শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিলেন যে বিচারপতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিলেন যে বিচারপতি

পাকিস্তানের শক্তিধর সামরিক বাহিনীর সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হিসেবে হয়তো অনেকের কথা মনে হতে পারে- কিন্তু একজন বিচারপতির নাম হয়তো প্রায় কারোরই ভাবনায় আসবে না।

কিন্তু বিচারপতি ওয়াকার আহমদ শেঠ ছিলেন তেমনি একজন দুর্লভ ব্যক্তিত্ব- যেমনটা পাকিস্তানে খুব বেশি দেখা যায়নি।

সম্প্রতি মাত্র ৫৯ বছর বয়সে করোনাভাইরাস সংক্রমণে মারা যাবার পর তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে অনেকেই ‘স্পষ্টবাদী’, ‘সাহসী’ এবং ‘স্বাধীনচেতা’- এই শব্দগুলো ব্যবহার করেছেন। 

ওয়াকার আহমদ শেঠ ছিলেন পেশাওয়ার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। তিনি এমন অনেক রায় দিয়েছেন যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ও সরকার উভয়কেই ক্ষিপ্ত করেছে। দেশটির নির্বাসিত সাবেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মুশাররফকে তিনি মৃত্যুদণ্ডের যে রায় দিয়েছিলেন- তা সারা পৃথিবীতে সংবাদ শিরোনাম হয়েছিল।

মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়েও পাকিস্তানের এস্টাব্লিশমেন্টকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন তিনি। দেশটিতে একটি আইন ছিল যা ব্যবহার করে সামরিক বাহিনী গোপন বন্দীশিবির চালাতো। বিচারপতি শেঠ সেই আইনটি বাতিল করে দিয়েছিলেন। একটি সন্ত্রাসদমন আইন ছিল যার অধীনে বহু লোককে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। বিচারপতি শেঠ সেই সব বন্দীদের আটকে রাখার পক্ষে কোন তথ্যপ্রমাণ নেই এ যুক্তি দেখিয়ে খালাস দিয়েছিলেন।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর প্রভাব আবার বাড়তে শুরু করেছে। ঠিক এমন এক সময় গত ১৩ নভেম্বর ইসলামাবাদের এক হাসপাতালে বিচারপতি শেঠের মৃত্যুকে অনেকেই দেখছেন এক বড় আঘাত হিসেবে। দেশটির আইনজীবীরা এজন্য শোক পালন করছেন।

পাকিস্তানের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশনের মহাসচিব হারিস খালিক বলেন, বিচারপতি শেঠের মৃত্যু বিচারবিভাগের জন্য এক বিরাট আঘাত- যারা পাকিস্তানের অসম্পূর্ণ গণতন্ত্রের মধ্যে স্বাধীন থাকার চেষ্টা করছে।

সাবেক সিনেটর আফরাসিয়াব খাটাক বলেন, বিচারপতি শেঠ যেসব রায় দিয়েছেন সেসব রায় লেখার জন্যও সাহস দরকার। সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির সভাপতি আবদুল লতিফ আফ্রিদি তাকে একজন সাহসী ও আপোষহীন ব্যক্তি বলে বর্ণনা করে বলেন, তিনি পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মোকাবিলা করতে পিছপা হননি।

তিনি বলেন, ‘এ জন্য তাকে ব্যক্তিগত মূল্যও দিতে হয়েছে। তিনি সিনিয়র হওয়া স্বত্বেও তিন তিনবার সুপ্রিম কোর্টে প্রমোশন পাননি।’

সেই সব রায় যা সামরিক বাহিনীকে নাড়িয়ে দিয়েছিল

এই রায় দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন বিচারপতি শেঠ। তার নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষ আদালত জেনারেল পারভেজ মুশাররফকে মৃত্যুদণ্ড দেন ২০১৯ সালে। পারভেজ মুশাররফ তখন পাকিস্তানের বাইরে। তাকে ২০০৭ সালে সংবিধান স্থগিত করা এবং জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।

পাকিস্তানের সংবিধানে থাকার রাষ্ট্রদ্রোহের ধারা কারো ক্ষেত্রে প্রযুক্ত হবার নজির সেই প্রথম। আরও আরও নজিরবিহীন ব্যাপার হলো - এটি প্রযুক্ত হচ্ছে একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, আর প্রয়োগ করছে একটি বেসামরিক আদালত - এমন একটি দেশে যেখানে ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতার পর থেকে বেশিরভাগ সময়ই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে সেনাবাহিনী।

এই দণ্ড কার্যকর হবার সম্ভাবনা ছিল খুবই কম। জেনারেল মুশাররফ কোন অন্যায়ের অভিযোগ সব সময়ই অস্বীকার করেছেন। তা ছাড়া ২০১৬ সালে তাকে চিকিৎসার জন্য পাকিস্তান ত্যাগের অনুমতি দেয়া হয়।

তবে রুলিংএ বলা হয়েছিল, দণ্ড কার্যকরের আগেই যদি মি. মুশাররফের মৃত্যু হয় তাহলে উচিত হবে "তার মৃতদেহ ইসলামাবাদে পার্লামেন্টের বাইরে টেনে এনে তিন দিনের জন্য ঝুলিয়ে রাখা।

এতে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। সরকার বিচারপতি শেঠকে ওই পদে থাকার অযোগ্য ঘোষণার চেষ্টা করে। আইনি বিশেষজ্ঞরা তার সেই নির্দেশকে অসাংবিধানিক বলে মত প্রকাশ করেন। এতে যে সামরিক বাহিনীর আঁতে ঘা লাগবে তাতে বিস্ময়ের কিছু ছিলনা। এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সামরিক বাহিনী এ রায়ের ব্যাপারে একটি বিবৃতি দেয়।

এতে বলা হয়, এ রায়ে ‘সামরিক বাহিনীর সকল স্তরে বেদনা ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে এবং জেনারেল মুশাররফ কখনোই একজন বেইমান হতে পারেন না।

তবে এই রায়ের ওপর মন্তব্য করতে গিয়ে মানবাধিকার কমিশনের হারিস খালিক বলে, বিচারপতি শেঠের শব্দ ব্যবহার নিয়ে কারো হয়তো দ্বিমত থাকতে পারে কিন্তু তিনি যে সংবিধানের চেতনা অনুযায়ী একজন সামরিক শাসককে দেশদ্রোহিতার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছেন - এটাই একটা ঐতিহাসিক অর্জন।

ওই রায়টি এখন আদালতে চ্যালেঞ্জের প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। বিচারপতি শেঠের এটাই একমাত্র রায় নয় যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীকে অসন্তুষ্ট করেছিল। পেশাওয়ারের প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১৮ সালে দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পরই তিনি সামরিক আদালতে গোপন বিচারে অভিযুক্ত দুই শতাধিক বেসামরিক ব্যক্তিকে খালাস করে দেন। এ আদালতগুলো ২০১৪ সালে পেশাওয়ারের আর্মি পাবলিক স্কুলে পাকিস্তানী তালিবানের চালানো হত্যাকাণ্ডের পর গঠিত হয়েছিল।

বিচারপতি শেঠ এই খালাসের কারণ হিসেবে যথেষ্ট প্রমাণ না থাকাসহ একাধিক কারণ দেখান। ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে চুপিসারে জারি করা এক আইন বাতিল করে দেন। এতে সামরিক বাহিনীকে বেসামরিক লোকদের গোপন বন্দীশালায় কোন বিচারবিভাগীয় বা প্রশাসনিক নজরদারি ছাড়াই অনির্দিষ্টকাল আটক করে রাখার ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল।

পেশাওয়ারে ডন পত্রিকার সাংবাদিক ওয়াসিম আহমদ শাহ বলছিলেন, সামরিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের খালাস দেয়ায় সেনানিবাসগুলোর ভেতরে কিছু লোক অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন - কিন্তু যখন তিনি বন্দীশিবির সংক্রান্ত আইনটিও বাতিল করে দিলেন, তখন স্পষ্ট হয়ে গেল যে বিচারপতি শেঠ একজন নির্ভীক লোক এবং তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রের কোন আনুকূল্যের পরোয়া করেননা।

পরে যখন তাকেই জেনারেল মুশাররফের বিচারের জন্য গঠিত বিশেষ আদালতের প্রধান করা হলো, তখন অনেকেই বুঝে গিয়েছিলেন যে রায় কী হতে যাচ্ছে।

একজন ‘বামপন্থী’ এবং আইনের ব্যাপারে খুঁতখুঁতে

ওয়াকার আহমদ শেঠের জন্ম ১৯৬১ সালের ১৬ মার্চ - ডেরা ইসমাইল খান শহরের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। শহরটি তখনকার উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের অংশ ছিল - পরে যার নাম হয় খাইবার পাখতুনখোয়া।

তার পড়াশোনা বেশিরভাগই পেশাওয়ারে। তিনি ১৯৮৫ সালে আইন এবং রাজনীতি বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি নেন, এবং ওই বছরই আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন।

যে আইনজীবীরা তাকে চিনতেন তারা বলেন, তিনি ছিলেন মনে প্রাণে একজন সমাজতন্ত্রী। তিনি বামঘেঁষা পাকিস্তান পিপলস পার্টি বা পিপিপির ছাত্র সংগঠনে সক্রিয় ছিলেন, তার নিজের ওকালতির দফতরে টাঙিয়ে রেখেছিলেন কার্ল মার্ক্স, ভ্লাদিমির লেনিন আর লিওন ট্রটস্কির ছবি।

তবে হাইকোর্টের বারে থাকার সময় তিনি রাজনীতিতে জড়াতেন না, বলেছেন পেশাওয়ারেরই আরেক আইনজীবী শাহনওয়াজ খান - যিনি ওয়াকার শেঠের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তার পরিবর্তে তিনি বেছে বেছে মামলা নিতেন, যখন অন্য আইনজীবীরা যে কোন মামলা পেলেই নিয়ে নিতেন - যদি মক্কেল তার ফি দিতে পারে।

বিচারপতি শেঠকে আইনজীবী হিসেবে অনেকে মনে রাখবেন যিনি উপযুক্ত মামলা ফি ছাড়াই করে দিতেন।

আর রায় দেবার ক্ষেত্রে দেখা গেছে, তার মধ্যে আইনের ত্রুটি খুঁজে বার করার প্রবণতা ছিল। পাকিস্তানের সামরিক আদালত বিষয়ে ২০১৯ সালে বের হওয়া একটি ব্রিফিং পেপারে আন্তর্জাতিক আদালত এ কথা স্বীকার করে যে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট যেসব অভিযুক্ত লোকদের আবেদন ২০১৬ সালে খারিজ করে দিয়েছিল - সেই আবেদনই যখন ২০১৮ সালে বিচারপতি শেঠের আদালতে গেল, তখন তার রায় হলো ভিন্ন।

অনেকেই মনে করেছিলেন যে বিচারপতি শেঠ হয়তো ‘বিন-লাদেন ডাক্তার’ বলে পরিচিত হওয়া শাকিল আফ্রিদিকে খালাস করে দিয়ে পাকিস্তানের এস্টাবলিশমেন্টকে আরেকটি ধাক্কা দিতে যাচ্ছিলেন।

পাকিস্তানের মাটিতে ২০১১ সালে অ্যাবোটাবাদে লুকিয়ে থাকা আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন-লাদেন যখন এক মার্কিন অভিযানে নিহত হলেন, তখন তা দেশটিকে ব্যাপক লজ্জায় ফেলে দিয়েছিল। বিন-লাদেনকে খুঁজে পেতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছিলেন যে পাকিস্তানি ডাক্তার শাকিল আফ্রিদি - তার বিরুদ্ধে আনা হয় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ।

অনেকে মনে করেন তাকে বলির পাঁঠা বানানো হয়েছিল। ডা. আফ্রিদিকে কখনো বিন-লাদেনকে হত্যার অভিযানে ভূমিকা রাখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়নি। তার বিরুদ্ধে বরং অন্য কিছু অভিযোগে মামলা করা হয়। তিনি অভিযোগ করেন তিনি সুষ্ঠু বিচার পাননি।

‘তবে এখন যেহেতু বিচারপতি শেঠ মারা গেছেন, ফলে শাকিল আফ্রিদির মুক্তি পাবার সম্ভাবনা ক্ষীণ - অন্তত: যতদিন তার মত আরেকজন বিচারকের আবির্ভাব না হচ্ছে," বলছিলেন সাংবাদিক ওয়াসিম আহমদ শাহ।

'সাধারণ মানুষের মত জীবন'

অনেকেই মনে করেছিলেন যে বিচারপতি শেঠের এসব রায়ের কারণে তাকে ঝুঁকির মুখে পড়তে হতে পারে। কিন্তু তিনি যে করোনাভাইরাসে মারা যাবেন তা বোধ হয় কেউই ভাবেননি।

পারভেজ মুশাররফের মামলার রুলিংএর পর তার বিরুদ্ধে এক ঘৃণা ছড়ানোর তৎপরতা শুরু হয়। যারা এটা করছিল, তারা কর্তৃপক্ষের সমর্থন পাচ্ছে বলেও মনে হচ্ছিল।

আইনজীবী শাহনওয়াজ খান বলছিলেন, বিচারপতি শেঠ নিরাপত্তার প্রটোকল এড়িয়ে চলতেন বলে তাদের মনে হচ্ছিল যে তিনি তার জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলছেন।

তিনি সবসময়ই আদালতে আসা-যাওয়ার জন্য নিজের গাড়ি ব্যবহার করতেন। প্রায়ই তাকে দেখা যেতো, পরিবার নিয়ে বাজারে কেনাকাটা করছেন বা পুরনো কোন বন্ধুর সাথে ক্যাফেতে বসে চা খাচ্ছেন - একজন সাধারণ মানুষের মতোই।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

এই মাত্র | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের
বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরোনাকে সরিয়ে অস্থায়ী চেয়ারম্যান শেফালিকা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর
জমকালো কনসার্ট দিয়ে শুরু ব্ল্যাকপিংকের 'ডেডলাইন' ট্যুর

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন
টাঙ্গাইল কারাগারে মশক নিধন কার্যক্রমের উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড
গিলকে থামাতে আর্চারই হতে পারেন সেরা অস্ত্র: ব্রড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে, তোমারও থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ
সম্পত্তির লোভে ভাইকে হত্যার অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে