শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১

কীভাবে হেরোইন মাদকের মহামারি ঠেকিয়েছিল সুইজারল্যান্ড

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে হেরোইন মাদকের মহামারি ঠেকিয়েছিল সুইজারল্যান্ড

ইউরোপে একসময় যে মাদক মহামারির মত ছড়িয়ে পড়েছিল তা হলো হেরোইন। ১৯৯০ এর দশকে সুইজারল্যান্ডেও হেরোইনের নেশার ভয়াবহ বিস্তার ঘটেছিল। কিন্তু সুইজারল্যান্ড এই সমস্যা মোকাবিলা করেছিল অভিনব উপায়ে ।

সেখানে চালু করা হয়েছিল নেশাগ্রস্তদের নিরাপদে হেরোইন ইনজেকশন দেবার কক্ষ, এমনকি ছিল প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ হেরোইন পাবার ব্যবস্থা। বিস্ময়কর হলেও সত্য যে এই নতুন কৌশলের ফলে নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল অতিরিক্ত হেরোইন সেবন করে মৃত্যুর ঘটনা, এইচআইভি সংক্রমণ এবং নতুন হেরোইনসেবীর সংখ্যা।

পরে ২০০৮ সালে এসব পরিবর্তনকে আইনে পরিণত করে স্থায়ী রূপ দেয়াও হয়েছিল।

সেই ঘটনা সম্পর্কে জানতে বিবিসির জ্যাক ব্রফি কথা বলেছেন সুইৎজারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট রুথ ড্রাইফাস এবং একজন চিকিৎসক আন্দ্রে সাইডেনবার্গের সাথে - যিনি দীর্ঘকাল কাজ করেছেন মাদকাসক্তদের নিয়ে। আন্দ্রে সাইডেনবার্গ বলছিলেন, ডাক্তারি পড়ার আগে তিনি নিজেও এক সময় মাদকসেবী ছিলেন।

"আমার মনে হয়, এমন কোন মাদক নেই যা আমি সেবন করিনি। আমার মাদকসেবী বন্ধুদের এ জন্য গভীর সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। আমিও হয়তো সমস্যায় পড়তাম - কিন্তু আমি সৌভাগ্যক্রমে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছি। এর পর আমি ডাক্তারি পড়তে শুরু করি। এর পর কখনো কখনো এমন হয়েছে আমার রোগীদের মধ্যেও কেউ কেউ ছিল আমারই পুরোনো বন্ধু।"

আন্দ্রে সাইডেনবার্গ ১৯৭০এর দশক থেকে মাদক ও মাদকসেবীদের নিয়ে কাজ করে আসছেন। সেসময় হেরোইন সেবন হয়ে উঠেছিল সুইজারল্যান্ডের এক বড় সমস্যা। প্রথম সরকার পুলিশী অভিযান এবং মাদকসেবীদের চিকিৎসা করে এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তাতে কোন কাজ হচ্ছিল না।

সুইজারল্যান্ডে মাদকের নেশা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল যে ১৯৮০র দশকের শেষ দিকে কিছু স্থানীয় কাউন্সিল প্রকাশ্য স্থানে মাদক সেবনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়।

এসব জায়গার নাম হয়েছিল নিডল পার্ক, বা সুঁই ফোটানোর উদ্যান। এর মধ্যে জুরিখের প্লাৎসবিক্স একটি পার্ক ছিল অতি কুখ্যাত।

"প্রথমে দেখা গেল সেখানে কয়েকশ লোক মাদক নিচ্ছে। তার পর দেখা গেল প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক ওই পার্কে হেরোইন সেবন করতে সমবেত হচ্ছে।তারা নেশা করছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাদক বেচাকেনা ও অন্য আরও নানাকিছু করছে। সে এক ভয়াবহ দৃশ্য।"

"এর ফলে ব্যাপকভাবে এইচআইভি ছড়িয়ে পড়লো, অনেককে দেখা যেতো ওই পার্কেই মরে পড়ে আছে। সব মিলিয়ে এক যাচ্ছেতাই পরিস্থিতি।"

"কিছু লোক যেমন ওই পার্কের মধ্যেই মারা যাচ্ছিল, অন্য কিছু লোক মারা যাচ্ছিল পার্কের আশপাশেই, যেমন কোন গলির কোণায় বা এরকম জায়গায়। সে ছিল এক দুঃখজনক অবস্থা।"

সে সময় ডা. সাইডেনবার্গ ছিলেন একজন প্রথম সারির স্বাস্থ্যকর্মী। তিনি মাদক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সরকারি নীতিকে চ্যালেঞ্জ করলেন।

তারা মাদকসেবীরা যাতে চিকিৎসা সেবা পেতে পারে তা নিশ্চিত করতে কাজ করলেন। এমনকি মাদকসেবীদের জন্য নিরাপদ জীবাণুমুক্ত সূঁচের ব্যবস্থা করলেন। সেসময় এইচআইভি সংক্রমণ ঠেকাতে এটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

"সেই সুঁই ফোটানোর পার্কে গেলে আপনি দেখতেন মাদকসেবীদের মধ্যে সমাজের সব স্তরের লোকই সেখানে আছে। বড়লোকরা আছে, গরিবরাও আছে। সু্স্থ লোকেরা যেমন আছে, তেমনি একেবারে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে এমন মাদকসেবীরাও আছে। হয়তো দেখবেন ধনী এবং স্বাস্থ্যবান লোক - যে হয়তো দিনের বেলা কোন ব্যাংকে চাকরি করে, - সে-ও হেরোইন কিনতে ওই পার্কে এসেছে। "

১৯৮০র দশকের শেষ দিকে ২০০ লোক এইডসে মারা গিয়েছিল - যাদের মধ্যে পেশাজীবী লোকেরাও ছিল। সে সময় সুইজারল্যান্ডে এইচআইভি-এইডস সংক্রমণের হার ছিল পশ্চিম ইউরোপের সর্বোচ্চ।

পৃথিবীর অন্যতম ধনী সমাজ সুইজারল্যান্ডের ভেতরে তখন যেন এক গভীর অন্ধকার নেমে এসেছিল - এমন কেউই ছিল না যার জীবনে এই মাদক সংকটের স্পর্শ লাগেনি।

"আমার এক বন্ধু ছিল, তার ছেলে মারা গিয়েছিল অতিরিক্ত মাদক সেবনের ফলে। সে দুই বছর ধরে চেষ্টা করেছিল হেরোইনের নেশা ছাড়ার।"

"তখন আমরা নেশার বিস্তার প্রতিরোধ করতেও ব্যর্থ হয়েছিলাম, ব্যর্থ হয়েছিলাম মাদকাসক্তদের চিকিৎসা দিতেও । মাদকাসক্তির ব্যাপকতার মুখে আমরা আসলে অসহায় হয়ে পড়েছিলাম।"

কথা হয় রুথ ড্রেইফাসের সাথে - যিনি সুইজারল্যান্ডের একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট। ১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে তিনি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেই সময় ডা. সাইডেনবার্গের মতো যারা সরকারি নীতিতে পরিবর্তনের কথা বলছিলেন - তাদের বক্তব্য তখন নীতিনির্ধারকদের কানে পৌঁছাচ্ছিল। তা ছাড়া রুথ ড্রেইফাস নিজেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গীর সমর্থক ছিলেন।

তিনি বলছিলেন - "তখন এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে ফেডারেল স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মাদকনিয়ন্ত্রণ আইনের বাস্তবায়নকারী হিসেবে আমাকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসতে হবে। যাদের সাথে আসলে জনগণের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল - তারা বলছিলেন যে, অতীতে আমরা যেভাবে কাজ করেছি তা আর চলবে না, আমাদের নতুন কিছু পন্থা নিতে হবে।"

সুইস সরকার ১৯৯১ সালে একটি নতুন জাতীয় নীতি গ্রহণ করলো। এতে অপরাধপ্রবণতার বিরুদ্ধে কঠোর হবার কথা ছিল, আর ছিল মাদকাসক্তির ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যের দৃষ্টিভঙ্গি নেবার কথা। এটা পরিচিত হলো চার-স্তম্ভবিশিষ্ট নীতি হিসেবে।

এর মধ্যে একটি স্তম্ভ হচ্ছে আইনের প্রয়োগ। কিন্তু বাকি তিনটি নীতি ছিল, মাদকপ্রতিরোধ, ক্ষতি কমিয়ে আনা, আর চিকিৎসা। মাদকসেবীদের প্রতি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নেয়াটাই ছিল এর ভিত্তি।

তবে সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল প্রশাসনিক কাঠামো যেহেতু ব্যাপকভাবে বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে, তাই অনেক সিদ্ধান্তই সেখানে নেয়া হয় গণভোটের ভিত্তিতে। কোন নতুন নীতি নেয়া হলে তার ব্যাপারে প্রতিটি কাউন্টি বা শহরকে রাজি করাতে হয়।

"আমি এজন্য যে প্রচারাভিযানগুলো হচ্ছিল তাতে জড়িত ছিলাম। আমি দেশের উত্তর থেকে দক্ষিণ পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত গেছি। লোকদের বুঝিয়েছি কেন আমরা এটা করছি, এতে কি ফল পাওয়া যাবে, এবং এক্ষেত্রে মাদকসেবীদের খারাপ চোখে দেখার মানসিকতা ত্যাগ করার জন্য জনসাধারণের দায়িত্বটা কি।"

"তাদের বলেছি, যারা মাদকাসক্ত তাদেরকে রোগাক্রান্ত মানুষ হিসেবে দেখতে হবে - তাদের যত্ন নিতে হবে।"

তাদের পরিকল্পনার সবচেয়ে বিতর্কিত দিক ছিল হেরোইন এ্যাসিস্টেড থেরাপি বা এইচ এ টি। এর অধীনে আসক্তদের প্রেসক্রিপশনের অধীনে বিশুদ্ধ হেরোইন দেয়া হতো, এবং বিশেষায়িত ক্লিনিকে তা নিরাপদভাবে তাদের দেহে ইনজেকশন আকারে দেয়া হতো।

এর লক্ষ্য ছিল কালোবাজারে যে দূষিত হেরোইন পাওয়া যেতো তা থেকে তাদের দূরে রাখা। সুইজারল্যান্ডে প্রথম এইচ এ টি ক্লিনিক খুলেছিল ১৯৯৪ সালে। এই সেবা পাবার ক্ষেত্রে রোগীদের কড়া নিয়মকানুন মেনে চলতে হতো। তাদেরকে চাকরি এবং বাসস্থান পাবার জন্য সহায়তা দেয়া হতো।

"প্রথমে আমি এখানে আসতে চাইনি। আমি ভেবেছিলাম এটা একটা অত্যন্ত খারাপ একটা ব্যাপার। কিন্তু আমি ছিলাম একজন মাদকাসক্ত। তার পরও আমি একটা চাকরি পেলাম।"

"আর সবার মতই আমি সকালে উঠি , কাজে যাই, অফিসে আমার কাজ ঠিকমত করি। সপ্তাহ শেষে আমার দুই ছেলেকে নিয়ে একজন স্বাভাবিক পিতার মতই আমার জীবন কাটে।"

এইচএটি কর্মসূচিটি চালু হয়েছিল বৈজ্ঞানিকের অনুসন্ধিৎসা নিয়ে। কিন্তু এর ফলাফল ছিল আশাব্যঞ্জক। যদিও সুইজারল্যান্ডের কিছু কিছু অঞ্চলে এর বিরোধিতা করা হচ্ছিল।

"ওরা মনে করছে, মাদক আইন উদার করা হলে তা এই সমস্যার সমাধান করবে। কিন্তু তা ঠিক নয়। এই হেরোইন কর্মসূচি হচ্ছে সব রকম মাদকের ব্যবহার উন্মুক্ত করে দেবার প্রথম ধাপ। এখন পর্যন্ত বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তাদের খুশি হবারই কথা।"

কিন্তু কিছুদিন পর উপাত্তগুলো থেকে নিশ্চিত আভাস পাওয়া যেতে লাগলো।

পরীক্ষামূলক এইচ এ টি কর্মসূচি নিরাপদ ইনজেকশন কক্ষ ইত্যাদির ফলে অতিরিক্ত মাদক সেবনে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধেক কমে গেল। একই সাথে এইচ আই ভি সংক্রমণ ৬৫ শতাংশ কমে গেল। আর নতুন হেরোইন আসক্তির সংখ্যা কমে গেল ৮০ শতাংশ। ড. সাইডেনবার্গ সারাজীবন ধরে যে কাজ করছিলেন - তা যে সঠিক ছিল তা প্রমাণিত হলো।

"একদিক থেকে এটা গর্বিত হবার মতই ব্যাপার। কিন্তু মানুষ যে আবার তাদের স্বাস্থ্য ফিরে পাচ্ছে, স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবার কথা ভাবছে - এটাই আসল ব্যাপার। তা ছাড়া মাদকাসক্তদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি লোকই এটা অর্জন করতে পেরেছিল - স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছিল। তারা নেশার কারণে মারা যাচ্ছিল না। এটা আমাকে আনন্দ দেয়।"

তবে এ পরিকল্পনার শেষ পর্বটা ছিল রাজনৈতিক। এই নীতি নিয়ে ২০০৮ সালে একটি জাতীয় গণভোট হয়। সুইস ভোটারদের দুই তৃতীয়াংশই এই বৈপ্লবিক চার-স্তম্ভ বিশিষ্ট পরিকল্পনার পক্ষে ভোট দেয় - এটা পরিণত হয় ফেডারেল আইনে।

এই রাজনৈতিক ঐকমত্য অর্জন করতে সময় লেগেছে ঠিকই - তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট রুথ ড্রেইফাসের জন্য সেই পরিশ্রম ছিল সার্থক।

"একজন রাজনৈতিক নেতার জন্য সবচেয়ে ইতিবাচক অর্জন হচ্ছে মানুষের জীবন বাঁচাতে ভুমিকা রাখতে পারা। এ ক্ষেত্রে ঠিক সেটাই হয়েছিল।"

 

(বিবিসি বাংলার সৌজন্যে)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশায় পরিবার
‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশায় পরিবার
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
সর্বশেষ খবর
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা
বিশ্বকাপ জিতলে কত টাকা পাবেন ভারতের মেয়েরা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি
ঢাকায় জলাবদ্ধতা, যান চলাচলে ধীরগতি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা