শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, শনিবার, ০১ জুন, ২০২৪

হজের সফরে পাপাচার থেকে বিশেষ সতর্কতা

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
হজের সফরে পাপাচার থেকে বিশেষ সতর্কতা

গুনাহর কাজ সর্বত্র ও সর্বাবস্থায় নিষিদ্ধ। তবে বিশেষ সময়ে বা বিশেষ স্থানে যেমন নেক আমলের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়, তেমনি গুনাহর তীব্রতাও তৈরি হয়। তাই হাদিস শরিফে হারাম শরিফের সীমানায় জুলুমকারী ও পাপাচারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলার কাছে সর্বাধিক অপছন্দনীয় ব্যক্তি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে, যদিও অন্যায় ও পাপাচার সর্বত্র নিষিদ্ধ। (দেখুন : সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৮৮২)

কারণ, পবিত্র স্থান ও ক্ষণে গুনাহ করা সাধারণ স্থানে বা স্বাভাবিক অবস্থায় গুনাহ করার চেয়ে চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ।

এ কারণে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব এই মাসগুলোতে যে নিজের ওপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীলতা ও পাপাচার এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৯৭)
নিম্নে এমন কিছু গুনাহর বিষয় উল্লেখ করা হলো, যেসব গুনাহ অবহেলা বা অজ্ঞতাবশত হজের সফরে অনেকের হয়ে থাকে।

পর্দা ও নজরের হেফাজত

পর্দা ও নজরের হেফাজতের বিধান সব সময়ের জন্য প্রযোজ্য। তবে হজের সফরে যেহেতু নারী-পুরুষের বিশাল জমায়েত হয়ে থাকে, তাই তখন বিশেষভাবে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটাই তাদের জন্য বেশি পবিত্রতা। নিশ্চয়ই তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। আর মুমিন নারীদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।

আর যা সাধারণত প্রকাশ পায়, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশ আবৃত রাখে।... আর যেন নিজেদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে।...’ (সুরা নুর : আয়াত ৩০-৩১)
দৃষ্টির হেফাজত করা না হলে অনেক সময় তা চোখের জিনার পর্যায়ে চলে যায়। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘আল্লাহ বনি আদমের কপালে বিভিন্ন স্তরের জিনা-ব্যভিচার লিখে রেখেছেন।

তন্মধ্যে চোখের জিনা হলো কুদৃষ্টি দেওয়া, মুখের জিনা হলো অবৈধ আলাপ, অন্তরের জিনা হলো কুখেয়াল ও অবৈধ কল্পনা করা আর সবশেষে লজ্জাস্থান তা বাস্তবে পরিণত করতে পারে অথবা পারে না। (বুখারি, হাদিস : ৬৬১২)
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, বিদায় হজের সফরে ফজল ইবনে আব্বাস (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে বাহনে পেছনে বসা ছিল। এ অবস্থায় এক নারী রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করতে এলে ফজল তার দিকে তাকিয়েছিল এবং ওই নারীও বারবার ফজলের দিকে তাকাচ্ছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) ফজলের চেহারা অন্য দিকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলেন।... (বুখারি, হাদিস : ১৮৫৫)

নারীদের ব্যাপকভাবে নেকাববিহীন চলাফেরা

ইহরাম অবস্থায় নারীদের চেহারা না ঢাকার বিধানকে কেন্দ্র করে একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়ে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় চেহারায় নেকাব ব্যবহারকারী অনেক দ্বিনদার মহিলাও ইহরাম অবস্থায় পরপুরুষের সামনে নেকাববিহীন চলাফেরা করে। অথচ এই পর্দাহীনতা একটি ভুল কাজ। কেননা ইহরাম অবস্থায় চেহারায় কাপড় দেওয়ার নিষিদ্ধতা অবস্থায়ও পরপুরুষের সামনে বেপর্দায় যাওয়া নিষিদ্ধ। তাই পরপুরুষের নজরের আওতায় থাকলে এমনভাবে চেহারা ঢাকতে হবে, যেন চেহারার সঙ্গে নেকাবের কাপড়টি না লাগে। (রদ্দুল মুহতার ২/৪৮৮)

বর্তমানে এ উদ্দেশ্যে ক্যাপবিশিষ্ট বিভিন্ন নেকাব বাজারে পাওয়া যায়, তা ব্যবহারের মাধ্যমে আল্লাহর উভয় বিধান পালনে সমন্বয়সাধন সম্ভব।

সাহাবায়ে কেরাম (রা.) থেকে এমন আমল পাওয়া যায়। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, আমরা ইহরাম অবস্থায় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে চলছিলাম। যখন পুরুষদের কাফেলা আমাদের পাশ দিয়ে যেত, তখন আমরা আমাদের চেহারার নেকাব ঝুলিয়ে দিতাম। যখন তারা আমাদের অতিক্রম করে চলে যেত, তখন নেকাব সরিয়ে নিতাম। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৮৩৩, মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৪০২১)

নারী-পুরুষের নিরাপদ দূরত্ব বজায় না রাখা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্ত্রী উম্মে সালামা (রা.) বলেন, আমি অসুস্থতার কারণে হেঁটে তাওয়াফ করতে অক্ষম হয়ে পড়লে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানালাম। তিনি আমাকে বলেন, তুমি আরোহণ অবস্থায়ই মানুষের সর্বপেছন দিয়ে তাওয়াফ করো। তাই আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বাইতুল্লাহর পাশ ঘেঁষে নামাজ পড়াচ্ছিলেন তখন তাওয়াফ করি।... (বুখারি : হাদিস ১৬১৯)

হাদিসটির ব্যাখ্যায় আল্লামা আইনি (রহ.) লিখেন, মানুষের পেছনে তাওয়াফের নির্দেশ দেওয়ার কারণ হলো—মহিলাদের তাওয়াফের নিয়ম হচ্ছে, পুরুষের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে তাওয়াফ করবে। তাই তিনি পর্দার সুবিধার্থে সবার নামাজ অবস্থায় তাওয়াফ করেছিলেন। (উমদাতুল কারি ৯/২২৬)

একটি দীর্ঘ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে—ইবনে জুরাইজ (রহ.) বলেন, আমি আতা (রহ.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, পর্দার বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পরও নারীরা কিভাবে পুরুষের সঙ্গে একসঙ্গে তাওয়াফ করতেন? আতা (রহ.) বলেন, নারীরা পুরুষের সঙ্গে মিশতেন না; বরং দূরত্ব বজায় রাখতেন। আয়েশা (রা.) পুরুষদের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে তাওয়াফ করতেন।... যখন পুরুষরা কাবাঘর থেকে বের হয়ে যেত, তখন নারীরা প্রবেশ করতেন। বর্ণনাকারী জিজ্ঞেস করল, আয়েশা (রা.) কিভাবে পর্দা রক্ষা করেছেন? আতা (রহ.) বলেন, তিনি পর্দাবৃত একটি তুর্কি পালকি বা তাঁবুর ভেতরে থাকতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৬১৮)

ওমর (রা.) তাঁর শাসনামলে নারীদের পুরুষদের সঙ্গে মিশে তাওয়াফ করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। জনৈক পুরুষকে নারীদের মধ্যে দেখতে পেয়ে তাকে বেত্রাঘাতের মাধ্যমে সতর্ক করেছিলেন। (ফাতহুল বারি : ৩/৪৮০)

খানাপিনার অপচয়কে স্বাভাবিক মনে করা

হজের সফরে অনেককেই খাবার নষ্ট করতে দেখা যায়। অথচ খাবার নষ্ট করা মারাত্মক গুনাহ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা পানাহার করো; কিন্তু অপচয় করবে না। আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৩১)

খাদ্যের সঠিক ব্যবহারে রাসুলুল্লাহ (সা.) অসংখ্য নির্দেশনা দিয়েছেন। খাওয়ার পর বাসন ও আঙুল চেটে খাওয়ার নির্দেশ রয়েছে। আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) আহার শেষে তিনবার আঙুল চেটে খেতেন এবং বলতেন, তোমাদের বাসন থেকে কিছু পড়ে গেলে উঠিয়ে পরিষ্কার করে খেয়ে নাও, তা শয়তানের জন্য ছেড়ে দিয়ো না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৪৫)

মুসল্লিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করা

তাওয়াফকারীরা ছাড়া অন্যদের জন্য সুতরাবিহীন মুসল্লিদের সামনে দিয়ে অতিক্রম করা নিষিদ্ধ। কিন্তু হারামাইনে ব্যাপকভাবে সবাইকেই মুসল্লিদের সামনে দিয়ে চলতে দেখা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যদি নামাজের সামনে দিয়ে অতিক্রমকারী জানত যে এটি তার জন্য কত ক্ষতিকর তাহলে সে চল্লিশ দিন বা মাস কিংবা বছর (বর্ণনাকারীর সন্দেহ) দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করত।’ (বুখারি : হাদিস ৫১০)

শুধু বাইতুল্লাহর তাওয়াফকারীরা ওই বিধান থেকে ভিন্ন। এ ভিন্নতা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। তাই শুধু তাওয়াফকারীর জন্য নামাজিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করা জায়েজ। মুত্তালিব ইবনে আবি ওয়াদাআ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে মসজিদে হারামের বনি সাহম দরজার পাশে নামাজ পড়তে দেখেছিলেন, যে অবস্থায় তাওয়াফকারীরা তাঁর সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করছিল। (আবু দাউদ, হাদিস : ২০১৬, শরহু মুশকিলিল আসার, হাদিস : ২৬০৭)

ইমাম তহাবি (রহ.) লিখেন, এ হাদিসে তাওয়াফকারীদের জন্য নামাজিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করার বৈধতা প্রমাণিত। এর কারণ হচ্ছে, তাওয়াফকারীদের সমস্যা ও জটিলতা থেকে বাঁচানো, তা না হলে মসজিদে হারামের মুসল্লি ও তাওয়াফকারীরা জটিলতায় পড়বেন। (শরহু মুশকিলিল আসার ৭/২৩, ২৭)

কিন্তু তাই বলে তাওয়াফকারী ছাড়া অন্যদের জন্যও এটি বৈধ হবে না। কেননা অন্যদের ক্ষেত্রে ওই সমস্যা নেই।

সেলফি ও ছবি তোলার হিড়িক

আজকাল হজের সফরে সর্বত্র সেলফি ও ছবি তোলার হিড়িক চলছে। বাইতুল্লাহকে পেছনে রেখে তাওয়াফ ও ইবাদত অবস্থায় অসংখ্য সেলফি তোলা হচ্ছে। এতে ইবাদতের নিমগ্নতা ও আত্মনিবেদন নষ্ট হয়। আল্লাহর ভয়ভীতি ও ভালোবাসা সব হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের ছবি-ভিডিওর নিমগ্নতার মধ্যে। অথচ ছবির নিষিদ্ধতার ব্যাপারে ইসলামে কঠোর বিধান রয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমি নবী করিম (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘নিশ্চয়ই কিয়ামত-দিবসে ছবি ও প্রতিকৃতি তৈরিকারী সবচেয়ে কঠিন শাস্তিপ্রাপ্ত হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৫০)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৪৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেবে চেলসি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি
ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি
বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ
টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?
চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের
হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেফারের নতুন গান ‘তীর’
জেফারের নতুন গান ‘তীর’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা
গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক
মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ