শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৮, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪

পরকালের ভয় ও বিশ্বাসের প্রভাব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
পরকালের ভয় ও বিশ্বাসের প্রভাব

পরকালের ভয় ও বিশ্বাস মানুষের জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। মানুষকে বিধিবদ্ধ জীবনাচারে বাধ্য করে। যেকোনো পরিস্থিতিতে সৎ থাকার সাহস জোগায়। পরকালের ভয় ও বিশ্বাস না থাকলে ঝুঁকির মুখে পদস্খলন ঘটার সমূহ আশঙ্কা থাকে।

নিম্নে পরকালের ভয় ও বিশ্বাসের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো—
মানুষকে আল্লাহমুখী করে : পরকালের ভয় ও বিশ্বাস মানুষকে আল্লাহমুখী করে, আল্লাহর নৈকট্য লাভের সাধনায় লিপ্ত করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা শয্যা ত্যাগ করে তাদের প্রতিপালককে ডাকে আশায় ও ভয়ে এবং আমি তাদের যে জীবিকা দান করেছি, তা থেকে তারা ব্যয় করে।’ (সুরা : সাজদা, আয়াত : ১৬)

পাপমুক্ত জীবন লাভ : পরকালের ভয় ও বিশ্বাস মানুষকে পাপমুক্ত জীবনযাপনে সাহায্য করে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বলে দাও, আমি যদি আমার প্রতিপালকের অবাধ্য হই, তবে আমি ভয় করি মহাদিবসের শাস্তির।’
(সুরা : জুমার, আয়াত : ১৩)

মানুষ শরিয়তের ফায়সালা হাসিমুখে গ্রহণ করে

মায়াজ আসলামি, গামেদি প্রমুখ নারী রাসুল (সা.)-এর যুগে স্বেচ্ছায় নিজের মৃত্যুদণ্ডের মতো কঠিন শাস্তি চেয়ে নিয়েছেন শুধু আখিরাতে মুক্তি লাভের আশায়। এভাবেই মানুষ শরিয়তের ফায়সালা হাসিমুখে গ্রহণ করে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে বিশ্বাসীরা! তোমরা আনুগত্য করো আল্লাহর এবং আনুগত্য করো রাসুলের ও তোমাদের নেতাদের। অতঃপর যদি কোনো বিষয়ে তোমরা বিতণ্ডা করো, তাহলে বিষয়টি আল্লাহ ও রাসুলের দিকে ফিরিয়ে দাও।

যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাকো। এটাই কল্যাণকর ও পরিণতির দিক দিয়ে সর্বোত্তম।’
(সুরা : নিসা, হাদিস : ৫৯)

 
সৎকর্মে দৃঢ়তা সৃষ্টি করে

বদরের যুদ্ধে রাসুল (সা.) নির্দেশনা দেন—‘তোমরা দাঁড়িয়ে যাও জান্নাতের পানে। যার প্রশস্ততা নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল ব্যাপী বিস্তৃত।’ এ নির্দেশ শুনে সাহাবি ওমায়ের ইবনুল হুমাম আনসারি বলে ওঠেন, হে আল্লাহর রাসুল! জান্নাতের প্রশস্ততা কি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল ব্যাপী? তিনি বলেন, হ্যাঁ।

তখন তিনি বলেন, ছাড়! ছাড়! (বাখ, বাখ)! রাসুল (সা.) তাকে বলেন, তুমি এরূপ বললে কেন? তিনি বলেন, আল্লাহর কসম! হে আল্লাহর রাসুল! জান্নাতের অধিবাসী হওয়ার আশায়। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই তুমি তার অধিবাসী। তখন ওমায়ের স্বীয় কোষ থেকে কতগুলো খেজুর বের করেন এবং তা খেতে থাকেন। কিছু পরে বলেন,  আমি যদি এই খেজুরগুলো খাওয়া পর্যন্ত বেঁচে থাকি, তবে অবশ্যই সেটি হবে দীর্ঘ হায়াত। অতঃপর তিনি বাকি খেজুরগুলো ছুড়ে ফেলে দিলেন এবং যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লেন। অবশেষে তিনি শহীদ হয়ে গেলেন।
(মুসলিম, হাদিস : ১৯০১)

বিপদে ধৈর্য ধারণের শক্তি বৃদ্ধি পায়

পরকালে বিশ্বাস বিপদে ধৈর্য ধারণের শক্তি জোগায়। আল্লাহ বলেন, ‘বলো, হে আমার বিশ্বাসী বান্দারা! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় করো। (মনে রেখো) যারা এ দুনিয়ায় সৎকাজ করে, তাদের জন্য আছে পুণ্য। আর আল্লাহর পৃথিবী প্রশস্ত। নিঃসন্দেহে ধৈর্যশীলরা তাদের পুরস্কার পাবে অপরিমিতভাবে।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ১০)

মক্কায় নির্যাতিত অবস্থায় ইয়াসির পরিবারকে লক্ষ্য করে রাসুল (সা.) বলেন, ‘ধৈর্য ধরো, হে ইয়াসির পরিবার! নিশ্চয়ই তোমাদের ঠিকানা হলো জান্নাত।’ (মুসতাদরাকে হাকেম : ৫৬৪৬)

সর্বাবস্থায় আল্লাহভীতি অর্জন

আখিরাতে বিশ্বাস মানুষকে সর্বাবস্থায় আল্লাহভীরু বানায় এবং সে প্রবৃত্তির তাড়না থেকে সংযত থাকে। আল্লাহ বলেন, ‘পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার রবের সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার ভয় করেছে এবং নিজেকে প্রবৃত্তির গোলামি থেকে বিরত রেখেছে, জান্নাত তার ঠিকানা হবে।’ (সুরা : নাজিআত, আয়াত : ৪০-৪১)

অল্পে তুষ্ট থাকার গুণ অর্জিত হয়

একদিন ওমর (রা.) রাসুল (সা.)-এর কাছে গেলেন। সে সময় তাঁর মাথার নিচে ছিল একটা খেজুর পাতা ভরা চামড়ার বালিশ। আর পিঠে ও পার্শ্বদেশে ছিল চাটাইয়ের দাগ। এটা দেখে ওমর কেঁদে উঠলেন। রাসুল (সা.) বলেন, তুমি কাঁদছ কেন? ওমর বলেন, ‘পারস্য সম্রাট কিসরা ও রোম সম্রাট কায়সার কী অবস্থায় আছে, আর আপনি কী অবস্থায় আছেন। অথচ আপনি আল্লাহর রাসুল!’ জবাবে রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি কি চাওনা যে তাদের জন্য হোক দুনিয়া আর তোমার জন্য হোক আখিরাত!’ (বুখারি, হাদিস : ৪৯১৩)

এভাবেই পরকালে বিশ্বাস অল্পে তুষ্ট থাকতে অনুপ্রাণিত করে।

আখিরাতে বিশ্বাস মজলুমের জন্য সান্ত্বনার স্থল

আখিরাতে বিশ্বাস মজলুমের জন্য সান্ত্বনার স্থল। ইহকাল বা পরকালে জুলুমের বিচার হবেই। ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি অবশ্যই এ কথা ভেবো না যে জালিমরা যা করে আল্লাহ সে বিষয়ে উদাসীন। তবে তিনি তাদের সেদিন পর্যন্ত অবকাশ দেন, যেদিন তাদের চোখ বস্ফািরিত হবে। যেদিন ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ভীত-বিহ্বল চিত্তে তারা দৌড়াতে থাকবে। নিজেদের দিকে দৃষ্টি ফেরাবার সময় তাদের হবে না। যেদিন কঠিন ভয়ে তারা শূন্যহৃদয় হয়ে যাবে।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৪২-৪৩)

ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমূল পরিবর্তন আসে

রাসুল (সা.)-এর মাক্কি জীবনের বেশির ভাগ সুরা নাজিল হয়েছে আখিরাত বিশ্বাসের ওপর। এর পথ ধরে আবু বকর, ওমর, ওসমান, আলী, ইবনে মাসউদ, বেলাল, খাব্বাব, আম্মার, মুসআব (রা.) প্রমুখ জান্নাতপাগল নিখাদ মানুষের হাতেই পুরো আরব জাহানে আমূল পরিবর্তন আসে, যা সর্বাত্মক সমাজ বিপ্লবের সূচনা করে। এর ঢেউ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ইসলাম বিশ্বধর্মে পরিণত হয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ
গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’
‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন
কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস
ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি
জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে
বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স
যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক