শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল: বাংলাদেশের উদ্বেগের কি কোনও কারণ আছে?

সম্প্রতি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করেছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। দেশটির জাতীয় সংসদ তথা রাজ্যসভা ও লোকসভায় সংসদ সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে সংগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে আইনটি পাস হয়।

এরই মধ্যে এই আইনটি অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এ নিয়ে শোনা যাচ্ছে অনেক আলোচনা-সমালোচনাও। এমনকি আইনটি নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি রাজ্যে সহিংস আন্দোলনের কথাও এসেছে গণমাধ্যমে। 

এছাড়াও শোনা যাচ্ছে, এই আইনটি পাসের কারণে বাংলাদেশসহ ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো উদ্বিগ্ন।

আসলেই কি ভারতের এই আইন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ আছে? এই প্রশ্নের দ্ব্যর্থহীন জবাব ‘না’। তাছাড়া, ভারতে নাগরিকত্ব চাইছেন এমন বাংলাদেশির সংখ্যা খুবই কম।

আমাদের এই দুই দেশের মধ্যে যেটা হচ্ছে, তা হল বিভিন্ন কারণে মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যাতায়াত করছে। আর এর অন্যতম কারণ সীমান্তে নিরাপত্তাজনিত দুর্বলতা।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে বসবাসকারী মানুষের সীমানা পেরিয়ে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। তাদের কেউ কেউ আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে অবৈধভাবে আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করছে। এছাড়া, কেউ কেউ অবৈধ ব্যবসা এবং গবাদিপশু পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।

তবে, যখন স্থায়ী নাগরিকত্ব চাওয়ার বিষয়টি সামনে আসে, তখন কতজন বাংলাদেশি সত্যিকার অর্থে ভারতীয় নাগরিক হতে চায় তার কোনও পরিসংখ্যান আজ পাওয়া যায় না। অথচ ভারতে গড়পড়তাভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা একটি বড় ফ্যাক্টর। যুগান্তকারী অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ দিচ্ছে। বহুসংখ্যক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষ বিশেষত হিন্দুরা ভারতে স্থায়ী হতেও আগ্রহী নয়। তারপরও ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিষয়ে বাংলাদেশের হৈচৈ অপ্রয়োজনীয়। বরং এটা বাংলাদেশের জন্য উৎপাদনশীল (কাউন্টার-প্রোডাক্টিভ) হবে।

যদিও ভারতের প্রায় সব বিরোধী রাজনৈতিক দল এই বিলটি পাসের বিরোধিতা করছে। কিন্তু একটি মজার বিষয় হল, কংগ্রেস নেতৃত্বধানী বিরোধী রাজনৈতিক জোট এই সংক্রান্ত আইন বিগত কয়েক বছর আগে পাস করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা অভ্যন্তরীণ বাধার কারণে তা করতে পারেনি।

প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর চেয়ে এই বিলটি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ সমস্যাই বেশি। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ অহেতুক এই আইনের সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে।

এটাও বলা হয় যে, বিলটি পশ্চিমবঙ্গ কেন্দ্রিক বেশি, কারণ ক্ষমতাসীন বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে চির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিতাড়িত করার লক্ষ্য নিয়েছে।

ত্রিপুরায় নতুন সরকার গঠনের পর, ত্রিপুরা রাজ্য সরকার ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিরাট অগ্রগতি হয়েছে। নতুন নাগরিকত্ব আইনটি ক্ষমতাসীন বিজেপির অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় করা হয়েছে।

নাগরিকত্বের অধিকার বিশ্বজুড়েই একটি বিতর্কিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমা ইউরোপীয় দেশগুলো যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাক থেকে শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কঠোর করেছে।

এসব শরণার্থী নিজ দেশের সংঘাত থেকে বাঁচতে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সের মতো দেশে যেতে অসাধু মানব পাচারকারীদের মোটা অঙ্কের অর্থ প্রদান করছে। সমুদ্র পথে এসব দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রেই মারা যাচ্ছে, নয়তো সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলির মুখে পড়ছে। এ সংক্রান্ত বেশির ভাগ গল্পই আমাদের অজানা। 

এমনকি তুরস্কও সিরিয়া থেকে শরণার্থী প্রবাহ ঠেকাতে বিধিনিষেধ জারি করেছে। যদিও এই মানুষগুলো একই ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর। তথাপি তারা অভ্যন্তরীণ আশঙ্কায় সিরিয়ার এসব শরণার্থীদের গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশই ব্যত্ক্রিম। যারা বিশ্বের একমাত্র দেশ হিসেবে অতি সহানুভূতিশীতার পরিচয় দিয়ে শরণার্থী ঢলকে স্বাগত জানিয়েছে। যারা বিভিন্ন রকমের অভ্যন্তরীণ সমস্যা সত্ত্বেও মিয়ানমারের ১২ লাখেরও বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, তেল সমৃদ্ধ উপসাগরীয় দেশগুলোও মুষ্টিমেয় রোহিঙ্গা, যারা বাংলাদেশ থেকে সেসব দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে থাকার অনুমতি দেয়নি।

মুষ্টিমেয় এসব রোহিঙ্গা, যারা সৌদি আরবের মতো দেশে ধনী দেশে গিয়েছিল, তাদেরকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি। তাদেরকে জোরপূর্বক বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

ভারত শরণার্থী সংক্রান্ত কনভেনশন ১৯৫১ ও ১৯৬৭ এর স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। এছাড়াও, এ সংক্রান্ত তাদের জাতীয় তথা নিজস্ব নীতিমালাও নেই। বিশ্বের সব শরণার্থীকেই ‘অবৈধ’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। ভারত শরণার্থীদের গ্রহণে ইচ্ছুক। তবে এক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হচ্ছে- নিজ দেশে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তাদেরকে অবশ্যই ফিরে যেতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসী ও শরণার্থী কমিটির তথ্যানুসারে, ইউএনএইচসিআর’র মাধ্যমে ভারত সাড়ে ৪ লাখের বেশি শরণার্থী গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ২ লাখ শরণার্থী এসেছে অপ্রতিবেশি রাষ্ট্র থেকে।

২০১৫ সালে ভারত সরকার এ জাতীয় শরণার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী ভিসা দিয়ে বৈধ করেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিল, ‘বাংলাদেশি এবং পাকিস্তানি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাগরিকদের পাসপোর্ট (ভারতে প্রবেশ) আইন ১৯২০ এবং পররাষ্ট্র আইন, ১৯৪৬ থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে বিশেষত, ‘হিন্দু, শিখ, খ্রিস্টান, জৈন, পারসি এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কথা উল্লেখ করা হয়, যারা ধর্মীয় নিপীড়ন ও নির্যাতনের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল। তবে এই সুবিধা তারাই পাবেন যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে।

ভারত সরকারের মতে, বিদ্যমান নাগরিকত্ব আইনের ৫ ও ৬ ধারায় ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা ছাড়াই যে কোনও শ্রেণির অভিবাসীর ভারতীয় নাগরিকত্ব অর্জনের আইনি বিষয়ের অধিকার দেওয়া আছে। এই বিধানের আওতায় কয়েকশ’ মুসলমানকে গত কয়েক বছরে ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে।

ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল ও বাংলাদেশ
ভারতের নাগকিত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বাংলাদেশ সুবিবেচনাহীনভাবে সমালোচকের ভূমিকায় অবতরণ করেছে, যা সত্যিকার অর্থেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

আগমাী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের শ্রেণিভুক্ত হওয়ার পথে। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ এর আর্থ-সামাজিক সূচকগুলো ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ ২০২০-২১ মেয়াদে ৮ শতাংশেরও বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নাগরিকদের জীবনের মান সূচকও সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে। শুধু তা-ই নয়, এই অঞ্চলে বাংলাদেশের একজন দক্ষ শ্রমিকের গড় বেতনও সর্বোচ্চ।

সুতরাং বাংলাদেশ তার নাগরিকদের কর্মসংস্থান চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে এর অর্থনীতি পরিচালনার জন্য জনশক্তি আমদানির প্রয়োজন হবে।

যেহেতু এই অঞ্চলে বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি অন্যতম, তাই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কোনও সদস্যই ভারতে নাগরিকত্ব পেতে আগ্রহী হবেন না।

বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় এখানকার সমাজে ভালভাবে বসবাস করছে এবং নিজের বাংলাদেশি পরিচয়ের অংশ হতে পেরে গর্বিত মনে করে তারা। আগামীতে ভারতের নাগরিকত্ব নিতে বাংলাদেশি কাউকে খুঁজেই পাওয়া যাবে না।

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে যে শোরগোল চলছে তা একান্তই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

বাংলাদেশের কিছু স্বাধীনতা বিরোধী দল এবং সংগঠন অহেতুকভাবে এই বিষয়টি নিয়ে মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। উদ্ভূত পরিস্থতিতে বর্তমানে প্রয়োজন সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং প্রতিবেশী দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি উপাদানগুলোকে কাজে লাগানোর সুযোগ না দেওয়া।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ নিহত ১২
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে ৭ পুলিশসহ নিহত ১২

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা