শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৩, সোমবার, ০১ জুন, ২০২০

বিক্ষোভের মুখে ঘণ্টা খানেক বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিলেন ট্রাম্প!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিক্ষোভের মুখে ঘণ্টা খানেক বাঙ্কারে লুকিয়ে ছিলেন ট্রাম্প!

আমেরিকার মিনিয়াপোলিসে পুলিশের নির্মমতার শিকার হয়ে আফ্রিকান-আমেকিান জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুতে আমেরিকার চল্লিশটি শহরে যেভাবে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে তাতে প্রশাসনের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। জানা যাচ্ছে যে শুক্রবার রাতে বিক্ষোভের পর এমনকী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা হিসাবে গোয়েন্দা দপ্তর থেকে কিছুক্ষণের জন্য হোয়াইট হাউসের কাছে মাটির নিচের একটি বাঙ্কারে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেসময় হোয়াইট হাউসের বাইরে শত শত লোক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ জানাচ্ছিল। তারা পাথর ছুঁড়ছিল এবং পুলিশের দেয়া প্রতিবন্ধকতা সরানোর চেষ্টা করছিল। হোয়াইট হাউসের কাছে বিক্ষোভকারীরা একটি ঐতিহাসিক গির্জায় আগুন দিলে ওয়াশিংটন ডিসি-র পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে। আমেরিকার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবর থেকে জানা যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে প্রায় এক ঘণ্টা ওই বাঙ্কারে লুকিয়ে রাখা হয়। তবে মি. ট্রাম্পের স্ত্রী ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প এবং তাদের ১৪ বছরের ছেলে ব্যারনকেও বাঙ্কারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কি না তা স্পষ্ট নয়।

এই বাঙ্কার তৈরি করা হয় কোনরকম সন্ত্রাসী হামলার সময় প্রেসিডেন্টকে জরুরিকালীন ব্যবস্থা হিসাবে সরিয়ে নেবার লক্ষ্যে। সাধারণত বড় কোনো সন্ত্রাসী হামলার সময় হোয়াইট হাউজের পূর্ব উইংয়ের নীচে প্রেসিডেন্ট এবং প্রশাসনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য এই বাঙ্কার ব্যবহৃত হয়। নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে পরপর তিন রাত্রি ধরে বাইরে সহিংস বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং প্রেসিডেন্টের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা-উত্তেজনা বিরাজ করছে।

রোববার রাতেও হোয়াইট হাউসের কাছে লাফায়েত স্কোয়ারে পুলিশের সাথে কয়েকশ বিক্ষোভকারীর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে হোয়াইট হাউসের বাইরে যে বিক্ষোভ হয়েছে তাতে নাইন-ইলেভেন হামলার পর প্রথমবারের মত আমেরিকান প্রেসিডেন্টের বাসভবনের জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

হোয়াইট হাউসের ঘনিষ্ঠ একজন রিপাবলিকান সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্কাই নিউজকে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভের দৃশ্য মি. ট্রাম্পকে বিচলিত করে দিয়েছে। মি. ট্রাম্পকে তড়িঘড়ি বাঙ্কারে সরিয়ে নেবার জন্য গোয়েন্দা দপ্তরের এই আকস্মিক পদক্ষেপ থেকে হোয়াইট হাউসের ভেতর অস্বস্তির বিষয়টি পরিস্কার হয়েছে। গোটা সপ্তাহান্ত জুড়ে বিক্ষোভকারীদের শ্লোগান শোনা গেছে হোয়াইট হাউসের বাইরে। এবং বিক্ষোভকারীদের দমন করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হিমশিম খেতে হয়েছে।

কে এই জর্জ ফ্লয়েড?
যে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যু নিয়ে উত্তাল আমেরিকা, সেই জর্জ ফ্লয়েডের ওপর পুলিশি নির্মমতার ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায় নিঃশ্বাস নেবার জন্য হাঁসফাঁস করছেন তিনি। তাকে মাটিতে শুইয়ে তার গলা নিজের হাঁটু দিয়ে চেপে ধরেছেন একজন শ্বেতাঙ্গ পুলিশ অফিসার। জর্জ ফ্লয়েড বারবার বলেছেন, "আমার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।"

জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুতে ব্যাপক প্রতিবাদের পর শ্বেতাঙ্গ পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে এখন হত্যার মামলা আনা হয়েছে। কিন্তু কে এই কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান যার মৃত্যুর ঘটনায় আমেরিকা জুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। টেক্সাসের হুস্টনে বড় হয়ে ওঠেন জর্জ ফ্লয়েড শহরের কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত এলাকায়। তার ৪৬ বছরের জীবন ছিল ভাল-মন্দের সংমিশ্রণ। খেলাধূলায় আগ্রহ ছিল জর্জের। তরুণ বয়সে হুস্টনে আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড় হিসাবে বেশ নামডাক হয়েছিল তার। ১৯৯২ সালে টেক্সাস স্টেট চ্যাম্পিয়ানশিপে রানার্স আপ হয়েছিল তার স্কুলের দল- ইয়েটস হাই স্কুল লায়ন্স।

১৯৯০এর দশকে হুস্টনে হিপহপ সঙ্গীত গোষ্ঠির সদস্য হিসাবেও তিনি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু দারিদ্র, বর্ণবৈষম্য, এবং অর্থনৈতিক অসাম্য তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। সামাজিক বঞ্চনার শিকার বহু আফ্রিকান আমেরিকান তরুণের মত জর্জ ফ্লয়েডও জড়িয়ে পড়েন গোষ্ঠি সহিংসতা, এবং আফ্রিকান আমেরিকান গোষ্ঠির বাসস্থানের সংকট নিয়ে নানা সামাজিক আন্দোলনে।

তার ছেলেবেলার বন্ধুরা বলেছেন বিশাল দীর্ঘদেহী ছিলেন জর্জ ফ্লয়েড। ছয় ফুট ছয় ইঞ্চি উচ্চতার জর্জ একজন প্রতিভাবান অ্যাথলেট ছিলেন। তার বন্ধুরা বলেছেন আমেরিকান ফুটবল আর বাস্কেটবলে তিনি তুখোড় ও দক্ষ খেলোয়াড় ছিলেন। তার এক বাল্যবন্ধু জনাথান ভিল বলেছেন, "এত লম্বা কাউকে আমি দেখিনি। ১২ বছর বয়সে জর্জ ছয় ফুট দুই ইঞ্চি লম্বা ছিল।" তার বর্ণনায় জর্জ ছিলেন, "দৈত্যকায় নরম মনের মানুষ।"

সিএনএন বলছে জর্জ ফ্লয়েড যখন পরে ফ্লোরিডা স্টেট কলেজে পড়তে যান, তখন ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৫ তিনি স্কুলের বাস্কেটবল দলে ফ্লোরিডা রাজ্যের তরুণ টিমে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পরে তিনি আবার ফিরে যান হুস্টনে তার স্কুলের শেষ বছরে, এরপর টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলেও তিনি ডিগ্রি কোর্স শেষ করেননি। এসময় জর্জ অপরাধ জগতের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। চুরি এবং অবৈধ মাদক রাখার অভিযোগে বেশ কয়েকবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০০৭ সালে সশস্ত্র ডাকাতির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা হয় এবং তাকে পাঁচ বছরের জন্য কারাভোগ করতে হয়।

তবে জেল থেকে ছাড়া পাবার পর জর্জ নিজের জীবন শোধরাতে চেষ্টা করছিলেন। স্থানীয় এক গির্জার মাধ্যমে সামাজিক কাজে নিজেকে জড়ান তিনি। ২০১৭ সালে তিনি তরুণদের সহিংসতা বন্ধের ডাক দিয়ে একটি ভিডিও তৈরি করেন, যে ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়। তিনি তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেন সহিংসতা ছেড়ে দিয়ে "ঘরে ফিরে এসো", জানিয়েছেন তার সহপাঠী ও বন্ধু ক্রিস্টোফার হ্যারিস।

"মি. ফ্লয়েড আবার নতুন করে জীবন গড়ে তোলার, নতুন করে বাঁচার সংগ্রাম শুরু করেছিলেন, তার প্রচেষ্টা নিয়ে তিনি খুশি ছিলেন," আমেরিকার মিডিয়ায় বলেন মি. হ্যারিস। স্যালভেশন আর্মির একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানে তিনি নিরাপত্তা গার্ডের কাজ নিয়েছিলেন। পরে লরি চালকের কাজ নেন এবং একটি পানশালায় নিরাপত্তা কর্মীর কাজ করেন। সেখানে সবাই তাকে ডাকত 'বিগ ফ্লয়েড' বা দীর্ঘদেহী ফ্লয়েড নামে।

কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হবার পর পানশালা বন্ধ হয়ে যাবার ফলে বহু আমেরিকানের মত জর্জ ফ্লয়েডকেও ছাঁটাই করা হয়। যেদিন তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে, যেদিন পুলিশের অত্যাচারের কারণে তাকে প্রাণ দিতে হয়, সেদিন পুলিশের অভিযোগ ছিল জর্জ ফ্লয়েড বিশ ডলারের একটা জাল নোট ব্যবহার করে সিগারেট কেনার চেষ্টা করছিলেন।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে