শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩৭, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪

ভারতবর্ষে সাহাবায়ে কেরামের আগমন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভারতবর্ষে সাহাবায়ে কেরামের আগমন

২৪ হিজরির ১লা মহররম ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ফারুক (রা.)-এর শাহাদাতের পর তৃতীয় খলিফা উসমান বিন আফফান (রা.) নির্বাচিত হন। ৩৫ হিজরির ১৮ই জিলহজে উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। তাঁর খিলাফতের মেয়াদ ছিল ১২ বছর। তাঁর খিলাফতকালে সাম্রাজ্যের ইসলামী সীমানা যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। উসমানীয় যুগে ৪ জন সাহাবির নাম পাওয়া যায়, যারা ভারতবর্ষ পরিদর্শন করেছিলেন। তাঁদের নাম এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো-

উবাইদুল্লাহ বিন মামার আত তাইমি (রা.) আবু মুয়াজ উবাইদুল্লাহ বিন মামার বিন উসমান বিন আমর বিন কাব বিন সাদ বিন তাইম বিন মাররাহ কুরশী ছিলেন কুরাইশদের একটি বিখ্যাত শাখা বনু তাইমের অন্তর্ভুক্ত। ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-ও এই শাখার অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। বংশপরম্পরায় আমরের কাছে এসে তারা উভয়েই মিলিত হয় এবং তারা বংশীয় সূত্রে একে-অন্যের ভাই। উবায়দুল্লাহ (রা.)-কে সবচেয়ে কম সাহাবিদের মধ্যে গণ্য করা হয়। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৩৩৫; চাচনামা, পৃষ্ঠা ৪২০)

তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনার গৌরবও অর্জন করেছেন। তিনি আরব বিশ্বের বহির্গত অনারবি দেশগুলোতে যুদ্ধের ময়দানে গৌরবোজ্জ্বল অবদান রেখেছেন।

উসমান (রা.) উবাইদুল্লাহ বিন মামার (রা.)-কে মাকরান অভিযানের সেনাপতি হিসেবে পাঠান, যেখানে তিনি গৌরবময় বিজয় অর্জন করেন। আল্লামা তাবারীর রেওয়ায়েত অনুযায়ী, উবাইদুল্লাহ (রা.) তাঁর সৈন্যবাহিনী নিয়ে শত্রুকে নিশ্চিহ্ন করে এগিয়ে যান এবং ‘নাহার’ নামক স্থানে পৌঁছান। তারপর তাঁকে পারস্যের শাসক নিযুক্ত করা হয়। ২৯ হিজরিতে ইস্তাখার (Estakhr, Iran) নামক স্থানে এই মহান সাহাবি শাহাদাত বরণ করেন। একটি রেওয়ায়েত অনুযায়ী শাহাদাতের সময় তাঁর বয়স ছিল ২৯ বছর এবং অন্য রেওয়ায়েত অনুযায়ী তাঁর বয়স ছিল ৪০ বছর। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, পৃষ্ঠা ১০১৩; উসদুল গাবাহ, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা- ৫২৬; খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৩-২৫৫)

উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.) উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.)-এর ইতিহাস আল্লামা তাবারী ‘তারিখে তাবারী’ এবং আল্লামা ইবনে আসির ‘আল কামিল’ গ্রন্থে ২৯ হিজরির ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যার ভিত্তিতে উসমান (রা.) তাঁকে খোরাসানের শাসক নিযুক্ত করেন। অতঃপর তিনি খোরাসান থেকে ফারগানা পর্যন্ত সমগ্র অঞ্চল জয় করেন। এরপর হজরত উসমান (রা.) যখন উবাইদুল্লাহ বিন মামার আত তাইমি (রা.)-কে মাকরান থেকে পারস্যে স্থানান্তরিত করেন, তখন তিনি তাঁর জায়গায় উমাইর (রা.)-কে মাকরানের গভর্নর করেন। আর সম্ভবত উবাইদুল্লাহ (রা.) যখন ইস্তাখার নামক স্থানে শহীদ হন, তখন তাঁর স্থলে উমাইর (রা.)-কে পারস্যের শাসক করা হয়। সুতরাং উসমান (রা.) শাহাদাতের সময় হজরত উমাইর (রা.) ছিলেন পারস্যের শাসক। কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.) লিখেছেন: ‘তারিখে তাবারি এবং আল কামিল গ্রন্থে বেশ কয়েকটি স্থানে এই নামটি একইভাবে এসেছে, তবে আমি ইতিহাস এবং রিজালশাস্ত্রের বইয়ে উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.)-এর নামে কোনো সাহাবির নাম উল্লেখ পাইনি। ধারণা করা হয়, এই সাহাবি হলেন উমাইর বিন সাদ বিন উবাইদ বিন নুমান বিন কায়েস বিন আমর বিন আওফ বিন মালিক আল আনসারি আল আওসি (রা.)। যাঁর পিতামহের নাম কিছু আলেম শহীদ বিন আমর বলে উল্লেখ করেছেন। (খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৯)

এটি কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.)-এর অনুমান মাত্র আর এর ওপর ভিত্তি করে তিনি উমাইর বিন সাদ (রা.)-এর ঘটনা বর্ণনা করেছেন। কিন্তু যে ব্যক্তি তবাকাতে সাহাবা ও রিজালের গ্রন্থগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখেন তিনি ভালো করেই জানেন যে একই নামের অনেক সাহাবা ছিলেন। তাই কোনো প্রমাণ ছাড়াই এ অনুমান সঠিক নয়, অথচ উমাইর বিন সাদ (রা.)-এর জীবনীতে খোরাসান ও মাকরান ইত্যাদির কোনো বর্ণনা নেই।

হাফেজ ইবনে হাজার আশকালানি (রহ.) সাহাবাদের পরিচিত সম্পর্কে একটি নীতি বর্ণনা করেছেন : শুধুমাত্র সাহাবায়ে কেরামদের গাজওয়াতে শাসক নিযুক্ত করা হত। যে কেউ যদি ফিতনায়ে রিদ্দাহ (ধর্মত্যাগ) এবং ইসলামের বিজয় সংক্রান্ত ইতিহাস পড়েন তাহলে এমন অনেক সাহাবি পাবেন। আর তিনি হলেন সেই সাহাবি যিনি প্রথম শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত (অর্থাত্ যিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দর্শন লাভের ও হাদিস বর্ণনার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন)। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৬১)

এটিই মূল নীতি যার ভিত্তিতে কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.) উমাইর বিন উসমান (রা.)-কে সাহাবিদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। (চাচনামা, পৃষ্ঠা ৪২০, খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৮-২৬০)

মুজাশি বিন মাসউদ আস সুলামি (রা.) মুজাশি বিন মাসউদ আস সুলামি (রা.) হলেন একজন বিখ্যাত সাহাবি, যার রেওয়ায়েত সহিহাইন (বুখারি ও মুসলিম), মুসনাদে আহমাদ ও অন্য হাদিসের গ্রন্থে পাওয়া যায়। তিনি ছিলেন আরব জাহিলিয়াতের সবচেয়ে বিখ্যাত কবি ইমরুল কায়সের বংশধরদের একজন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ও তাঁর ভাই মুজালিদ (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন। মুজাশি (রা.) বলেন, আমি এবং আমার ভাই উভয়েই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর খেদমতে হাজির হয়ে বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদেরকে হিজরতের উপর বায়আত নিন।’ তখন আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘হিজরত তো হিজরতকারীগণের জন্য অতীত হয়ে গেছে।’ আমি বললাম, ‘তাহলে আপনি আমাদের কিসের উপর বায়আত নেবেন?’ আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘ইসলাম ও জিহাদের ওপর।’ (সহিহ বুখারী, হাদিস ২৯৬২) 
মুজাশি (রা.) তাঁর পুরো জীবন ইসলামের সেবায় অতিবাহিত করেছেন। ফারুকী ও উসমানীয় যুগের বিজয়ে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। (তাহজিবুল কামাল ফি আসমাইর রিজাল, খণ্ড ২৭, পৃষ্ঠা ২১৬; আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, পৃষ্ঠা ১৪৫৭)

আবদুর রহমান বিন সামুরা আল কুরাশী (রা.) আবদুর রহমান বিন সামুরা বিন হাবিব বিন আবদে শামস বিন আবদে মানাফ (রা.) ছিলেন কুরাইশদের একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি। বংশপরম্পরায় আবদে মানাফের কাছে এসে তাঁর বংশ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে মিলিত হয়। সে অর্থে তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বংশীয় ভাই। তিনি মক্কা বিজয়ের সময় ইসলাম গ্রহণ করেন। ইসলাম গ্রহণের সময় তাঁর নাম ছিল আবদুল কাবা বা আবদুল কালাল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর নাম রাখেন আবদুর রহমান। তিনি রাসুল (সা.)-এর সাথে মুতা ও তাবুকের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ইরাক ও পারস্য বিজয়ে অংশগ্রহণ করেন। খোরাসান ও সাজিস্তানের অভিযানে বহুবার তিনি অংশগ্রহণ করেন। ২৩ হিজরিতে তিনি সাজিস্তানের গভর্নর নিযুক্ত হন এবং উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের সময় পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ৪২ হিজরিতে আবদুল্লাহ ইবনে আমের (রা.) পুনরায় তাঁকে অভিযানের জন্য সাজিস্তানে পাঠান। সে সময় তিনি ভারতের অনেক এলাকা জয় করেন।

ফুতুহুল বুলদানের বর্ণনা মতে, তিনি জারঞ্জ (Zaranj-Afghanistan) নামক স্থানে কাফেরদের ঈদের দিন মারজুবানকে (ইরানী সর্দার) তার প্রাসাদে ঘেরাও করেন। অতঃপর মারজুবান বিশ লাখ দিরহাম এবং দুই হাজার ওয়াসাইফের (দাসী) উপর সন্ধি করে। এরপর ইবনে সামুরা (রা.) ভারতের সে অঞ্চল যা জারঞ্জ ও কিশের মধ্যবর্তী এবং রুখজ (Arachosia) ও দাওয়ার প্রদেশের (ইয়েমেন) মধ্যবর্তী অঞ্চল জয় করেন। দাওয়ার প্রদেশে পৌঁছে সেখানকার বাসিন্দাদের জাবাল আল-জাওয়ারে (Jabal az Zawr-Yemen) অবরোধ করেন। অতঃপর তারা নিরাপত্তা এবং সন্ধি স্থাপন করে নেয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আট হাজার মুসলমান। গনিমতের মাল ভাগ করা হলে প্রত্যেকে চার হাজার (দিরহাম) পান। (ফুতুহুল বুলদান, পৃষ্ঠা ৫৫৫)

আবদুর রহমান বিন সামুরা (রা.) ভারতের অনেক এলাকা জয় করেন। শেষ যুগে তিনি বসরায় চলে আসেন এবং এখানেই ৫০ বা ৫১ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন। (তাহজিবুল কামাল ফি আসমাইর রিজাল, খণ্ড ১৭, পৃষ্ঠা ১৫৭; ফুতুহুল বুলদান, পৃষ্ঠা ৫৫৮)

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

মা
মা

সাহিত্য

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে