শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ১১ মে, ২০২৪

ঋণ গ্রহণ ও পরিশোধে ইসলামী নীতিমালা

মুফতি পিয়ার মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
ঋণ গ্রহণ ও পরিশোধে ইসলামী নীতিমালা

কর্জে হাসানা বা উত্তম ঋণ অতি পুণ্যময় একটি আমল। এটি মানবতার কল্যাণে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনকারী। ঋণদাতা কোরআন-হাদিসের দৃষ্টিতে অতি ভাগ্যবান মানুষ। আবু হুরায়রা (রা.)-এর বর্ণনায় মহানবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘এক মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই।

সে তার ওপর কোনো জুলুম করে না। তার সাহায্য ত্যাগ করে না। যে তার মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে থাকে, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণে থাকেন। আর যে কোনো মুসলমানের একটি বিপদ দূর করবে, আল্লাহ তাআলা তার কিয়ামতের দিনের বিপদসমূহ থেকে একটি বিপদ দূর করে দেবেন।’
(বুখারি, হাদিস : ২৪৪২; মুসলিম, হাদিস : ২৫৮০)

অন্য এক হাদিসে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘কোনো একজন মুসলমান অন্য মুসলমানকে একবার ঋণ দিলে এ ঋণদান আল্লাহর রাস্তায় সে পরিমাণ সম্পদ দুইবার সদকা করার সমতুল্য হয়।’

(মাআরিফুল কুরআন, সংক্ষিপ্ত, সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৪৫)

ইসলামে ঋণ দেওয়া পুণ্যময় একটি কাজ। ঋণগ্রহীতা ঋণ আদায়ে অক্ষম হলে তা মাফ করে দেওয়া আরো বেশি সওয়াবের কাজ। আবার দুনিয়ায় এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়, যারা ঋণ নেওয়ার পর তা আদায়ের কথা বেমালুম ভুলে যায়।

অনেকেই আবার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ঘোরাতে ঘোরাতে ঋণদাতার বারোটা বাজিয়ে দেয়। কেউ কেউ পুরো টাকা মেরে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে আহত-নিহত হওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে। ফলে মানুষের মনে কর্জে হাসানার ব্যাপারে এক ধরনের নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। তাই এসব ফটকাবাজের কারণে সমাজের ভালো মানুষগুলো বিপদের সময় কর্জে হাসানা পায় না।
অথচ ঋণদাতা ও ঋণগ্রহীতা উভয় শ্রেণির জন্য ইসলামে আছে বিশেষ নির্দেশনা। এসব নির্দেশনা মেনে চললে অনাকাঙ্ক্ষিত সংকট দূর হবে, ইনশাআল্লাহ।
 

ঋণগ্রহীতার দায়িত্ব ও কর্তব্য

১. ঋণগ্রহীতার এ কথা সর্বদাই মাথায় রাখা উচিত যে ঋণগ্রস্ততা অনেক সময় দুশ্চিন্তা ও অশান্তি কারণ হয়। এ জন্য মানুষের কর্তব্য হলো, আল্লাহর কাছে ঋণ গ্রহণ থেকে পানাহ চাওয়া এবং দোয়া করা—তিনি যেন ঋণ গ্রহণ ছাড়াই তার সব প্রয়োজন পূরণ করে দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর কাছে ঋণ গ্রহণ থেকে আল্লাহর আশ্রয় চেয়ে দোয়া করতেন। (বুখারি, হাদিস : ৮৩২)

২. ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে বাস্তবিকই প্রয়োজন আছে কি না, থাকলে সেটা কোন পর্যায়ের, ঋণ গ্রহণ ছাড়া অন্য কোনোভাবে তা পূরণ করা সম্ভব কি না এবং ঋণ গ্রহণ করলে সময়মতো তা পরিশোধ করা যাবে কি না—এই বিষয়গুলো বিবেচনা করা খুবই জরুরি। বিশেষ প্রয়োজন ও সময়মতো পরিশোধের প্রবল ধারণা ছাড়া ঋণ গ্রহণ জায়েজ নয়।

৩. সময়মতো পরিশোধের পাক্কা নিয়ত থাকা এবং এর জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখা জরুরি। আর পরিশোধের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকা। কিন্তু ঋণ নেওয়ার সময়ই পরিশোধ না করার নিয়ত রাখা বা ঋণ নেওয়ার পর সম্পূর্ণ উদাসীন হয়ে পড়া খুব অন্যায় ও গুনাহের কাজ। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি মানুষের সম্পদ পরিশোধের নিয়তে ঋণ নেয়, আল্লাহ তাআলা তাঁর পক্ষ থেকে পরিশোধ করে দেন। আর যে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে নেয়, আল্লাহ তা ধ্বংস করে দেন। (বুখারি, হাদিস : ২৩৮৭)

৪. নির্ধারিত সময়ের আগেই ঋণ পরিশোধের চেষ্টা করা। না পারলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অবশ্যই পরিশোধ করবে। টালবাহানা, মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া, ছলচাতুরী করার কোনোই অবকাশ নেই। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, (ঋণ আদায়ে) বিত্তবানের টালবাহানা জুলুম। (বুখারি, হাদিস : ২৪০০)

৫. সময়মতো ঋণ পরিশোধ না করলে ঋণদাতা থেকে কখনো কষ্টদায়ক আচরণ প্রকাশ পেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ধৈর্য ধরা ও পাল্টা জবাব না দেওয়া উচিত। কোনো ওজর থাকলে নম্রভাবে বুঝিয়ে বলা উচিত। একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) এক ব্যক্তি থেকে একটি উটনি ঋণ নিয়েছিলেন। সে তা চাইতে এসে কঠোর ব্যবহার করল। তখন উপস্থিত সাহাবারা তার সঙ্গে অনুরূপ ব্যবহার করতে চাইলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের বাধা দিয়ে বললেন, ‘তাকে বলতে দাও। পাওনাদারের কিছু বলার অধিকার আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৯০)

৬.  ঋণ বান্দার হক, যা পরিশোধ করা জরুরি, অন্যথায় দাতার কাছ থেকে মাফ নিতে হবে। এ ছাড়া মুক্তির কোনো পথ নেই। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঋণ পরিশোধ করে দেওয়া উত্তম। মৃত্যুর আগে তো অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। পরিশোধের আগেই যদি কারো মৃত্যু এসে যায়, তবে কাউকে অসিয়ত করে যাওয়া আবশ্যক। আশা করা যায়, এতে সে মাফ পাবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ঋণ ছাড়া শহীদের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৮৮৬)


ঋণদাতার দায়িত্ব

ঋণের ক্ষেত্রে ঋণদাতারও কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো—

১. একান্ত ঠেকায় পড়ে কেউ কর্জ চাইলে সামর্থ্য থাকলে ঋণ দেবে। কারণ ঋণ দেওয়া মূলত মুখাপেক্ষীকে সাহায্য করা। এ জন্য কোরআন-হাদিসে মুখাপেক্ষী ও বিপদগ্রস্তকে সাহায্য করার যে সওয়াব ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে, তা এখানেও প্রযোজ্য হবে।

২. সময়মতো ঋণ পরিশোধে ঋণগ্রহীতা অক্ষম হলে সুযোগ ও সামর্থ্য থাকলে বাস্তব অবস্থা বিবেচনা করে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দেওয়া বা মাফ করে দেওয়া অনেক বড় সওয়াবের কাজ। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি অক্ষমকে সুযোগ দেয় বা আংশিক ঋণ কমিয়ে দেয়, আল্লাহ তাআলা তাকে কিয়ামতের দিন তাঁর আরশের ছায়াতলে জায়গা দেবেন, যেদিন আরশের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না।’  (তিরমিজি, হাদিস : ১৩০৬)

৩. ঋণ তলবের সময় নম্রতা ও ভদ্রতার পরিচয় দেওয়া কর্তব্য। কঠোরতা, গালাগাল, ঝগড়া-বিবাদ ইত্যাদি থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা উচিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘আল্লাহ ওই ব্যক্তির ওপর রহমত নাজিল করুন, যে সুহৃদয় যখন বিক্রি করে, যখন ক্রয় করে এবং যখন নিজের হক তলব করে।’ (বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

৪. ভোগ্য ঋণ হোক বা ব্যবসায়ী ঋণ, মূলধনের অতিরিক্ত কোনো কিছুর শর্ত করা যাবে না। কারণ এটা সুদ। এরূপ কেউ করে ফেললে যথানিয়মে তাওবা করে কেবল মূলধনই গ্রহণ করবে। বাড়তিটা গ্রহণ করবে না।

৫. খোটা দিয়ে বা অন্য কোনোভাবে ঋণগ্রহীতাকে কষ্ট না দেওয়া। কারণ এতে ঋণদানের যে সওয়াব তা নষ্ট হয়ে যায়। এ জাতীয় অভ্যাস কারো থাকলে তা পরিহার করা অবশ্য কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, তোমরা খোটা ও কষ্ট দিয়ে নিজেদের সদকাকে সে ব্যক্তির মতো নষ্ট করো না, যে নিজের সম্পদ ব্যয় করে মানুষকে দেখানোর জন্য এবং আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস রাখে না।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৬৪)

লেখক : সিনিয়র মুহাদ্দিস ও মুফতি,
জামিয়া আরাবিয়া মাখযানুল উলুম, তালতলা মোমেনশাহী

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার
হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল
ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক
ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ
গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের
‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ
নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?
১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০
বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি
ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ
অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়
নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি
নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা
কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক