শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিলেন যে বিচারপতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিলেন যে বিচারপতি

পাকিস্তানের শক্তিধর সামরিক বাহিনীর সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ হিসেবে হয়তো অনেকের কথা মনে হতে পারে- কিন্তু একজন বিচারপতির নাম হয়তো প্রায় কারোরই ভাবনায় আসবে না।

কিন্তু বিচারপতি ওয়াকার আহমদ শেঠ ছিলেন তেমনি একজন দুর্লভ ব্যক্তিত্ব- যেমনটা পাকিস্তানে খুব বেশি দেখা যায়নি।

সম্প্রতি মাত্র ৫৯ বছর বয়সে করোনাভাইরাস সংক্রমণে মারা যাবার পর তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে অনেকেই ‘স্পষ্টবাদী’, ‘সাহসী’ এবং ‘স্বাধীনচেতা’- এই শব্দগুলো ব্যবহার করেছেন। 

ওয়াকার আহমদ শেঠ ছিলেন পেশাওয়ার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। তিনি এমন অনেক রায় দিয়েছেন যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ও সরকার উভয়কেই ক্ষিপ্ত করেছে। দেশটির নির্বাসিত সাবেক সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মুশাররফকে তিনি মৃত্যুদণ্ডের যে রায় দিয়েছিলেন- তা সারা পৃথিবীতে সংবাদ শিরোনাম হয়েছিল।

মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়েও পাকিস্তানের এস্টাব্লিশমেন্টকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন তিনি। দেশটিতে একটি আইন ছিল যা ব্যবহার করে সামরিক বাহিনী গোপন বন্দীশিবির চালাতো। বিচারপতি শেঠ সেই আইনটি বাতিল করে দিয়েছিলেন। একটি সন্ত্রাসদমন আইন ছিল যার অধীনে বহু লোককে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। বিচারপতি শেঠ সেই সব বন্দীদের আটকে রাখার পক্ষে কোন তথ্যপ্রমাণ নেই এ যুক্তি দেখিয়ে খালাস দিয়েছিলেন।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর প্রভাব আবার বাড়তে শুরু করেছে। ঠিক এমন এক সময় গত ১৩ নভেম্বর ইসলামাবাদের এক হাসপাতালে বিচারপতি শেঠের মৃত্যুকে অনেকেই দেখছেন এক বড় আঘাত হিসেবে। দেশটির আইনজীবীরা এজন্য শোক পালন করছেন।

পাকিস্তানের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশনের মহাসচিব হারিস খালিক বলেন, বিচারপতি শেঠের মৃত্যু বিচারবিভাগের জন্য এক বিরাট আঘাত- যারা পাকিস্তানের অসম্পূর্ণ গণতন্ত্রের মধ্যে স্বাধীন থাকার চেষ্টা করছে।

সাবেক সিনেটর আফরাসিয়াব খাটাক বলেন, বিচারপতি শেঠ যেসব রায় দিয়েছেন সেসব রায় লেখার জন্যও সাহস দরকার। সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির সভাপতি আবদুল লতিফ আফ্রিদি তাকে একজন সাহসী ও আপোষহীন ব্যক্তি বলে বর্ণনা করে বলেন, তিনি পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মোকাবিলা করতে পিছপা হননি।

তিনি বলেন, ‘এ জন্য তাকে ব্যক্তিগত মূল্যও দিতে হয়েছে। তিনি সিনিয়র হওয়া স্বত্বেও তিন তিনবার সুপ্রিম কোর্টে প্রমোশন পাননি।’

সেই সব রায় যা সামরিক বাহিনীকে নাড়িয়ে দিয়েছিল

এই রায় দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন বিচারপতি শেঠ। তার নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষ আদালত জেনারেল পারভেজ মুশাররফকে মৃত্যুদণ্ড দেন ২০১৯ সালে। পারভেজ মুশাররফ তখন পাকিস্তানের বাইরে। তাকে ২০০৭ সালে সংবিধান স্থগিত করা এবং জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।

পাকিস্তানের সংবিধানে থাকার রাষ্ট্রদ্রোহের ধারা কারো ক্ষেত্রে প্রযুক্ত হবার নজির সেই প্রথম। আরও আরও নজিরবিহীন ব্যাপার হলো - এটি প্রযুক্ত হচ্ছে একজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, আর প্রয়োগ করছে একটি বেসামরিক আদালত - এমন একটি দেশে যেখানে ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতার পর থেকে বেশিরভাগ সময়ই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে আসছে সেনাবাহিনী।

এই দণ্ড কার্যকর হবার সম্ভাবনা ছিল খুবই কম। জেনারেল মুশাররফ কোন অন্যায়ের অভিযোগ সব সময়ই অস্বীকার করেছেন। তা ছাড়া ২০১৬ সালে তাকে চিকিৎসার জন্য পাকিস্তান ত্যাগের অনুমতি দেয়া হয়।

তবে রুলিংএ বলা হয়েছিল, দণ্ড কার্যকরের আগেই যদি মি. মুশাররফের মৃত্যু হয় তাহলে উচিত হবে "তার মৃতদেহ ইসলামাবাদে পার্লামেন্টের বাইরে টেনে এনে তিন দিনের জন্য ঝুলিয়ে রাখা।

এতে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। সরকার বিচারপতি শেঠকে ওই পদে থাকার অযোগ্য ঘোষণার চেষ্টা করে। আইনি বিশেষজ্ঞরা তার সেই নির্দেশকে অসাংবিধানিক বলে মত প্রকাশ করেন। এতে যে সামরিক বাহিনীর আঁতে ঘা লাগবে তাতে বিস্ময়ের কিছু ছিলনা। এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সামরিক বাহিনী এ রায়ের ব্যাপারে একটি বিবৃতি দেয়।

এতে বলা হয়, এ রায়ে ‘সামরিক বাহিনীর সকল স্তরে বেদনা ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে এবং জেনারেল মুশাররফ কখনোই একজন বেইমান হতে পারেন না।

তবে এই রায়ের ওপর মন্তব্য করতে গিয়ে মানবাধিকার কমিশনের হারিস খালিক বলে, বিচারপতি শেঠের শব্দ ব্যবহার নিয়ে কারো হয়তো দ্বিমত থাকতে পারে কিন্তু তিনি যে সংবিধানের চেতনা অনুযায়ী একজন সামরিক শাসককে দেশদ্রোহিতার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করেছেন - এটাই একটা ঐতিহাসিক অর্জন।

ওই রায়টি এখন আদালতে চ্যালেঞ্জের প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। বিচারপতি শেঠের এটাই একমাত্র রায় নয় যা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীকে অসন্তুষ্ট করেছিল। পেশাওয়ারের প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০১৮ সালে দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পরই তিনি সামরিক আদালতে গোপন বিচারে অভিযুক্ত দুই শতাধিক বেসামরিক ব্যক্তিকে খালাস করে দেন। এ আদালতগুলো ২০১৪ সালে পেশাওয়ারের আর্মি পাবলিক স্কুলে পাকিস্তানী তালিবানের চালানো হত্যাকাণ্ডের পর গঠিত হয়েছিল।

বিচারপতি শেঠ এই খালাসের কারণ হিসেবে যথেষ্ট প্রমাণ না থাকাসহ একাধিক কারণ দেখান। ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে চুপিসারে জারি করা এক আইন বাতিল করে দেন। এতে সামরিক বাহিনীকে বেসামরিক লোকদের গোপন বন্দীশালায় কোন বিচারবিভাগীয় বা প্রশাসনিক নজরদারি ছাড়াই অনির্দিষ্টকাল আটক করে রাখার ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল।

পেশাওয়ারে ডন পত্রিকার সাংবাদিক ওয়াসিম আহমদ শাহ বলছিলেন, সামরিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের খালাস দেয়ায় সেনানিবাসগুলোর ভেতরে কিছু লোক অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন - কিন্তু যখন তিনি বন্দীশিবির সংক্রান্ত আইনটিও বাতিল করে দিলেন, তখন স্পষ্ট হয়ে গেল যে বিচারপতি শেঠ একজন নির্ভীক লোক এবং তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রের কোন আনুকূল্যের পরোয়া করেননা।

পরে যখন তাকেই জেনারেল মুশাররফের বিচারের জন্য গঠিত বিশেষ আদালতের প্রধান করা হলো, তখন অনেকেই বুঝে গিয়েছিলেন যে রায় কী হতে যাচ্ছে।

একজন ‘বামপন্থী’ এবং আইনের ব্যাপারে খুঁতখুঁতে

ওয়াকার আহমদ শেঠের জন্ম ১৯৬১ সালের ১৬ মার্চ - ডেরা ইসমাইল খান শহরের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। শহরটি তখনকার উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের অংশ ছিল - পরে যার নাম হয় খাইবার পাখতুনখোয়া।

তার পড়াশোনা বেশিরভাগই পেশাওয়ারে। তিনি ১৯৮৫ সালে আইন এবং রাজনীতি বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি নেন, এবং ওই বছরই আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন।

যে আইনজীবীরা তাকে চিনতেন তারা বলেন, তিনি ছিলেন মনে প্রাণে একজন সমাজতন্ত্রী। তিনি বামঘেঁষা পাকিস্তান পিপলস পার্টি বা পিপিপির ছাত্র সংগঠনে সক্রিয় ছিলেন, তার নিজের ওকালতির দফতরে টাঙিয়ে রেখেছিলেন কার্ল মার্ক্স, ভ্লাদিমির লেনিন আর লিওন ট্রটস্কির ছবি।

তবে হাইকোর্টের বারে থাকার সময় তিনি রাজনীতিতে জড়াতেন না, বলেছেন পেশাওয়ারেরই আরেক আইনজীবী শাহনওয়াজ খান - যিনি ওয়াকার শেঠের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তার পরিবর্তে তিনি বেছে বেছে মামলা নিতেন, যখন অন্য আইনজীবীরা যে কোন মামলা পেলেই নিয়ে নিতেন - যদি মক্কেল তার ফি দিতে পারে।

বিচারপতি শেঠকে আইনজীবী হিসেবে অনেকে মনে রাখবেন যিনি উপযুক্ত মামলা ফি ছাড়াই করে দিতেন।

আর রায় দেবার ক্ষেত্রে দেখা গেছে, তার মধ্যে আইনের ত্রুটি খুঁজে বার করার প্রবণতা ছিল। পাকিস্তানের সামরিক আদালত বিষয়ে ২০১৯ সালে বের হওয়া একটি ব্রিফিং পেপারে আন্তর্জাতিক আদালত এ কথা স্বীকার করে যে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট যেসব অভিযুক্ত লোকদের আবেদন ২০১৬ সালে খারিজ করে দিয়েছিল - সেই আবেদনই যখন ২০১৮ সালে বিচারপতি শেঠের আদালতে গেল, তখন তার রায় হলো ভিন্ন।

অনেকেই মনে করেছিলেন যে বিচারপতি শেঠ হয়তো ‘বিন-লাদেন ডাক্তার’ বলে পরিচিত হওয়া শাকিল আফ্রিদিকে খালাস করে দিয়ে পাকিস্তানের এস্টাবলিশমেন্টকে আরেকটি ধাক্কা দিতে যাচ্ছিলেন।

পাকিস্তানের মাটিতে ২০১১ সালে অ্যাবোটাবাদে লুকিয়ে থাকা আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন-লাদেন যখন এক মার্কিন অভিযানে নিহত হলেন, তখন তা দেশটিকে ব্যাপক লজ্জায় ফেলে দিয়েছিল। বিন-লাদেনকে খুঁজে পেতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছিলেন যে পাকিস্তানি ডাক্তার শাকিল আফ্রিদি - তার বিরুদ্ধে আনা হয় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ।

অনেকে মনে করেন তাকে বলির পাঁঠা বানানো হয়েছিল। ডা. আফ্রিদিকে কখনো বিন-লাদেনকে হত্যার অভিযানে ভূমিকা রাখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়নি। তার বিরুদ্ধে বরং অন্য কিছু অভিযোগে মামলা করা হয়। তিনি অভিযোগ করেন তিনি সুষ্ঠু বিচার পাননি।

‘তবে এখন যেহেতু বিচারপতি শেঠ মারা গেছেন, ফলে শাকিল আফ্রিদির মুক্তি পাবার সম্ভাবনা ক্ষীণ - অন্তত: যতদিন তার মত আরেকজন বিচারকের আবির্ভাব না হচ্ছে," বলছিলেন সাংবাদিক ওয়াসিম আহমদ শাহ।

'সাধারণ মানুষের মত জীবন'

অনেকেই মনে করেছিলেন যে বিচারপতি শেঠের এসব রায়ের কারণে তাকে ঝুঁকির মুখে পড়তে হতে পারে। কিন্তু তিনি যে করোনাভাইরাসে মারা যাবেন তা বোধ হয় কেউই ভাবেননি।

পারভেজ মুশাররফের মামলার রুলিংএর পর তার বিরুদ্ধে এক ঘৃণা ছড়ানোর তৎপরতা শুরু হয়। যারা এটা করছিল, তারা কর্তৃপক্ষের সমর্থন পাচ্ছে বলেও মনে হচ্ছিল।

আইনজীবী শাহনওয়াজ খান বলছিলেন, বিচারপতি শেঠ নিরাপত্তার প্রটোকল এড়িয়ে চলতেন বলে তাদের মনে হচ্ছিল যে তিনি তার জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলছেন।

তিনি সবসময়ই আদালতে আসা-যাওয়ার জন্য নিজের গাড়ি ব্যবহার করতেন। প্রায়ই তাকে দেখা যেতো, পরিবার নিয়ে বাজারে কেনাকাটা করছেন বা পুরনো কোন বন্ধুর সাথে ক্যাফেতে বসে চা খাচ্ছেন - একজন সাধারণ মানুষের মতোই।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
ভারতের মতো বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করব না: পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের মতো বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করব না: পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস
ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
সর্বশেষ খবর
সেনা নিরাপত্তায় পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটাররা
সেনা নিরাপত্তায় পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটাররা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন সাজে ফিরছে কুমিল্লা নগরী
নতুন সাজে ফিরছে কুমিল্লা নগরী

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

আমাদের মূল লক্ষ্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি : বিডা চেয়ারম্যান
আমাদের মূল লক্ষ্য বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি : বিডা চেয়ারম্যান

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবা মারা গেছেন
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবা মারা গেছেন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিনেমা মুক্তিতে যে বাধায় পড়েন প্রযোজক
‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিনেমা মুক্তিতে যে বাধায় পড়েন প্রযোজক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
সারা দেশে বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করব না: পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের মতো বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করব না: পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শ্বশুর খুন
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শ্বশুর খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে পাচারকালে ৭৪২ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৭৪২ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা না সৈনিক? বলিউডে আসার আগে সেনাবাহিনীতে ছিলেন যাঁরা
অভিনেতা না সৈনিক? বলিউডে আসার আগে সেনাবাহিনীতে ছিলেন যাঁরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষের মামলায় টিউলিপকে দুদকে তলব
ঘুষের মামলায় টিউলিপকে দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস
ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ‘৩ ইডিয়টস’ করতে ভয় পেয়েছিলেন আমির-মাধবন
যে কারণে ‘৩ ইডিয়টস’ করতে ভয় পেয়েছিলেন আমির-মাধবন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি
অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যতবার যুদ্ধে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও ভারত
যতবার যুদ্ধে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা