শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

বাইডেন-পুতিন আলোচনায় অগ্রগতি সামান্য

প্রিন্ট ভার্সন
বাইডেন-পুতিন আলোচনায় অগ্রগতি সামান্য

অবশেষে দেখা হলো, কথা হলো। সমালোচনা, যুক্তি, অভিযোগ সবই হলো দুই প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মধ্যে। বৈঠকটি ঘণ্টা তিনেকের, যদিও হওয়ার কথা ছিল পাঁচ ঘণ্টার। পুতিন জানান, বৈঠক ছিল পুরোপুরি গঠনমূলক। সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনায় সম্মত হয়েছে দুই দেশই। বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় শতাব্দীপ্রাচীন এক ভিলায় এই প্রথম মুখোমুখি হলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। জেনেভা হ্রদের কাছে সপ্তদশ শতকে নির্মিত ওই ভিলায় রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসার পর সাংবাদিকদের সামনে পাশাপাশি বসলেনও বাইডেন-পুতিন। সঙ্গে ছিলেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।

ক্রমে সংঘাতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমেরিকা ও রাশিয়া। মার্কিন নির্বাচনে ‘হস্তক্ষেপ’ থেকে শুরু করে সাইবার হামলার মতো একাধিক ইস্যুতে মুখোমুখি দুই মহাশক্তি। এ পরিস্থিতিতে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন দুই নেতা।

সূত্রের খবর, কূটনৈতিক শলা মেনে বৈঠক নিয়ে ‘সন্তুষ্ট’ হওয়ার কথা বললেও বাইডেন ও পুতিনের মধ্যে পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর, বৈঠকে দুই দেশের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। আমেরিকার নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ, সাইবার হামলা, রাশিয়ার জেলবন্দী আলেক্সেই নাভালনির মুক্তি বিষয়ের পাশাপাশি মানবাধিকার, ইউক্রেন, বেলারুশ প্রভৃতি প্রসঙ্গ নিয়েও কথা হবে বলে মনে করা হচ্ছিল। বৈঠকের শুরুতে একটু অস্বস্তিতেই ছিলেন বাইডেন। পুতিনও নির্বিকার ছিলেন। তবে পরের দিকে আবহ সহজ হয়ে আসে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বাইডেন বলেন, মুখোমুখি দেখা করা বেশি ভালো নয় কি? আর বৈঠকে আসার জন্য বাইডেনকে ধন্যবাদ জানান পুতিন।

দুই প্রেসিডেন্ট জেনেভায় তাদের আলোচনার প্রশংসা করেছেন। বৈঠক শেষে জো বাইডেন বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে মতপার্থক্য উঠে এলেও তেমন বড়সড় কিছু হয়নি। তিনি এও বলেন, রাশিয়া নতুন করে স্নায়ুযুদ্ধ চায় না। অন্যদিকে ভøাদিমির পুতিন বলেন, বাইডেন একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ এবং তারা দুজনই ‘একই সুরে কথা বলেছেন’। বাইডেন বলেছেন, তাদের কথা বলার জন্য বেশি সময় ব্যয় করার দরকার নেই এবং রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কোন্নয়নের প্রকৃত সম্ভাবনা রয়েছে। এ সাক্ষাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট উপহার হিসেবে পুতিনকে একটি কাস্টম-মেইড এভিয়েটর সানগ্লাস দেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রিয় স্টাইলের মধ্যে এ সানগ্লাসটি রয়েছে। সেই সঙ্গে পুতিনকে বাইসনের (বন্য ষাঁড়) একটি স্ফটিকের ভাস্কর্য উপহার দেওয়া হয়। তবে পুতিন বাইডেনকে কোনো উপহার দিয়েছেন কি না জানা যায়নি। যদিও বছর তিনেক আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও বৈঠকে বসেছিলেন ভøাদিমির পুতিন। ২০১৮ সালে ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কিতে ওই বৈঠক শেষে ট্রাম্পকে একটি ফুটবল উপহার দিয়েছিলেন পুতিন।

জানা গেছে, দুই পক্ষ পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আলোচনা শুরু করার বিষয়ে একমত হয়েছে। তারা আরও জানিয়েছেন, তারা একে অন্যের রাজধানীতে রাষ্ট্রদূতদের ফিরিয়ে দেবেন। যুক্তরাষ্ট্রে ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগ আসার পর গত মার্চে পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করা হয়েছিল। তবে সাইবার আক্রমণ ইস্যুতে পুতিন রাশিয়ার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার বেশির ভাগ সাইবার আক্রমণ যুক্তরাষ্ট্র থেকেই হয়েছে। পানি বা জ্বালানি শক্তির মতো জটিল অবকাঠামোগুলোকে অবশ্যই হ্যাকিং বা অন্যান্য আক্রমণের বাইরে রাখতে হবে বলে পুতিনকে বলেছেন বাইডেন।

দুই পক্ষের মধ্যে প্রতিবাদ করার অধিকারসহ মানবাধিকার ইস্যুতে তীব্র মতভেদ ছিল। পুতিন সম্প্রতি নাভালনি ইস্যুতে মার্কিন উদ্বেগকে উড়িয়ে দিয়েছেন, নাভালনির প্রসঙ্গ আসার পর পুতিন বলেছেন, রাশিয়া তার অঞ্চলে ক্যাপিটল হিল দাঙ্গা বা ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনের মতো অশান্ত পরিস্থিতি চায় না। ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার সম্পর্কে পুতিনের মন্তব্য ‘হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দিয়ে বাইডেন বলেন, মানবাধিকার ‘সব সময় আলোচনার টেবিলে থাকবে’।

 

 রাশিয়া কেন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করতে চাইবে- জানতে চাইলে বাইডেন বলেন, ‘রাশিয়া এখন খুব, খুব কঠিন একটি জায়গায় আছে’। জেনেভা ত্যাগ করার আগে সাংবাদিকদের বাইডেন আরও বলেন, ‘চীন রাশিয়াকে পিষে ফেলেছে। তারা এখন বড় শক্তি হিসেবে থাকতে মরিয়া’। সংবাদ সম্মেলনের একপর্যায়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে এক রিপোর্টার প্রশ্ন করেন তিনি পুতিনকে বিশ্বাস করেন কি না। এর জবাবে বাইডেন মাথা নাড়েন।

এদিকে বিবিসির মস্কোর সংবাদদাতা সারা রেইন্সফোর্ড বলেছেন, পুতিন একাধিকবার বোঝাতে চেয়েছেন রাশিয়া একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ, একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ, আমেরিকার তুলনায় তাদের অর্থনীতি ছোট হলেও অন্যান্য ক্ষেত্রে রাশিয়ার যথেষ্ট গুরুত্ব থাকার কারণেই বাইডেন আলোচনায় এসেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনির প্রতি সংহতি ও গাজায় হামলার নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনির প্রতি সংহতি ও গাজায় হামলার নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ
জার্মানিতে বেড়েছে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা
জার্মানিতে বেড়েছে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা
ভারতে গাড়ি দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ৮
ভারতে গাড়ি দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ৮
তুরস্কে বিরোধীদের ধরপাকড় অব্যাহত
তুরস্কে বিরোধীদের ধরপাকড় অব্যাহত
ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না : চীন
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না : চীন
টেক্সাসে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২৪
টেক্সাসে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২৪
১২ দেশের ওপর নতুন করে শুল্ক নির্ধারণে স্বাক্ষর ট্রাম্পের
১২ দেশের ওপর নতুন করে শুল্ক নির্ধারণে স্বাক্ষর ট্রাম্পের
শিগগিরই গাজায় যুদ্ধবিরতি
শিগগিরই গাজায় যুদ্ধবিরতি
পুলিশ আসামি ধরতে গেলে পাঁচ তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার হুমকি
পুলিশ আসামি ধরতে গেলে পাঁচ তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার হুমকি
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল মৃত অন্তত ৬৩
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক