শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সোলাইমানি হত্যাকাণ্ড নিয়ে নতুন রহস্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সোলাইমানি হত্যাকাণ্ড নিয়ে নতুন রহস্য

মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানির হত্যাকাণ্ড রহস্যের অবসান এখনও হয়নি। হামলায় তার লাশ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। পরে তার ব্যবহৃত লাল আংটি দেখে লাশ শনাক্ত করা হয়।

এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, তার অবস্থান কিভাবে জেনেছিল মার্কিনিরা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, অবস্থান শনাক্ত করে তাতে নির্ভুল হামলা চালাতে সহায়তা করেছিল গুপ্তচরেরা। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে সেই তথ্য উঠে এসেছে।

কালো কাচে ঢাকা গাড়িতে করে দামেস্কো বিমানবন্দরে আসেন ইরানের প্রভাবশালী জেনারেল কাসেম সোলাইমানি। তার সঙ্গে ছিলেন ইসলামি বিপ্লবী গার্ডসের চার সদস্য। চাম উইংস এয়ারবাস এ-৩২০ এর সিঁড়ির কাছেই থামেন তারা। বিমানটি বাগদাদ যাবে।

চাম উইংস এয়ারলাইনসের এক কর্মী রয়টার্সকে বলেন, যাত্রীদের তালিকায় সোলাইমানি কিংবা বিপ্লবী গার্ডসের সদস্যরা কেউ ছিলেন না। নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকায় নিজের ব্যক্তিগত বিমান ব্যবহার এড়িয়ে গেছেন সোলাইমানি। জীবনে শেষবারের মতো কোনও যাত্রীবাহী বিমানে উঠলেন সোলাইমানি। বাগদাদ বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার সময় তার দুটি সাঁজোয়া যানের বহরে মার্কিন ড্রোন থেকে ছোড়া রকেট হামলায় তিনি নিহত হন। বিমানবন্দরে সোলাইমানির সঙ্গে দেখা করা ইরাকি পপুলার মবিলাইজেশন ফোর্সেসের (পিএমএফ) উপপ্রধান আবু মাহদি আল-মুহান্দিসও নিহত হন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে– সোলাইমানির অবস্থান কীভাবে শনাক্ত করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সোলাইমানির বাগদাদ আগমন নিয়ে স্পর্শকাতর নিরাপত্তা তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ফাঁস করেছে বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতরের গুপ্তচরদের একটি নেটওয়ার্ক। এ বিষয়টি নিয়ে এখন স্পষ্ট সোলাইমানি হত্যার তদন্তকারী ইরাকি তদন্ত দল। সোলাইমানির নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা নিয়ে অবগত একটি ইরাকি নিরাপত্তা সূত্র এ তথ্য দিয়েছে।

ইরাকের দুজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা বলেন, ৩ জানুয়ারি মার্কিন হামলার কয়েক মিনিট পরেই ইরাকি তদন্ত শুরু হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সদস্যরা বিমানবন্দরটি ঘেরাও করে রেখেছে। এ ছাড়া পুলিশ, পাসপোর্ট ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাসহ কয়েক ডজন নিরাপত্তাকর্মীকে সেখান থেকে যেতে দেওয়া হয়নি।

কীভাবে দামেস্কো ও বাগদাদ বিমানবন্দরে সন্দেহভাজন সংবাদদাতারা সোলাইমানিকে শনাক্ত ও তার ওপর নির্ভুলভাবে হামলা চালাতে সহায়তা করেছেন, তদন্ত কর্মকর্তারা মূলত সেদিকেই বেশি নজর দিচ্ছেন।
 
ইরাকের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকারী ফালিহ আল-ফাইয়াদের নেতৃত্বে এই তদন্ত চলছে। এছাড়া শিয়া মিলিশিয়াদের সঙ্গে সমন্বয়ক পিএমএফেরও প্রধান তিনি।
সোলাইমানির আগমন নিয়ে স্পর্শকাতর নিরাপত্তা তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ফাঁস করেছে বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতর গুপ্তচরদের একটি নেটওয়ার্ক। জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার তদন্তে এমন জোরালো আভাস রয়েছে বলে ইরাকি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

সন্দেহভাজনদের মধ্যে বাগদাদ বিমানবন্দরের দুই নিরাপত্তাকর্মী ও চাম উইংসের দুই কর্মী রয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে, দামেস্কো বিমানবন্দরে এক গুপ্তচর ওই বিমানেই অবস্থান করে কাজ করছিল। জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার তদন্তকারীরা বিশ্বাস করেন, গুপ্তচরদের একটি বড় গোষ্ঠীর অংশ হিসেবে কাজ করেন মার্কিন সামরিক বাহিনীর কাছে তথ্য ফাঁস করা চার সন্দেহভাজন। যদিও এখন পর্যন্ত তাদের কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি।

চাম উইংসের ওই দুই কর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছে সিরীয় গোয়েন্দা বাহিনী। দুই ইরাকি নিরাপত্তাকর্মী এমন তথ্য দিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিরীয় গোয়েন্দা পরিদফতরের কাছ থেকে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

বাগদাদ বিমানবন্দরের দুই নিরাপত্তাকর্মীর বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছেন জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার গোয়েন্দারা। এসব গুপ্তচর দেশটির স্থাপনা নিরাপত্তা সংস্থার সদস্য হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এক কর্মকর্তা বলেন, বাগদাদ তদন্ত দলের প্রাথমিক তদন্তে এটিই বলছে যে, সোলাইমানিকে হত্যার প্রথম আভাসটি আসে দামেস্কো বিমানবন্দর থেকে। গুপ্তচরদের বাগদাদ বিমানবন্দর সেলের কাজ ছিল, তার আগমন ও গাড়িবহর নিয়ে বিস্তারিত তথ্য মার্কিন বাহিনীকে দেওয়া।

তবে এ নিয়ে জানতে চাইলে ইরাকের জাতীয় নিরাপত্তা তদন্ত সংস্থার গণমাধ্যম শাখার কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

হামলায় ইরাক ও সিরিয়ার সংবাদদাতারা কোনও ভূমিকা রেখেছে কি না তা জানতে চাইলে মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন কর্মকর্তারা বলেন, হামলার বেশ কয়েক দিন আগে থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান শনাক্ত করে আসছে। কীভাবে এমন নির্ভুলভাবে হামলা সম্ভব হলো, তা জানতে চাইলে বলতে অস্বীকার করেছেন তিনি।

দামেস্কোর চাম উইংসের ব্যবস্থাপক বলছেন, তদন্ত বা হামলা নিয়ে কর্মীদের কথা বলতে নিষেধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

নিরাপত্তা ক্যামরার ফুটেজের বরাতে বিমানবন্দরের দুই কর্মকর্তা বলেন, গত ৩ জানুয়ারি রাত ১২টা ৩০ মিনিটে বাগদাদ বিমানবন্দরে অবতরণ করে সোলাইমানির বিমান। বিমান থেকে বেরিয়ে কাস্টমসে না গিয়ে টারমাকের সিঁড়িতে ওঠেন তারা। বিমানের বাইরে মুহান্দিসের তার সঙ্গে দেখা করেন। পরে অপেক্ষারত সাঁজোয়া যানের দিকে তারা পা বাড়ান। আরেকটি সাঁজোয়া এসইউভিতে ওঠা সোলাইমানিকে পাহারা দিচ্ছিলেন সেনারা।

কর্মকর্তারা বলেন, বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে মূল সড়কের দিকে ধাবিত হয় তাদের গাড়িবহর। যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দুটি রকেট গিয়ে আঘাত হানে সোলাইমানি ও মুহান্দিসকে বহন করা গাড়িতে। তখন রাত ১২টা ৫৫ মিনিট। পরে তাদের নিরাপত্তা সদস্যদের বহনকারী এসইউভিতে গিয়ে আঘাত হানে দ্বিতীয় মার্কিন রকেট।

হামলার কয়েক ঘণ্টা পর বিমানবন্দরের রাতের শিফটের কর্মীদের কাছে আসা মেসেজ ও ফোনকল তদন্তে মনোযোগ দেন তদন্তকারীরা। সোলাইমানির আগমনের খবর যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কে ফাঁস করেছেন, তা বের করতেই এই তদন্ত করা হয়।

বিমানবন্দর নিরাপত্তা ও চাম উইংসের কর্মীদের কয়েক ঘণ্টা ধরে জেরা করেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। এক নিরাপত্তাকর্মী বলেন, তাকে ছেড়ে দেওয়ার আগে অন্তত ১২ ঘণ্টা একনাগারে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

সোলাইমানি আসার আগে তিনি কাদের সঙ্গে কথা বলেছেন কিংবা বার্তা পাঠিয়েছেন, প্রথম চার ঘণ্টা তাকে সেই প্রশ্ন করা হয়েছে। তার মোবাইল ফোন জব্দ করে নিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।

গত ৩ জানুয়ারি বাগদাদে মার্কিন গুপ্তহত্যার শিকার হন ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলাইমানি। পেন্টাগনের নির্দেশে তাকে ড্রোন হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
সর্বশেষ খবর
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট

এই মাত্র | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর
জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন
টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে