শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৪, বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪

রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে জিনদের সাক্ষাৎ যেভাবে হয়েছিল

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে জিনদের সাক্ষাৎ যেভাবে হয়েছিল

মহানবী (সা.) শুধু মানবজাতির নবী ছিলেন না, বরং তিনি মানুষ ও জিন উভয় সম্প্রদায়ের জন্য প্রেরিত হয়েছিলেন। তিনি উভয় সম্প্রদায়ের কাছেই আল্লাহর বাণী পৌঁছে দিয়েছিলেন। পবিত্র কোরআনে জিনদের মধ্যে দ্বিনের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার বর্ণনা আছে।

জিনরাও আল্লাহর ইবাদত করে

মানুষের মতো জিনরাও মুকাল্লাফ তথা আল্লাহর নির্দেশপ্রাপ্ত। তাদের জন্য ঈমান আনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য করা আবশ্যক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)

যেহেতু মানবজাতির মতো জিন জাতিও আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্যের ব্যাপারে আদিষ্ট। তাই পরকালে তাদের কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহি করতে হবে এবং অবাধ্যতার জন্য শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি অবশ্যই জিন ও মানুষ উভয়ের মাধ্যমে জাহান্নামকে পূর্ণ করব।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ১১৯) অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি বহু জিন ও মানুষকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৭৯)

জিনদের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর সাক্ষাৎ

রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে জিনদের ছয়টি পৃথক সাক্ষাতের বর্ণনা পাওয়া যায়। যার মধ্যে দুইবার মক্কায়, তিনবার মদিনায় এবং একবার মদিনার বাইরে তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়।

পবিত্র কোরআনেও জিনদের সঙ্গে নবীজি (সা.)-এর সাক্ষাতের বর্ণনা পাওয়া যায়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘বলুন! আমার প্রতি ওহি অবতীর্ণ হয়েছে, জিনদের একটি দল মনোযোগ দিয়ে (কোরআন) শ্রবণ করেছে এবং বলেছে, আমরা এক বিস্ময়কর কোরআন শ্রবণ করেছি, যা সঠিক পথের নির্দেশ করে। ফলে আমরা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি। আমরা আমাদের প্রতিপালকের সঙ্গে কাউকে শরিক করব না।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ১-২) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, এক রাতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে না পেয়ে সাহাবায়ে কিরাম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।

তিনি ফিরে এসে বলেন, ‘আমার কাছে একদল জিন এসেছিল। আমি তাদের সঙ্গে যাই এবং তাদের সম্মুখে কোরআন তিলাওয়াত করি।’ অতঃপর নবী (সা.) আমাদের নিয়ে যান। আমাদেরকে তাদের চিহ্ন ও তাদের আগুনের চিহ্ন দেখান। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৫০)
সাহাবি কারা?

বেশির ভাগ আলেমরা বলেছেন, যাঁরা ঈমানের সঙ্গে মহানবী (সা.)-এর সাক্ষাৎ পেয়েছেন এবং ঈমানের সঙ্গে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁরাই সাহাবি। যেমন—ইমাম বুখারি (রহ.) বলেন, মুসলমানদের মধ্যে যাঁরা নবীজি (সা.)-এর সঙ্গ বা সাক্ষাৎ পেয়েছেন তাঁরাই তাঁর সাহাবি। (আল কিফায়া, পৃষ্ঠা-৫১)

জিনদের সাহাবি বলা যাবে?

উল্লিখিত সংজ্ঞার আলোকে ফকিহ আলেমরা বলেন, যেহেতু মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে জিনদের সাক্ষাৎ এবং তাদের ঈমান গ্রহণের বিষয়টি কোরআন-হাদিস দ্বারা প্রমাণিত, তাই যেসব জিন ঈমানের সঙ্গে নবীজি (সা.)-এর সাক্ষাৎ পেয়েছে, তারাও সাহাবি হিসেবে গণ্য হবে। হাফেজ ইবনে হাজার আস্কালানি (রহ.) বলেন, ‘গ্রহণযোগ্য মত হলো, জিনরা সাহাবায়ে কিরামের অন্তর্ভুক্ত হবেন। কেননা সন্দেহাতীতভাবে নবীজি (সা.) তাদের জন্যও প্রেরিত হয়েছেন। তারা মুকাল্লাফ তথা আল্লাহর নির্দেশপ্রাপ্ত। তাদের মধ্যে বাধ্য ও অনুগত রয়েছে। তাদের মধ্যে থেকে যার নাম জানা যায় তার সাহাবি হওয়ার সঙ্গে সংশয় করা উচিত নয়। (ফাতহুল বারি : ৭/৪)

জিন সাহাবিদের মর্যাদা

মুমিনের জন্য মানুষ সাহাবিদের মতো জিন সাহাবিদের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল হওয়া আবশ্যক। আল্লামা ইবনে হাজম (রহ.) বলেন, কোনো মুসলিম এই বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করবে না যে তাঁরা নবীজি (সা.)-এর সান্নিধ্য পেয়েছেন এবং তাঁর প্রতি ঈমান এনেছেন। যে ব্যক্তি বিষয়টি অস্বীকার করবে, কোরআন অস্বীকার করার কারণে সে কাফির। অন্য সব সাহাবির মতো জ্ঞান ও দ্বিনদারির জায়গা থেকে তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ওয়াজিব। এ বিষয়ে মুসলমানের কোনো সন্দেহ নেই। (ইলাউস সুনান : ১৪/২২৪)

জিন সাহাবির সঙ্গে মানুষের সাক্ষাৎ

জিন সাহাবিদের সঙ্গে মানুষের একাধিক সাক্ষাতের প্রমাণ রয়েছে। যেমন—একবার ওমর ইবনুল আবদুল আজিজ (রহ.) ফুলাত এলাকায় হাঁটছিলেন। সেখানে তিনি একটি মৃত সাপ দেখতে পেলেন। তিনি তাঁর চাদরের বাড়তি অংশ দিয়ে তার কাফন করলেন এবং দাফন করলেন। তখন একজন বলল, হে সারাক! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছে, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তুমি ফুলাত নামক স্থানে মারা যাবে এবং একজন নেককার ব্যক্তি তোমাকে দাফন করবে। ওমর ইবনুল আবদুল আজিজ (রহ.) বললেন, তোমার প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করুন! তুমি কে? লোকটি বলল, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে কোরআন শ্রবণকারী জিনদের একজন। তাদের মধ্যে থেকে আমি ও সারাক অবশিষ্ট ছিলাম। আজ সারাক ইন্তেকাল করল। (তাফসিরে কুরতুবি : ১৬/১৪২)

জিন সাহাবিদের সংখ্যা

প্রকৃতপক্ষে জিন সাহাবিদের সংখ্যা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানা যায় না। তবে ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয় এমন একটি বর্ণনায় বলা হয়েছে, নবীজি (সা.)-এর কাছে কোরআন শ্রবণকারী ও তাঁর পেছনে নামাজ আদায়কারী জিনদের সংখ্যা ছিল ৭৩ হাজারেরও বেশি। (আল ইসাবা : ৬/২৭৭) এই বর্ণনা থেকে অনুমান করা যায়, জিন সাহাবিদের সংখ্যা মানুষ সাহাবিদের প্রায় সমান বা তার চেয়েও বেশি ছিল।

কয়েকজন জিন সাহাবির নাম

আল্লামা ইবনে হাজার আস্কালানি (রহ.) তাঁর ‘আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবাহ’ বইয়ে ২২ জন জিন সাহাবির নাম-পরিচয় উল্লেখ করেছেন। তাঁদের কয়েকজন হলেন হামা, আহকাব, আরকাম, মুতাকিদ, জাওবাআ, হাসির (রা.) প্রমুখ। এ ছাড়া বিভিন্ন সূত্রে যেসব জিন সাহাবির নাম জানা যায় তাঁরা হলেন আমর বিন জাবির, উসাইম, আমর বিন তালাক, ওরদান, খিরকা, ফারিয়া, সামহাজ, ঝাওবাআ, জুলআব, শাসির, উরফাতা, লাহকাম (রা.) প্রমুখ। (উজামাউল ইসলাম, পৃষ্ঠা-৫০)

আল্লাহ সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর প্রতি শান্তি বর্ষণ করুন এবং তাঁদের জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
গরিব বলে কাউকে অবজ্ঞা করা যাবে না
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
সর্বশেষ খবর
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু
সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে বন্ধ থাকা হল খুলে দেওয়ার দাবি
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে বন্ধ থাকা হল খুলে দেওয়ার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান
পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না
গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন