শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৯, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বেকায়দায় জার্মানি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বেকায়দায় জার্মানি

দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বিশ্ব রাজনীতিতে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ট্রান্সআটলান্টিক সম্পর্কসহ নানা বিষয়ে ট্রাম্পের তড়িৎ পদক্ষেপে বেকায়দায় পড়েছে জার্মানি।

গত সপ্তাহে জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত সিকিউরিটি কনফারেন্সে জার্মান রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে সেন্সরশিপের অভিযোগ তুলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্স। জার্মানির রাজনীতিবিদদের দেশটির কট্টর ডানপন্থি দল এএফডিকে পাশে সরিয়ে না রেখে সহযোগিতা করার কথাও বলেন তিনি। 

এর কয়েকদিন পর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আলোচনায় বসেন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ইউক্রেন যুদ্ধ বিষয়ে এই আলোচনার টেবিলে ইউরোপের কোনো নেতাকে দেখা যায়নি। এদিকে ইউক্রেনকে সহায়তা করার বিনিময়ে দেশটির প্রাকৃতিক সম্পদ চেয়েছেন ট্রাম্প।

শুধু তাই নয়, রাশিয়ার ঢংয়ে ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে স্বৈরশাসক বলেও আখ্যায়িত করেন। দেশটিতে দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানান তিনি। সেইসাথে যুদ্ধ শুরু জন্য তিনি জেলেনস্কিকে দায়ী করেন।

ট্রাম্পের এমন নীতি বদলে অনেকটাই হতভম্ব বার্লিন। দেশটির রাজনীতিবিদদের কথায়ও নিজেদের হতবিহ্বল পরিস্থিতির আঁচ মিলেছে। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেয়ার স্পিগেলকে বলেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে স্বৈরশাসক বলা ভুল এবং বিপজ্জনক।’’

দেশটির ভাইস চ্যান্সেলর রবার্ট হাবেক ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সত্য বিকৃতি করার অভিযোগ তোলেন। সংবাদমাধ্যম এআরডিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হাবেক বলেন, ‘‘তিনি (ট্রাম্প) হঠাৎ বলছেন, ইউক্রেন রাশিয়ায় হামলা করেছে, বিষয়টি গ্রহণযোগ্য নয়।’’

এদিকে জার্মানির আরেক বৃহৎ রাজনৈতিক দল সিডিইউর প্রধান ফ্রিড্রিশ ম্যার্ৎসের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্প যেই মনোভাব নিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধকে দেখছেন তা আসলে রাশিয়ার মতোই। সত্যি বলতে, আমি হতভম্ব, রাশিয়ার এই বয়ানকে ট্রাম্প ধারণ করেছেন।’’

আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারির জার্মানির নির্বাচনকে সামনে রেখে করা জনমত জরিপে এগিয়ে আছে দেশটির রাজনৈতিক দল সিডিইউ। সেই হিসেবে দেশটির পরবর্তী চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস হতে পারেন বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। আর এমনটা হলে আগামী বছরগুলোতে মার্কিন-জার্মান সম্পর্কে জার্মানির পক্ষ থেকে ম্যার্ৎসকেই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে।    

অন্যদিকে, জার্মান রাজনীতিবিদের এমন মন্তব্য নজর এড়ায়নি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদেরও। জার্মান কাউন্সিল অব ফরেন রিলেশনের রাজনৈতিক বিশ্লেষক হেনিং হফ বলেন, ‘‘উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বার্লিন হতভম্ব এবং পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। বিষয়টি হলো, তিনি (ট্রাম্প) ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিপরীত দিকে অবস্থান নিয়েছেন; যা অবশ্যই আশ্চর্য হওয়ার মতো। তবে ট্রাম্পের বেলায় বিষয়টি অপ্রত্যাশিত নয়।’’

পরিস্থিতি বলছে, কয়েক দিনের মধ্যেই ট্রাম্প এবং তার সরকারের কর্তাব্যক্তিরা যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মানির সম্পর্কের যেই সাধারণ ভিত্তি ছিল তা নড়বড়ে করে দিচ্ছে। জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন উভয়ই নিজেকে রক্ষায় ইউক্রেনকে যুদ্ধের জন্য যতদিন প্রয়োজন সহযোগিতা দিয়ে যেতে একমত ছিলেন। রাশিয়ার আগ্রাসী ভূমিকার বিষয়ে কোনও দ্বিমত ছিল না তাদের। এমনকি জেলেনস্কির গণতান্ত্রিক বৈধতার বিষয়েও তাদের ভিন্নমত ছিল না।

তাদের বিশ্বাস ছিল, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেন শুধু নিজেকে রক্ষা করছে না বরং ইউরোপেকেও রক্ষা করছে। ট্রাম্পের আমলে পারস্পরিক এই বোঝাপড়ার কোনও সুযোগ নেই।

সিডিইউর প্রধান ম্যার্ৎস এবং এসপিডির প্রধান শলৎস উভয়ই ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন চালিয়ে যেতে চান। ম্যার্ৎস বলেন, ‘‘এটি এখন গুরুত্বপূর্ণ যে, ইউরোপীয়রা খুব দ্রুত একটি সাধারণ কৌশলের বিষয়ে একমত হবেন। আলোচনার টেবিলের জায়গা পাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ না করে ইউরোপকে নিজেদের কৌশল তৈরি করতে হবে।’’

রাজনৈতিক বিশ্লেষক হেনিং হফের মতে, ‘‘জার্মানির পরবর্তী সরকারের উচিত হবে নিজেদের সামর্থ্য বাড়াতে এবং যুক্তরাষ্ট্র যদি ইউরোপ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তখন সামর্থ্যের দিক থেকে কোনও ঘাটতি তৈরি হলে তা কাটাতে ইউরোপীয় মিত্রদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করা। বিষয়টি কঠিন হবে। তবে আমাদের উচিত হবে অন্তত নিজেদের এবং মিত্রদের পথের অন্তরায় না হওয়া।’’

এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন নীতি বদলে নির্বাচনের আগে জার্মানির সিডিইউ এবং এসপিডি পরস্পরের কাছে আসছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এই দুই দলই একমত যে, ট্রাম্পের আমলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক পরিচালনার জন্য জার্মানির নিখুঁত কৌশল প্রয়োজন।

সূত্র: ডয়চে ভেলে

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
সর্বশেষ খবর
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে