্রীবাহী বিমানটি এমন আচরণ করেছে যাতে তাদের বৈরি বলে মনে হয়েছিল।

বিবৃতিতে বলা হলো, "মার্কিন সরকার এ ঘটনার জন্য গভীরভাবে দু:খিত। এর পূর্ণ তদন্ত করা হবে। তবে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মনে হচ্ছে যে স্থানীয় কমান্ডারদের এটা মনে করার যথেষ্ট কারণ ছিল যে তারা বিপদের সম্মুখীন এবং আত্মরক্ষার জন্যই তারা গুলি করেছে। ইরানের বিমান বন্দর থেকে একটি বিমান উড়েছে, উচ্চ গতিতে ভিনসেন্সের দিকে মোড় নিয়েছে, দিক পরিবর্তন করে নি, উচ্চতা কমে যাচ্ছে, যোগাযোগ করছে না, যুক্তিসংগত ভাবেই এটাকে বিপদের কারণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।"

কিন্তু অনেক দিন পর এই একই ঘটনার এক সম্পূর্ণ ভিন্ন বিবরণ সামনে এসেছিল।

নৌবাহিনীর তদন্তকারীদের একটি ফাঁস-হওয়া রিপোর্টে যা দেখা গেছে - তার সাথে পেন্টাগণ সেই গুলিবর্ষণের ঘটনার দিন যা বলেছিল - তার অনেক গরমিল রয়েছে।

ওই রেকর্ডপত্রে দেখা যায়, বিমানটি যুদ্ধবিমানের চাইতে অনেক ধীর গতিতে উড়ছিল, এবং আক্রমণ করতে যেভাবে নিচের দিকে নামতে হয় তা মোটেও করছিল না, বরং তা ওপর দিকে উঠছিল।

বিমানটিকে বৈরি বলে চিহ্নিত করে রাডার অপারেটর স্পষ্টতই ভুল করেছে। অন্য একটি ইরানী পরিবহন বিমানের সিগন্যালকে ক্রুরা মনে করেছিল যে সেটা যাত্রীবাহী বিমান থেকে আসছে। ক্যাপ্টেনকে এসব ভুল তথ্য দেবার পরিণতিতেই একটি ভুল সিদ্ধান্ত এবং গুলি করার আদেশ এসেছিল।

এ ঘটনার পরেও ভিনসেন্সের ক্যাপ্টেনকে তার আচরণের জন্য পুরস্কৃত করা হয়। রুডি পাহোইয়ো পরে নৌবাহিনীর চাকরি ছেড়ে দেন। পরে তিনি ক্যামেরা অপারেটর হিসেবেই লস এঞ্জেলেসে কাজ করেছেন।

"ওই ঘটনায় ৬৬টি শিশু সহ ২৯০ জন নিহত হয়। সেই পরিবারগুলো - যারা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন - তাদের জন্য আমার কষ্ট হয়।"

"কোন কোন সময় নিজেকে ইতিহাসের সাক্ষী ভেবে ভালো লাগে, কোন কোন সময় আবার এ জন্য খারাপ লাগে। আমি চাইনি যে এ রকম কিছু ঘটুক। কিন্তু আমার সামনেই এটা ঘটেছিল।"

বিডি প্রতিদিন/২১ জানুয়ারি ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
সর্বশেষ খবর
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে
চালের বাজারে সরকারের তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে
দুদককে চিঠির বিষয়টি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

এবার যুবাদের চীন জয়
এবার যুবাদের চীন জয়

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি
ওয়ানডেতে সাকিবের সেঞ্চুরি ৯টি

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি
ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি ও দমন-নিপীড়নের গ্রাফিতি

নগর জীবন

দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই
দেশে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
আবারও আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু
রংপুরে পানিতে ডুবে দুই মাদরাসা ছাত্রের মৃত্যু

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে