শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

সম্প্রতি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করেছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। দেশটির জাতীয় সংসদ তথা রাজ্যসভা ও লোকসভায় সংসদ সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সংগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে আইনটি পাস হয়।

এরই মধ্যে এই আইনটি অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এ নিয়ে শোনা যাচ্ছে অনেক আলোচনা-সমালোচনাও। এমনকি আইনটি নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি রাজ্যে সহিংস আন্দোলনের কথাও এসেছে গণমাধ্যমে। 

এছাড়াও শোনা যাচ্ছে, এই আইনটি পাসের কারণে বাংলাদেশসহ ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।

আসলেই কি ভারতের এই আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ আছে? এই প্রশ্নের দ্ব্যর্থহীন জবাব ‘না’। তাছাড়া, ভারতে নাগরিকত্ব চাইছেন এমন বাংলাদেশির সংখ্যা খুবই কম।

আমাদের এই দুই দেশের মধ্যে যেটা হচ্ছে, তা হল বিভিন্ন কারণে মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে। আর এর অন্যতম কারণ সীমান্তে নিরাপত্তাজনিত দুর্বলতা।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে বসবাসকারী মানুষের সীমানা পেরিয়ে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। তাদের কেউ কেউ আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করছে। এছাড়া, কেউ কেউ অবৈধ ব্যবসা এবং গবাদিপশু পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।

তবে, যখন স্থায়ী নাগরিকত্ব চাওয়ার বিষয়টি সামনে আসে, তখন কতজন বাংলাদেশি সত্যিকার অর্থে ভারতীয় নাগরিক হতে চায় তার কোনও পরিসংখ্যান আজ পাওয়া যায় না। অথচ ভারতে গড়পড়তাভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা একটি বড় ফ্যাক্টর। যুগান্তকারী অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ দিচ্ছে। বহুসংখ্যক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষ বিশেষত হিন্দুরা ভারতে স্থায়ী হতেও আগ্রহী নয়। তারপরও ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের হৈচৈ অপ্রয়োজনীয়। বরং এটা বাংলাদেশের জন্য উৎপাদনশীল (কাউন্টার-প্রোডাক্টিভ) হবে।

যদিও ভারতের প্রায় সব বিরোধী রাজনৈতিক দল এই বিলটি পাসের বিরোধিতা করছে। কিন্তু একটি মজার বিষয় হল, কংগ্রেস নেতৃত্বধানী বিরোধী রাজনৈতিক জোট এই সংক্রান্ত আইন বিগত কয়েক বছর আগে পাস করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা অভ্যন্তরীণ বাধার কারণে তা করতে পারেনি।

প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর চেয়ে এই বিলটি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যাই বেশি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ অহেতুক এই আইনের সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে।

এটাও বলা হয় যে, বিলটি পশ্চিমবঙ্গ কেন্দ্রিক বেশি, কারণ ক্ষমতাসীন বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে চির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিতাড়িত করার লক্ষ্য নিয়েছে।

ত্রিপুরায় নতুন সরকার গঠনের পর, ত্রিপুরা রাজ্য সরকার ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট অগ্রগতি হয়েছে। নতুন নাগরিকত্ব আইনটি ক্ষমতাসীন বিজেপির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় করা হয়েছে।

নাগরিকত্বের অধিকার বিশ্বজুড়েই একটি বিতর্কিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশগুলো যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাক থেকে শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কঠোর করেছে।

এসব শরণার্থী নিজ দেশের সংঘাত থেকে বাঁচতে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সের মতো দেশে যেতে অসাধু মানব পাচারকারীদের মোটা অঙ্কের অর্থ প্রদান করছে। সমুদ্র পথে এসব দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রেই মারা যাচ্ছে, নয়তো সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলির মুখে পড়ছে। এ সংক্রান্ত বেশির ভাগ গল্পই আমাদের অজানা। 

এমনকি তুরস্কও সিরিয়া থেকে শরণার্থী প্রবাহ ঠেকাতে বিধিনিষেধ জারি করেছে। যদিও এই মানুষগুলো একই ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর। তথাপি তারা অভ্যন্তরীণ আশঙ্কায় সিরিয়ার এসব শরণার্থীদের গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশই ব্যত্ক্রিম। যারা বিশ্বের একমাত্র দেশ হিসেবে অতি সহানুভূতিশীতার পরিচয় দিয়ে শরণার্থী ঢলকে স্বাগত জানিয়েছে। যারা বিভিন্ন রকমের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সত্ত্বেও মিয়ানমারের ১২ লাখেরও বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, তেল সমৃদ্ধ উপসাগরীয় দেশগুলোও মুষ্টিমেয় রোহিঙ্গা, যারা বাংলাদেশ থেকে সেসব দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে থাকার অনুমতি দেয়নি।

মুষ্টিমেয় এসব রোহিঙ্গা, যারা সৌদি আরবের মতো দেশে ধনী দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি। তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

ভারত শরণার্থী সংক্রান্ত কনভেনশন ১৯৫১ ও ১৯৬৭ এর স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। এছাড়াও, এ সংক্রান্ত তাদের জাতীয় তথা নিজস্ব নীতিমালাও নেই। বিশ্বের সব শরণার্থীকেই ‘অবৈধ’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। ভারত শরণার্থীদের গ্রহণে ইচ্ছুক। তবে এক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হচ্ছে- নিজ দেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদেরকে অবশ্যই ফিরে যেতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসী ও শরণার্থী কমিটির তথ্যানুসারে, ইউএনএইচসিআর’র মাধ্যমে ভারত সাড়ে ৪ লাখের বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ২ লাখ শরণার্থী এসেছে অপ্রতিবেশি রাষ্ট্র থেকে।

২০১৫ সালে ভারত সরকার এ জাতীয় শরণার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী ভিসা দিয়ে বৈধ করেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিল, ‘বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাগরিকদের পাসপোর্ট (ভারতে প্রবেশ) আইন ১৯২০ এবং পররাষ্ট্র আইন, ১৯৪৬ থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে বিশেষত, ‘হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান, জৈন, পারসি এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কথা উল্লেখ করা হয়, যারা ধর্মীয় নিপীড়ন ও নির্যাতনের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। তবে এই সুবিধা তারাই পাবেন যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে।

ভারত সরকারের মতে, বিদ্যমান নাগরিকত্ব আইনের ৫ ও ৬ ধারায় ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ছাড়াই যে কোনও শ্রেণির অভিবাসীর ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের আইনি বিষয়ের অধিকার দেওয়া আছে। এই বিধানের আওতায় কয়েকশ’ মুসলমানকে গত কয়েক বছরে ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে।

ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল ও বাংলাদেশ
ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বাংলাদেশ সুবিবেচনাহীনভাবে সমালোচকের ভূমিকায় অবতরণ করেছে, যা সত্যিকার অর্থেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

আগমাী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের শ্রেণিভুক্ত হওয়ার পথে। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ এর আর্থ-সামাজিক সূচকগুলো ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ ২০২০-২১ মেয়াদে ৮ শতাংশেরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নাগরিকদের জীবনের মান সূচকও সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে। শুধু তা-ই নয়, এই অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন দক্ষ শ্রমিকের গড় বেতনও সর্বোচ্চ।

সুতরাং বাংলাদেশ তার নাগরিকদের কর্মসংস্থান চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে এর অর্থনীতি পরিচালনার জন্য জনশক্তি আমদানির প্রয়োজন হবে।

যেহেতু এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি অন্যতম, তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনও সদস্যই ভারতে নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী হবেন না।

বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় এখানকার সমাজে ভালভাবে বসবাস করছে এবং নিজের বাংলাদেশি পরিচয়ের অংশ হতে পেরে গর্বিত মনে করে তারা। আগামীতে ভারতের নাগরিকত্ব নিতে বাংলাদেশি কাউকে খুঁজেই পাওয়া যাবে না।

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে যে শোরগোল চলছে তা একান্তই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

বাংলাদেশের কিছু স্বাধীনতা বিরোধী দল এবং সংগঠন অহেতুকভাবে এই বিষয়টি নিয়ে মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। উদ্ভূত পরিস্থতিতে বর্তমানে প্রয়োজন সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি উপাদানগুলোকে কাজে লাগানোর সুযোগ না দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের
কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের

মাঠে ময়দানে

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের

দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০
বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড
হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড

দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা
শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই
আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই

মাঠে ময়দানে

পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ
পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা
বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার
বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার

দেশগ্রাম

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির

শোবিজ

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ
নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম
৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা