শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩৭, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪

ভারতবর্ষে সাহাবায়ে কেরামের আগমন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভারতবর্ষে সাহাবায়ে কেরামের আগমন

২৪ হিজরির ১লা মহররম ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ফারুক (রা.)-এর শাহাদাতের পর তৃতীয় খলিফা উসমান বিন আফফান (রা.) নির্বাচিত হন। ৩৫ হিজরির ১৮ই জিলহজে উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। তাঁর খিলাফতের মেয়াদ ছিল ১২ বছর। তাঁর খিলাফতকালে সাম্রাজ্যের ইসলামী সীমানা যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। উসমানীয় যুগে ৪ জন সাহাবির নাম পাওয়া যায়, যারা ভারতবর্ষ পরিদর্শন করেছিলেন। তাঁদের নাম এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো-

উবাইদুল্লাহ বিন মামার আত তাইমি (রা.) আবু মুয়াজ উবাইদুল্লাহ বিন মামার বিন উসমান বিন আমর বিন কাব বিন সাদ বিন তাইম বিন মাররাহ কুরশী ছিলেন কুরাইশদের একটি বিখ্যাত শাখা বনু তাইমের অন্তর্ভুক্ত। ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-ও এই শাখার অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। বংশপরম্পরায় আমরের কাছে এসে তারা উভয়েই মিলিত হয় এবং তারা বংশীয় সূত্রে একে-অন্যের ভাই। উবায়দুল্লাহ (রা.)-কে সবচেয়ে কম সাহাবিদের মধ্যে গণ্য করা হয়। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৩৩৫; চাচনামা, পৃষ্ঠা ৪২০)

তিনি রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে হাদিস বর্ণনার গৌরবও অর্জন করেছেন। তিনি আরব বিশ্বের বহির্গত অনারবি দেশগুলোতে যুদ্ধের ময়দানে গৌরবোজ্জ্বল অবদান রেখেছেন।

উসমান (রা.) উবাইদুল্লাহ বিন মামার (রা.)-কে মাকরান অভিযানের সেনাপতি হিসেবে পাঠান, যেখানে তিনি গৌরবময় বিজয় অর্জন করেন। আল্লামা তাবারীর রেওয়ায়েত অনুযায়ী, উবাইদুল্লাহ (রা.) তাঁর সৈন্যবাহিনী নিয়ে শত্রুকে নিশ্চিহ্ন করে এগিয়ে যান এবং ‘নাহার’ নামক স্থানে পৌঁছান। তারপর তাঁকে পারস্যের শাসক নিযুক্ত করা হয়। ২৯ হিজরিতে ইস্তাখার (Estakhr, Iran) নামক স্থানে এই মহান সাহাবি শাহাদাত বরণ করেন। একটি রেওয়ায়েত অনুযায়ী শাহাদাতের সময় তাঁর বয়স ছিল ২৯ বছর এবং অন্য রেওয়ায়েত অনুযায়ী তাঁর বয়স ছিল ৪০ বছর। (আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, পৃষ্ঠা ১০১৩; উসদুল গাবাহ, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা- ৫২৬; খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৩-২৫৫)

উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.) উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.)-এর ইতিহাস আল্লামা তাবারী ‘তারিখে তাবারী’ এবং আল্লামা ইবনে আসির ‘আল কামিল’ গ্রন্থে ২৯ হিজরির ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যার ভিত্তিতে উসমান (রা.) তাঁকে খোরাসানের শাসক নিযুক্ত করেন। অতঃপর তিনি খোরাসান থেকে ফারগানা পর্যন্ত সমগ্র অঞ্চল জয় করেন। এরপর হজরত উসমান (রা.) যখন উবাইদুল্লাহ বিন মামার আত তাইমি (রা.)-কে মাকরান থেকে পারস্যে স্থানান্তরিত করেন, তখন তিনি তাঁর জায়গায় উমাইর (রা.)-কে মাকরানের গভর্নর করেন। আর সম্ভবত উবাইদুল্লাহ (রা.) যখন ইস্তাখার নামক স্থানে শহীদ হন, তখন তাঁর স্থলে উমাইর (রা.)-কে পারস্যের শাসক করা হয়। সুতরাং উসমান (রা.) শাহাদাতের সময় হজরত উমাইর (রা.) ছিলেন পারস্যের শাসক। কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.) লিখেছেন: ‘তারিখে তাবারি এবং আল কামিল গ্রন্থে বেশ কয়েকটি স্থানে এই নামটি একইভাবে এসেছে, তবে আমি ইতিহাস এবং রিজালশাস্ত্রের বইয়ে উমাইর বিন উসমান বিন সাদ (রা.)-এর নামে কোনো সাহাবির নাম উল্লেখ পাইনি। ধারণা করা হয়, এই সাহাবি হলেন উমাইর বিন সাদ বিন উবাইদ বিন নুমান বিন কায়েস বিন আমর বিন আওফ বিন মালিক আল আনসারি আল আওসি (রা.)। যাঁর পিতামহের নাম কিছু আলেম শহীদ বিন আমর বলে উল্লেখ করেছেন। (খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৯)

এটি কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.)-এর অনুমান মাত্র আর এর ওপর ভিত্তি করে তিনি উমাইর বিন সাদ (রা.)-এর ঘটনা বর্ণনা করেছেন। কিন্তু যে ব্যক্তি তবাকাতে সাহাবা ও রিজালের গ্রন্থগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখেন তিনি ভালো করেই জানেন যে একই নামের অনেক সাহাবা ছিলেন। তাই কোনো প্রমাণ ছাড়াই এ অনুমান সঠিক নয়, অথচ উমাইর বিন সাদ (রা.)-এর জীবনীতে খোরাসান ও মাকরান ইত্যাদির কোনো বর্ণনা নেই।

হাফেজ ইবনে হাজার আশকালানি (রহ.) সাহাবাদের পরিচিত সম্পর্কে একটি নীতি বর্ণনা করেছেন : শুধুমাত্র সাহাবায়ে কেরামদের গাজওয়াতে শাসক নিযুক্ত করা হত। যে কেউ যদি ফিতনায়ে রিদ্দাহ (ধর্মত্যাগ) এবং ইসলামের বিজয় সংক্রান্ত ইতিহাস পড়েন তাহলে এমন অনেক সাহাবি পাবেন। আর তিনি হলেন সেই সাহাবি যিনি প্রথম শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত (অর্থাত্ যিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দর্শন লাভের ও হাদিস বর্ণনার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন)। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৬১)

এটিই মূল নীতি যার ভিত্তিতে কাজী আতহার মোবারকপুরী (রহ.) উমাইর বিন উসমান (রা.)-কে সাহাবিদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। (চাচনামা, পৃষ্ঠা ৪২০, খিলাফতে রাশেদাহ আওর হিন্দুস্তান, পৃষ্ঠা ২৫৮-২৬০)

মুজাশি বিন মাসউদ আস সুলামি (রা.) মুজাশি বিন মাসউদ আস সুলামি (রা.) হলেন একজন বিখ্যাত সাহাবি, যার রেওয়ায়েত সহিহাইন (বুখারি ও মুসলিম), মুসনাদে আহমাদ ও অন্য হাদিসের গ্রন্থে পাওয়া যায়। তিনি ছিলেন আরব জাহিলিয়াতের সবচেয়ে বিখ্যাত কবি ইমরুল কায়সের বংশধরদের একজন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ও তাঁর ভাই মুজালিদ (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন। মুজাশি (রা.) বলেন, আমি এবং আমার ভাই উভয়েই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর খেদমতে হাজির হয়ে বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদেরকে হিজরতের উপর বায়আত নিন।’ তখন আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘হিজরত তো হিজরতকারীগণের জন্য অতীত হয়ে গেছে।’ আমি বললাম, ‘তাহলে আপনি আমাদের কিসের উপর বায়আত নেবেন?’ আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘ইসলাম ও জিহাদের ওপর।’ (সহিহ বুখারী, হাদিস ২৯৬২) 
মুজাশি (রা.) তাঁর পুরো জীবন ইসলামের সেবায় অতিবাহিত করেছেন। ফারুকী ও উসমানীয় যুগের বিজয়ে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। (তাহজিবুল কামাল ফি আসমাইর রিজাল, খণ্ড ২৭, পৃষ্ঠা ২১৬; আল ইসতিয়াব ফি আসমাইল আসহাব, পৃষ্ঠা ১৪৫৭)

আবদুর রহমান বিন সামুরা আল কুরাশী (রা.) আবদুর রহমান বিন সামুরা বিন হাবিব বিন আবদে শামস বিন আবদে মানাফ (রা.) ছিলেন কুরাইশদের একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি। বংশপরম্পরায় আবদে মানাফের কাছে এসে তাঁর বংশ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে মিলিত হয়। সে অর্থে তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বংশীয় ভাই। তিনি মক্কা বিজয়ের সময় ইসলাম গ্রহণ করেন। ইসলাম গ্রহণের সময় তাঁর নাম ছিল আবদুল কাবা বা আবদুল কালাল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর নাম রাখেন আবদুর রহমান। তিনি রাসুল (সা.)-এর সাথে মুতা ও তাবুকের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ইরাক ও পারস্য বিজয়ে অংশগ্রহণ করেন। খোরাসান ও সাজিস্তানের অভিযানে বহুবার তিনি অংশগ্রহণ করেন। ২৩ হিজরিতে তিনি সাজিস্তানের গভর্নর নিযুক্ত হন এবং উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের সময় পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ৪২ হিজরিতে আবদুল্লাহ ইবনে আমের (রা.) পুনরায় তাঁকে অভিযানের জন্য সাজিস্তানে পাঠান। সে সময় তিনি ভারতের অনেক এলাকা জয় করেন।

ফুতুহুল বুলদানের বর্ণনা মতে, তিনি জারঞ্জ (Zaranj-Afghanistan) নামক স্থানে কাফেরদের ঈদের দিন মারজুবানকে (ইরানী সর্দার) তার প্রাসাদে ঘেরাও করেন। অতঃপর মারজুবান বিশ লাখ দিরহাম এবং দুই হাজার ওয়াসাইফের (দাসী) উপর সন্ধি করে। এরপর ইবনে সামুরা (রা.) ভারতের সে অঞ্চল যা জারঞ্জ ও কিশের মধ্যবর্তী এবং রুখজ (Arachosia) ও দাওয়ার প্রদেশের (ইয়েমেন) মধ্যবর্তী অঞ্চল জয় করেন। দাওয়ার প্রদেশে পৌঁছে সেখানকার বাসিন্দাদের জাবাল আল-জাওয়ারে (Jabal az Zawr-Yemen) অবরোধ করেন। অতঃপর তারা নিরাপত্তা এবং সন্ধি স্থাপন করে নেয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আট হাজার মুসলমান। গনিমতের মাল ভাগ করা হলে প্রত্যেকে চার হাজার (দিরহাম) পান। (ফুতুহুল বুলদান, পৃষ্ঠা ৫৫৫)

আবদুর রহমান বিন সামুরা (রা.) ভারতের অনেক এলাকা জয় করেন। শেষ যুগে তিনি বসরায় চলে আসেন এবং এখানেই ৫০ বা ৫১ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন। (তাহজিবুল কামাল ফি আসমাইর রিজাল, খণ্ড ১৭, পৃষ্ঠা ১৫৭; ফুতুহুল বুলদান, পৃষ্ঠা ৫৫৮)

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাজ্যের
বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাজ্যের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা : ফ্রান্স
৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা : ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন ৫ আগস্ট: প্রধান উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন ৫ আগস্ট: প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
রাজবাড়ীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবরে শ্রদ্ধা
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদদের কবরে শ্রদ্ধা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মোংলায় বিএনপির বিজয় র‍্যালি
ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মোংলায় বিএনপির বিজয় র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শত শত মানুষ বলছে, স্বাধীন হইলাম : ফারুকী
শত শত মানুষ বলছে, স্বাধীন হইলাম : ফারুকী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে জুলাই শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
গাজীপুরে জুলাই শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়দেবপুর রেল জংশনে ‘মুগ্ধ সুপেয় পানির কর্নার’ উদ্বোধন
জয়দেবপুর রেল জংশনে ‘মুগ্ধ সুপেয় পানির কর্নার’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উদযাপন
হবিগঞ্জে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি
কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সমতায় সিরিজ শেষ
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সমতায় সিরিজ শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা