শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, বুধবার, ০৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

যে কারণে ইরানে ভয়াবহ পানি সঙ্কট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে ইরানে ভয়াবহ পানি সঙ্কট

ইরানে তীব্র জলাভাব এবং বিদ্যুতের সঙ্কট নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু অসন্তোষ ও প্রতিবাদ বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এমন কী বিক্ষুব্ধ জনতার ওপর গুলি চালানোর ঘটনাও ঘটেছে গত মাসের শেষ দিকে। একজন বিক্ষোভকারীর গুলিতে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।

এই সঙ্কটের জেরে সরকারের বিরুদ্ধে অসন্তোষ দানা বেঁধেছে। প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে দেশটির বিভিন্ন শহরে। বিশেষজ্ঞরা ইরানের পানি পরিস্থিতি নিয়ে বহু বছর ধরে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছিলেন। তাহলে পরিস্থিতি এই উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছল কেন ও কীভাবে?

অতি শুষ্ক বছর:
এপ্রিল মাসে ইরানের আবহাওয়া দপ্তর ‘নজিরবিহীন খরা’ সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে দেয় এবং জানায় যে দীর্ঘ মেয়াদে গড়পড়তা বৃষ্টিপাতের হারের থেকে বৃষ্টি হয়েছে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কম।

খুজেস্তান প্রদেশ, যেটি তেল উৎপাদনকারী এলাকা, সেখানকার বাসিন্দারা পানির সঙ্কট নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে পথে নামে। অন্যান্য শহরগুলোতে বিক্ষোভ হয় জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে তৈরি বিদ্যুতের সরবরাহ হ্রাসের বিরুদ্ধে। সরকার সবচেয়ে বেশি সঙ্কটে পড়া এলাকাগুলোয় জরুরি সহায়তা পাঠায়।

ইরান এখন অতিরিক্ত তাপমাত্রা, দূষণ, বন্যা এবং হ্রদ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার মত বিশাল পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। রয়েছে আরও নানা চ্যালেঞ্জ। ইরানের জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের উপাত্ত থেকে দেখা যাচ্ছে, দেশটির প্রধান নদী অববাহিকার বেশিরভাগ অঞ্চলে ২০২০ এর সেপ্টেম্বর আর ২০২১ এর জুলাইয়ের মধ্যে যে পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে, তা ছিল গত বছর একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম।

‘আমি তৃষ্ণার্ত’

খুজেস্তান প্রদেশে চলছে তীব্র খরা। খরায় বিপর্যস্ত স্থানীয় মানুষ পথে নেমে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে- অনেকের কণ্ঠে স্লোগান ছিল ‘আমি তৃষ্ণার্ত!’

এই অঞ্চলে আগে পানির কোন অভাব ছিল না। ওই প্রদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত কারুন নদীতে প্রচুর পানি ছিল। এখন সেই নদী বেশিরভাগ সময়ই শুকনো।

উপগ্রহ চিত্রে দেখা গেছে, এই নদীর পানি গত বছর ক্রমান্বয়ে কমেছে। জার্মানির স্টুটগার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগৃহীত তথ্য উপাত্তে খুজেস্তানের খরার এই চিত্র দেখা গেছে। সেখানে নদীপ্রবাহে ২০১৯ সালে একটা স্ফীতি দেখা গিয়েছিল, কিন্তু তার কারণ ছিল ব্যাপক বন্যা। খুজেস্তান প্রদেশের এই সরকারি মানচিত্রে দেখা যাচ্ছে ২০২১ সালের জুলাই মাসে এলাকার বাঁধগুলোতে পানির মাত্রা কতটা। হালকা নীল রং-এ আঁকা রেখা পানির মাত্রা কোথায় তা ইঙ্গিত করছে।

বেশির ভাগ গুরুত্বপূর্ণ বাঁধগুলোতে বর্তমানে পানির স্তর খুবই নিচে নেমে গেছে। এই বাঁধগুলোর নিচের এলাকায় ধান চাষ ও গবাদি পশুর জন্য সংরক্ষিত পানি ছেড়ে দেবার জন্য দাবি ক্রমেই বাড়ছে।পরিস্থিতি ভয়াবহ পর্যায়ে গেল কীভাবে? কেউ কেউ বলছে এর জন্য দায়ী তেল উৎপাদন শিল্প। তাদের যুক্তি পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত হয়েছে তেল উৎপাদন শিল্পের জন্য।

অনেকে বলছে বর্তমানের খরা পীড়িত এই এলাকাগুলো থেকে দেশটির মধ্যাঞ্চলে মরু এলাকায় পানি টেনে নেয়ার কারণে এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। ‘জলবায়ু পরিবর্তন এবং খরা এই পরিস্থিতির প্রধান অনুঘটক,’ বলছেন ইরানের পরিবেশ দপ্তরের সাবেক উপ প্রধান কাভে মাদানি। বর্তমানে তিনি কাজ করেন ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে।

‘তবে সমস্যার শিকড় আরও অনেক গভীরে। কয়েক দশক ধরে অপরিকল্পিত পানি ব্যবস্থাপনা, পরিবেশগত বিষয়গুলো নিয়ে পর্যালোচনা ও দূরদৃষ্টির অভাব এবং এরকম একটা পরিস্থিতি যে হতে পারে তার জন্য কোনরকম আগাম প্রস্তুতি না রাখা এখন পরিস্থিতিকে এরকম ভয়াবহ করে তুলেছে।’

পানি সঙ্কট আরও গুরুতর হয়ে উঠছে:
ইরানে পানি সরবরাহের স্বল্পতা ক্রমশই গুরুতর হচ্ছে, যা দেশটির জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ। ইরানে প্রায়ই খরা হয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এখন দেশটির আবহাওয়ায় চরম পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। আবহাওয়ায় অতিমাত্রায় বদল ঘটছে।

আবহাওয়া এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি উষ্ণ ও শুষ্ক হয়ে ওঠায় জলবিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর এর বড়ধরনের প্রভাব পড়ছে।এবছর গ্রীষ্ম মরশুমে ইরানে তীব্র বিদ্যুৎ সঙ্কট দেখা গেছে। অনেক সময় শহরগুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুতের অভাবে অন্ধকারে ডুবে থেকেছে।

গত মাসের শুরুতেই তেহরান, শিরাজ এবং ইরানের অন্যান্য শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে মানুষকে চিৎকার করে বলতে শোনা গেছে ‘স্বৈরশাসকের মৃত্যু চাই’ এবং ‘খামেইনির মৃত্যু চাই’।

সরকার বিদ্যুৎ ঘাটতির জন্য তীব্র খরা ও উচ্চ চাহিদার দোহাই দিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়েছে। সেসময় প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি টেলিভিশনে বলেছেন, খরার কারণে দেশের অধিকাংশ জলবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো কাজ করছে না। প্রচণ্ড গরম থেকে বাঁচতে এয়ারকন্ডিশনিং-এর ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ গ্রিডের ওপর বাড়তি চাপ জ্বালানি সরবরাহ ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে।

দীর্ঘ মেয়াদী পানি ব্যবস্থাপনার সমস্যা:
খরার কারণে ইরানে পরিবেশগত বিশাল একটা চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ইরানের পানি সঙ্কটের পেছনে অন্য কারণও রয়েছে।

একজন পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ২০১৫ সালে সতর্ক করে দিয়েছিলেন ইরান যদি তার পানি সঙ্কট সমাধান না করে, তাহলে লক্ষ লক্ষ ইরানী গণহারে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হবে। ইরানের পরিবেশ বিভাগের প্রধান মাসুমে এবতেকার পানি সমস্যা সমাধান করতে "কৃষি ক্ষেত্রে বিপ্লবের" আহ্বান জানিয়েছেন। লবণাক্ততা ও শহর বসে যাওয়ার সমস্যা

ভূপৃষ্ঠের নিচে শিলাস্তরে পানি জমা থাকে। ইরানে পানির একটা গুরুত্বপূর্ণ উৎস এই সঞ্চিত জলাধার। কিন্তু ইরানের ক্ষেত্রে এই সঞ্চিত পানির স্তর বিপদজনকভাবে নেমে গেছে। বিশ্বের যেসব দেশে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর উল্লেখযোগ্যভাবে নেমে গেছে তার মধ্যে ইরান ছাড়াও রয়েছে ভারত, আমেরিকা, সৌদি আরব আর চীন।

জাতীয় পর্যায়ে খাদ্যে স্বয়ংনির্ভরতার জন্য কৃষকরা ভূগর্ভস্থ পানি বেশি পরিমাণে ব্যবহার করছে।

ভূগর্ভস্থ পানি পাম্প করে বের করে নেয়া হচ্ছে বেশি মাত্রায়- সেটা আবার ভর্তি হবার জন্য যে সময় প্রয়োজন তার তুলনায় বেশি পানি তুলে নেয়া হচ্ছে। ফলে মাটি লবণাক্ত হয়ে পড়ছে বেশি। এর কারণে অনেক এলাকায় জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে।

ন্যাশানাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সের রিপোর্টে বলা হচ্ছে এর ফলে বহু এলাকায় সেচের পানিতে "লবণাক্ততার উচ্চ ঝুঁকি" তৈরি হয়েছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ক্রমশ নেমে যাওয়ায় পানির জন্য মাটির আরও গভীরে খনন চালানোয় শহরগুলো বসে যাওয়ার আশংকাও তৈরি হয়েছে।

হ্রদ নিশ্চিহ্ন আর বিপদজনক ধূলি ঝড়:
এছাড়াও ইরানে আরেকটা বড় উদ্বেগ তৈরি হয়েছে দেশটির জলাভূমি এবং নদীনালা শুকিয়ে যাওয়ার কারণে। এর ফলে দেশটিতে বিপদজনক ধূলি ঝড় দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

উরমিয়া হ্রদ একসময় ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ নোনাপানির হ্রদ। এটি এখন বিশাল পরিবেশগত ঝুঁকির একটি প্রতীক হয়ে উঠেছে। এক সময় এই হ্রদের আয়তন ছিল ১,৯৩০ বর্গমাইল। ২০১৫ সাল নাগাদ এই হ্রদের এক দশমাংশ পানি শুকিয়ে গেছে। এলাকায় কৃষিকাজের যে ব্যাপক ও দ্রুত বিস্তার ঘটেছে তা সামাল দিতে এবং ১৯৯০এর দশকের খরার কারণে কৃষকরা তাদের চাষের জন্য ভূগর্ভস্থ পানি ব্যাপক পরিমাণে তুলে নিয়েছে। এছাড়াও এলাকায় তৈরি হয়েছে অসংখ্য বাঁধ।

এই হ্রদ রক্ষার জন্য জনগণের বিক্ষোভের কারণে প্রেসিডেন্ট এই হ্রদটি রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সেচের কাজেও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে, ফলে এদিকে কিছুটা অগ্রগতি হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। তবে হ্রদের আপাতদৃষ্টিতে সামান্য উন্নতি সংস্কারের কারণে নাকি ২০১৯-এর আকস্মিক বন্যার কারণে - তা এখনও স্পষ্ট নয়।

আবার প্রলম্বিত খরা দেখা দিলে এই হ্রদের ভবিষ্যৎ আবার যে ঝুঁকির মুখে পড়বে না, তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা