শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, বুধবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা

ইসলামে জীবিকা নির্বাহের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কিছু মানুষের ধারণা এই যে সাহাবায়ে কিরাম শুধু আল্লাহর দ্বিনের জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এবং জীবিকা নির্বাহের সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। কিন্তু বাস্তবতা এমন নয়। নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তাঁদের জীবন আল্লাহর দ্বিন প্রতিষ্ঠায় উৎসর্গ করেছিলেন আবার একই সঙ্গে তাঁরা জীবিকা নির্বাহের কাজেও নিয়োজিত ছিলেন।

মক্কার সাহাবায়ে কিরাম (রা.) বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন এবং মদিনার সাহাবিরা বেশির ভাগ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। নবীযুগে সাহাবায়ে কিরামের বিভিন্ন পেশা তুলে ধরা হলো—

প্রহরী

এমন কয়েকজন সাহাবির নাম উল্লেখ করা হলো যাঁরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হেফাজতের উদ্দেশ্যে প্রহরীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

১. মক্কায় যখন রাসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদের কাছে নামাজ আদায় করতেন, তখন ওমর (রা.) তাঁর নামাজ শেষ না করা পর্যন্ত তরবারি হাতে নিয়ে পাহারা দিতেন। (আল ইলাল, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

২. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করেছেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৭৩১)

৩. সাদ বিন মুআজ (রা.) বদর যুদ্ধের সময় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অস্থায়ী বাসস্থান পাহারা দিয়েছিলেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৫৬)

৪. আবু আইয়ুব আনসারী (রা.) খাইবার যুদ্ধের পর রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর তাঁবুর বাইরে পাহারা দিতেন। এমনকি তিনি বনি কুরাইজার যুদ্ধেও পাহারার দায়িত্ব পালন করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৫৭-৪৬৩)

পশু পালক (রাখাল)

মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর উট চরাতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৪৬৬)

চিঠি লেখক

জায়েদ বিন সাবিত (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মুখপাত্র, অর্থাৎ তিনি বিভিন্ন বাদশাহকে চিঠি লিখতেন এবং সেই রাজাদের পাঠানো চিঠির জবাবও লিখতেন। মহানবী (সা.)-এর নির্দেশে জায়েদ (রা.) ১৭ দিনে সিরিয়াক ভাষা শিখেছিলেন। তিনি ফারসি, রোমান, কপটিক ও আবিসিনীয় ভাষা জানতেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-২১৮)

কালেক্টর (জাকাত আদায়কারী)

রাসুলুল্লাহ (সা.) অনেক সাহাবিকে মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায়ের জন্য পাঠিয়েছিলেন।

১. উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৭৭)

২. খালিদ বিন সাঈদ (রা.) বনু জুবাইদা গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন। (আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২৯৬)

৩. মুআজ বিন জাবাল (রা.) ইয়েমেনে গভর্নর হয়ে জাকাত, জিজিয়া, রক্তপণ আদায় করতেন। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস : ৬২৩)

৪. উবাই বিন কাব (রা.) জাকাত আদায়কারী হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ১৫৮৩)

৫. আদি বিন হাতেম (রা.) কয়েকটি নির্দিষ্ট গোত্রের মানুষের কাছ থেকে জাকাত আদায় করতেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৫৪৩)

চিকিৎসক ও ডাক্তার

১. হারিস বিন কালাদাহ (রা.) অত্যন্ত দক্ষ চিকিৎসক ছিলেন এবং তাঁকে ‘তাবিব আল-আরব’ (আরবের ডাক্তার) বলা হতো। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৭১)

২. রিফাআহ বিন ইয়াসরিবি (রা.) রাসুল (সা.)-এর যুগে প্রসিদ্ধ একজন ডাক্তার ও সার্জন ছিলেন।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬৬৮)

কবিরাজ

১. আবু সাঈদ আল খুদরি (রা.) এক গোত্রপ্রধানকে সাপে কামড়ালে সুরা ফাতিহার মাধ্যমে ঝাড়ফুঁক করেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৩৬)

২. ইলাকাহ বিন সুহার (রা.) ঝাড়ফুঁক দিয়ে রোজগার করেছেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৮৯৬)

হিজামাকারী

১. আবু তাইবা আল হাজ্জাম (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন তথা শিঙা লাগিয়েছেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে দুই সা শস্য দান করেছিলেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৬৯৬)

২. সালিম বিন আবি সালিম আল হাজ্জাম (রা.) মহানবী (সা.)-এর হিজামা করেছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৪১)

৩. ইয়াসার আবু হিন্দ আল হাজ্জাম (রা.) শিঙা লাগাতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৪৪৭)

গোরখনক

১.  আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) সিন্দুকি কবর (যেভাবে সাধারণত আমাদের দেশে কবর তৈরি করা হয়) খনন করতেন।

২. আবু তালহা আল আনসারী (রা.) মদিনায় বগলি কবর খনন করতেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ৩৯)

শ্রমিক বা মজদুর

১. আবু মাসউদ (রা.) বাজারে গিয়ে বোঝা বহন করতেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২৫২৯)

আবু হুরায়রা (রা.) ছিলেন বুশরা বিনতে গাজওয়ানের মজদুর (শ্রমিক), পরে আবু হুরায়রা (রা.) তাঁকে বিয়ে করেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫৩৭)

২. আবু আকিল (রা.) দুই সা খেজুরের বিনিময়ে পিঠে (অন্য স্থানে) পানি বহন করে নিয়ে যেতেন। এক সা খেজুর তাঁর পরিবারের জন্য রাখতেন এবং এক সা খেজুর দান-খয়রাত করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৭৯)

রাজমিস্ত্রি

১. রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মসজিদে কুবা ও মসজিদে নববী নির্মাণ করেছেন। ইতিহাসে মসজিদে কুবা হলো সর্বপ্রথম মসজিদ, যা নবী (সা.) প্রতিষ্ঠা করেছেন।

২. তালক বিন আলী ও আবু আলী (রা.)-ও অন্য সাহাবায়ে কিরামের সঙ্গে মসজিদুল হারাম নির্মাণে অংশ নিয়েছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৩৮)

৩. ইসলামী যুগের প্রথম স্থপতি ছিলেন আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২১)

লেদার ক্লিনার

হারিস ইবনে সাবিরা (রা.) ছিলেন ট্যানার। (অর্থাৎ চামড়া পরিষ্কার করতেন)।

(তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭২৩)

কামার

১. আবু ইউসুফ বারা বিন আওস (রা.) ছিলেন ইব্রাহিম বিন মুহাম্মদ (সা.)-এর পালক পিতা। তিনি কামারের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-১৯৭)

২. খাব্বাব (রা.) জাহেলি যুগে একজন কামার ছিলেন। তিনি তলোয়ার ইত্যাদি তৈরি করতেন।

(আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৬১)

বর্তন খোদাইকারী

আবু রাফি (রা.) হাঁড়ি খোদাই করতেন। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আজাদকৃত গোলাম ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪০১, তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১২)

কাঠমিস্ত্রি

যুদ্ধের সময় মহানবী (সা.) মানজানিকের (Catapult) সাহায্যে পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন। আর মানজানিক নিঃসন্দেহে সাহাবায়ে কিরাম তৈরি করেছেন। (তাখরিজুদ দালালাতিস সামইয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৭১১)

দর্জি

উসমান বিন তালহা (রা.), যাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) বাইতুল্লাহর চাবি দিয়েছিলেন। তিনি দর্জির কাজ করতেন।

(আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৭৭৫)

কাঠুরিয়া

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কারো পক্ষে এক বোঝা লাকড়ি সংগ্রহ করে পিঠে বহন করে নেওয়া কারো কাছে চাওয়ার চেয়ে উত্তম। কেউ দিতেও পারে, নাও দিতে পারে।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৭৪)

খেজুর বিক্রেতা

নাবহান আত তাম্মার (রা.), যিনি মদিনায় খেজুর বিক্রি করতেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-৪১৮)

শস্য বিক্রেতা

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : যে ব্যক্তি শস্য ক্রয় করে, সে যেন তা গ্রহণ করার আগে (অন্যের কাছে) না বিক্রি করে।

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৮৪৫)

তীর কেস ও ধনুক বিক্রেতা

হিমাস বিন আমর আল লাইসি (রা.) তীর কেস ও ধনুক বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৫৩)

ক্রীতদাস বিক্রেতা

আবুল জুয়াইজিয়াহ (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর যুগে ক্রীতদাস বিক্রি করতেন।

(আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৬৬)

সবজি বিক্রেতা

আবু শাইবা আল খুদরি (রা.) সবজি বিক্রি করতেন।

(উসদুল গাবাহ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩২)

আতর বিক্রেতা

ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, আমি যদি ব্যবসায়ী হতাম, তাহলে আমি আতরের ব্যবসা করতাম। কারণ তা থেকে যদি মুনাফা না-ও হতো, তবে আমি এর সুগন্ধি পেতাম।

(আত তামসিল ওয়াল মুহাদারাহ, পৃষ্ঠা-২৮৬)

বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ

আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রা.) আবু বকর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।

(আল আকদুল ফারিদ, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৯)

বিলাল (রা.) ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোষাধ্যক্ষ। তবে ইতিহাসবেত্তারা বলেন, তিনি আবু বকর (রা.)-এর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১১২, আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২৬)

আবু বকর সিদ্দিক ও ওমর (রা.) উভয়েই নিজ নিজ খিলাফতকালে মুয়াইকিব (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮১)

আবদুল্লাহ ইবনে আরকাম (রা.) ওমর (রা.)-এর খিলাফতকালে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন এবং উসমান (রা.)-এর খিলাফতকালেও তিনি দুই বছর বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, তারপর তিনি পদত্যাগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৫১৬)

ওমর (রা.) তাঁর খিলাফতকালে ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ইরাকে পাঠান ইরাকবাসীর নামাজে ইমামতি করার জন্য; তাদের দ্বিনের বিধি-বিধান শিক্ষা দিতে এবং তাদের অর্থ দপ্তরের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে। (আল আমওয়াল, পৃষ্ঠা-৪৬)

উসমান ইবনে আফফান (রা.) জায়েদ ইবনে সাবিত (রা.)-কে বাইতুল মালের কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ করেন। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩২২)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম