শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫২, বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪

রাসুল (সা.)-এর ন্যায়বিচার যেমন ছিল

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
রাসুল (সা.)-এর ন্যায়বিচার যেমন ছিল

ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব নিয়ে দুনিয়ায় আসেন মহানবী (সা.)। তিনি ছিলেন নবী। জীবনের পরতে পরতে ইসলামের প্রতিটি বিধান তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছেন। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন আপসহীন।

মহানবী (সা.) কোরআনের সেই নির্দেশ ‘তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে, তখন ন্যায়বিচার করবে’ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। মহানবী (সা.) আল্লাহর এই বিধানের আলোকে ইনসাফের রাজ প্রতিষ্ঠা করেছেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) বিচারের ক্ষেত্রে কোনোরূপ শীতলতা প্রদর্শন করেননি। তাঁর ন্যায়বিচারের এমন অনেক নজির রয়েছে ইতিহাসে।

একবার মাখজুম গোত্রের এক নারীর চুরির ঘটনায় তাকে দণ্ডাদেশ দেওয়া হলো। ওই নারীর দণ্ডাদেশ মওকুফ করার জন্য নবীজি (সা.)-এর প্রিয় ব্যক্তি উসামা (রা.) সুপারিশ করেন। সুপারিশ শুনে মহানবী (সা.) উসামা (রা.)-এর ওপর খুব নাখোশ হন। তিনি বলেন, ‘আল্লাহর কসম! যদি আমার মেয়ে ফাতিমাও চুরি করত, অবশ্যই আমি তার হাত কেটে দিতাম।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩০৪)

এভাবেই মহানবী (সা.) বিচারপ্রার্থীকে ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা দিতে মোটেও কার্পণ্য করেননি। মহানবী (সা.) আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তখন আরবে মূর্তিপূজার ব্যাপক প্রচলন ছিল। নবুয়ত লাভের পর মহানবী (সা.) মূর্তির বিপক্ষে অনেক কথা বলেছেন। এই ভয়াবহ শিরক থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য লোকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তবে তিনি এসব মূর্তি ভেঙে ফেলার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। অথচ এ সময় মুসলমানরা মোটামুটি শক্তিশালী অবস্থানেই ছিল। তার পরও মহানবী (সা.) আইনকে নিজের হাতে তুলে নেননি, বরং তিনি যখন মক্কা বিজয় করলেন এবং ইসলামের পতাকা মক্কার আকাশে উড্ডীন করলেন, ঠিক তখনই কাবাঘরে রক্ষিত মূর্তিগুলো অপসারণ করেন এবং ভেঙে ফেলেন।

এভাবে মহানবী (সা.) আইন প্রয়োগের ক্ষমতা লাভ করেই ক্ষমতার বাস্তবায়ন করেন। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার অন্যতম হলো জবাবদিহি নিশ্চিত করা। মহানবী (সা.) প্রশাসন ও শাসন ব্যবস্থার প্রতিটি পর্যায়ে জবাবদিহি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আল্লাহর বাণী উচ্চারণের মাধ্যমে জবাবদিহির বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন এভাবে, ‘আমানত বহনের যোগ্য ব্যক্তিদের হাতে আমানত সোপর্দ করার জন্য আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিয়েছেন।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর বিচারব্যবস্থা ছিল সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ, সর্বগ্রাহ্য, উন্মুক্ত এবং যুক্তিসংগত প্রমাণাদি ও ইনসাফের মানদণ্ডে সমৃদ্ধ। তাঁর বিচারের ভিত্তি ছিল আল-কোরআনের নির্দেশনার অনুকরণ। বিচারের বেলায় পক্ষপাতিত্ব, স্বজনপ্রীতি, প্রতিহিংসা চরিতার্থ, হীন স্বার্থ সংরক্ষণ ইত্যাদির কোনো প্রতিফলন ছিল না। মহানবী (সা.) কোরআনের নির্দেশনার সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছেন, যেখানে বলা হয়েছে, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা ইনসাফের ধারক হও এবং আল্লাহর ওয়াস্তে সাক্ষী হও তোমাদের এ সুবিচার ও সাক্ষ্যের আঘাত তোমাদের নিজেদের ওপর কিংবা তোমাদের পিতা-মাতা ও আত্মীয়দের ওপরই পড়ুক না কেন, আর পক্ষদ্বয় ধনী কিংবা গরিব যা-ই হোক না কেন, তাদের সবার চেয়ে আল্লাহর এ অধিকার অনেক বেশি যে তোমরা তাঁর দিকেই বেশি লক্ষ রাখবে। অতএব, নিজেদের নফসের খায়েশের অনুসরণ করতে গিয়ে সুবিচার ও ন্যায়পরায়ণতা থেকে বিরত থেকো না। তোমরা যদি কারোর মন রেখে কথা বলো কিংবা সত্যবাদিতা থেকে দূরে থাকো তবে জেনে রাখো, তোমরা যা কিছু করো আল্লাহ সে সম্পর্কে অবহিত।’ (সুরা : আন-নিসা, আয়াত : ১৩৫)

মহানবী (সা.) ধনী-গরিব-আত্মীয়-অনাত্মীয়-প্রভাবশালী-অপ্রভাবশালী-নির্বিশেষে সবার সমান অধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন। একদিন একজন মুসলিম ও প্রতিপক্ষ একজন অমুসলিম এক নালিশ নিয়ে মহানবী (সা.)-এর দরবারে গেল। উভয়ের জবনবন্দি ও সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মুসলিম লোকটিকে দোষী বলে প্রমাণিত হলো। তাই রায় গেল অমুসলিম লোকটির পক্ষে। এ ব্যাপারে মুসলিম লোকটি অখুশি হয়ে মামলাটি আবার উমর (রা.)-এর কাছে পেশ করল। উমর (রা.) নালিশ ও বিচারের আদ্যোপান্ত অবহিত হলেন এবং মুসলমান ব্যক্তিটিকে হত্যা করেন। এ ঘটনার পর থেকে উমর (রা.) ‘ফারুক’ নামে অভিহিত হন। ‘ফারুক’ অর্থ সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী।

মহানবী (সা.) নিজেই কেবল সুবিচার নিশ্চিত করেছিলেন, তা নয়; তাঁর সাহাবিরাও সুবিচারের আদর্শে ছিলেন বলীয়ান। মহানবী (সা.)-এর দেখানো পথ থেকে তাঁরা বিন্দু পরিমাণ ব্যত্যয় করেননি। আলী (রা.) তখন মদিনা রাষ্ট্রের খলিফা। একবার তাঁর প্রিয় বর্মটি হারিয়ে গেল। বর্মটি একজন ইহুদির কাছে ছিল। সে বর্মটি বাজারে বিক্রি করতে গেলে আলী (রা.) সেটি চিনে ফেললেন। ইহুদিকে তিনি বলেন, ‘বর্মটি আমার। এটি আমার উটের পিঠ থেকে পড়ে গিয়েছিল। এটি আমাকে ফেরত দাও।’ ইহুদি বলল, ‘না জনাব! বর্মটি আমার আর এটি আমার অধিকারেই আছে। আপনি এটি দাবি করতে পারেন না।’ এরপর লোকটি বর্মের অধিকার নিয়ে মীমাংসার জন্য কাজির দরবারে গেল। আলী (রা.) খলিফা হয়েও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে একদিন কাজির দরবারে গিয়ে হাজির হলেন। কাজি ছিলেন বিশিষ্ট সাহাবি শুরাইহা (রা.)।

কাজি জানতে চাইলে আলী (রা.) বলেন, ‘এই লোকটার হাতে যে তরবারি আছে এটি আমার। আমি এটি হারিয়ে ফেলেছিলাম। আমার অনুরোধ, আপনি লোকটিকে বর্মটি ফেরত দিতে আদেশ দেবেন।’ এরপর কাজি ইহুদির বক্তব্য জানতে চাইলে লোকটি বলল, ‘জনাব! এটি আমার বর্ম। বর্তমানে এটি আমার দখলেই আছে। আমি আমিরুল মুমিনিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না যে তিনি মিথ্যা অভিযোগ করছেন।’

এরপর মহামতি কাজি বললেন, ‘মহামতি খলিফা! আমার সন্দেহ নেই যে আপনার কথাই সত্য। আর এটাও আমি বিশ্বাস করতে চাই না যে বর্মটি আপনার নয়। তবে যেহেতু বিচারের ব্যাপার, তাই আপনার দাবির পক্ষে দুজন সাক্ষীর প্রয়োজন।’

আলী (রা.) বললেন, ‘নিশ্চয়ই আমার দাবির পক্ষে দুজন সাক্ষী আছে। এরা হলেন আমার ছেলে হাসান এবং আমার ক্রীতদাস কাম্বার।’ কাজি শুরাইহা (রা.) বললেন, ‘আমি দুঃখিত খলিফা মহোদয়। পিতার পক্ষে সন্তানের সাক্ষ্য ইসলামের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই আমি হাসানের সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারছি না।’

কাজির বক্তব্য শুনে আলী (রা.) অবাক হয়ে বলেন, ‘কী আশ্চর্য বিষয় কাজি সাহেব! আপনি জানেন হাসান আল্লাহর নবী (সা.) ঘোষিত জান্নাতি যুবকদের সরদার। তাঁর সাক্ষ্যও গৃহীত হবে না?’ আলী (রা.) এবার নিরূপায় হয়ে ইহুদি লোকটির উদ্দেশ্যে বলেন, ‘ঠিক আছে, তুমি বর্মটি নিয়ে যাও। কারণ আমার দাবির পক্ষে তো কোনো সাক্ষী নেই। আমি আমার দাবি প্রত্যাহার করে নিলাম।’

আলী (রা.)-এর কথা শুনে ইহুদির বুক কেঁপে উঠল। কেননা সে জানে এই বর্মটি তার নয়। এক্ষণে ইহুদি আলী (রা.)-এর মহত্ত্ব ও কাজির ন্যায়বিচার দেখে ক্ষমা চাইল। আর নিজে ইসলামে দীক্ষিত হলো। (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়াহ ৯/২৫)

এটাই ছিল ইসলামে ন্যায়বিচারের নমুনা। এই আদর্শই প্রতিষ্ঠা করে গেছেন মহানবী (সা.)। আজও ইতিহাসের পাতায় ন্যায়বিচারের এ রকম অসংখ্য ঘটনা রয়েছে। যত দিন মুসলমানরা ন্যায়নীতির এই আদর্শকে ধারণ করে চলবে, তত দিন বিজয় হবে ইসলামের। ইসলামের পরম শক্রও ইহুদি ব্যক্তিটির মতো ইসলামের ছায়াতলে এসে সমবেত হবে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি
কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন
ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা