শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩১, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ট্রাম্পের ইরান হামলা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে কতটা বৈধ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ইরান হামলা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে কতটা বৈধ?

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ইরানের কয়েকটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার নির্দেশ দেওয়ার পর, ডেমোক্র্যাটদের পাশাপাশি তার নিজের দলের অনেক আইনপ্রণেতাও এই সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান থমাস ম্যাসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ লিখেছেন, এই হামলা ‘সংবিধান অনুযায়ী বৈধ নয়’।

আরেক রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ওয়ারেন ডেভিডসন লিখেছেন, ‘এটা সাংবিধানিকভাবে বৈধ-এমন কোনো যুক্তিই কল্পনা করাই কঠিন।’

তবে, প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকান স্পিকার মাইক জনসন ট্রাম্পের পক্ষ নিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, ‘তিনি (ট্রাম্প) মনে করেছিলেন যে তৎক্ষণাত ঝুঁকি এতটাই বড় ছিল যে, কংগ্রেসের অনুমতির জন্য অপেক্ষা করার সময় ছিল না।’

তিনি আরও বলেন, ‘(যুক্তরাষ্ট্রের) পূর্ববর্তী অনেক প্রেসিডেন্ট একইভাবে কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছেন।’

বিবিসি ভেরিফাই আইন বিশেষজ্ঞদের কাছে জানতে চেয়েছে, ট্রাম্পের এই পদক্ষেপ কি মার্কিন সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল?

নাকি বােমা হামলার আগে তার কংগ্রেসের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত ছিল?

মার্কিন সংবিধানে সামরিক অভিযান সম্পর্কে যা বলা হয়েছে

মার্কিন সংবিধানের দুইটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে, যেখানে সামরিক অভিযান নিয়ে বলা হয়েছে- আর্টিকেল-১ এবং আর্টিকেল-২। আর্টিকেল-১ অনুযায়ী, যুদ্ধ ঘোষণার ক্ষমতা কেবলমাত্র কংগ্রেসের হাতে।

তবে, আর্টিকেল-২ এ বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হলেন সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক, ফলে তিনি বিশেষ পরিস্থতিতে প্রয়ােজন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

হোয়াইট হাউসের সূত্র বলছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই দ্বিতীয় ধারার ভিত্তিতেই ইরানে হামলার নির্দেশ দিয়েছেন।

দেশটির সংবিধান বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সামরিক শক্তি ব্যবহার করতে পারেন।

যদিও সংবিধানে সেসব পরিস্থিতি স্পষ্টভাবে বলা হয়নি, তবে বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যায় বলা হয়, যদি বাস্তব বা সম্ভাব্য হামলার আশঙ্কা থাকে, কিংবা জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হয়, তবে প্রেসিডেন্ট এমন পদক্ষেপ নিতে পারেন।

ট্রাম্প প্রশাসন বলেছে, পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার ঠেকানোই ছিল ইরানে হামলার মূল কারণ, যা তারা জাতীয় স্বার্থ হিসেবে দেখেছে।

বিবিসি ভেরিফাই-এর সঙ্গে কথা বলা চারজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন যে, এ ধরনের পরিস্থিতিতে ট্রাম্পের কিছুটা আইনি অধিকার ছিল হামলার নির্দেশ দেওয়ার।

ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ার অধ্যাপক ক্লেয়ার ফিনকেলস্টাইন বলেছেন, ‘সংক্ষেপে বললে, হ্যাঁ-এ ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্টের হাতে সে ক্ষমতা ছিল।’

তিনি আরও বলেন, অতীতে বহু প্রেসিডেন্ট কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সীমিত সামরিক অভিযান চালিয়েছেন।

আরেকজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ, জেসিকা লেভিনসন মনে করেন, প্রেসিডেন্টের সীমিত পরিসরে বিমান হামলার অনুমতি দেওয়ার ক্ষমতা আছে, যতক্ষণ না তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের রূপ নেয়।

তবে, বোডুইন কলেজের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু রুডালেভিজ ভিন্ন মত পোষণ করেন। তার মতে, যেহেতু এখানে হঠাৎ কোনো আক্রমণ প্রতিহত করার বিষয় ছিল না, তাই কােনো দেশে হামলা চালানাের সেই আইনি অধিকার ট্রাম্পের ছিল না।

যদিও সংবিধানে কংগ্রেসকে যুদ্ধ ঘোষণার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, বাস্তবে এটি খুব কমই ব্যবহার হয়েছে।

শেষবার কংগ্রেস আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল ১৯৪২ সালে, যখন জাপান পার্ল হারবারে হামলা করেছিল।

এর আগে ১৮১২ সাল থেকে ১৯৪২ সালের মধ্যে কেবলমাত্র ১০ বার এই ক্ষমতা প্রয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

বিশেষজ্ঞরা আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে প্রেসিডেন্টদের কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সামরিক অভিযান চালানো অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে।

প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সময়কালে হোয়াইট হাউসের আইন উপদেষ্টা জন বেলিঞ্জার বলেন, গত কয়েক দশকে কংগ্রেস বিভিন্ন উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্টদের সামরিক পদক্ষেপ কার্যত মেনে নিয়েছে।

রক্ষণশীল সংবিধান বিশেষজ্ঞ জনাথন টারলি বলেন, ‘কংগ্রেস ও আদালত কার্যত যুদ্ধ ঘোষণার শর্তকে অকার্যকর করে ফেলেছে।’

পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্টরা কী করেছিলেন?

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা কংগ্রেসের অনুমতি না নিয়েই লিবিয়ায় বিমান হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
তার প্রশাসন এই পদক্ষেপকে সংবিধানের আর্টিকেল-২ এর আওতায় বৈধতা দেয়।

একই ধারা অনুসরণ করে তিনি ২০১১ সালে পাকিস্তানে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করার মিশন চালানাের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদকালেও তিনি কংগ্রেসকে না জানিয়ে ইরানের সামরিক কর্মকর্তা কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার নির্দেশ দেন।

এর আগে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ১৯৯০-এর দশকে বলকান অঞ্চলে কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়া হামলা চালিয়েছিলেন।

একইভাবে, সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও ইয়েমেন ও সিরিয়ায় হুথি বিদ্রোহীদের উপর হামলা চালিয়েছেন কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই।

রক্ষণশীল সংবিধান বিশেষজ্ঞ জনাথন টারলি বলেন, ‘আমাদের ইতিহাসে প্রেসিডেন্টরা বারবার এ ক্ষমতা ব্যবহার করেছেন। ইতিহাস ও পূর্বসূরীদের করা নেয়া পদক্ষেপের উদাহরণ ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে।’

হাউস স্পিকার মাইক জনসন আবার ট্রাম্পের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বলছেন, ‘উভয় দলীয় সাবেক প্রেসিডেন্টরা আর্টিকেল-২ অনুযায়ী সেনাপ্রধান হিসেবে একইভাবে পদক্ষেপ নিয়েছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ওবামা লিবিয়ায় সরকার পতনের উদ্দেশ্যে আট মাস ধরে বিমান হামলা চালান। তখন কোনো ডেমোক্র্যাটকে আপত্তি করতে দেখিনি। অথচ এখন সবাই চেঁচামেচি করছে।’

অন্য কী কী আইন রয়েছে?

ট্রাম্পের ইরানে হামলার সমালোচকরা আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনের কথা তুলে ধরেছেন, যার নাম ‘ওয়ার পাওয়ার্স রেজোলিউশন’।

এটি ১৯৭৩ সালে ভিয়েতনাম যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র্রের বিপর্যয়ের পর পাশ হয়। এ আইনের উদ্দেশ্য ছিল, কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়া প্রেসিডেন্ট যেন সহজে যুদ্ধ চালাতে না পারেন, সেটি নিয়ন্ত্রণ করা।

এ আইন অনুযায়ী, জরুরি পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট সামরিক শক্তি ব্যবহার করতে পারেন ঠিকই, তবে তাতে বলা আছে, ‘যতটা সম্ভব, যুদ্ধ বা সংঘর্ষে যুক্ত হওয়ার আগে প্রেসিডেন্টকে কংগ্রেসের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।’

জন বেলিঞ্জার বলেন, ‘ট্রাম্প সম্ভবত এই শর্ত মানেননি।’

এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্প প্রকৃত অর্থে কংগ্রেসের সঙ্গে কোনো অর্থবহ আলোচনা না করে কেবল কিছু রিপাবলিকান নেতাকে ঘটনাটি জানিয়েছেন।

আমেরিকার সংবাদমাধ্যম জানায়, ডেমোক্র্যাট সিনেট সংখ্যালঘু নেতা চাক শুমারকে হামলার এক ঘণ্টা আগে ফোন করা হয়েছিল, তবে তাকে খুব বেশি তথ্য দেওয়া হয়নি।

হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এক্স-এ লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট প্রশাসন ‘দলীয় সীমা অতিক্রম করে সৌজন্যমূলকভাবে কংগ্রেস নেতাদের ফোন করেছিল’ এবং হামলার আগে সিনেটর শুমারের সঙ্গেও কথা বলা হয়েছিল।

এই রেজোলিউশনে আরও বলা আছে, সামরিক অভিযান চালানোর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কংগ্রেসকে জানাতে হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেন, ‘ইরানে হামলার পর বিমানগুলো নিরাপদে ফিরে আসার পর কংগ্রেসকে জানানো হয়েছে’ এবং ‘ওয়ার পাওয়ার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী সব নিয়ম মেনে চলা হয়েছে।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দিল কম্বোডিয়া
নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দিল কম্বোডিয়া
সর্বশেষ খবর
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’
‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী
চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা