শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, শনিবার, ০১ জুন, ২০২৪

হজের সফরে পাপাচার থেকে বিশেষ সতর্কতা

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
হজের সফরে পাপাচার থেকে বিশেষ সতর্কতা

গুনাহর কাজ সর্বত্র ও সর্বাবস্থায় নিষিদ্ধ। তবে বিশেষ সময়ে বা বিশেষ স্থানে যেমন নেক আমলের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়, তেমনি গুনাহর তীব্রতাও তৈরি হয়। তাই হাদিস শরিফে হারাম শরিফের সীমানায় জুলুমকারী ও পাপাচারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলার কাছে সর্বাধিক অপছন্দনীয় ব্যক্তি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে, যদিও অন্যায় ও পাপাচার সর্বত্র নিষিদ্ধ। (দেখুন : সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৮৮২)

কারণ, পবিত্র স্থান ও ক্ষণে গুনাহ করা সাধারণ স্থানে বা স্বাভাবিক অবস্থায় গুনাহ করার চেয়ে চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ।

এ কারণে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব এই মাসগুলোতে যে নিজের ওপর হজ আরোপ করে নিল, তার জন্য হজে অশ্লীলতা ও পাপাচার এবং ঝগড়া-বিবাদ বৈধ নয়।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৯৭)
নিম্নে এমন কিছু গুনাহর বিষয় উল্লেখ করা হলো, যেসব গুনাহ অবহেলা বা অজ্ঞতাবশত হজের সফরে অনেকের হয়ে থাকে।

পর্দা ও নজরের হেফাজত

পর্দা ও নজরের হেফাজতের বিধান সব সময়ের জন্য প্রযোজ্য। তবে হজের সফরে যেহেতু নারী-পুরুষের বিশাল জমায়েত হয়ে থাকে, তাই তখন বিশেষভাবে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটাই তাদের জন্য বেশি পবিত্রতা। নিশ্চয়ই তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। আর মুমিন নারীদের বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।

আর যা সাধারণত প্রকাশ পায়, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে বক্ষদেশ আবৃত রাখে।... আর যেন নিজেদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে।...’ (সুরা নুর : আয়াত ৩০-৩১)
দৃষ্টির হেফাজত করা না হলে অনেক সময় তা চোখের জিনার পর্যায়ে চলে যায়। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘আল্লাহ বনি আদমের কপালে বিভিন্ন স্তরের জিনা-ব্যভিচার লিখে রেখেছেন।

তন্মধ্যে চোখের জিনা হলো কুদৃষ্টি দেওয়া, মুখের জিনা হলো অবৈধ আলাপ, অন্তরের জিনা হলো কুখেয়াল ও অবৈধ কল্পনা করা আর সবশেষে লজ্জাস্থান তা বাস্তবে পরিণত করতে পারে অথবা পারে না। (বুখারি, হাদিস : ৬৬১২)
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, বিদায় হজের সফরে ফজল ইবনে আব্বাস (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে বাহনে পেছনে বসা ছিল। এ অবস্থায় এক নারী রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে মাসআলা জিজ্ঞেস করতে এলে ফজল তার দিকে তাকিয়েছিল এবং ওই নারীও বারবার ফজলের দিকে তাকাচ্ছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) ফজলের চেহারা অন্য দিকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলেন।... (বুখারি, হাদিস : ১৮৫৫)

নারীদের ব্যাপকভাবে নেকাববিহীন চলাফেরা

ইহরাম অবস্থায় নারীদের চেহারা না ঢাকার বিধানকে কেন্দ্র করে একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়ে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় চেহারায় নেকাব ব্যবহারকারী অনেক দ্বিনদার মহিলাও ইহরাম অবস্থায় পরপুরুষের সামনে নেকাববিহীন চলাফেরা করে। অথচ এই পর্দাহীনতা একটি ভুল কাজ। কেননা ইহরাম অবস্থায় চেহারায় কাপড় দেওয়ার নিষিদ্ধতা অবস্থায়ও পরপুরুষের সামনে বেপর্দায় যাওয়া নিষিদ্ধ। তাই পরপুরুষের নজরের আওতায় থাকলে এমনভাবে চেহারা ঢাকতে হবে, যেন চেহারার সঙ্গে নেকাবের কাপড়টি না লাগে। (রদ্দুল মুহতার ২/৪৮৮)

বর্তমানে এ উদ্দেশ্যে ক্যাপবিশিষ্ট বিভিন্ন নেকাব বাজারে পাওয়া যায়, তা ব্যবহারের মাধ্যমে আল্লাহর উভয় বিধান পালনে সমন্বয়সাধন সম্ভব।

সাহাবায়ে কেরাম (রা.) থেকে এমন আমল পাওয়া যায়। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, আমরা ইহরাম অবস্থায় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে চলছিলাম। যখন পুরুষদের কাফেলা আমাদের পাশ দিয়ে যেত, তখন আমরা আমাদের চেহারার নেকাব ঝুলিয়ে দিতাম। যখন তারা আমাদের অতিক্রম করে চলে যেত, তখন নেকাব সরিয়ে নিতাম। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৮৩৩, মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২৪০২১)

নারী-পুরুষের নিরাপদ দূরত্ব বজায় না রাখা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর স্ত্রী উম্মে সালামা (রা.) বলেন, আমি অসুস্থতার কারণে হেঁটে তাওয়াফ করতে অক্ষম হয়ে পড়লে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানালাম। তিনি আমাকে বলেন, তুমি আরোহণ অবস্থায়ই মানুষের সর্বপেছন দিয়ে তাওয়াফ করো। তাই আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বাইতুল্লাহর পাশ ঘেঁষে নামাজ পড়াচ্ছিলেন তখন তাওয়াফ করি।... (বুখারি : হাদিস ১৬১৯)

হাদিসটির ব্যাখ্যায় আল্লামা আইনি (রহ.) লিখেন, মানুষের পেছনে তাওয়াফের নির্দেশ দেওয়ার কারণ হলো—মহিলাদের তাওয়াফের নিয়ম হচ্ছে, পুরুষের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে তাওয়াফ করবে। তাই তিনি পর্দার সুবিধার্থে সবার নামাজ অবস্থায় তাওয়াফ করেছিলেন। (উমদাতুল কারি ৯/২২৬)

একটি দীর্ঘ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে—ইবনে জুরাইজ (রহ.) বলেন, আমি আতা (রহ.)-কে জিজ্ঞেস করলাম, পর্দার বিধান অবতীর্ণ হওয়ার পরও নারীরা কিভাবে পুরুষের সঙ্গে একসঙ্গে তাওয়াফ করতেন? আতা (রহ.) বলেন, নারীরা পুরুষের সঙ্গে মিশতেন না; বরং দূরত্ব বজায় রাখতেন। আয়েশা (রা.) পুরুষদের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে তাওয়াফ করতেন।... যখন পুরুষরা কাবাঘর থেকে বের হয়ে যেত, তখন নারীরা প্রবেশ করতেন। বর্ণনাকারী জিজ্ঞেস করল, আয়েশা (রা.) কিভাবে পর্দা রক্ষা করেছেন? আতা (রহ.) বলেন, তিনি পর্দাবৃত একটি তুর্কি পালকি বা তাঁবুর ভেতরে থাকতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৬১৮)

ওমর (রা.) তাঁর শাসনামলে নারীদের পুরুষদের সঙ্গে মিশে তাওয়াফ করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। জনৈক পুরুষকে নারীদের মধ্যে দেখতে পেয়ে তাকে বেত্রাঘাতের মাধ্যমে সতর্ক করেছিলেন। (ফাতহুল বারি : ৩/৪৮০)

খানাপিনার অপচয়কে স্বাভাবিক মনে করা

হজের সফরে অনেককেই খাবার নষ্ট করতে দেখা যায়। অথচ খাবার নষ্ট করা মারাত্মক গুনাহ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা পানাহার করো; কিন্তু অপচয় করবে না। আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৩১)

খাদ্যের সঠিক ব্যবহারে রাসুলুল্লাহ (সা.) অসংখ্য নির্দেশনা দিয়েছেন। খাওয়ার পর বাসন ও আঙুল চেটে খাওয়ার নির্দেশ রয়েছে। আনাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) আহার শেষে তিনবার আঙুল চেটে খেতেন এবং বলতেন, তোমাদের বাসন থেকে কিছু পড়ে গেলে উঠিয়ে পরিষ্কার করে খেয়ে নাও, তা শয়তানের জন্য ছেড়ে দিয়ো না। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৮৪৫)

মুসল্লিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করা

তাওয়াফকারীরা ছাড়া অন্যদের জন্য সুতরাবিহীন মুসল্লিদের সামনে দিয়ে অতিক্রম করা নিষিদ্ধ। কিন্তু হারামাইনে ব্যাপকভাবে সবাইকেই মুসল্লিদের সামনে দিয়ে চলতে দেখা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যদি নামাজের সামনে দিয়ে অতিক্রমকারী জানত যে এটি তার জন্য কত ক্ষতিকর তাহলে সে চল্লিশ দিন বা মাস কিংবা বছর (বর্ণনাকারীর সন্দেহ) দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করত।’ (বুখারি : হাদিস ৫১০)

শুধু বাইতুল্লাহর তাওয়াফকারীরা ওই বিধান থেকে ভিন্ন। এ ভিন্নতা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। তাই শুধু তাওয়াফকারীর জন্য নামাজিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করা জায়েজ। মুত্তালিব ইবনে আবি ওয়াদাআ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে মসজিদে হারামের বনি সাহম দরজার পাশে নামাজ পড়তে দেখেছিলেন, যে অবস্থায় তাওয়াফকারীরা তাঁর সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করছিল। (আবু দাউদ, হাদিস : ২০১৬, শরহু মুশকিলিল আসার, হাদিস : ২৬০৭)

ইমাম তহাবি (রহ.) লিখেন, এ হাদিসে তাওয়াফকারীদের জন্য নামাজিদের সামনে দিয়ে সুতরাবিহীন অতিক্রম করার বৈধতা প্রমাণিত। এর কারণ হচ্ছে, তাওয়াফকারীদের সমস্যা ও জটিলতা থেকে বাঁচানো, তা না হলে মসজিদে হারামের মুসল্লি ও তাওয়াফকারীরা জটিলতায় পড়বেন। (শরহু মুশকিলিল আসার ৭/২৩, ২৭)

কিন্তু তাই বলে তাওয়াফকারী ছাড়া অন্যদের জন্যও এটি বৈধ হবে না। কেননা অন্যদের ক্ষেত্রে ওই সমস্যা নেই।

সেলফি ও ছবি তোলার হিড়িক

আজকাল হজের সফরে সর্বত্র সেলফি ও ছবি তোলার হিড়িক চলছে। বাইতুল্লাহকে পেছনে রেখে তাওয়াফ ও ইবাদত অবস্থায় অসংখ্য সেলফি তোলা হচ্ছে। এতে ইবাদতের নিমগ্নতা ও আত্মনিবেদন নষ্ট হয়। আল্লাহর ভয়ভীতি ও ভালোবাসা সব হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের ছবি-ভিডিওর নিমগ্নতার মধ্যে। অথচ ছবির নিষিদ্ধতার ব্যাপারে ইসলামে কঠোর বিধান রয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমি নবী করিম (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘নিশ্চয়ই কিয়ামত-দিবসে ছবি ও প্রতিকৃতি তৈরিকারী সবচেয়ে কঠিন শাস্তিপ্রাপ্ত হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৫০)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা