শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

ইসলামে জীবিকা নির্বাহের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কিছু মানুষের ধারণা এই যে সাহাবায়ে কিরাম শুধু আল্লাহর দ্বিনের জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং জীবিকা নির্বাহের সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। কিন্তু বাস্তবতা এমন নয়। নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তাঁদের জীবন আল্লাহর দ্বিন প্রতিষ্ঠায় উৎসর্গ করেছিলেন আবার একই সঙ্গে তাঁরা জীবিকা নির্বাহের কাজেও নিয়োজিত ছিলেন।

মক্কার সাহাবায়ে কিরাম (রা.) বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন এবং মদিনার সাহাবিরা বেশির ভাগ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা তুলে ধরা হলো—

প্রহরী

এমন কয়েকজন সাহাবির নাম উল্লেখ করা হলো যাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হেফাজতের উদ্দেশ্যে প্রহরীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

১. মক্কায় যখন রাসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদের কাছে নামাজ আদায় করতেন, তখন ওমর (রা.) তাঁর নামাজ শেষ না করা পর্যন্ত তরবারি হাতে নিয়ে পাহারা দিতেন। (আল ইলাল, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

২. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করেছেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৭৩১)

৩. সাদ বিন মুআজ (রা.) বদর যুদ্ধের সময় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অস্থায়ী বাসস্থান পাহারা দিয়েছিলেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৫৬)

৪. আবু আইয়ুব আনসারী (রা.) খাইবার যুদ্ধের পর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তাঁবুর বাইরে পাহারা দিতেন। এমনকি তিনি বনি কুরাইজার যুদ্ধেও পাহারার দায়িত্ব পালন করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৫৭-৪৬৩)

পশু পালক (রাখাল)

মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উট চরাতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৬৬)

চিঠি লেখক

জায়েদ বিন সাবিত (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মুখপাত্র, অর্থাৎ তিনি বিভিন্ন বাদশাহকে চিঠি লিখতেন এবং সেই রাজাদের পাঠানো চিঠির জবাবও লিখতেন। মহানবী (সা.)-এর নির্দেশে জায়েদ (রা.) ১৭ দিনে সিরিয়াক ভাষা শিখেছিলেন। তিনি ফারসি, রোমান, কপটিক ও আবিসিনীয় ভাষা জানতেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-২১৮)

কালেক্টর (জাকাত আদায়কারী)

রাসুলুল্লাহ (সা.) অনেক সাহাবিকে মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায়ের জন্য পাঠিয়েছিলেন।

১. উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৭৭)

২. খালিদ বিন সাঈদ (রা.) বনু জুবাইদা গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২৯৬)

৩. মুআজ বিন জাবাল (রা.) ইয়েমেনে গভর্নর হয়ে জাকাত, জিজিয়া, রক্তপণ আদায় করতেন। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস : ৬২৩)

৪. উবাই বিন কাব (রা.) জাকাত আদায়কারী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৫৮৩)

৫. আদি বিন হাতেম (রা.) কয়েকটি নির্দিষ্ট গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৪৩)

চিকিৎসক ও ডাক্তার

১. হারিস বিন কালাদাহ (রা.) অত্যন্ত দক্ষ চিকিৎসক ছিলেন এবং তাঁকে ‘তাবিব আল-আরব’ (আরবের ডাক্তার) বলা হতো। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৭১)

২. রিফাআহ বিন ইয়াসরিবি (রা.) রাসুল (সা.)-এর যুগে প্রসিদ্ধ একজন ডাক্তার ও সার্জন ছিলেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৬৮)

কবিরাজ

১. আবু সাঈদ আল খুদরি (রা.) এক গোত্রপ্রধানকে সাপে কামড়ালে সুরা ফাতিহার মাধ্যমে ঝাড়ফুঁক করেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৩৬)

২. ইলাকাহ বিন সুহার (রা.) ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোজগার করেছেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৮৯৬)

হিজামাকারী

১. আবু তাইবা আল হাজ্জাম (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন তথা শিঙা লাগিয়েছেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে দুই সা শস্য দান করেছিলেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৬)

২. সালিম বিন আবি সালিম আল হাজ্জাম (রা.) মহানবী (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৪১)

৩. ইয়াসার আবু হিন্দ আল হাজ্জাম (রা.) শিঙা লাগাতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৪৪৭)

গোরখনক

১.  আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) সিন্দুকি কবর (যেভাবে সাধারণত আমাদের দেশে কবর তৈরি করা হয়) খনন করতেন।

২. আবু তালহা আল আনসারী (রা.) মদিনায় বগলি কবর খনন করতেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৩৯)

শ্রমিক বা মজদুর

১. আবু মাসউদ (রা.) বাজারে গিয়ে বোঝা বহন করতেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২৫২৯)

আবু হুরায়রা (রা.) ছিলেন বুশরা বিনতে গাজওয়ানের মজদুর (শ্রমিক), পরে আবু হুরায়রা (রা.) তাঁকে বিয়ে করেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫৩৭)

২. আবু আকিল (রা.) দুই সা খেজুরের বিনিময়ে পিঠে (অন্য স্থানে) পানি বহন করে নিয়ে যেতেন। এক সা খেজুর তাঁর পরিবারের জন্য রাখতেন এবং এক সা খেজুর দান-খয়রাত করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৭৯)

রাজমিস্ত্রি

১. রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মসজিদে কুবা ও মসজিদে নববী নির্মাণ করেছেন। ইতিহাসে মসজিদে কুবা হলো সর্বপ্রথম মসজিদ, যা নবী (সা.) প্রতিষ্ঠা করেছেন।

২. তালক বিন আলী ও আবু আলী (রা.)-ও অন্য সাহাবায়ে কিরামের সঙ্গে মসজিদুল হারাম নির্মাণে অংশ নিয়েছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৩৮)

৩. ইসলামী যুগের প্রথম স্থপতি ছিলেন আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২১)

লেদার ক্লিনার

হারিস ইবনে সাবিরা (রা.) ছিলেন ট্যানার। (অর্থাৎ চামড়া পরিষ্কার করতেন)।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২৩)

কামার

১. আবু ইউসুফ বারা বিন আওস (রা.) ছিলেন ইব্রাহিম বিন মুহাম্মদ (সা.)-এর পালক পিতা। তিনি কামারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-১৯৭)

২. খাব্বাব (রা.) জাহেলি যুগে একজন কামার ছিলেন। তিনি তলোয়ার ইত্যাদি তৈরি করতেন।

(আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৬১)

বর্তন খোদাইকারী

আবু রাফি (রা.) হাঁড়ি খোদাই করতেন। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আজাদকৃত গোলাম ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪০১, তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১২)

কাঠমিস্ত্রি

যুদ্ধের সময় মহানবী (সা.) মানজানিকের (Catapult) সাহায্যে পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন। আর মানজানিক নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তৈরি করেছেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১১)

দর্জি

উসমান বিন তালহা (রা.), যাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) বাইতুল্লাহর চাবি দিয়েছিলেন। তিনি দর্জির কাজ করতেন।

(আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৭৭৫)

কাঠুরিয়া

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারো পক্ষে এক বোঝা লাকড়ি সংগ্রহ করে পিঠে বহন করে নেওয়া কারো কাছে চাওয়ার চেয়ে উত্তম। কেউ দিতেও পারে, নাও দিতে পারে।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৭৪)

খেজুর বিক্রেতা

নাবহান আত তাম্মার (রা.), যিনি মদিনায় খেজুর বিক্রি করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪১৮)

শস্য বিক্রেতা

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : যে ব্যক্তি শস্য ক্রয় করে, সে যেন তা গ্রহণ করার আগে (অন্যের কাছে) না বিক্রি করে।

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৮৪৫)

তীর কেস ও ধনুক বিক্রেতা

হিমাস বিন আমর আল লাইসি (রা.) তীর কেস ও ধনুক বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৫৩)

ক্রীতদাস বিক্রেতা

আবুল জুয়াইজিয়াহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে ক্রীতদাস বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৬৬)

সবজি বিক্রেতা

আবু শাইবা আল খুদরি (রা.) সবজি বিক্রি করতেন।

(উসদুল গাবাহ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

আতর বিক্রেতা

ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, আমি যদি ব্যবসায়ী হতাম, তাহলে আমি আতরের ব্যবসা করতাম। কারণ তা থেকে যদি মুনাফা না-ও হতো, তবে আমি এর সুগন্ধি পেতাম।

(আত তামসিল ওয়াল মুহাদারাহ, পৃষ্ঠা-২৮৬)

বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ

আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।

(আল আকদুল ফারিদ, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৯)

বিলাল (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোষাধ্যক্ষ। তবে ইতিহাসবেত্তারা বলেন, তিনি আবু বকর (রা.)-এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১১২, আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২৬)

আবু বকর সিদ্দিক ও ওমর (রা.) উভয়েই নিজ নিজ খিলাফতকালে মুয়াইকিব (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮১)

আবদুল্লাহ ইবনে আরকাম (রা.) ওমর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন এবং উসমান (রা.)-এর খিলাফতকালেও তিনি দুই বছর বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, তারপর তিনি পদত্যাগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৫১৬)

ওমর (রা.) তাঁর খিলাফতকালে ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ইরাকে পাঠান ইরাকবাসীর নামাজে ইমামতি করার জন্য; তাদের দ্বিনের বিধি-বিধান শিক্ষা দিতে এবং তাদের অর্থ দপ্তরের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে। (আল আমওয়াল, পৃষ্ঠা-৪৬)

উসমান ইবনে আফফান (রা.) জায়েদ ইবনে সাবিত (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২২)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
সর্বশেষ খবর
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

এই মাত্র | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ