শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, শনিবার, ০৪ মে, ২০২৪

মৃত্যু আসার আগেই প্রস্তুতি নেওয়া মুমিনের কর্তব্য

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যু আসার আগেই প্রস্তুতি নেওয়া মুমিনের কর্তব্য

মৃত্যুই প্রতিটি জীবনের অমোঘ পরিণতি। নিজের মৃত্যু আমরা চাই না। উপরন্তু মৃত্যুর কথা চিন্তাও করতে চাই না। আপনজনদের মৃত্যুতে ব্যথিত হই কিন্তু শত আপত্তি, বেদনা আর অনিচ্ছা সত্ত্বেও মৃত্যুই জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য। আরও বড় সত্য হলো- কখন মরব তা আমরা কেউই জানি না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- যে জীবনের জন্য আমরা এত লালায়িত সে জীবনটি মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের তুলনায় কিছুই নয়। এজন্য জীবনের বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। যে আগন্তুককে কোনোভাবেই ফেরানো যাবে না, তাকে অভ্যর্থনার জন্য সদা সর্বদা প্রস্তুত থাকাই তো বুদ্ধিমানের কাজ। আর মৃত্যুর অভ্যর্থনা হলো তাকে বারবার স্মরণ করে সতর্ক থাকা। দুনিয়াতে আল্লাহ পাঠিয়েছেন যে কদিন তিনি বাঁচিয়ে রাখবেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে। 

দুনিয়ার সফলতার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু কখনই তা আখেরাতকে নষ্ট করে নয়। যেহেতু চলেই যেতে হবে, কী হবে আর অকারণ বিবাদ করে, পরস্পরের সম্পর্ক নষ্ট করে মানুষের নিন্দা ও ধিক্কারের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়ে মহান রবের কাছেও অপরাধী হয়ে যাওয়ার। যতটুকু পারা যায় নিরিবিলি মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলা এবং নিজের পাথেয় সংগ্রহ করতে থাকা। যেন গুনাহটা কম হয়। অন্তত মানুষ মরার পর একবার হলেও যেন তার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে। অসুখে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। কারণ সব অসুস্থতা ও কষ্ট মুমিনের জন্য সওয়াব বয়ে আনে। মুখে স্বাভাবিক বেদনা বা কষ্ট প্রকাশে অসুবিধা নেই। তবে অসুস্থতার জন্য আল্লাহকে, ভাগ্যকে দোষ দেওয়া, আপত্তিকর কথা বলা অবশ্যই পরিহার করতে হবে। এতে কখনই বিপদ কাটে না। শুধু শুধু গুনাহ হয়। কোনো কষ্টেই মৃত্যু কামনা করা যাবে না। 

জীবনটা আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত, একে নষ্ট করা, ক্ষতিগ্রস্ত করা, আত্মহত্যা করা তো দূরের কথা, শত কষ্টেও মৃত্যু কামনা করা যাবে না। এ কামনা মৃত্যুকে এগিয়ে আনে না, কষ্ট কমায় না, কিন্তু মুমিনের সব নেকি নষ্ট করে দেয় এবং গুনাহ অর্জনে সহায়তা করে। নবীজির চাচা হজরত আব্বাস (রা.) অসুস্থ হয়ে যখন মৃত্যু কামনা করেন, তখন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, চাচা মৃত্যু কামনা করবেন না। আপনি যদি নেককার হন তবে জীবন বাড়লে নেকি বাড়বে। আর যদি বদকার হন তবে জীবন বাড়লে তওবা করার সুযোগ পাবেন। কাজেই কোনো অবস্থাতেই মৃত্যু কামনা করবেন না। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, একান্তই বাধ্য হলে কেউ বলতে পারবে, হে আল্লাহ যতক্ষণ আমার জন্য জীবন কল্যাণকর, ততক্ষণ আমাকে জীবিত রাখুন। আর যখন আমার জন্য মৃত্যু অধিকতর কল্যাণকর হয় তখন আমাকে মৃত্যু দিন। (বুখারি শরিফ)। সব মুমিনেরই উচিত মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকা। বেশি বেশি নেক আমল করা। সব রকমের গুনাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করা এবং এ প্রতিজ্ঞা করা, গুনাহ যত ছোটই হোক করব না। নেকি যত ছোটই হোক কখনই ছাড়ব না। মানুষের পাওনা থাকলে আদায় করে দেওয়া বা আদায়ের ব্যবস্থা রাখা ও অসিয়ত করা। একটি বিশেষ অসিয়ত সব মুমিনেরই করা উচিত, তা হলো তাকে যেন পরিপূর্ণ সুন্নত পদ্ধতিতে দাফন করা হয়। সাহাবি-তাবেইনগণ এরূপ অসিয়ত করে যেতেন। মানুষের আখেরাতের সফলতা নির্ভর করে তার কর্মের ওপর। কাজেই শুধু মৃত্যুকালীন অবস্থা দেখে তাকে ভালো বা মন্দ বলা যায় না। তবে কোনো কোনো মৃত্যুকে ভালো বলা যায়। 

রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যার জীবনের সর্বশেষ কথা হবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সে ব্যক্তি একসময় না একসময় গুনাহগার হলেও শাস্তি ভোগের পর জান্নাতে প্রবেশ করবে। (আবু দাউদ ইবনে হিব্বান)। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, মুমিনের মৃত্যু হয় কপালের ঘামের মধ্য দিয়ে। অন্য হাদিসে তিনি বলেন, কোনো মুসলিম শুক্রবারের দিবসে বা রাতে মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ তাকে কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা করেন। (তিরমিজি)। অর্থাৎ কর্মের হিসাব, পুরস্কার বা শাস্তি কেয়ামতের দিন হবে, তবে কেয়ামতের আগ পর্যন্ত কবরের শাস্তি থেকে আল্লাহতায়ালা তাকে রক্ষা করবেন। শাহাদাত বা শহীদি মৃত্যুর মর্যাদার কথা আমরা সবাই জানি। বিভিন্ন সহিহ হাদিসে নিম্নরূপ মৃত্যুকে শাহাদাত বা শহীদি মৃত্যু বলা হয়েছে। ১. প্লেগ বা মহামারিতে মৃত্যু। ২. পেটের পীড়ায় মৃত্যু। ৩. পানিতে ডুবে, ধ্বংসস্তূপে বা বাড়িঘর ধসে মৃত্যু। ৪. সন্তান প্রসব অবস্থায় মৃত্যু। ৫. অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু। ৬. বক্ষব্যাধিতে মৃত্যু। ৭. যক্ষ্মা রোগে মৃত্যু ৮. নিজের জীবন, পরিবার-পরিজনের সম্ভ্রম বা সম্পদ রক্ষার্থে মৃত্যু। 

এসব হাদিসের আলোকে আমরা বুঝতে পারি যেসব দুরারোগ্য বৃদ্ধির কারণে মৃত্যু, অস্বাভাবিক বা কষ্টকর মৃত্যু, নিজের অধিকার রক্ষার জন্য মৃত্যু এবং মজলুম হয়ে নিহত হওয়া মৃত্যুকে শাহাদাতের মৃত্যু বলে গণ্য হবে। মৃত্যুপথযাত্রী অসুস্থ বা মৃত ব্যক্তিকে দেখতে গেলে তার এবং তার পরিবারের জন্য ভালো দোয়া করতে হবে। এ সময়ে দোয়ায় ফেরেশতারা আমিন বলেন বলে সহিহ হাদিসে উল্লেখ রয়েছে।

লেখক : ইমাম ও খতিব কাওলারবাজার জামে মসজিদ দক্ষিণখান, ঢাকা


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

এই মাত্র | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক