শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১

কীভাবে হেরোইন মাদকের মহামারি ঠেকিয়েছিল সুইজারল্যান্ড

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে হেরোইন মাদকের মহামারি ঠেকিয়েছিল সুইজারল্যান্ড

ইউরোপে একসময় যে মাদক মহামারির মত ছড়িয়ে পড়েছিল তা হলো হেরোইন। ১৯৯০ এর দশকে সুইজারল্যান্ডেও হেরোইনের নেশার ভয়াবহ বিস্তার ঘটেছিল। কিন্তু সুইজারল্যান্ড এই সমস্যা মোকাবিলা করেছিল অভিনব উপায়ে ।

সেখানে চালু করা হয়েছিল নেশাগ্রস্তদের নিরাপদে হেরোইন ইনজেকশন দেবার কক্ষ, এমনকি ছিল প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ হেরোইন পাবার ব্যবস্থা। বিস্ময়কর হলেও সত্য যে এই নতুন কৌশলের ফলে নাটকীয়ভাবে কমে গিয়েছিল অতিরিক্ত হেরোইন সেবন করে মৃত্যুর ঘটনা, এইচআইভি সংক্রমণ এবং নতুন হেরোইনসেবীর সংখ্যা।

পরে ২০০৮ সালে এসব পরিবর্তনকে আইনে পরিণত করে স্থায়ী রূপ দেয়াও হয়েছিল।

সেই ঘটনা সম্পর্কে জানতে বিবিসির জ্যাক ব্রফি কথা বলেছেন সুইৎজারল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট রুথ ড্রাইফাস এবং একজন চিকিৎসক আন্দ্রে সাইডেনবার্গের সাথে - যিনি দীর্ঘকাল কাজ করেছেন মাদকাসক্তদের নিয়ে। আন্দ্রে সাইডেনবার্গ বলছিলেন, ডাক্তারি পড়ার আগে তিনি নিজেও এক সময় মাদকসেবী ছিলেন।

"আমার মনে হয়, এমন কোন মাদক নেই যা আমি সেবন করিনি। আমার মাদকসেবী বন্ধুদের এ জন্য গভীর সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। আমিও হয়তো সমস্যায় পড়তাম - কিন্তু আমি সৌভাগ্যক্রমে তা থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছি। এর পর আমি ডাক্তারি পড়তে শুরু করি। এর পর কখনো কখনো এমন হয়েছে আমার রোগীদের মধ্যেও কেউ কেউ ছিল আমারই পুরোনো বন্ধু।"

আন্দ্রে সাইডেনবার্গ ১৯৭০এর দশক থেকে মাদক ও মাদকসেবীদের নিয়ে কাজ করে আসছেন। সেসময় হেরোইন সেবন হয়ে উঠেছিল সুইজারল্যান্ডের এক বড় সমস্যা। প্রথম সরকার পুলিশী অভিযান এবং মাদকসেবীদের চিকিৎসা করে এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তাতে কোন কাজ হচ্ছিল না।

সুইজারল্যান্ডে মাদকের নেশা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল যে ১৯৮০র দশকের শেষ দিকে কিছু স্থানীয় কাউন্সিল প্রকাশ্য স্থানে মাদক সেবনের অনুমতি দিতে বাধ্য হয়।

এসব জায়গার নাম হয়েছিল নিডল পার্ক, বা সুঁই ফোটানোর উদ্যান। এর মধ্যে জুরিখের প্লাৎসবিক্স একটি পার্ক ছিল অতি কুখ্যাত।

"প্রথমে দেখা গেল সেখানে কয়েকশ লোক মাদক নিচ্ছে। তার পর দেখা গেল প্রতিদিন কয়েক হাজার লোক ওই পার্কে হেরোইন সেবন করতে সমবেত হচ্ছে।তারা নেশা করছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাদক বেচাকেনা ও অন্য আরও নানাকিছু করছে। সে এক ভয়াবহ দৃশ্য।"

"এর ফলে ব্যাপকভাবে এইচআইভি ছড়িয়ে পড়লো, অনেককে দেখা যেতো ওই পার্কেই মরে পড়ে আছে। সব মিলিয়ে এক যাচ্ছেতাই পরিস্থিতি।"

"কিছু লোক যেমন ওই পার্কের মধ্যেই মারা যাচ্ছিল, অন্য কিছু লোক মারা যাচ্ছিল পার্কের আশপাশেই, যেমন কোন গলির কোণায় বা এরকম জায়গায়। সে ছিল এক দুঃখজনক অবস্থা।"

সে সময় ডা. সাইডেনবার্গ ছিলেন একজন প্রথম সারির স্বাস্থ্যকর্মী। তিনি মাদক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সরকারি নীতিকে চ্যালেঞ্জ করলেন।

তারা মাদকসেবীরা যাতে চিকিৎসা সেবা পেতে পারে তা নিশ্চিত করতে কাজ করলেন। এমনকি মাদকসেবীদের জন্য নিরাপদ জীবাণুমুক্ত সূঁচের ব্যবস্থা করলেন। সেসময় এইচআইভি সংক্রমণ ঠেকাতে এটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

"সেই সুঁই ফোটানোর পার্কে গেলে আপনি দেখতেন মাদকসেবীদের মধ্যে সমাজের সব স্তরের লোকই সেখানে আছে। বড়লোকরা আছে, গরিবরাও আছে। সু্স্থ লোকেরা যেমন আছে, তেমনি একেবারে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে এমন মাদকসেবীরাও আছে। হয়তো দেখবেন ধনী এবং স্বাস্থ্যবান লোক - যে হয়তো দিনের বেলা কোন ব্যাংকে চাকরি করে, - সে-ও হেরোইন কিনতে ওই পার্কে এসেছে। "

১৯৮০র দশকের শেষ দিকে ২০০ লোক এইডসে মারা গিয়েছিল - যাদের মধ্যে পেশাজীবী লোকেরাও ছিল। সে সময় সুইজারল্যান্ডে এইচআইভি-এইডস সংক্রমণের হার ছিল পশ্চিম ইউরোপের সর্বোচ্চ।

পৃথিবীর অন্যতম ধনী সমাজ সুইজারল্যান্ডের ভেতরে তখন যেন এক গভীর অন্ধকার নেমে এসেছিল - এমন কেউই ছিল না যার জীবনে এই মাদক সংকটের স্পর্শ লাগেনি।

"আমার এক বন্ধু ছিল, তার ছেলে মারা গিয়েছিল অতিরিক্ত মাদক সেবনের ফলে। সে দুই বছর ধরে চেষ্টা করেছিল হেরোইনের নেশা ছাড়ার।"

"তখন আমরা নেশার বিস্তার প্রতিরোধ করতেও ব্যর্থ হয়েছিলাম, ব্যর্থ হয়েছিলাম মাদকাসক্তদের চিকিৎসা দিতেও । মাদকাসক্তির ব্যাপকতার মুখে আমরা আসলে অসহায় হয়ে পড়েছিলাম।"

কথা হয় রুথ ড্রেইফাসের সাথে - যিনি সুইজারল্যান্ডের একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট। ১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে তিনি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেই সময় ডা. সাইডেনবার্গের মতো যারা সরকারি নীতিতে পরিবর্তনের কথা বলছিলেন - তাদের বক্তব্য তখন নীতিনির্ধারকদের কানে পৌঁছাচ্ছিল। তা ছাড়া রুথ ড্রেইফাস নিজেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গীর সমর্থক ছিলেন।

তিনি বলছিলেন - "তখন এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যে ফেডারেল স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও মাদকনিয়ন্ত্রণ আইনের বাস্তবায়নকারী হিসেবে আমাকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসতে হবে। যাদের সাথে আসলে জনগণের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল - তারা বলছিলেন যে, অতীতে আমরা যেভাবে কাজ করেছি তা আর চলবে না, আমাদের নতুন কিছু পন্থা নিতে হবে।"

সুইস সরকার ১৯৯১ সালে একটি নতুন জাতীয় নীতি গ্রহণ করলো। এতে অপরাধপ্রবণতার বিরুদ্ধে কঠোর হবার কথা ছিল, আর ছিল মাদকাসক্তির ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যের দৃষ্টিভঙ্গি নেবার কথা। এটা পরিচিত হলো চার-স্তম্ভবিশিষ্ট নীতি হিসেবে।

এর মধ্যে একটি স্তম্ভ হচ্ছে আইনের প্রয়োগ। কিন্তু বাকি তিনটি নীতি ছিল, মাদকপ্রতিরোধ, ক্ষতি কমিয়ে আনা, আর চিকিৎসা। মাদকসেবীদের প্রতি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নেয়াটাই ছিল এর ভিত্তি।

তবে সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল প্রশাসনিক কাঠামো যেহেতু ব্যাপকভাবে বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে, তাই অনেক সিদ্ধান্তই সেখানে নেয়া হয় গণভোটের ভিত্তিতে। কোন নতুন নীতি নেয়া হলে তার ব্যাপারে প্রতিটি কাউন্টি বা শহরকে রাজি করাতে হয়।

"আমি এজন্য যে প্রচারাভিযানগুলো হচ্ছিল তাতে জড়িত ছিলাম। আমি দেশের উত্তর থেকে দক্ষিণ পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত গেছি। লোকদের বুঝিয়েছি কেন আমরা এটা করছি, এতে কি ফল পাওয়া যাবে, এবং এক্ষেত্রে মাদকসেবীদের খারাপ চোখে দেখার মানসিকতা ত্যাগ করার জন্য জনসাধারণের দায়িত্বটা কি।"

"তাদের বলেছি, যারা মাদকাসক্ত তাদেরকে রোগাক্রান্ত মানুষ হিসেবে দেখতে হবে - তাদের যত্ন নিতে হবে।"

তাদের পরিকল্পনার সবচেয়ে বিতর্কিত দিক ছিল হেরোইন এ্যাসিস্টেড থেরাপি বা এইচ এ টি। এর অধীনে আসক্তদের প্রেসক্রিপশনের অধীনে বিশুদ্ধ হেরোইন দেয়া হতো, এবং বিশেষায়িত ক্লিনিকে তা নিরাপদভাবে তাদের দেহে ইনজেকশন আকারে দেয়া হতো।

এর লক্ষ্য ছিল কালোবাজারে যে দূষিত হেরোইন পাওয়া যেতো তা থেকে তাদের দূরে রাখা। সুইজারল্যান্ডে প্রথম এইচ এ টি ক্লিনিক খুলেছিল ১৯৯৪ সালে। এই সেবা পাবার ক্ষেত্রে রোগীদের কড়া নিয়মকানুন মেনে চলতে হতো। তাদেরকে চাকরি এবং বাসস্থান পাবার জন্য সহায়তা দেয়া হতো।

"প্রথমে আমি এখানে আসতে চাইনি। আমি ভেবেছিলাম এটা একটা অত্যন্ত খারাপ একটা ব্যাপার। কিন্তু আমি ছিলাম একজন মাদকাসক্ত। তার পরও আমি একটা চাকরি পেলাম।"

"আর সবার মতই আমি সকালে উঠি , কাজে যাই, অফিসে আমার কাজ ঠিকমত করি। সপ্তাহ শেষে আমার দুই ছেলেকে নিয়ে একজন স্বাভাবিক পিতার মতই আমার জীবন কাটে।"

এইচএটি কর্মসূচিটি চালু হয়েছিল বৈজ্ঞানিকের অনুসন্ধিৎসা নিয়ে। কিন্তু এর ফলাফল ছিল আশাব্যঞ্জক। যদিও সুইজারল্যান্ডের কিছু কিছু অঞ্চলে এর বিরোধিতা করা হচ্ছিল।

"ওরা মনে করছে, মাদক আইন উদার করা হলে তা এই সমস্যার সমাধান করবে। কিন্তু তা ঠিক নয়। এই হেরোইন কর্মসূচি হচ্ছে সব রকম মাদকের ব্যবহার উন্মুক্ত করে দেবার প্রথম ধাপ। এখন পর্যন্ত বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তাদের খুশি হবারই কথা।"

কিন্তু কিছুদিন পর উপাত্তগুলো থেকে নিশ্চিত আভাস পাওয়া যেতে লাগলো।

পরীক্ষামূলক এইচ এ টি কর্মসূচি নিরাপদ ইনজেকশন কক্ষ ইত্যাদির ফলে অতিরিক্ত মাদক সেবনে মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধেক কমে গেল। একই সাথে এইচ আই ভি সংক্রমণ ৬৫ শতাংশ কমে গেল। আর নতুন হেরোইন আসক্তির সংখ্যা কমে গেল ৮০ শতাংশ। ড. সাইডেনবার্গ সারাজীবন ধরে যে কাজ করছিলেন - তা যে সঠিক ছিল তা প্রমাণিত হলো।

"একদিক থেকে এটা গর্বিত হবার মতই ব্যাপার। কিন্তু মানুষ যে আবার তাদের স্বাস্থ্য ফিরে পাচ্ছে, স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবার কথা ভাবছে - এটাই আসল ব্যাপার। তা ছাড়া মাদকাসক্তদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি লোকই এটা অর্জন করতে পেরেছিল - স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেয়েছিল। তারা নেশার কারণে মারা যাচ্ছিল না। এটা আমাকে আনন্দ দেয়।"

তবে এ পরিকল্পনার শেষ পর্বটা ছিল রাজনৈতিক। এই নীতি নিয়ে ২০০৮ সালে একটি জাতীয় গণভোট হয়। সুইস ভোটারদের দুই তৃতীয়াংশই এই বৈপ্লবিক চার-স্তম্ভ বিশিষ্ট পরিকল্পনার পক্ষে ভোট দেয় - এটা পরিণত হয় ফেডারেল আইনে।

এই রাজনৈতিক ঐকমত্য অর্জন করতে সময় লেগেছে ঠিকই - তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট রুথ ড্রেইফাসের জন্য সেই পরিশ্রম ছিল সার্থক।

"একজন রাজনৈতিক নেতার জন্য সবচেয়ে ইতিবাচক অর্জন হচ্ছে মানুষের জীবন বাঁচাতে ভুমিকা রাখতে পারা। এ ক্ষেত্রে ঠিক সেটাই হয়েছিল।"

 

(বিবিসি বাংলার সৌজন্যে)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের
কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের

মাঠে ময়দানে

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের

দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০
বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড
হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড

দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা
শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই
আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই

মাঠে ময়দানে

পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ
পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা
বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার
বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার

দেশগ্রাম

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির

শোবিজ

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ
নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম
৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা